![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দূর থেকে দেখে মনে হয় যেন লাল রংয়ের সৈকত। দ্বীপ জুড়ে লাল কাঁকড়ার ছড়াছড়ি। আছে বিশাল জঙ্গল। আর সুবিশাল নীল জলের উচ্ছ্বাস তো আছেই। ৭ দশমিক ৮৪ কিলোমিটার আয়তনের এই দ্বীপটিতে রয়েছে নয় কিলোমিটার লম্বা সাগর সৈকত। নেই কোন চোরাবালির চিহ্ন। স্বচ্ছ পানিতে ভয়-ডরহীন ভাবে সাঁতার কাটতে পারবে যে কেউ। গত ২৫ বছরে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দুই মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই দ্বীপের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে অনেকটাই। ১৯৯২ সালে মৎস্য শিকারি মালেক ফরাজীসহ দুইজন জেলে সর্ব প্রথম এই দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ভক্ত মালেক ফরাজী সেই সময়ই বঙ্গবন্ধু দ্বীপ নামে একটি সাইনবোর্ড লাগিয়ে দেন। এরপর থেকে জেলেদের কাছে এই দ্বীপটি বঙ্গবন্ধু দ্বীপ নামেই পরিচিতি পায়। তবে ১৯৯২ সালে দ্বীপটি আবিষ্কৃত হলেও দীর্ঘদিন দ্বীপটি দ্বীপটির কোন খবর ছিল না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দ্বীপটি সম্পর্কিত একটি পোস্ট দেখে দ্বীপটিতে গবেষণা চালাতে মন স্থির করে গবেষকরা। গবেষণালব্ধ ফলাফলে বাংলাদেশের সমুদ্র সম্পদ, উপকূলীয় অঞ্চলের সম্পদ ব্যবহার, সমুদ্রকেন্দ্রিক অর্থনীতি এবং পর্যটন নিয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কার্যক্রমের সম্ভাবনা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী বাংলার সুশীল সমাজ। তাছাড়া দ্বীপটিতে পর্যটক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হলে সরকারি পর্যায়ে এই দ্বীপের আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ প্রচারণা প্রয়োজন।
২| ২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: দুবলার চরের কাছে ভেসে উঠা এই দ্বীপটি দেখার ইচ্ছে জাগছে।
৩| ২৭ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
ইফতি সৌরভ বলেছেন: Planning to camp there
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: “বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড” যাওয়ার ইচ্ছা আছে।