![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিপুল জনসংখ্যার এদেশের সম্পদের পরিমাণ সীমিত। এই সীমিত পরিসরে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ছিল একটি বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জকে বাস্তবতায় রুপ নিয়ে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের সার্বজনীন মডেলে। যেখানে দীর্ঘকাল দেশে কোন আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হয়নি। বহু সমস্যা পুঞ্জীভূত হয়ে পাহাড়-সমান হয়ে দাঁড়িয়েছিল। বৈশ্বিক বৈরী অর্থনৈতিক অবস্থাও উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বার বার। কিন্তু সব বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সূচকে বিশ্বের শীর্ষ ৫টি দেশের একটি আজ বাংলাদেশ। ধারাবাহিকভাবে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি ধরে রেখে পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। জনগণের মাথাপিছু আয় ২০০৫-০৬ সালের ৫৪৩ মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে আজ ১ হাজার ৪৬৬ ডলার হয়েছে। দারিদ্র্যের হার ২০০৫-০৬ সালে ছিল সাড়ে ৪১ শতাংশ। এখন তা হ্রাস পেয়ে হয়েছে ২২ দশমিক ৪ শতাংশ। অতি দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ২৩ থেকে ১২ শতাংশে হ্রাস পেয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের হার ১৫-১৬ শতাংশে এবং অতি দারিদ্র্যের হার ৭-৮ শতাংশে নামিয়ে আনতে এখন সক্ষম দেশটি। বাংলাদেশের অর্থনীতি আজ শক্তভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বর্তমানে ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও ওপর। বিগত আট বছরে দেশ-বিদেশে প্রায় দেড় কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। গত বছর রেকর্ড ৭ লাখ ৫৭ হাজার ৭৩১ জন কর্মী বিদেশে গেছেন। ৫ কোটি মানুষ নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণীতে উন্নীত হয়েছে। গত আট বছরে দেশে কৃষি খাতের ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বছরে খাদ্যশস্য উৎপাদন প্রায় ৪ কোটি মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে। খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশ এখন খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত হয়েছে। মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে চতুর্থ এবং সবজি উৎপাদনে তৃতীয় স্থানে। অন্যদিকে শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। একটি যুগোপযোগী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। শিল্পায়ন এবং বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার কাজ এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ যেখানে এক কোটির বেশি লোকের কর্মসংস্থান লাভের সুযোগ হবে। যেটা দেশকে পৌঁছে দিবে এক নতুন মডেলে।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:
দেখুন উন্নয়ন কাকে বলে?
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
শিখণ্ডী বলেছেন: এই তথ্য দিয়ে কোন লাভ নেই। যারা বলার তারা বলবে আমরা আম গাছ তলায় নামতা পড়েছি, এখন সবাই বিল্ডিঙে পড়ে কিন্তু সেই আনন্দ নেই। আহ্ কতদিন হয় মরিচ পোড়া দিয়ে ভাত খাই না, কী স্বাদ! ছোনের ঘরের ছায়া কত সুখের! আগের মেয়েরা স্কুলে যাইত না, কত ভাল ছিল তারা, মাইর খায়াও কত সেব-যত্ন করত। এখনকার মেয়েরা শিক্ষিত হয়ে কাউরে মানে না। অর্ধেক করে ডিমের তরকারি দিয়ে খাইতাম এক বালতি ভাত, কত তৃপ্তি! আখের ফুল দিয়ে লেপ বানাতাম, শীতে ঠকঠক করে কাঁপতাম, কত মজা ছিল সেই সব দিনে! আহ্ কত শান্তি!!!!!!!!!!!
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সহমত