নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ব বাজারে সুতার চাহিদার ৯২% বাংলাদেশের দখলে

০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

বাংলাদেশে মোট ৯৮টি পাট সুতা প্রস্তুতকারী কারখানা রয়েছে। বাংলাদেশে দুই ধরনের পাটকল রয়েছে। এগুলো হলো— বস্তা, চট ও সিবিসি প্রস্তুতকারী পাটকল এবং পাট সুতা প্রস্তুতকারী কারখানা। আশির দশকের শেষ দিকে ব্যক্তিমালিকানায় এসব কারখানা গড়ে উঠতে শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে যে পরিমাণ পাটপণ্য রফতানি হয়, তার মধ্যে পাট সুতার পরিমাণ ৬৮ শতাংশ। বিশ্বজুড়ে পাট সুতার চাহিদা রয়েছে প্রায় ছয় লাখ টন। এর মধ্যে ৯২ শতাংশ বাংলাদেশের দখলে রয়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বিজেএসএর আওতাভুক্ত মিলগুলোর পাট সুতা রফতানির পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৫১ হাজার ৩৩৪ দশমিক ৫৫ টন। এ সময় রফতানি বাবদ আয় হয়েছে ৪ হাজার ২৯ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় পরিমাণ ও আয় বৃদ্ধি পেয়েছে যথাক্রমে ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ ও ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই ১৬-ফেব্রুয়ারি ১৭) প্রাক্কলিত হিসাব অনুযায়ী পাট সুতা রফতানি হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৮ লাখ টন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৬ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ থেকে যে পরিমাণ পাটপণ্য রফতানি হয়, তার মধ্যে পাট সুতার পরিমাণ ৬৮ শতাংশ। ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী কঠিন নজরদারির মধ্যে পাট সুতা তৈরি করতে হয়, যা বিদেশে অবস্থিত বিভিন্ন শিল্পের আধা প্রক্রিয়াজাত কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহূত হয়। দেশের অর্থনীতিতে পাট সুতা খাত বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় শক্ত হচ্ছে দেশের অর্থনীতি।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: আমাদের ডেমরায় বড় বড় কারখানা গুলোতে হাজার হাজার শ্রমিক কাজ করে । সরকার নজর দিলে আরও চাহিদা বৃদ্ধি পেইতো । কিন্তু কারখানায় অনেক মেশিন নষ্ট হয়ে আছে দেখার কেউ নেই

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনাদের লেখা পড়লে মনে হয়, বাংলাদেশের আয় আমেরিকা থেকেও বেশী; আবার মনে হয়, ভিসা পেলে আপনি নিজেও কানাডা বা আমেরিকা পালিয়ে যাবেন।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

ইয়াসিরআরাফাত বলেছেন: এভাবেই এগিয়ে যাবে দেশ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.