![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডিজিটালের ছোঁয়ায় কাজের গতি সঞ্চার হয়। তাই আগামী জুন মাস থেকে ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র, নকশা প্রদানসহ সকল প্রকার আবেদন গ্রহণ ও প্রদান অনলাইনে প্রদানের উদ্যোগ নিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। ডিজিটাল বাংলাদেশের অংশ হিসেবে রাজউককে এনালগ থেকে ডিজিটালে রূপান্তরে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মোট আটটি জোনের মধ্যে বর্তমানে জোন ৫ অর্থাৎ ধানমন্ডি ও লালবাগ থানা এলাকার বাসিন্দারা অনলাইনে ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র গ্রহণ করতে পারছেন। পাইলট প্রকল্প হিসেবে নেয়া এ প্রকল্পটি বর্তমানে চলমান রয়েছে। পাইলট প্রকল্পের বাস্তবায়নের মাধ্যমে সৃষ্ট সমস্যা দূর করে সকল জোনে এ উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। নতুন উদ্যোগের অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে জোন ৪ অর্থাৎ মহাখালী, গুলশান, বনানী ও পূর্বাচলের বাসিন্দারা এসব সুযোগ পাবেন। পরবর্তী সময়ে সকল জোনেই অনলাইনে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিলের মাধ্যমে আবেদনকারীরা খুব সহজে তাদের কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবেন। নতুন এ পদ্ধতিতে অনলাইনে কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হলে দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য কমবে। তবে আবেদন থেকে শুরু করে সকল কাজ ইন্টারনেট নির্ভর হওয়ায় অনেক সাধারণ ও স্বল্প শিক্ষিত গ্রাহকরা দালালের হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বর্তমানে রাজউকের পাঁচ নম্বর জোনে অনলাইন সেবা চলছে। এই জোনের নাগরিকদের বাড়ি নির্মাণে বাধ্যতামূলক ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্রের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হয়। পাঁচ নম্বর জোনের আওতাধীন কামরাঙ্গীরচর, লালবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান, হাতিরপুল, ফার্মগেট, রাজাবাজার, মণিপুরীপাড়া, লালমাটিয়া, জাফরাবাদ, রায়েরবাজার, হাজারীবাগ, আজিমপুর, পলাশী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আসাদগেটসহ আশপাশের এলাকাসমূহ রয়েছে। চার নাম্বার জোনের অধীন এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে গুলশান, বনানী, বারিধারা, মহাখালী, পূর্বাচল নতুন শহরসহ এর আশপাশের এলাকা। নতুন নিয়মে এরপরই এসব এলাকার বাসিন্দাদের রাজউকের সকল কর্মকান্ড অনলাইনে চালু করা হচ্ছে। উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে নকশা অনুমোদন, বাড়ি নির্মাণ, ভূমি ছাড়পত্র গ্রহণ থেকে শুরু করে রাজউকের সকল কাজের জন্য ঘুষ লেনদেনের দীর্ঘ বছরের অভিযোগ অতিদ্রুততার সঙ্গে অর্ধেকে নেমে আসবে। এছাড়াও রাজউকের অনলাইন সেবার বিষয়ে জনসাধারণেকে সচেতন করার উদ্যোগও গ্রহণ করা হচ্ছে। পাইলট প্রকল্পে কিছু কিছু সমষ্যা চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব সমষ্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। যাতে গ্রাহকরা তাদের চাহিদা মোতাবেক সেবা পেতে পারে। দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে বিশেষ প্রশিক্ষনের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। সেবা মান বৃদ্ধি ও সেবা গ্রহিতার হয়রানি লাঘব করতে সরকারের সব সেক্টর এখন ডিজিটাল করা হচ্ছে। জনসেবা দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়াই বর্তমান সরকারের মুল উদ্দেশ্য।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঘুষ দুর্নীতি কী বন্ধ হবে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভাল উদ্দ্যেগ।