![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবহমান কাল থেকে মানবসভ্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে কিছু সার্বজনীন সত্য সামনে আসে যেগুলো দেশ-জাতি-ধর্ম-সময়-মতাদর্শ-কৃষ্টি-সংস্কৃতি-শিক্ষা-মূল্যবোধ-দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদির মধ্যে যত ভিন্নতাই থাকুক না কেন দুনিয়ার সব সময়ের সব মানুষকে চেতনার একই ঐকতানে উপনীত করে, তাদের উপলব্ধিতে একই অনুকরণ করে তোলে। সে রকম একটি বিষয় হচ্ছে পৃথিবীর সব দেশের, সব সময়ের গণমানুষের নেতার কাছে সবকিছুর উর্দ্ধে থাকে। দেশ ও বিশ্বপরিমন্ডলে শেখ হাসিনা আজ গণতন্ত্র, উন্নয়ন, ন্যায়বিচার ও শান্তির প্রতীক। তারই নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতিসংঘে অনেকগুলো প্রস্তাব আনে, যার মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানবকল্যাণ, টেকসই উন্নয়ন এবং সকল জাতিসত্তার অব্যাহত উন্নয়ন ও মুক্তি। সারাবিশ্বে আর কোনো দেশে এমন একজন নেতা খুঁজে পাওয়া যাবে না যিনি নিজের সর্বস্ব হারিয়েও দেশের আপামর জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার এবং উন্নত জীবন নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন। মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ও উন্নত সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়তে বাবা শেখ মুজিবুরের মতো জীবন দিতেও প্রস্তুত রয়েছেন তিনি। তার নিজের ব্যক্তিগত জীবনে কোনো চাওয়া পাওয়া নেই। তিনি সব হারিয়েছেন। তার মা-বাবা, ভাই সব হারিয়ে তিনি আমাদের তথা বাংলাদেশের মানুষের কাছে মা-বাবার স্নেহ ফিরে পেয়েছেন। তাই বাংলাদেশের মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে দিতে চান। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের কল্যাণেই আজ জাতিসংঘে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ যা বিশ্বব্যাপী জোরালভাবে অনুসৃত হচ্ছে। বস্তুতপক্ষে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতিসংঘে একটি অত্যন্ত সম্মানজনক সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে এবং বর্তমানে ‘উন্নয়নের রোল মডেল’ হিসেবে জাতিসংঘ কর্তৃক বাংলাদেশকেই চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
©somewhere in net ltd.