নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

এয়ারপোর্ট রোডে দৃষ্টিনন্দন ফাইকাস বনসাই

০৯ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯





পরিচ্ছন্ন প্রশস্ত রাস্তা। ছিমছাম ফুটপাথ ঘেঁষে পরিকল্পিতভাবে লাগানো হয়েছে বাহারি গাছ, লতাপাতা। এর মাঝে মাথা নেড়ে নিজের উপস্থিতি জানান দিচ্ছে ফাইকাস বনসাইয়ের সবুজ কচি পাতা। ইট-পাথরের শহরের বুকে ধূসর শরীর, জড়ানো শিকড় আর ঊর্ধ্বমুখী ডানায় ফাইকাস বনসাই মেলে ধরেছে তার সবুজ সৌন্দর্য। দুপুরের তপ্ত রোদে পথচারীদের মন জুড়ায় এই নির্মলতা। রাজধানীর বনানী ওভারপাস-এয়ারপোর্ট রোডের চিত্র এটি। তাছাড়া ফুটপাতকে দৃষ্টি নন্দন করে গড়ে তুলতে এবার চীন থেকে আনা হয়েছে ১২০টি ফাইকাস বনসাই। এই বনসাই গাছগুলোর একেকটির দাম প্রায় দেড় থেকে ২ লাখ টাকা। এই গাছগুলো আনতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। যেসব গাছের বনসাই করা হয় তার মধ্যে ফাইকাস গাছের বনসাই অধিক দৃষ্টিনন্দন হয়ে থাকে। আর এ কারণে অন্য বনসাইয়ের তুলনায় এর দামও একটু বেশি। এ গাছগুলোর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এগুলো আমাদের দেশের আবহাওয়া উপযোগী। শুধু এই বনসাই নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আনা হবে বাহারি পাতার গাছ। সাদা, বেগুনী, লাল, নীল রঙের বেশ কিছু পাতা বাহারি গাছ নিয়ে আসা হচ্ছে। এই গাছগুলোর পাতা সারা বছরই এক রকম রঙিন হয়ে থাকে। দেখলেই যেন মনে হয় রঙিন ফুল ফুটে আছে। এই গাছগুলো এনে পুরো রাস্তাটিকে দৃষ্টিনন্দন করে তোলা হচ্ছে। এই লটে বনসাই আনা হয়েছে পরের লটেই আনা হবে বাহারি পাতার গাছ। দেশের বাইরে থেকে আসা অতিথিদের কাছে বাংলাদেশের দেখা প্রথম রাস্তা হলো বনানী-এয়ারপোর্ট রোড। তাই প্রথম দেখাতেই মানুষের মনে দাগ কেটে যায় সবুজ বাংলার এই খণ্ড চিত্র। শুধু বৃক্ষ রোপণই নয়- ভাস্কর্য, আধুনিক যাত্রী ছাউনি এবং রঙিন আলোকসজ্জায় নয়নাভিরাম হয়ে উঠেছে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটি। ফুটপাত আধুনিকায়নে প্রতিদিনই সংযোজন হচ্ছে নিত্যনতুন অনুষঙ্গ। এই রাস্তা দিয়ে যাওয়া আসার সময় যেন মনে হয় বিশ্বের কোনো উন্নত দেশের রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলছি।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছোট গাছ ভালো, ছোটলোকও ভালো

২| ০৯ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

শ্রাবণধারা বলেছেন: রাস্তার পাশে বনসাই, তাও আবার চীন থেকে আনা !!!!!

"এই বনসাই গাছগুলোর একেকটির দাম প্রায় দেড় থেকে ২ লাখ টাকা। এই গাছগুলো আনতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা।"। বাংলাদেশে দৃষ্টিনন্দন গাছের অভাব ? সাবাস !!!!!

৩| ০৯ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বনসাই লোকজনের বনসাই ভাবনায় বনসাই গাছ

৪| ১১ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

রেজা এম বলেছেন: আজিব !! তালগাছে ডিজাইন করলেই হত। যতসব আবালের দল X((

৫| ১১ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬

গারোপাহাড় বলেছেন: ফাইজলামির ও একটা সীমা থাকে! এইসব আইডিয়া কে যে দেয়! আমাদের দেশের এত্ত সুন্দর কৃষ্ণচূড়া সোনালু জারুল থাকতে কিসের বনসাই আর কি কি ফালতু জিনিস লাখ টাকা খরচ করে আনে!! যত্তসব!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.