নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিমান সঙ্কট দূর করতে বিমান বহরে যুক্ত হচ্ছে স্বপ্নের ড্রিমলাইনার

০১ লা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জন্য শুধু নয় যারা ভ্রমণ পিপাসু বা যারা বিভিন্ন কাজে দেশের ভিতরে বা বাইরে ভ্রমন করেন তাদের জন্য সুখবর। আর সুখবরটা হল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হতে যাচ্ছে স্বপ্নের ‘ড্রিমলাইনার’। এ উড়োজাহাজের নির্মাতা যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং কোম্পানি। জাতীয় পতাকাবাহী বিমান এই কোম্পানির কাছ থেকে ৪টি সুপরিসর বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ কিনছে। এরমধ্যে আগামী বছর আগস্টে দু’টি এবং ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে বাকি দু’টি ড্রিমলাইনার সরবরাহ করবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি। দুই ইঞ্জিন বিশিষ্ট সর্বাধুনিক এই উড়োজাহাজে আসন সংখ্যা হবে ২৭১। আর ড্রিমলাইনারে জ্বালানি বোয়িং ৭৬৭ উড়োজাহাজের চেয়ে ২০ শতাংশ কম লাগবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে ৪টি ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ কিনতে বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। চুক্তি অনুযায়ী ২০২০ সালে এই উড়োজাহাজ বিমানকে সরবরাহ করার কথা ছিল। কিন্তু বিমান বহরে আধুনিক উড়োজাহাজ যুক্ত করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ উদ্যোগ নেন। তিনি নির্ধারিত সময়ের আগেই এই উড়োজাহাজ সরবরাহ পেতে বোয়িং কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। সেই অনুরোধ পেয়ে বোয়িং কোম্পানি ২০১৯ সালের মধ্যেই ৪টি ড্রিমলাইনার বিমান সরবরাহ করতে সম্মত হয়। বোয়িং কোম্পানির কাছ থেকে বাংলাদেশ বিমান ইতিমধ্যে ৪টি ৭৭৭-৩০০ইআর এবং বোয়িং ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজ কিনেছে। এসব উড়োজাহাজ দিয়ে বিমান বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এছাড়া বিমান বহরে লিজে আনা দু’টি বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর এবং বোয়িং ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজ যুক্ত রয়েছে। ড্রিমলাইনার আসার পর বিমান বহর থেকে লিজের ৪টি উড়োজাহাজই বিদায় নেবে। বিমান বর্তমানে ১৫টি আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। আগামী এক বছরের মধ্যে আরো ৪টি নতুন রুটে বিমান ফ্লাইট চালু করবে। এছাড়া সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়া ঢাকা-দিল্লী রুটও চালু করা হবে। এই নতুন সংযোগের ফলে বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্সের যে বিমান সঙ্কট তা একদিকে যেমন হ্রাস পাবে তেমনি ভ্রমন পিপাসুরা তাদের ভ্রমন পিপাসা অনেকাংশে মিটাতে পারবে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

ঢ্যাঙা মোস্তাফা বলেছেন: গাবতলীতে যায়া দেখ বেকুব কত লোক আটকা পড়ছে বাসের জন্য। বিমান দিয়া হেগরে বাইত পাঠা আগে পাঠা কোথাকার।

২| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

ছাসা ডোনার বলেছেন: এই বিমানে চড়বে শুধু শাহজাহানের মত যাত্রিরা তাই!!!!!!!!!

৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

জগতারন বলেছেন:
মিঃ ব্লগার আমিই মেঘদূত খবর দিলেন বোয়িং ৭৮৭-৮ উড়োজাহাজ-এর
আর ছবি দিলেন এয়ার বাস উড়োজাহাজ-এর !!!!

৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: পেইড যদি হইতে পারতাম! সুন্দর বিমান!!!

৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১১

কালীদাস বলেছেন: বোয়িং ৭৬৭ এর ক্যাপাসিটি বোয়িং ৭৮৭ এর চেয়ে বেশি ছিল। ফুয়েল কনজাম্পশনের কথা লেখলে ঐটাও চিন্তা করা উচিত ছিল। ছবিও তো দিছেন এয়ারবাস ৩১০ এর। তাছাড়া যারা কিনেছে ৭৮৭ তাদের কথা বাদ দিলে এটা খুব জনপ্রিয়তা পায়নি এয়ারবাসের ৩৫০ এর মত।

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

ইয়াসিরআরাফাত বলেছেন: বিমান সঙ্কটে দূর করতে প্রশংসনীয় উদ্যুগ ।

৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তারপরও শুনবো বিমানে লস হচ্ছে প্রতি বছর...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.