![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে গড়ে ওঠা সেনাবাহিনী যে কোন অশুভ শক্তিকে দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করতে পূর্বের চেয়ে অনেক বেশি প্রস্তুত। সাঁজোয়া, গোলন্দাজ ও পদাতিক বাহিনীর নতুন প্রবর্তিত যুদ্ধ সরঞ্জামে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা আরও সুদৃঢ় হয়েছে। আমাদের চৌকস সেনাবাহিনীর অত্যাধুনিক রণসজ্জা ও তাদের সুদৃঢ় কার্যক্রম পেশাদারিত্বের স্বাক্ষর বহন করে।সেনাবাহিনীর আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে নতুন সংযোজিত
ট্যাঙ্ক এমবিটি-২০০০, এপিসি বিটিআর-৮০, সেল্ফ প্রোপেলড আর্টিলারি গান, নোরা-বি-৫২, রাডার ভেহিকেল এসএলসি-২, ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী মিসাইল এমইটিআইএস-এম-১ সমরাস্ত্রের ব্যবহার, ইঞ্জিনিয়ার ও অন্যান্য সকল কোরের পেশাদারিত্ব সকল মহলে প্রশংসিত। নোয়াখালীর দক্ষিণে ১৯৭৮ সালে মেঘনা নদীতে জেগে ওঠে এই চর। ৩৬০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই চরটি ২০১৩ সালে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ এবং বসতি স্থাপনের উপযোগী করে তুলতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। সাগরপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা তিন মিটার। নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত এই দ্বীপটি দীর্ঘকাল ধরে বিভিন্ন দুষ্কৃতকারীর অভয়ারণ্য হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে আসছিল এবং তাদের কার্যক্রম এই অঞ্চলে বেসামরিক প্রশাসনের স্বাভাবিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছিল। সেনাবাহিনী দ্বীপটির দায়িত্ব গ্রহণের তিন বছরে এর অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হয়েছে। ইতোমধ্যেই এখানে দুটি সাইক্লোন শেল্টার এবং একটি কন্টেনার বেজ্ড ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। অত্যধিক লবণাক্ত হওয়া সত্ত্বেও এই চরে বিভিন্ন প্রকারের ধান ও রবিশস্য চাষ হচ্ছে। এখানে বিশেষ পদ্ধতিতে নারকেল বাগান করা হয়েছে, চরের ক্ষয়প্রবণ ভূমিকে ধরে রাখার জন্য কেওড়া বাগান করা হচ্ছে। এছাড়াও বাগান স্থাপনের মাধ্যমে মহিষ, গরু, ভেড়া, হাঁস ইত্যাদি পালন করা হচ্ছে এবং গবাদি পশুর নিরাপত্তায় মুজিব কিল্লা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে এখানে বসবাসকারী সকল মানুষ নিরাপত্তা ও স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে। জনসেবামূলক কর্মকান্ডে সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদানসহ তথা সেনাবাহিনী কর্তৃক গৃহীত অন্যান্য সেবামূলক কার্যক্রমে দেশের জনগণ উপকৃত হচ্ছে। দেশ ও জনগণের সেবায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রয়েছে সর্বজন স্বীকৃত গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা। সেনা সদস্য যারা তাদের পরিবার-পরিজন ছেড়ে এই নির্জন দ্বীপের বৈরী ও প্রতিকূল পরিবেশে অবস্থান করছেন, রাতদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে এই দ্বীপটিকে সত্যিই একটি স্বর্ণদ্বীপে পরিণত করছে তারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান।
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমান বাহিনী মুক্তিযুদ্ধের কেহ নন।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতির শ্রেস্ঠ সন্তান হচ্ছে শিক্ষেরা।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৭
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশ্বমানের একটি বাহিনী।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের এতো বড় বাহিনীর দরকার নেই