নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃষ্টির নিপুনতা, কারুকার্যতা, ক্রিয়াপদ্ধতি, জটিল নিয়মের অাবর্তে অাবদ্ধ এই মহাবিশ্ব-অামাকে এক মহান কৌশুলীর/সত্ত্বার অস্তিত্বের প্রমাণ দেয়।

সেলিম৮৩

সেলিম৮৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অামায় ভাবায়! অামি ভাবিনা!!

২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬


একটা বাচ্চা জন্ম নিলো।
বাহ্যিকভাবে দেখা গেল কোন অঙ্গের ঘাটতি নেই।
কিন্তু অবাক, দেখা গেল মুখের ভীতর দাঁত নেই!!! দাঁত গেল কোথায়?
অাপনারা বলবেন, ধুর বোকা-বাচ্চার জন্মের পর দাঁত থাকে না-কি!
অামি যদি বলি, সব অাছে -তাহলে দাঁত নেই কেন?
অদৃশ্য উত্তরঃ দরকার নেই তাই, কেননা, ছয়মাস শুধু মায়ের বুকের দুধ খাবে। যখন চিবানোর সময় হবে তখন দেখা যাবে।
অার একটু সামনে এগোই-
নাকটা মুখের কাছে হলো কেন? শরীরের অন্য কোথাও তো হতে পারতো।
কেউ যেন বলছে, তোরা যখন কিছু খেতে যাবি তখন সেটার অগ্রীম চেকার তোর নাক। স্বাদের সাথে ঘ্রাণ যুক্ত না হলে খেয়ে মজা পাবিনা। সুতরাং ঘ্রাণ এবং মজা(জিব্হা) দূরে দেই কিভাবে? তাই এক যায়গায় করে দিয়েছি।
বুঝলাম, কিন্তু চোখের উপর ভ্রুর দরকার কি ছিলো ? অামাদের শরীরের শুধু হাতের এবং পায়ের চামড়া অনেক পুরু হলো কেন?
-অারে বোকা, ভ্রু না থাকলে অালোর ভীতর চোখ মেলে থাকতে পারতিস না। হাত দিয়ে অনেক কঠিন কাজ করতে হয় তাই পুরু করে দিয়েছি । পা দিয়ে চলতে হয়। চামড়া পাতলা হলে চলতে পারবিনা।
অারো শুনে রাখ, হাতে অনেকগুলো কব্জা দিয়েছি । না হলে হাত দিয়ে কিছু ধরতে পারিতস না, খেতে পারতিস না। নখ না দিলে চুলকাতিস কি করে ?
তাইতো!! তুমি কে বলছো?
অামি তোর সৃষ্টিকর্তা মহান অাল্লাহ।
কিন্তু কারা জানি শ্রেনীকক্ষে বান্দরবাদ ( বিবর্তনবাদ ) পড়ায়। অার বলে সব প্রাকৃতিক নিয়ম।
-ঐ সমস্ত বান্দরদের জন্যই তো অামার বিশেষ অায়োজন অাছে। সময় হলে অায়োজন মঞ্চে ডাকা হবে।
.......................................
........................................

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.