![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছি পদার্থে। সৃজনশীল সাহিত্যে আমার আগ্রহ। নিয়মিত কবিতা চর্চা করি প্রায় ১০ বছর হল। ব্লগে নিয়মিত হয়ে মূলধারার সাহিত্যিক, লেখক, সমালোচক দের সাথে যুক্ত হতে চাই।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ১৯তম জাতীয় কাউঞ্চিল হয়ে গেলো গত ২৯শে ডিসেম্বর। আওয়ামীলীগের কাউঞ্চিল নিয়ে আমার আগ্রহের কারণ দলটি দেশের প্রাচীনতম ও দেশের নেতৃত্বদানকারী দলগুলোর মধ্যে একমাত্র দল যারা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গঠিত হয়েছিলো। আমি ইতিহাসপ্রিয় লোক। আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠার ইতিহাস নিয়ে কিছু বলি। ১৯৪৬ সালে মুসলিম লীগ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে বাংলা প্রদেশে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মুখ্যমন্ত্রী হন। তখন পুরো ভারতবর্ষে শুধুমাত্র বাংলা ছাড়া অন্য কোন প্রদেশে মুসলিম লীগ একক সরকার গঠন করতে পারেনি। তাই বাংলায় সোহরাওয়ার্দীর বিপুল জয় ছিল পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। আসলে এই জয় না আসলে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার প্রশ্নই আসতো না। তাছাড়া ১৯৪৬ এর ১৬ই আগস্ট কলকাতায় যে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা হয় সেখানে মুসলিমদের নেতৃত্ব দেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও তাঁর অনুসারীরা (শেখ মুজিব তাদের একজন)।
এই দাঙ্গার ফলেই ভারত পাকিস্তান ভাগ নিশ্চিত হয়। তাই মুসলিম লীগে জিন্নাহর চেয়ে সোহরাওয়ার্দী একক গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠতে থাকেন। হিন্দুপ্রধান কোলকাতাতেও মুসলিম সোহরাওয়ার্দী ছিলেন একক নেতা। তিনি কোলকাতার ২ টি আসন থেকেই পাশ করতেন। আর তখন বাংলার রাজধানী ছিল কোলকাতা। তাই জিন্নাহ শিবিরে সোহরাওয়ার্দীকে নিয়ে ভয় ছিল। তবে জিন্নাহকে সোহরাওয়ার্দী নেতা মানতেন। কিন্তু জিন্নাহর অনুসারী পশ্চিমের অন্যান্য নেতারা ভাবলেন বৃদ্ধ জিন্নাহর মৃত্যুর পর সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের একক নেতা হয়ে উঠবেন। তাই তারা ভারত ভাগের সময় যেকোনো মুল্যে কোলকাতা বাদ দেবার সিদ্ধান্ত নিলেন। এতে জিন্নাহর সায় ছিল। কারণ পশ্চিম পাকিস্তানের নেতারা বুঝতে পেরেছিলেন কোলকাতা পাকিস্তানে থাকলে করাচীকে রাজধানী করা যাবেনা আর পূর্ব বাঙলাকে শোষণও করা যাবেনা। বাঙালিদের অকথিত নেতা সোহরাওয়ার্দী হয়ে উঠবেন সর্বেসর্বা। তাই যে বাঙালিদের ভোটে ও রক্তে পাকিস্তান আসলো তাদের ও তাদের নেতাকে বঞ্চিত করে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা হল। স্বাভাবিকভাবেই সোহরাওয়ার্দী ও তাঁর অনুসারীরা ব্যথিত হয়েছিলেন। কিন্তু অবশিষ্ট পূর্ববাংলাতেও সোহরাওয়ার্দীর ব্যাপক সমর্থন থাকায় সোহরাওয়ার্দীকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র চলল মুসলিম লীগে। জিন্নাহর তাতে সায় ছিল। ১৪ই আগস্ট,১৯৪৭ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর স্বাভাবিকভাবেই পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বহাল থাকার কথা সোহরাওয়ার্দীর। কিন্ত কুচক্রীরা বলে দলের মধ্যে সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্ব যাচাই করতে হবে। এমতাবস্থায় পশ্চিমাদের ইন্ধনে এবং সোহরাওয়ার্দীর অনুপস্থিতিতে ৩ ভোটের ব্যবধানে মুখ্যমন্ত্রীর জন্য খাজা নাজিমুদ্দিন মনোনয়ন পান। আসলে এগুলো সবই ছিল চক্রান্ত, টাকার খেলা। তখন সোহরাওয়ার্দী ভারতীয় নাগরিক, পাকিস্তানে তখনও আসেন নি। তাই কুচক্রীদের মধ্যে চলল ক্ষমতার ভাগ বাটোয়ারা। মুসলিম লীগ থেকে সোহরাওয়ার্দীপন্থীদের পরিকল্পিত ভাবে বাদ দেয়া হল এবং বের করে দেয়া হল। শেখ মুজিবের মতো যারা কোলকাতার শীর্ষ ছাত্রনেতা ছিলেন এবং পূর্ব বঙ্গের নাগরিক ছিলেন তাঁরা এসময় ঢাকায় এসে আশ্রয় নেন এসব চক্রান্ত মোকাবেলার জন্য। আসামে সোহরাওয়ার্দীর ব্যাপক প্রভাব ছিল আর আসাম মুসলিম লীগের সভাপতি ছিলেন মৌলানা ভাসানি। তাই আসামকেও পাকিস্তান থেকে বাদ দেয়া হয়। কপর্দকশূন্য অবস্থায় টাঙ্গাইলে চলে আসেন ভাসানি সাহেব। নাজিমুদ্দিনের অধীনে নতুন মুসলিম লীগের কমিটিতে এদের কাউকেই রাখা হলনা। ফলে সোহরাওয়ার্দীপন্থীরা সংগঠিত হতে থাকে। কোলকাতা থেকে একে একে মুসলিম নেতারা ফিরে আসেন ঢাকায়। সোহরাওয়ার্দী চলে যান করাচী। ভারত সরকার তাঁর সমস্ত সম্পত্তি ক্রোক করে তাঁকে দেশ থেকে বহিস্কার করে। এমন দুর্দিনে পাকিস্তানের স্বাধীনতাকামীরা অসহায় হয়ে পড়ে। স্বাধীনতার সকল স্বপ্ন ধূলিসাৎ হতে থাকে। এদিকে শেখ মুজিব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ল'তে মাস্টার্সে ভর্তি হয়ে ছাত্রদের নেতা হয়ে উঠেন অল্পদিনেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার বিরোধী আন্দোলন শুরু করার পিছনে তাঁর ভূমিকা ছিল প্রধান। ১৯৪৮ সালে আওয়ামী মুসলিম ছাত্রলীগ (বর্তমান ছাত্রলীগ) গঠন ছিল এই আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কারণ এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কোন রাজনৈতিক সংগঠন ছিলোনা। আসলে ছাত্রলীগ গঠন ছিল আওয়ামীলীগ গঠনের জন্য জনসমর্থন আদায়ের একটি পূর্বশর্ত। কারণ সোহরাওয়ার্দীপন্থীরা বুঝতে পেরেছিলেন মুসলিম লীগের সাথে আর রাজনীতি করা যায়না। ওটা দুর্নীতিবাজদের আখড়ায় পরিণত হয়েছিলো। ছাত্রলীগ গঠণের সময় কাকে সভাপতি করা হবে তা নিয়ে মতভেদ হয়েছিলো। সোহরাওয়ার্দীর ১ নম্বর কর্মী হিসেবে শেখ মুজিব সভাপতি হবে এটাই সবাই ভেবেছিলেন। কিন্তু আবদুল মতিন (ভাষাসৈনিক, এখনো জীবিত) বললেন, মুজিব কোলকাতায় পড়ালেখা করেছে, আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছি। মুজিবের চেয়ে আমাদের অধিকার বেশি। তিনি সভাপতি হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে সভাপতি না করে সবাই শেখ মুজিবকেই সমর্থন দেয়। মতিন আর ছাত্রলীগে আসেন নি পরে। ছাত্রলিগের এই ঐতিহাসিক কমিটিতে তাজউদ্দীন আহমেদ ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। এছাড়া মুনির চৌধুরীর বোন লিলি চৌধুরী এই কমিটিতে ছিলেন। এরপর টাঙ্গাইলের উপনির্বাচনে সোহরাওয়ার্দীপন্থী তরুণ স্বতন্ত্র প্রার্থী শামসুল হক শক্তিশালী প্রবীণ মুসলিম লীগ প্রার্থীকে বিপুল ব্যবধানে পরাজিত করেন। এরপর থেকেই মুসলিম লীগের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব প্রকাশ হয়ে পড়ে আর নতুন একটি দল গঠনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ফলে ১৯৪৯ সালের ২৩ শে জুন আওয়ামীলীগ গঠিত হয়। এসময় শেখ মুজিব জেলে ছিলেন। তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের দাবির পক্ষে কথা বলার কারণে অন্যায়ভাবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার ও জেলহাজতে প্রেরণ করা হয় (সম্প্রতি এই বহিষ্কারাদেশ তুলে নেয়া হয়েছে)।
সবকিছুই সোহরাওয়ার্দীর পরোক্ষ নির্দেশে হচ্ছিলো। প্রথমে আঞ্চলিক/প্রাদেশিক দল হিসেবে পূর্ব বাংলা আওয়ামী মুসলিম লীগ নামে এই দলটি আত্মপ্রকাশ করে। দলের আঞ্চলিক সভাপতি হন মৌলানা ভাসানি। আর সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বাংলার নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সংগঠনের জাতীয় কমিটির নেতা হবেন। পরে তাই হয়। সাধারণ সম্পাদক হন দলের একমাত্র সংসদ সদস্য শামসুল হক। সহ সভাপতিদের মধ্যে ছিলেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আতাউর রহমান খান, আবুল মনসুর আহমদ প্রমুখ। জয়েন্ট সেক্রেটারি হন জেলে বন্দী শেখ মুজিব। খোন্দকার মুস্তাক আহমেদ প্রচার সম্পাদকের পদ পান প্রথম কমিটিতে। পরে এই দলই পাকিস্তান আওয়ামীলীগ নাম ধারণ করে। এবং পূর্ব পাকিস্তানের পরবর্তী সকল সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়। আজ আর লিখবনা। কাল ১৯৫৪র নির্বাচন নিয়ে লিখবো।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩২
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: আমি লিখেছি জিন্নাহকে শহীদ সাহেব সম্মান করতেন। কিন্তু শহীদ সাহেবের ক্ষমতা খর্ব করার জন্য জিন্নাহপন্থী তথা পশ্চিম পাকিস্তানিদের চেষ্টা ছিল। শেখ মুজিবের বইই সব না। আবার শেখ মুজিবের বই আপনি ভালমতো পড়েছেন বা বুঝেছেন কিনা জানিনা। শেখ মুজিবের বইয়ে স্পষ্ট বলা আছে কোলকাতা পাকিস্তানের সাথে রাখার জন্য পশ্চিমের জিন্নাহবাদিরা যথেষ্ট চেষ্টা করে নি এবং এসব ছিল চক্রান্ত। আর তার কারণ গুলো পরোক্ষ ভাবে সেখানে বলা আছে। আমি প্রত্যক্ষভাবে বললাম। শহীদ সাহেব জিন্নাহকে মানতেন। কিন্তু জিন্নাহ বেইমানি করেছিলেন। কারণ নাজিমুদ্দিনের পক্ষে জিন্নাহর সায় ছাড়া পূর্ব বাংলার প্রিমিয়ার হওয়া অসম্ভব ছিল। এগুলো সহজ সমীকরণ। কারণ জিন্নাহর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন শহীদ সাহেব। কেন শহীদ সাহেব জিন্নাহর মুসলিম লীগ ত্যাগ করে আওয়ামীলীগ গড়লেন? সর্দার জি তো চাইবেনই যতো বেশি জায়গা পারি ভারতের দখলে রাখি। কিন্তু শহীদ সাহেবের অমতে প্রাপ্য কোলকাতার হক ছেড়ে আসলেন জিন্নাহ কেন তা কি বুঝেন নি। শেখ মুজিবের বইয়েও এসব আছে। পড়েন নি ঠিক মতো। আসলে শহীদ সাহেবকে জিন্নাহ ইউজ করেছেন কারণ বাংলায় শেরে বাংলার প্রতিদ্বন্দ্বী নেতা ছিলেন একমাত্র শহীদ সাহেব। আর ভারতবর্ষের মুলসিমদের নেতা হিসেবে শেরে বাংলা আর জিন্নাহর দ্বন্দ্ব ছিল। তাই শেরে বাঙলাকে দাবানোর জন্য শহীদ সাহেবকে ইউজ করেন জিন্নাহ। কিন্তু একসময় কঞ্চিই বাঁশের চেয়ে বড় হয়ে উঠতে থাকে। তখন নাজিমুদ্দিন, মুহাম্মদ আলী বগুড়া আর নুরুল আমিনকে দিয়ে ওরা শহীদ সাহেবকে প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা করে। পশ্চিমের মুসলিমরা এভাবেই ক্ষমতা হাতে রেখেছে। আমাদের মধ্যে থেকে কাউকে বড় হতে দেয়নি। হ্যাঁ ভালো সম্পর্ক শহীদ সাহেব আর জিন্নাহর ছিল। তার কারণ ছিল দুজনই শেরে বাংলার বিরোধী ছিলেন। ইতিহাস ঘেঁটে দেখবেন। জানতে পারবেন। এসব ব্যাপার শেখ মুজিব পরে বুঝতে পেরেছিলেন। শেখ মুজিবকে সরিয়ে গোলাম আজম, ফকা চৌধুরী এসব লোককে পশ্চিমের লোকেরা নেতা বানানোর চেষ্টা করেছে নিজেদের প্রাধান্য টিকিয়ে রাখতে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান টিকলোই না,
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৫
নিষ্কর্মা বলেছেন:
উইকি দেখলেও তো লাভ হৈত!
Click This Link
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: উইকি তে এসব পাবেন কার্যকারণ সহ?
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: লিখতে চাইছিলাম আমি, আর লিখলেন আপনি। ভারত নিয়ে একটি লিখা শুরু করছিলাম, সময়ের অভাবে শেষ করতে পারছি না। যাই হোক, বাকি লিখাগুলোও পড়ব।
পোষ্ট সংগ্রহে রাখলাম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার লেখা কবে আসবে। অপেক্ষায় রইলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২২
আহির মাহাসিন বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। আমার মনে হয় কিছু ক্ষেত্রে তথ্যগত অমিল আছে। বিশেষ করে, কেন কলকাতা এবং আসাম পূর্ব পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয় নাই এ অংশে আপনি যে কথা বলেছেন আমি তার সাথে একমত নই। শেখ মুজিবুর রহমানের 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' বইয়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখা আছে। তিনি লিখেছেন, কলকাতা ও আসাম পূর্ব পাকিস্তানের সাথে একীভূত হবার পিছনে দায়ী সরদার প্যাটেল ও কংগ্রেস নেতারা। তিনি আরো লিখেছেন, পূর্ব বাংলা, পশ্চিম বাংলা এবং আসাম নিয়ে আলাদা রাষ্ট্র গঠনের বিষয়ে জিন্নাহর সায় ছিল। জিন্নাহ ও সোহরাওয়ার্দী দ্বন্দ নিয়ে আপনি যা বলেছেন তার সাথেও আমি একমত নই। শেখ মুজিব যা লিখেছেন, সোহরাওয়ার্দীর সাথে দ্বন্দ ছিল নাজিমুদ্দিনের, জিন্নাহর নয়। বরং জিন্নাহ - সোহরাওয়ার্দী অনেক ভাল সম্পর্ক ছিল।