নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বড় আকারের বাজেট আসছে

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

আগামী ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এক লাখ ৫৩ হাজার ৩৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী ঘোষণা করা হচ্ছে, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ। নতুন এডিপিতে অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে যোগাযোগব্যবস্থা উন্নয়ন, পদ্মা সেতু ও পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের কারণে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে পরিবহন খাতে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে বিদ্যুৎ খাত ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে শিক্ষা ও ধর্ম। ইতোমধ্যে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রস্তাবিত এডিপিতে স্থানীয় মুদ্রার পরিমাণ হচ্ছে ৯৬ হাজার ৩৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকা ও বৈদেশিক সহায়তা থেকে আসবে ৫৭ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে মূল এডিপির আকার ছিল এক লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। সে তুলনায় আগামী অর্থবছরের এডিপির আকার বাড়ছে ৪২ হাজার ৬৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের মূল এডিপি থেকে নতুন এডিপির আকার বাড়ছে ৩৮ দশমিক ৫১ শতাংশ। এছাড়াও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বরাদ্দ থাকবে ১০ হাজার ৭৫৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। সে হিসাব ধরলে মোট এডিপি দাঁড়াবে এক লাখ ৬৪ হাজার ৮৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। এবারের এডিপিতে প্রাথমিক বরাদ্দের চাহিদাও অনেক বেশি পাওয়া যায়। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে এডিপিতে বরাদ্দের জন্য চাওয়া হয় এক লাখ ৭৭ হাজার ১১৭ কোটি ৭৯ টাকা। এর মধ্যে সরকারী তহবিলের এক লাখ ২১ হাজার ৭৭৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা ও বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৫৫ হাজার ৩৪২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। কিন্তু অর্থ বিভাগে অনুষ্ঠিত বাজেট মনিটরিং ও সম্পদ কমিটির সভায় আগামী অর্থবছরের এডিপির আকার নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে এক লাখ ৫৩ হাজার ৩৩১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। ফলে দেখা যাচ্ছে, চাহিদার তুলনায় ঘাটতি রয়েছে ২৩ হাজার ৭৮৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। নতুন অর্থবছরে এডিপিতে সব মিলিয়ে প্রকল্প সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে এক হাজার ৩১১টি। এর মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প এক হাজার ৭৯টি, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ১১২টি ও জাপানী ঋণে (জেডিসিএফ) অর্থায়িত (মওকুফ সহায়তা) প্রকল্প রয়েছে চারটি। এ ছাড়া আগামী অর্থবছরে একেবারেই নতুন অনুমোদিত প্রকল্প ৯০টি। সরকারের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হবে এবং দেশ আরও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০০

MAD2017 বলেছেন: পত্রিকা মারফত জানতে পারলাম, বেশ কিছু ক্ষেত্রে আগের চেয়ে বেশি হারে ভ্যাট গুনতে হবে। আমরা যারা সরকারী চাকুরী করি না, আমরা যারা, ব্যাবসায়ি নই, আমরা যারা রাজনীতিবিদ নই, আমরা অতি সাধারণ এক মানুষ। নতুন এই আইনের ফলে আমাদের কষ্ট আরও বাড়বে- জিনিস পত্রের দাম, বিদ্যুতের দাম, পানির দাম, গ্যাসের দাম, স্কুলের বেতন, গাড়ি ভাড়া, বাড়ি ভাড়া এতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা এমনিতেই মরে আছি বর্তমান বাজারের জিনিস পত্রের দামের সাথে পাল্লা দিতে দিতে, যার যখন ইচ্ছে তখনই জিনিস পত্রের দাম বাড়ায়, গাড়ি ভাড়া বাড়ি ভাড়ায় -গ্যাস বিদ্যুৎ আর পানির দাম বাড়ায়- কিন্ত একবারও ভাবে না আমরা দিবো কোথা থেকে !!! সব জায়গায় তো ভ্যাট বসানো হয়েছে আর এই ভ্যাটের টাকাটাও ব্যাবসায়িরা আমাদের থেকেই নেয়, মরারে মেরে লাভ কি ?

২| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, যাবেই। কোন অপশক্তি এই উন্নয়ন যাত্রা রুখতে পারবেনা।

এগিয়ে চলো বাংলাদেশ .... এখনো অনেক দূর যেতে হবে তোমার।

আপনার জন্য শুভকামনা।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৫২

MAD2017 বলেছেন: এগুচ্ছে অন্ধকারের দিকে

৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যত বড় বাজেট, জনগনের তত বেশি বিপদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.