নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

তৈরী হচ্ছে ৫০০ শয্যার বার্ণ ইনস্টিটিউট

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০


কল-কারখানা, বাসাবাড়ী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং তৈরী পোশাক কারখানায় দুর্ঘটনা বশত প্রতিবছর আগুনে পুড়ে দ্বগ্ধ হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। আবার রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনেও মানুষ আগুনে দ্বগ্ধ হচ্ছে। একটি কুচক্রি মহল তাদের নিজস্ব স্বার্থ হাছিল করার জন্য গ্রেনেড হামলা ও পেট্রোল বোমার মত নৃসংশ ঘটনা ঘটিয়েছিল। এসকল বিষয় বিবেচনায় রেখে বর্তমান সরকার তাদের চিকিৎসার জন্য এবার রাজধানী ঢাকায় গড়ে তুলছে ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট ১৭ তলা শেখ হাসিনা বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট। ২০১৮ সালের মধ্যেই এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই ইনস্টিটিউটটি চালু হলে দেশের বার্নিং চিকিৎসা সেবা অনেক দূর এগিয়ে যাবে। বর্তমানে আগুনের নৃশংসতায় পুড়ে যাওয়া মানুষদের ভরসার জায়গা ঢাকা মেডিকেলের বার্ণ ইউনিট। ১৯৮৬ সালে একটি ওয়ার্ডে মাত্র ৫ টি বেড নিয়ে চালু হয় এই বার্ণ বিভাগ। বর্তমানে এতে সিট রয়েছে ৩০০টি। কিন্তু প্রতিনিয়তই আগুনে দগ্ধ হয়ে এখানে চিকিৎসা নিচ্ছে সাড়ে চার শতাধিক রোগী। ফলে তারা প্রয়োজনীয় সেবা সঠিকভাবে পাচ্ছে না। দেশে বিভিন্ন দূর্ঘটনায় প্রতি বছর ৬ লাখের বেশী মানুষ দগ্ধ হচ্ছে। তাদের চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রয়েছে মাত্র ৫২ জন। তাই সবদিক বিবেচনা করে আগুনে দগ্ধদের বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা দিতে রাজধানীতে গড়ে তোলা হচ্ছে স্বতন্ত্র বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট। প্রায় সাড়ে পাঁচশ কোটি টাকা অর্থায়নে গড়ে তোলা হচ্ছে এই প্রকল্প। ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট এই ইনস্টিটিউটে একসাথে ৮০০ জন রোগী সেবা নিতে পারবেন। যাতে ঠিক সময়ে কাজটি শেষ হয় তাই সেনাবাহিনীকে দিয়ে করানো হচ্ছে। ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট ১৭ তলার এই বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট চালু হলে জনদুর্ভোগ অনেকাংশে কমে আসবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আগামী ইলেকশানের আগে ও পরে কাজে লাগবে; পেট্রোল বোমার কথা মাথায় রেখেই তৈরি হচ্ছে?

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :-P শেখ হাসিনা এই প্রকল্প উদ্ধোধন করার কারণে আগুন সন্ত্রাসীদের উস্কে দিবে। আরবের জাহিলিয়াত যুগে পবিত্র কাবা ঘরের প্রকল্পে হাজওয়ারে আসওয়াদ বা কালো পাথর যেবাবে বসানো হয়েছে সেই মডেল অনুসারণ করে, হাসিনা, খালেদা, জামাত্যা আমির ও এরশাদ চাচা এক সাথে মিলিত হয়ে তাদের পবিত্র হস্ত মোবারক দ্বারা ৫০০ শয্যার বার্ণ ইনস্টিটিউট উদ্ধোধন করতে পারতেন। তাহলে আগুন সন্ত্রাসী থেকে জাতি রেহাই পেলেও পেতে পারত। এবং তাদের ঐতিহাসিক মহা মিলন হত।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩২

উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: ভুক্তভোগীরা খুব সহজে চিকিৎসা নিতে পারবে এখন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.