![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্ম নিয়ে কটুক্তিকারী ব্যক্তি ভাইরাসে আক্রান্ত-এতে কারাে সন্দেহ থাকার কথা নয়।
ধরি, ভাইরাসটির নাম " ব্লাইন্ড" ভাইরাস।
এখন, " ব্লাইন্ড" ভাইরাস সুপ্ত অবস্থায় আছে একজন ব্যক্তির দেহে।
হঠাৎ ভাইরাসটি এ্যাকটিভ হতে শুরু করলো তার অনুকূল পরিবেশ পাওয়ার কারণে।
কিন্তু চরম অজ্ঞতাবশত উনি ভাইরাসটিকে উপকারী ব্যকটেরিয়া মনে করে এটাকে কিভাবে কাজে লাগানো যায় তার পরিকল্পনা শুরু করলেন।
যেমন পরিকল্পনা তেমন কাজ।
এদিকে এই অবস্থা দেখে, হাতুড়ে ডাক্তাররা( ধর্ম বিষয়ে যাদের অল্প জ্ঞান বা ভ্রান্ত জ্ঞান) ঠিকই ধরতে পারলো ব্যক্তিটি ভাইরাসে অাক্রান্ত।
চললো হাতুড়ে চিকিৎসা-হাই ডোজ এন্টিবায়োটিক।
ফলাফলঃ পেপার-পত্রিকায় চোখ রাখুন।
ধরি, দেশে ইসলামী শাসনব্যবস্থা অাছে। এখন, উপরোক্ত ব্যক্তিকে কে সাজার ব্যবস্থা করবে?
ব্যক্তি না রাষ্ট্র?
নিঃসন্দেহে রাষ্ট্র । কিন্তু যেহেতু রাষ্ট্রে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা নেই। সুতরাং এক্ষেত্রে অামাদের করণীয় কি হওয়া উচিত?
ঈমানের তিনটি পর্যায় অাছে-
(১) অন্যায়ের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতিরোধ বা ঠেকানো-যদি সামর্থ থাকে।(প্রকৃত ঈমানদার)
(২) মৌখিকভাবে প্রতিবাদ করা এবং
(৩) অন্তরে ঘৃণা পোষণ করা। ( দূর্বলতম ঈমানদার)
যারা অাইন হাতে নিয়ে কাউকে হত্যা করছে তারা কোন ঈমানের পর্যায় পড়ে বোধগোম্য নয়।
যদি কেউ বলে এটা জেহাদের একটা অংশ তবে সে জেহাদ মানেই জানেনা।
খুব সংক্ষেপে বলি, অাল্লাহর দ্বীন কায়েমের জন্য, অাল্লাহর তৌহিদ প্রতিষ্ঠার জন্য প্রানানন্ত চেষ্টার নাম জিহাদ। সেটা বিভিন্নভাবে হতে পারে। তবে জোর করে, খুনোখুনি করে নয়।
কেউ মৌখিকভাবে অথবা কলম ধরে ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করলো। প্রকৃত জ্ঞানী মুসলমান নিশ্চয় ঘরে বসে দুই-চার সিজদা দিয়ে নাক ডেকে ঘুমাবে না।
অবশ্যই সে প্রতিবাদ জানাবে, ঘৃনা করবে, রাষ্ট্রের কাছে বিচার চাইবে। রাষ্ট্র ভাইরাসের ধরন অনুযায়ী বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দিয়ে এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করবে অথবা নাও করতে পারে।
কোপাকুপি করে ইসলাম তো প্রতিষ্ঠা হবেই না বরং ইসলামকে নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর নতুন নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে।
২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
সেলিম৮৩ বলেছেন: ইয়েস, গবেষণার বিষয়। কিন্তু এখন গবেষণা করে ফলাফল প্রকাশ করতে পারবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১
আহলান বলেছেন: কোপা কুপিতে কারা বেনিফিটেড সেটাই গবেষনার বিষয়।