![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রির্জাভের রফতানি খাতকে সহায়তা করতে রিজার্ভের অর্থ দিয়ে রফতানি উন্নয়ন ফান্ড (ইডিএফ) গঠন করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তারই আদলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের অলস অর্থ থেকে পাঁচ বছরে ১০ বিলিয়ন ডলার নিয়ে ‘বাংলাদেশ সার্বভৌম সম্পদ তহবিল’ গঠন করতে যাচ্ছে সরকার। এই তহবিল থেকে অর্থ নিয়ে সড়ক, সেতু, বিদ্যুৎসহ বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। ইতোমধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে যাওয়ার পথে সরকার অবকাঠামো খাতে নতুন করে বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এরমধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম উড়াল সড়ক, চট্টগ্রাম পর্যন্ত বুলেট ট্রেন, মাওয়া সড়ক পর্যন্ত উড়াল সেতু, কক্সবাজারের মহেশখালী ও পটুয়াখালীর পায়রাতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর নিচ দিয়ে টানেল নির্মাণের মতো যমুনা নদীর নিচ দিয়েও আলাদা একটি টানেল নির্মাণে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এছাড়া রাজধানীর যানজট নিরসনে ঢাকায় পাতাল রেল নির্মাণে ইতোমধ্যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এসব মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে রিজার্ভের কিছু অংশ থেকে ঋণ নিয়ে অর্থ যোগান দেয়া হবে। বৈদেশিক ঋণের চাপ কমিয়ে সরকার এই তহবিল থেকে অর্থ নেবে। ফলে ঋণের সুদ পাবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অর্থও দেশে থাকবে। বিষয়টি দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক। এদিকে রিজার্ভের অর্থে বিনিয়োগের সুস্পষ্ট পরিকল্পনা আগামী ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে করা হবে। খাদ্য মজুদ সন্তোষজনক থাকায় বিপুল পরিমাণ ডলার অলস রাখার সমালোচনা হচ্ছে গত কয়েক বছর ধরে। তা বিনিয়োগে আনতে সুপারিশও করে আসছিলেন দেশের অর্থনীতিবিদরা। তারপর থেকে দেশে সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের সাম্ভব্যতা যাচাই বাচাই করা হয়। অবশেষে বাংলাদেশ সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠন প্রস্তাবের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়। প্রাথমিকভাবে বছরে দুই বিলিয়ন ডলার করে পাঁচ বছরে মোট ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ হিসেবে বড় বড় প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হবে। যা দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে বিরাট ভুমিকা রাখবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এটাও অাবার হারিয়ে না যায়!!!
নিরাপত্তার যা অবস্থা!!!