![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেনিয়ায় রপ্তানির জন্য চট্টগ্রামের ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা রপ্তানি মূল্যের একটি উচ্চপ্রযুক্তির জাহাজ নির্মাণ করা হয়েছে। ‘অফশোর পেট্রোল ভেসেল’ হিসেবে পরিচিত বিশেষায়িত এই জাহাজটির নাম ‘দরিয়া’। জাহাজটি ঘণ্টায় চলবে ৩৬ নটিক্যাল মাইল গতিতে। সড়কের গতির সঙ্গে তুলনা করলে এই গতিবেগ দাঁড়ায় ঘণ্টায় প্রায় ৬৫ কিলোমিটার। সাধারণ পণ্যবাহী জাহাজের ঘণ্টায় গতিবেগ থাকে ১২ নটিক্যাল মাইল। এই জাহাজে রয়েছে দ্রুতগতির ‘ওয়াটারজেট’ ইঞ্জিন। মূল ইঞ্জিনসহ ইঞ্জিনের ক্ষমতা ১০ হাজার ৭২০ কিলোওয়াট। জাহাজটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৪ মিটার। প্রস্থ সাড়ে ৮ মিটার। এতে ৩৬ জন নাবিকের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। জাহাজটি নির্মাণে বিশ্বের ২৫টি দেশ থেকে উচ্চপ্রযুক্তির যন্ত্রপাতি আমদানি করা হয়েছে। জাহাজে যেসব তার ব্যবহার করা হয়েছে তা লম্বালম্বিভাবে রাখা হলে দৈর্ঘ্য হবে ৪০ কিলোমিটার। জাহাজটিতে রয়েছে হেলিপ্যাড। জাহাজটির রপ্তানি মূল্য ১৮ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। এর আগে সাধারণত পণ্যবাহী জাহাজগুলোর সর্বোচ্চ রপ্তানিমূল্য ছিল প্রায় ৮০ কোটি টাকা। ২০১৪ সালের আগস্টে নির্মাণ শুরু হওয়া জাহাজটি এ মাসেই কেনিয়ার উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম বন্দর ছাড়বে। এটি রপ্তানির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো উচ্চপ্রযুক্তির জাহাজ নির্মাণের বাজারে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। জাহাজ নির্মাণের ঐতিহ্য ছিল আমাদের। সেই গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য আবার ফিরে এসেছে।
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
জাহিদ হাসান বলেছেন: জাহাজ নির্মানে ব্যায় হয়েছ দেড়শ কোটি টাকার বেশি।
কেনিয়ার কাছে জাহাজটি বিক্রি করা হয়েছে দেড়শ কোটি টাকায়।
তাহলে কি লাভ হল?
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: জাহাজ শিল্পে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উজ্জল। এর আগেও পত্রিকায় পড়েছিলাম দেশ কিছু জাহাজ রপ্তানি করেছে।
ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ একটি ভাল সংবাদ পরিবেশনের জন্য ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।