![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হোমিওপ্যাথী কতটা কার্যকরী বা অাদৌ কোন কার্যকারিতা অাছে কিনা সেটা নিয়ে তর্ক করতে চাইনা।
তবে এ্যালকোহলের মিশ্রনে জিহ্বায় ঝাঝ লেগে চোখে পানি অাসার যখন উপক্রম হয়-তখন কিছু একটা ঘটবে বলে মনে হয়।
"কাজ করে ধীরে ধীরে"-হোমিওপ্যাথী চিকিৎসায় কথাটা খুব সুপরিচিত এবং সুপ্রসিদ্ধ।
যদিও হোমিওপ্যাথীতে কোন কার্যকরী চিকিৎসা করা যেত-তবে সেটা পানি মেশানোর ঠেলায় অকার্যকর হয়ে যাচ্ছে।
একজন সাধারন অসুস্থ লোককে যদি বলা তোমাকে সিঙ্গাপুর নেয়া হবে চিকিৎসার জন্য, তাহলে দেখা যাবে তিনি একটু নড়েচড়ে বসছেন এবং খানিকটা সুস্থ বোধ করছেন। এটা মনোথেরাপীর কাজ করে।
হোমিওপ্যাথী চিকিৎসা মূলত কেউ বিশ্বাসের খাতিরে অথবা অর্থকড়ি বাঁচানোর জন্য করে থাকে এবং কমন শব্দ ব্যবহার করে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই ( যার কোন ক্রিয়া নেই তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই)এবং যদি ঔষধে কোন কাজ নাও করে তবুও মনোপ্যাথীর কারিশমায় অনেক রোগী সুস্থ হয়ে উঠেন।
ভারতীয় এক নারীর দীর্ঘদিনের টিউমার সারাতে যখন সব চিকিৎসকই হাল ছেড়ে দিয়েছিলেন, তখন তিনি মাদার তেরেসার ছবি রেখে প্রার্থনা করতে করতে সুস্থ হয়ে ওঠেন।
আর গত বছর দ্বিতীয় অলৌকিক ঘটনা প্রকাশিত হয়, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্রাজিলের এক বাসিন্দা জানান, ২০০৮ সালে তাঁর টিউমার সেরেছে মাদার তেরেসার জন্য। ব্রাজিলবাসী ওই রোগী অবশ্য কোনো দিন মাদারকে দেখেননি।
অার এসমস্ত কারণ মাদার তেরেসাকে ‘সন্ত’ ঘোষণা করতে বিরাট ভুমিকা রেখেছে।
মাদার তেরেসা নিঃসন্দেহে একজন মহান মনের মানুষ। তার টানা ৪৫ বছরের মানব সেবা তাকে অনেক উচু স্তরে নিয়ে গেছে।
কিন্তু এসব অাজগুবে ঘটনার ভিত্তিতে তাকে পূণ্যবানের তালিকায় নেয়া অার এক কুসংস্কারের জন্ম দেবেনা তার কি বিশ্বাস অাছে।
পাদটিকাঃ যত নোংরা, অশ্লীল, অাজগুবে, অসামাজিক, অপ্রকাশযোগ্য, অদ্ভুদ, উদ্ভট ঘটনার জন্মদাতা ভারত।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫
সেলিম৮৩ বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাদার তেরেসা, হযরত শাহ জালাল, কিংবা অবতার রামচন্দ্র সবাই মানুষ ছিলেন, এরা মানুষের জন্য কাজ করার ফলে এরা মানুষের ভাবনায় মহান হয়েছেন।