নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কালপুরাণ

জন্ম থেকেই জ্বলছি

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছি পদার্থে। সৃজনশীল সাহিত্যে আমার আগ্রহ। নিয়মিত কবিতা চর্চা করি প্রায় ১০ বছর হল। ব্লগে নিয়মিত হয়ে মূলধারার সাহিত্যিক, লেখক, সমালোচক দের সাথে যুক্ত হতে চাই।

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মজীবনীতে শেখ মুজিবের অকাট্য মিথ্যাচার

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সাম্প্রতিক সময়ে একটি আত্মজীবনী আমাদের সাহিত্য ও রাজনীতিতে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। বইটির নাম ''অসমাপ্ত আত্মজীবনী'', লেখক শেখ মুজিবুর রহমান। ২০১২ সালের মাঝামাঝি বইটি ইংরেজি অনুবাদের পৃথক বইসহ প্রকাশিত হয়েছে। বইটির মূল্য ৫২০ টাকা, যা এর পৃষ্ঠাসংখ্যার সাথে তুলনা করলে যথেষ্ট বেশি। তবুও দেদারসে বইটি বিক্রি হয়েছে, হচ্ছে, হবে। কারণ বইটি বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা একমাত্র গ্রন্থ এবং এখানে তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা অসাধারণ লেখনী প্রতিভায় সংগৃহীত আছে। মোটামুটি ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত জীবনে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা এখানে সংযোজিত হয়েছে। আর লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে এখানে মুজিবের ব্যক্তিগত জীবনের চেয়ে রাজনীতির ইতিহাস রচনাই মুখ্য হয়ে উঠেছে। রচনাকাল ১৯৬৭, আগরতলা মামলা দায়েরের পূর্বে রাজবন্দী হিসেবে যখন ঢাকা জেলে আটক ছিলেন। আমি নিজে বইটি পড়ে এতোই মুগ্ধ হয়েছিলাম বিশেষ করে তাঁর রচনাশৈলীতে যে এখানে শেখ মুজিব সত্যের অপলাপ করেছেন তা ঘুণাক্ষরেও মাথায় আসেনি। তবে সাম্প্রতিককালে আমি তৎকালীন রাজনীতি সম্পর্কে অধ্যয়ন করে শেখ মুজিবের লেখায় প্রকৃত ইতিহাসের সঙ্গে গুরুতর কিছু অসঙ্গতি লক্ষ্য করেছি। এবং নিশ্চিতভাবে এই অসঙ্গতিগুলো তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে করেছেন, কিছু রাজনৈতিক দায়মুক্তির উদ্দেশ্যে। এহেন তথ্যবিভ্রাট কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। নিজের সুপ্রিম ইমেজ রক্ষার্থে তিনি এসব করে থাকতে পারেন। বইয়ের শেষ দিকে যুক্তফ্রন্টের গঠন করে নির্বাচন ও সরকার গঠন ও পরিচালনার ব্যাপারগুলো বেশি আলোচিত হয়েছে। যুক্তফ্রন্টের নমিনেশনের ব্যাপারে শেখ মুজিব ব্যাপক ভূমিকা রেখেছিলেন তা সবারই জানা। তৎকালীন আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতা খোন্দকার মুস্তাক আহমেদ (জয়েন সেক্রেটারি) কেন যুক্তফ্রন্টের নমিনেশন পেলেন না সে ব্যাপারটা শেখ মুজিব এড়িয়ে গেছেন এই বলে যে অনেক চেষ্টা করেও তাঁকে নমিনেশন দেয়া যায়নি। এব্যাপারে নিজের আন্তরিক চেষ্টা ও দুঃখ প্রকাশে শেখ সাহেব ত্রুটি রাখেন নি। অথচ প্রকৃত কাহিনী হচ্ছে শেখ মুজিবের একগুঁয়েমির জন্য মুস্তাক মনোনয়ন পান নি। ১৯৪৯ সালের ২৩ শে জুন আওয়ামীলীগ গঠিত হয় (শামিম ওসমানের বাবা ওসমান দালালের নারায়ণগঞ্জের বাড়িতে), মুস্তাক ও মুজিব উভয়েই জয়েন্ট সেক্রেটারি হন, শামসুল হক হন সেক্রেটারি। বয়সে বড় হবার কারণে এবং হাইকোর্টের প্রভাবশালী আইনজীবী হবার কারণে মুস্তাককে মুজিবের সিনিয়র করা হয়। কিন্তু শামসুল হক জেলে থাকা অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি হিসেবে মৌলানা ভাসানি মুজিবকেই মনোনীত করেন। ১৯৫৩ সালে সোহরাওয়ারদি ও ভাসানির আশীর্বাদপুষ্ট মুজিবই স্থায়ী সাধারণ সম্পাদক হন। দলের জুনিয়র নেতাদের মধ্যে মুস্তাক ও মুজিবের ভেতরে একটি প্রতিযোগিতা ছিল যেখানে মুজিবের সেক্রেটারি হওয়া মুস্তাক কে পিছনে ফেলে দেয়। তবুও মুস্তাক তখনও আওয়ামীলীগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। এমন অবস্থায় ১৯৫৪র নির্বাচনে তাঁর মনোনয়ন না পাওয়া বিস্ময়ের ব্যাপার। আওয়ামীলীগ ও শেরে বাংলার কে এস পির মধ্যে ১৬২ ও ৭৫ আসনের সমঝোতা হয়। শেরে বাংলা তাঁর দলের প্রাপ্য ৭৫ আসনের মধ্যে কুমিল্লার দাউদকান্দি চাননি। কারণ তিনি নিশ্চিত ছিলেন মুস্তাকের আসন আওয়ামীলীগই রাখবে। কিন্তু শেখ মুজিব শেরে বাংলার কাছে গোপন প্রস্তাব পাঠান এই মর্মে যে দাউদকান্দিতে আমরা কে এস পির প্রার্থী মেনে নেবো, কিন্তু প্রার্থী আমি নিজে নির্বাচন করবো। শেরে বাংলা সবই বুঝতে পারলেন এবং প্রস্তাবে সায় দিলেন। এভাবে শেখ মুজিব মুস্তাক কে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেবার পাঁয়তারা করেছিলেন। ব্যাপারটা সোহরাওয়ারদির কানে গেলে তিনি মুজিবকে কিছুই বলেননি। কিন্তু চালাকি করে মুস্তাক কে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পাশ করিয়ে দলের ঐক্য রক্ষা করেন। এই কারণে তৎকালীন সময়ে দলের অভ্যন্তরে শেখ মুজিব সমালোচিত হয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখায় সত্য গোপন করে তিনি রাজনৈতিক সুবিধা পেতে চেয়েছেন। অবশ্য নির্বাচনের পরে মুস্তাক আওয়ামীলীগে যোগ না দিয়ে কে এস পিতে যোগ দেন এবং শেরে বাংলার নেতৃত্বে গঠিত প্রাদেশিক পরিষদের চীফ হুইপ হন। শেখ মুজিব আওয়ামীলীগের পক্ষে পূর্ণমন্ত্রী হন। এভাবে দুজনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা টিকে থাকে। কিন্তু শেরে বাংলার মৃত্যুর পর কে এস পি বিলুপ্ত হলে মুস্তাক মুজিবের নেতৃত্ব মেনে নিয়ে ১৯৬৪ সালে আবার আওয়ামীলীগে যোগ দেন। কিন্তু দুজনের মধ্যে দূরত্ব কখনোই মোচন হয়নি। যার ফলশ্রুতি ১৯৭৫ এর ১৫ ই আগস্ট। এই বইয়ে আরও কিছু অসঙ্গতি আছে। পর্যায়ক্রমে সেসব নিয়ে আলোচনা করার ইচ্ছা আছে।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০

রাতজাগাপাখি বলেছেন: apni bolechen, রচনাকাল ১৯৬৭, আগরতলা মামলা দায়েরের পূর্বে রাজবন্দী হিসেবে যখন ঢাকা জেলে আটক ছিলেন। আমি নিজে বইটি পড়ে এতোই মুগ্ধ হয়েছিলাম বিশেষ করে তাঁর রচনাশৈলীতে যে এখানে শেখ মুজিব সত্যের অপলাপ করেছেন তা ঘুণাক্ষরেও মাথায় আসেনি। তবে সাম্প্রতিককালে আমি তৎকালীন রাজনীতি সম্পর্কে অধ্যয়ন করে শেখ মুজিবের লেখায় প্রকৃত ইতিহাসের সঙ্গে গুরুতর কিছু অসঙ্গতি লক্ষ্য করেছি। এবং নিশ্চিতভাবে এই অসঙ্গতিগুলো তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে করেছেন, কিছু রাজনৈতিক দায়মুক্তির উদ্দেশ্যে। এহেন তথ্যবিভ্রাট কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়।

shothik itihash ta ki sheta bolle bhalo hoto mone hoy...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: সঠিক ইতিহাসই তো লিখলাম। আপনি নিশ্চয়ই সম্পূর্ণ না পড়ে মন্তব্য করেছেন।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: অথচ প্রকৃত কাহিনী হচ্ছে শেখ মুজিবের একগুঁয়েমির জন্য মুস্তাক মনোনয়ন পান নি।
-------------------------------------------------
ভালো লিখেছেন। আপনি যে সেই সময়টাতে বঙ্গবন্ধুর পাশে ছিলেন, জেনে খুশি হলাম। আপনার পদধূলি নেওয়ার যোগ্যতা কি আমার আছে?


অ:ট: বঙ্গবন্ধুর লেখাগুলোই শুধু মিথ্যা। আর যারা তার মতের উল্টো বলেছেন, তাদেরগুলোই সত্য।
এই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন সাহেব।
তার ডায়েরী ২০১২ সালে বই আকারে বের হবে, আপনার আমার মতো নাদান পড়বে- এই চিন্তা করে নিশ্চই তিনি সেদিন সত্য গোপন করার চেষ্টা করেন নি। আপনি সত্য উদঘাটনে আদা জল খেয়ে নামবেন- এই ভয়ও নিশ্চই তার মাথায় ছিল না।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২১

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি শেখ মুজিবের আত্মজীবনী প্রকাশের আগ্রহ ছিল এবং এই যে বইটি ছাপা হয়েছে তা ৭৪-৭৫ সালে কোন একসময় একজন প্রকাশকের কাছে পরিমার্জন করে প্রকাশের জন্য দেয়া হয়েছিলো। কিন্তু মুজিব হত্যাকাণ্ডের পর তা বন্ধ হয়ে যায়। সম্ভবত ৯৭ সালে শেখ হাসিনা খাতাগুলো পান। তার আগে এই খাতার অস্তিত্ব টিকে আছে শেখ হাসিনাও জানতো না। কিন্তু বই প্রকাশ করার চিন্তা থেকেই শেখ মুজিব এগুলো লিখেছিলেন এবং ছাপাতে দিয়েছিলেন সেটা শেখ হাসিনাই বলেছেন। আর আমি বঙ্গবন্ধুর ভীষণ ভক্ত। ১৫ ই আগস্টের ইতিবৃত্ত বিশ্লেষণ করতে গিয়ে মুজিব-মোস্তাক পূর্ব শত্রুতা নিয়ে পড়তে হয়েছে। আপনি ''আমি বিজয় দেখেছি'' , লেখক- এম আর আখতার মুকুল, বইটি পড়লে শেখ মুজিবের ইতিহাস বিকৃতির প্রমাণ পাবেন। আমার বয়স ২০, আমি কিভাবে শেখ মুজিব কি করেছেন তা দেখবো? কিন্তু মুকুল সাহেব ১৯৪৮ সাল থেকে মুজিব মুস্তাক এদের সাথে চলেছেন তাই তাঁর বিশ্লেষণ অবশ্যই গুরুত্তের সাথে নিতে হবে। মৌলানা ভাসানিও একই মন্তব্য করেছেন এই ব্যাপারে। তাই শেখ মুজিবের বক্তব্য সঠিক নয়।

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩

লুকার বলেছেন: কিন্তু মুস্তাক কি জন্ম থেকেই বিশ্বাসঘাতক?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: মুস্তাক এমনিতে বড় নেতা ছিলেন। ৪০ ও ৫০ এর দশকে অন্যতম প্রধান তরুণ নেতা ছিলেন। কিন্তু মুজিবের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে গিয়ে দেশের সাথে, দলের সাথে অনেক বেইমানী করেছেন। মুস্তাকের অন্যতম ২ জন সহযোগী হচ্ছেন তাহের উদ্দিন ঠাকুর, মাহবুবুল আলম চাষি।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

এম আর ইকবাল বলেছেন: বইটি বিক্রি আরো বেড়ে যাবে ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ত্রুটি থাকলেও বইটি কিন্তু ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: @লেখক,
বঙ্গবন্ধু যা বলেছেন ঠিক বলেননি কিন্তু তার সাথে যারা ছিলেন তাদের কথা ঠিক, এরকম চিন্তা আপনার হলো কেন?
এম.আর আখতার মুকুল বা এ ধরণের লোকরা বঙ্গবন্ধুর বিপক্ষে যা ই বলেছেন, সব সত্য আর বঙ্গবন্ধু নিজে যেগুলো বলেছেন সেগুলো অসত্য!!

রবি ঠাকুরের কথামতো আমরা বাঙালিই ভালো ছিলাম। মুজিব কেন যে আমাদের মানুষ করতে গেলো! কি ভুলটাই না করেছিল শেখ মুজিব, স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখে। অথবা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়ে!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৮

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: দেখেন আপনি সম্ভবত যাচাই না করে কথা বলছেন, শেখ মুজিব একদিনে বঙ্গবন্ধু হন নাই। বঙ্গবন্ধু হতে গিয়ে অনেক রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীকে পেছনে ফেলতে হয়েছে। আপনি আওয়ামীলীগের ইতিহাস পাঠ করবেন, বিশেষ করে ১৯৪৯-১৯৭৫। তাহলে বুঝতে পারবেন। আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠার সময় শেখ মুজিব ছিলেন সাধারণ মজিবর। মুস্তাক কে পিছনে না ফেলতে পারলে শেখ মুজিব আওয়ামীলীগের সভাপতি হতে পারতেন না। আপনারা যে মুজিবকে চেনেন তিনি ১৯৬৬ এর পরের মুজিব। যখন তিনি সভাপতি হয়েছেন। কিন্তু কিভাবে হয়েছেন তা না জেনে অন্ধভাবে মন্তব্য করা অনুচিত।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩

চারু_চারবাক বলেছেন: আত্মজীবনীতে শেখ মুজিবের অকাট্য মিথ্যাচার

আর আমি বঙ্গবন্ধুর ভীষণ ভক্ত।

:) :) :) :) :) :) :) :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২১

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: ভক্ত হইলে কি ভুল ধরা নিষেধ?

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩০

তিমিরবিদারী বলেছেন: ভাই তো অনেক বই পড়ছেন মনে হয়?আমিও পড়তেছি........সঠিক ইতিহাস জানার জন্য।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: যা পড়ছি তাতে মনে হয় আরও পড়তে হবে অনেক।

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

রাতজাগাপাখি বলেছেন: ami purota porei montobbo korechi... tahole bodh kori amar bojhar kichu bhul hoyeche... konta shothik itihash ami sheta thik dhorte parini... khoma korben.

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

ড্যানিয়েল আর্যভট্ট বলেছেন: সঠিক ইতিহাস হচ্ছে শেখ মুজিব মুস্তাকের মনোনয়নের বিরোধী ছিলেন এবং সে কাজে সে সফলকাম হয়েছিলো। অথচ আত্মজীবনীতে লিখেছেন, মুস্তাকের মনোনয়নের জন্য চেষ্টা করা সত্ত্বেও কাজ হয়নি।

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: আপনি সচেতনভাবে আমার পয়েন্ট থেকে সরে এসেছেন। তাই জবাবের পুনরাবৃত্তি করলাম না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.