নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃষ্টির নিপুনতা, কারুকার্যতা, ক্রিয়াপদ্ধতি, জটিল নিয়মের অাবর্তে অাবদ্ধ এই মহাবিশ্ব-অামাকে এক মহান কৌশুলীর/সত্ত্বার অস্তিত্বের প্রমাণ দেয়।

সেলিম৮৩

সেলিম৮৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষের শরীরের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট এবং সবচেয়ে নিকৃষ্ট বস্তু কোনটি?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

লোকমান হাকিমের জ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে কমবেশি সবাই অামরা জানি।
উনার নামে পুরা একটা সুরা কোরঅানে নাযিল করা হয়েছে।
উনি কিন্তু ক্রিতদাস হিসাবে এক মনিবের অধীনে ছিলেন।
মনিবের ছাগল, বকরীগুলো চরানোর দায়িত্ব লোকমান হাকিমের উপর ছিলো।
যাহোক, লোকমান হাকিম মাঠে-ঘাটে যখন বক্তৃতা দিতেন তখন মানুষ দলে দলে এসে ভীড় জমাতো এবং অবাক হয়ে তার বক্তৃতা শুনতো।
তো, তার মনিব লোকেমুখে তার জ্ঞানের কথা শুনে তার জ্ঞানের পরীক্ষার জন্য একটা ব্যবস্থা করলেন।
লোকমানকে ডেকে বললেন, লোকেমুখে শুনছি তোমার জ্ঞান নাকি খুব তীক্ষ্ণ । তাই তোমাকে অামি তোমার জ্ঞানের পরীক্ষা করতে চাই।
সামনে যে দুইটা বকরী দেখতে পাচ্ছো; তার একটি জবাই করো।
মনিবের হুকুম মত লোকমান বকরীটি জবাই করলেন।
মনিব বললেন, এবার এই বকরীটির শরীরের ভীতর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট অংশটি বের করে দেখাও।
লোকমান হাকিম হৃদপিন্ডটা বের করে অানলেন।
মনিব অাবার হুকুম দিলেন, দ্বীতিয় বকরীটি জবাই করো।
লোকমান মনিবের হুকুম মত দ্বীতিয় বকরীটি জবাই করলেন।
মনিব বললেন, এবার এই বকরীটির শরীরের ভীতর সবচেয়ে নিকৃষ্ট অংশটি বের করে দেখাও।
লোকমান হাকিম সবাইকে অবাক করে দিয়ে সেই একই কাজ করলেন অর্থাৎ অাবারও হৃদপিন্ডটা বের করে অানলেন।
মনিব বললেন, এটা তোমার কেমন জ্ঞানের পরীক্ষা দিলে?
লোকমান বললেন, মনিব অামার জ্ঞানের দৌরাত্ব কত তা অামি জানিনা; তবে অামার ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক দিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে দেখেছি, মানুষের শরীরে যদি কোন উৎকৃষ্ট বস্তু থেকে থাকে তার নাম কলব বা অন্তর। অার যদি কোন নিকৃষ্ট বস্তু থেকে থাকে তার নামও অন্তর বা দিল্।
কারণ অামি জানি, অামি উপলব্ধি করতে পারি, অামি অনুধাবন করতে পারি-কোন মানুষের কলব বা দিল বা অন্তর যদি ভালো থাকে তবে ঐ ভালো কলবের অনুপ্রেরনায় সে ব্যক্তি ভালো কাজ করে বেড়ায়। অার যদি কারো অন্তর খারাপ থাকে তবে ঐ খারাপ দিলের কুপ্ররোচনায় সে দুনিয়ার সব খারাপ কাজ করে বেড়ায়।
সুতরাং অামি বুঝতে পারলাম, মানুষের শরীরের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বস্তু হলো দিল এবং সবচেয়ে নিকৃষ্ট বস্তুর নামও দিল্।
লোকমান হাকিমের মৃর্ত্যুর হাজার হাজার বছর পর বিশ্বনবী হযরত মুহম্মাদ (সাঃ) দিল সম্পর্কে একই কমেন্টস করেছেন।
তিনি বলেছেন, জেনে রেখ শরীরের মধ্যে এমন একটা গোস্তের টুকরা রয়েছে সেটা ভালো থাকলে গোটা শরীরটাই ভালো থাকে; অার এটাতে যদি পচন ধরে তবে পুরা শরীরটাই পচন ধরে যায়; জেনে রেখ, সতর্ক হয়ে যাও সেই গোস্তের টুকরার নাম হলো দিল বা কলব।


মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

ক্যামেরার প্রতিবাদ বলেছেন: হুম আপনি ঠিকই বলেছেন। হ্যা আপন ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: যার কলবে পচন ধরে, সে সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করতে পারেনা।
সে মনের খেয়াল-খুশি মত চলে। সমস্ত খারাপ কর্মগুলোই তার ভালো লাগে।
ধন্যবাদ অাপনার মতামতের জন্য।

২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০০

অন্ধকারে আলোর পথ বলেছেন: ঠিক বলেছেন

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: ঠিক বলার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:





রাখাল মাখাল বড় বড় পন্ডিত ছিলেন? এ সমস্ট রূপকথা কি এখনো চলবে?

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনি কোরঅানকে রুপকথার গল্প মনে করেন। তা ভাই, এই রুপকথার লেখক কে?
পৃথিবীতে অনেক রুপকথা অাছে কিন্তু অাপনার ভাষ্যমতে কোরঅান যদি রুপকথা হয় তবে এত বড় একখানা রুপকথার বই লাখ লাখ লোক কিভাবে হুবুহু মুখস্ত করে ফেলে। তাও অাবার ভিন্ন ভাষা হওয়ার সত্ত্বেও।
অাল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞান সম্পর্কে অাপনার কোন ধারনাই নেই।
দু'চারখান মানব রচিত বই পড়লেই পন্ডিত হওয়া যায়না। কাজী নজরুল কোন ভার্সিটি থেকে ডিগ্রী নিয়েছিলেন?
অথচ অাপনার মত তথাকথিত পন্ডিতরা এই অভাগার বই পড়ে পড়ে রাত জেগেছেন।
অাপনি অবশ্যই মুসলমান নন; কেননা, অাপনি কোরঅানকে রুপকথার বই বলেন। এখন অাপনার মৃর্ত্যুর পর কোন পদ্ধতিতে অাপনার সৎকার করা হবে ঠিক করে রেখেছেন কি?
কাফন পরিয়ে জানাজা দিয়ে কবর দিলে কোরঅান-হাদিস নামক রুপকথাকে অনুসরন করা হবে (অাপনার বিশ্বাস মতে)। তাহলে অাপনার লাশের হবে টা কি?
অাপনার মত হতভাগ্য/দূভার্গ্য/কপালপোড়া লোক পৃথিবীতে কিছুদিন অবকাশ পাবেন।
ভাই, এমন অাক্রমানাত্বক কথা বলতে চাইনি।
অাপনি একাডেমেকালী জ্ঞান যতই বেশি হোক না কেন; অাপনার ষোল অানাই মিছে।

৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

আল্লার বান্দা বলেছেন: @চাঁদগাজী। আপনার মতো পন্ডিত এর গবেষণায় কি বলে, উৎকৃষ্ট এবং সবচেয়ে নিকৃষ্ট বস্তু কোনটি তাহলে? গবেষণার ফলাফল জানালে মানব জাতির বড় উপকার হয়।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: আসলে যারা কোরআনকে অস্বীকার করে এরা হতভাগ্য এবং কপালপোড়া । কিন্তু এরা নিজেরা তা বোঝেনা।
এদের অবকাশ জীবিত থাকা পর্যন্ত।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: কোরঅানকে চাদগাজী রুপকথা বলেন। সত্যিই একজন হতভাগ্য এবং কপালপোড়ার সন্ধান পেলাম।
জীবন যতদিন অাছে ততদিন এই ত্যাড়ামী করে যান।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: ধন্যবাদ অাল্লাহর বান্দা।

৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

ইমরান হক সজীব বলেছেন: এটা কি কৌতুক ছিল? হার্টের মধ্যে অন্তর থাকে এখন তা আধা উন্মাদ ব্যাক্তিও বিশ্বাস করবে না ।

৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১০

ইমরান হক সজীব বলেছেন: এটা কি কৌতুক ছিল? হার্টের মধ্যে অন্তর থাকে এখন তা আধা উন্মাদ ব্যাক্তিও বিশ্বাস করবে না ।

৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১০

ইমরান হক সজীব বলেছেন: এটা কি কৌতুক ছিল? হার্টের মধ্যে অন্তর থাকে এখন তা আধা উন্মাদ ব্যাক্তিও বিশ্বাস করবে না ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: যেটা হার্ট সেটাই অন্তর বা হৃদয়।
বুঝতে না পারলে ডিকশোনারী খুলুন। হার্টের মধ্যে অন্তর থাকবে কেন?

৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১২

ইমরান হক সজীব বলেছেন: এটা কি কৌতুক ছিল? হার্টের মধ্যে অন্তর থাকে এখন তা আধা উন্মাদ ব্যাক্তিও বিশ্বাস করবে না ।

৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

নতুন বলেছেন: মানুষের শরীরে যদি কোন উৎকৃষ্ট বস্তু থেকে থাকে তার নাম কলব বা অন্তর। অার যদি কোন নিকৃষ্ট বস্তু থেকে থাকে তার নামও অন্তর বা দিল্।
কারণ অামি জানি, অামি উপলব্ধি করতে পারি, অামি অনুধাবন করতে পারি-কোন মানুষের কলব বা দিল বা অন্তর যদি ভালো থাকে তবে ঐ ভালো কলবের অনুপ্রেরনায় সে ব্যক্তি ভালো কাজ করে বেড়ায়। অার যদি কারো অন্তর খারাপ থাকে তবে ঐ খারাপ দিলের কুপ্ররোচনায় সে দুনিয়ার সব খারাপ কাজ করে বেড়ায়।


মানুষ কি দিল/কল্বব বা হৃদপিন্ড দিয়ে ভাবে? না কি মস্তিস্ক দিয়ে ভাবে?

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার যুক্তি:
=তার অন্তর খুব কঠিন(ভুল); তার মাথা খুব কঠিন(সঠিক)।
=অামি প্রিয় মানুষটির ছলনায় পড়ে অন্তরে/হৃদয়ে খুব ব্যথা পেয়েছি(ভুল); অামি প্রিয় মানুষটির ছলনায় পড়ে মাথায় খুব ব্যথা পেয়েছি(সঠিক)।
=ডনের অন্তর/হৃদয় ভালো না, শুধু নিজের স্বার্থ বোঝে(ভুল); ডনের মাথা ভালো না, শুধু নিজের স্বার্থ বোঝে(সঠিক)।
মানুষ মস্তিষ্ক দিয়ে চিন্তা করে সেটা সবাই জানে কিন্তি এই চিন্তার কিছু নিয়ামক অাছে সেটা কি জানেন?
কবিতা, সাহিত্য পড়া ব্যক্তি কিভাবে শুধু মাথা ধরে বসে থাকে বুঝলাম না!

১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

নতুন বলেছেন: মানুষ মস্তিষ্ক দিয়ে চিন্তা করে সেটা সবাই জানে কিন্তি এই চিন্তার কিছু নিয়ামক অাছে সেটা কি জানেন?
কবিতা, সাহিত্য পড়া ব্যক্তি কিভাবে শুধু মাথা ধরে বসে থাকে বুঝলাম না!


আমাদের দেশের প্রায় সবাই পানি খায়.... খুব কম লোকেই আছে যারা পানি পান করে... ( মানে সবাই বলে পানি খাবো, খুব কমই বলে পানি পান করবো। ) তাই বলে পানি খাওয়া ঠিক কথা না। পানি খাওয়া যায়না।

হৃদয় দিয়ে ভাবনা, চিন্তা, অনুভব সবই সাহিত্যের কথায় ব্যবহার হয়...

তবে এটা কি ঠিক? মানুষ মস্তিস্ক দিয়ে ভাবে, চিন্তা করে... হৃদপিন্দ শরীরের রক্তনিয়েই কাজ করে... ভাবনা চিন্তা নিয়ে না।

১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=O6xyVOzT7dc

জাকির নায়াক কলব অথ` বলেছেন ইন্টেলিজেন্ট... হৃদয় সব অথে` ব্যবহার করা ঠিক না।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০

সেলিম৮৩ বলেছেন: মানুষ মস্তিস্ক দিয়ে ভাবে, চিন্তা করে... হৃদপিন্দ শরীরের রক্তনিয়েই কাজ করে... ভাবনা চিন্তা নিয়ে না।
অাপনাকে হৃদয়ের ব্যাপারে অারো জানতে হবে।
অাপনার উদাহরণ বিষয়ের সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
যেহেতু, কোরঅান-হাদিস অাপনারা মানেন না । সুতরাং অন্তর সম্পর্কে কোরঅান থেকে উদ্ধৃতি দেয়া অার অরণ্যের রোদন একই কথা।
কার্যত মস্তিষ্ক অামাদের সমস্ত চিন্তা-ভাবনার কেন্দ্রিবন্দু। কিন্তু সেই মস্তিষ্ক যে বডিতে সংযুক্ত সেই বডিতে অন্যান্য অংশের ভালো-মন্দ অাপনার মস্তিষ্ককে প্রভাবিত করে।
তার একটি লেটেস্ট উদাহরণ অাপনার অন্তর।
হৃদয়ের সাস্থ্যগত সমস্যা দৈহিক অসুস্থতার অর্ন্তভুক্ত। অন্তরের অারো একটা অসুখ অাছে সেটার চিকিৎসা কোন ডাক্তারী চিকিৎসায় হয় না।
অার এই দ্বীতিয় অসুখটিই মানুষকে খারাপের দিকে মানুষকে প্রভাবিত করে।


১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫২

নতুন বলেছেন: সমস্যা তো এই খানে আপনারা কলব দিয়ে চিন্তা করেন... আর কিছু মানুষ মস্তিস্ক দিয়ে চিন্তা করে। :)

১৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: গ্রীক ঈশপ কি করে আরবী টেক্সটে লোকমান হাকিম হয়ে গেল তাই ভাবছি । ঈশপও কৃতদাস ছিলেন এবং তার ফেবলে গল্পটা হুবাহু এক - শুধু মাত্র দুইবার কেটে আনা অঙ্গটা ঈশপের গল্পে "জিহ্বা" ছিল - হৃদপিন্ড নয় ।

(ব্লগার ভাইয়েরা কি ঈশপের গল্পও পড়ে নাই জীবনে, আশ্চর্য !!!!!!)

The Tongues

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

সেলিম৮৩ বলেছেন: ঈশপের গল্প অার লোকমান হাকিমের জীবন কাহিনী এক করে ফেললেন। অাশ্চর্য!

১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

নতুন বলেছেন: The Tongues
4 May 2014 By DaBoss
Aesop served Tongues as both best and worst meats over two meals. The guests were enchanted by his explanation and insisted the host not punish him.

Cleverness can get out out of trouble.


JBR CollectionJBR Collection

Xanthus invited a large company to dinner, and Aesop was ordered to furnish the feast with the choicest dainties that money could procure. The first course consisted of Tongues, cooked in different ways, and served with appropriate sauces. This gave rise to a deal of mirth and witty remarks among the assembled guests. The second course, however, like the first, was also nothing but Tongues, and so the third, and the fourth. The matter seemed to all to have gone beyond a jest, and Xanthus angrily demanded of Aesop, “Did I not tell you, sirrah, to provide the choicest dainties that money could procure?” “And what excels the Tongue?” replied Aesop. “It is the great channel of learning and philosophy. By this noble organ addresses and eulogies a remade, and commerce, contracts, and marriages completely established. Nothing is equal to the Tongue. “The company applauded Aesop’s wit, and good-humour was restored. “Well,” said Xanthus to the guests, “pray do me the favour of dining with me again to-morrow. And if this is your best,” continued he, turning to Aesop, “pray, to-morrow let us have some of the worst meat you can find.” T he next day, when dinner-time came, the guests were assembled. Great was their astonishment, and great the anger of Xanthus, at finding that again nothing but Tongues was put upon the table. “How, sir,” said Xanthus, “should Tongues be the best of meat one day and the worst another?” “What,” replied Aesop, “can be worse than the Tongue? What wickedness is there under the sun that it has not a part in? Treasons, violence, injustice, and fraud are debated, resolved upon, and communicated by the Tongue. It is the ruin of empires, cities, and of private friendships.”The company were more than ever struck by Aesop’s ingenuity, and successfully interceded for him with his master.

ভাল জিনিস দেখিয়েছেন। কাহিনি বিশ্বাস করতে তো প্রমান লাগে না। তাই সবাই সহজেই বিশ্বাস করে নেয়।

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনাকে বলা হয়নি যে, অাপনি বিশ্বাস করুণ।
এটা গল্প নয়; হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।
অন্তর সম্পর্কিত বর্ণনা কোরঅানে এসেছে কয়েকটি সুরায়।
অাপনি অস্বীকার করতে পারেন ; কারণ এটা অাপনার বিশ্বাস।





১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই ভুল হয়ে গেছে । আপনাকে ভুলে নাজায়েজ ঈশপের কথা বলে ফেলেছি । গোস্তাকি মাফ করে দেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.