![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান নৌযোগাযোগ সম্প্রসারিত হচ্ছে। চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে যাত্রী ও পণ্যবাহী নৌযান চলাচল শুরু হচ্ছে। এ ছাড়া পদ্মার মাওয়া ঘাটে আসবে ভারতীয় জাহাজ। উভয় দেশের মধ্যে সম্পাদিত নৌচলাচল সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) বাস্তবায়নে এখন স্ট্যান্ডার্ড অব প্রসিকিউটর (এসওপি) চূড়ান্ত করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের নৌযোগাযোগ সম্প্রসারণে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে অনেক পদক্ষেপ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকে সামনে রেখে কাজ চলছে। প্রতিবেশী দুদেশের মধ্যে নৌযোগাযোগ বৃদ্ধি করতে বাংলাদেশের পানগাঁও বন্দর ব্যবহার করতে চায় ভারত। এর বিপরীতে ভারতের ধুবড়ী বন্দরকে অন্তর্ভুক্ত করতে ভারতের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হচ্ছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতুর নির্মাণ এলাকায় ভারতীয় পাথর ও অন্যান্য নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সুবিধার্থে এক বছরের জন্য মাওয়া ঘাট ব্যবহার করা হতে পারে। বলা হয়েছে, নারায়ণগঞ্জের এক্সটেনশন পোর্ট অব কল হিসেবে মাওয়া ঘাটকে ব্যবহার করা হবে।বর্তমানে নৌপ্রটোকলের আওতায় ট্রানশিপমেন্ট কার্যক্রম চলছে। প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড (পিআইডব্লি¬উটিটি) চুক্তির আওতায় গত ১৬ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ বন্দরে এমভি নিউটেক-৬ নামের জাহাজ দিয়ে ট্রানশিপমেন্ট কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। পিআইডব্লিউটিটি-এর আওতায় পোর্ট অব কল হিসেবে পানগাঁওয়ের সঙ্গে ধুবড়ীকে অন্তর্ভুক্ত করতে ভারতের সম্মতি পেলে এ সংক্রান্ত সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে। চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার সংক্রান্ত বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এমওইউ এবং এসওপির বিষয়ে নৌমন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে বলা হয়, সিফারারসদের (সমুদ্রচারী) বন্দর এলাকা ব্যবহারের জন্য ৭২ ঘণ্টা সময় দেওয়ার প্রস্তাব করেছিল ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। এতে সম্মতির বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অবহিত করার সিদ্ধান্ত হয় বৈঠকে। এ ছাড়া এসওপি পর্যালোচনা করে লিখিত মতামত দিতে এনবিআর, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানোর কথা বলা হয়েছে। ভারতের সঙ্গে নৌপথে যাত্রীবাহী জাহাজ চলাচলের চিন্তা দীর্ঘদিনের। দুই দেশের মধ্যে নৌপথে যাত্রীবাহী জাহাজ ও পর্যটকবাহী আন্তর্জাতিক ক্রুজ পরিচালনা সংক্রান্ত ভারতের প্রস্তাবে এরই মধ্যে সম্মত হয়েছে বাংলাদেশ।এভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান নৌযোগাযোগ সম্প্রসারিত হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০১
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: নিঃসন্দেহে দেশ উপকৃত হবে।