নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃষ্টির নিপুনতা, কারুকার্যতা, ক্রিয়াপদ্ধতি, জটিল নিয়মের অাবর্তে অাবদ্ধ এই মহাবিশ্ব-অামাকে এক মহান কৌশুলীর/সত্ত্বার অস্তিত্বের প্রমাণ দেয়।

সেলিম৮৩

সেলিম৮৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন মি. বিবেক-সত্যের নামে মিথ্যাচার।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫

একজন মি. বিবেককে দেখছি খুব কনফিডেন্সের সাথে উল্টাপাল্টা লিখে যাচ্ছেন ইসলামের বিরুদ্ধে।
মূল কথা, অবিশ্বাসপন্থীদের যতই সত্য বোঝানো হোক এরা ঘাড় বেঁকে বসে থাকে । উনি বলেছেন, কোরঅান মানুষ লিখিত।
উনার উদ্দেশ্যে বলি,
*এই কোরঅানের একটি ছোট্র সুরা তৈরীর জন্য তৎকালীন সময়ে চ্যালেঞ্জ দেয়া হয়েছিলো কাফের-মুসরিকদের প্রতি। কিন্তু সেই সময় অারবী সাহিত্যে বড় বড় কবি-সাহিত্যিক থাকার পরও তা সম্ভব হয়নি। কেন বলতে পারবেন কি?
* নবী মুহম্মাদ (সাঃ)- উনার কোন একাডেমিক জ্ঞান ছিলো না বা উনার কোন শিক্ষক ছিলেন না। তাহলে কিভাবে তিনি এত বড় একখানা কিতাব রচনা করে ফেললেন? এটা অবিশ্বাস্য নয় কি?
* নবী মুহম্মাদ (সাঃ) অতী মানবেতর জীবন যাপন করেছেন রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকার পরেও । উদ্দেশ্য কি ছিলো? অার কেনইবা কোরঅানকে তিনি অাল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব বলে চালিয়ে দেবেন। এতে উনার লাভ কি?

* এত ছন্দময়, উচ্চমানের ব্যকরনের ব্যবহার ,সুমধুর শব্দচয়ন এবং অর্থের গুরুগাম্ভিরতা কি প্রমান করে এটি মানুষের রচিত? প্রকৃত লেখকের হদিস কি অাপনি দিতে পারবেন?
* পৃথিবীতে কত ধর্ম গ্রন্থ এবং কত কাব্য-মহাকাব্য অাছে । একমাত্র কোরঅান ছাড়া অন্য কোন কিতাব হুবহু মুখস্ত করে রাখা সম্ভব নয় কেন? এটা কি প্রমান করে?

অাল্লাপাক নিজেই বলেছেন, অামার মনোনিত দ্বীন হলো ইসলাম।
সুতরাং "অাল্লাপাক কোন ধর্ম দেননি"- এটা অাপনার ব্যক্তিগত মতবাদ।
হ্যা, অাপনার বিবেককে বলি,
অাপনার কোন অস্তিত্বই ছিলোনা। একফোটা দূর্গন্ধযুক্ত নাপাক পানি থেকে অাপনি বর্তমান বিবেকে রুপান্তরিত হয়েছেন।
তাও অাবার নিখুতভাবে। অাপনার বডি স্ট্রাকচার অাপনাকে বলে দেবে একজন কারিগরের কথা।
অাল্লাহকে অস্বীকার করলে অাপনি কাকে স্বীকার করবেন? তার নাম কি?
অাপনি কিভাবে একজন বুদ্ধিদীপ্ত জীব হিসাবে পৃথিবীতে অাসলেন? কে অাপনাকে পাঠালো?
হে বিবেক, চারিদিকে শত শত ফল-ফলাদী, তরি-তরকারী, খাবারযোগ্য প্রানীর মাংস, পানি-বাতাস অাপনি কিভাবে অটো সাপ্লাই
বলে ধরে নিচ্ছেন!!!!!!
অাপনার সন্দেহ থেকেই বলি,
অামি অাল্লাহপাকে এবং রসুলে বিশ্বাসী এবং অামি পরকালে বিশ্বাসী।
অামার দুটি লাভ হবে= দুনিয়া + অাখেরাত।
অাপনি শুধু দুনিয়ায় বিশ্বাসী=দুনিয়ায় কিছু লাভ কিন্তু পরকালীন ক্ষতি।
তাহলে অাপনি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন না অামি লাভবান হচ্ছি ভেবে দেখুন।






মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

হুজ্জাত বলেছেন: আমিও দেখলাম।
ওনাকে চেলিবেটি (সেলিব্রেটি) হওয়ার নেশায় ধরেছে। কারন ধর্ম নিয়ে কিছু বললে তাড়াতাড়ি চেলিবেটি হওয়া যায়।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:৪৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: এটা সেই গ্রন্থ যার মধ্যে কোনই সন্দেহ নাই। সূরা বাকারর মধ্যে স্বয়ং আল্লাহ পাক এ কথা বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.