![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লোহা একটি অতি শক্তিশালী ধাতু । বলা যায় এটা ছাড়া অাধুনিক জীবন অচল।
কিন্তু অামরা অনেকে জানিনা পৃথিবীতে এই লোহা কিভাবে সৃষ্টি হলো বা কিভাবে অাসলো।
অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ অাছে যেগুলো মাটির তলদেশে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরী হয় এবং এগুলো অামরা শোধন বা পরিশোধন বা নানান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যবহারের উপযোগী করে তুলি।
কিন্তু লোহার ব্যাপারটা ভিন্ন।
এটা কিন্তু পৃথিবীতে তৈরী হয়নি। এটা অামাদের পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়েছে।
পদার্থবিজ্ঞানীরা বলেন লোহা তৈরী হতে গেলে ১৫ লক্ষ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রার দরকার। তার কোন উপকরণ আমাদের পৃথিবীতে নেই। এটা একমাত্র সূর্যের তাপমাত্রা দ্বারাই সম্ভব। বিজ্ঞানীরা বলেন সূর্যের মধ্যে প্রচন্ড বিস্ফোরণের ফলে লোহা নামক ধাতু ছিটকে মহাশুন্যে পড়ে এবং পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে তা পৃথিবীতে নাযীল হয় বা অবতরণ ঘটে।
আল কুরআনে সূরা ‘হাদিদ,এ আল্লাহ বলেন “আমি লোহা নাযীল(প্রেরণ,অবতরণ করানো) করেছি,যাতে রয়েছে প্রচুর শক্তি ও মানুষের জন্য প্রভূত কল্যান”(আল-কুরআন)
যারা বলে কোরঅান মানুষের লিখিত তাদের নিকট প্রশ্ন, পদার্থ বিজ্ঞানের প্রমাণিত সত্য ১৪০০ বছর অাগে কোন ব্যক্তি জেনেছিলেন?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৮
সেলিম৮৩ বলেছেন: ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে কেলভি ইন্সটিটিউট অফ পার্টিকেল এস্ট্রোফিজিক্স অ্যান্ড কসমোলজি (কে আই পি এ সি) এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ এনার্জির যৌথ গবেষণায় উঠে আসে কি ভাবে লোহা সৃষ্টি হয়েছিল।
সেখানেই এই তথ্যগুলো রয়েছে।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩
ক্লে ডল বলেছেন: ধন্যবাদ বিষয়টি জানানোর জন্য। তবে আরেকটু বিস্তারিত হলে ভাল হত।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১১
সেলিম৮৩ বলেছেন: ধন্যবাদ পরামর্শের জন্য।
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
মাস কয়েক আগে এটার একটা ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম। সত্যি বলতে পৃথিবীর সকল পদার্থই মহাবিশ্ব থেকে আসা।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১১
সেলিম৮৩ বলেছেন: হতে পারে।
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট, পড়ে অনেক অনেক ভালো লাগল।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
সেলিম৮৩ বলেছেন: ধন্যবাদ অাপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
মেমননীয় বলেছেন: পদার্থ বিজ্ঞানীরা বলেন লোহা তৈরী হতে গেলে ১৫ লক্ষ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রার দরকার। তার কোন উপকরণ আমাদের পৃথিবীতে নেই।
এই তথ্যের রেফারেন্স প্রয়োজন!
কোন, কোন দেশের পদার্থ বিজ্ঞানীরা এ তথ্য দিয়েছে?