![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জার্মানির এক টিভি লাইভশোতে একজন জার্মান মুসলিম স্কলারকে যখন উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন, মুসলমানরা কেন সন্ত্রাস করে?
তখন তিনি উক্ত প্রশ্নের জবাব এভাবে উল্টো প্রশ্নের মাধ্যমে দিয়েছিলেন।
১. যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
২. যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
৩.যারা অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের পর নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য ২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসীকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
৪.যারা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
৫.যারা আমেরিকা আবিষ্কারের পর নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য উত্তর আমেরিকাতে ১০০ মিলিয়ন এবং দক্ষিন আমেরিকাতে ৫০ মিলিয়ন রেড-ইন্ডিয়ানকেহত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
৬. যারা ১৮০ মিলিয়ন আফ্রিকান কালো মানুষকে কৃতদাস বানিয়ে আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল। যাদের ৮৮ ভাগ সমুদ্রেই মারা গিয়েছিল এবং তাদের মৃতদেহকে আটলান্টিক মহাসাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, তারা কি মুসলিম?
উত্তর হবে, এসব মহাসন্ত্রাসী ও অমানবিক কার্যকলাপের সাথে মুসলিমরা কখনো জড়িত ছিলনা। প্রথমে আপনাকে সন্ত্রাসের সংজ্ঞা সঠিকভাবে করতে হবে। যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ কাজ করে, তখন এটাকে বলা হয় অপরাধ। আর যখন কোন মুসলিম একই খারাপ কাজ করে, তখন এটাকে বলা হয় সন্ত্রাস।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫১
সেলিম৮৩ বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ অাপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য।
অাসলে, অামরা মুসলমানরা এখন তথ্য সন্ত্রাসের স্বীকার। দেখবেন, অধিকাংশ মিডিয়াগুলো শুধু মুসলমানদের পেছনে লেগে অাছে কিন্তু কোন বিধর্মীদের কোন অপরাধ, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ তারা তেমনভাবে ফোকাস করেনা।
দেখুন, ইসরাইল কিভাবে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের পাখির মত বোমাবর্ষণ করে মেরে ফেলছে( যেখানে নিঃষ্পাপ শিশুরা পর্যন্ত রেহাই পাচ্ছেনা) ঐ অামেরিকার সাহায্য, সহযোগীতা এবং মদদের মাধ্যমে। অাবার তারাই জাতিসংঘ দিয়ে ত্রাণ পাঠিয়ে বিশ্বে অাইওয়াশ করে দেখাচ্ছে।
মায়ানমারে কুত্তার জীবনের মূল্য অাছে কিন্তু মুসলমানদের জীবনের মূল্য নেই। মিডিয়া কি সেগুলো দেখেনা? কিছু অাইএস সন্ত্রাসী; যারা ইসলামের নাম ব্যবহার করে জঘণ্যতম সন্ত্রাস করছে। অামেরকিা তাদেরকে (অাইএসকে) বিশ্বে পরিচয় করিয়ে দিতে চা্চ্ছে, বিশ্ব মানব সম্প্রদায় তোমরা দেখ, মুসলমানরা কত জঘণ্য! কতই নিকৃষ্ট মুসলমানদের কার্যকলাপ!!! এটা ইহুদী-খৃষ্টানদের একটা চক্রান্তমূলক বিষয়।
অামারা দেখেছি, ইরাক যুদ্ধে অাবু গরীব কারাগারে কিভাবে ইরাকী বন্ধীদের সাথে অামেরিকান এবং ব্রিশিট সেনারা অমানবিক অত্যাচার নির্যাতন করেছে। তারা ইরাকী নারীদের উপর যে পাশবিক নির্যাতন করেছে তা ভাষায় প্রকাশ করার অযোগ্য। নারী/পুরুষদের উলঙ্গ করে কুকুরের মত দড়ি দিয়ে বেধে ফেলে রাখা হয়েছে। তাদের যৌনাঙ্গে সিগারেটের অাগুনের ছ্যাকা দেয়া হয়েছে। কুকুরের সাথে তাদের খাবার খেতে দেয়া দেয়ে হয়েছে।
অার এরাই এখন অামাদের মানবতা শেখায়। কথায় অাছে, ভুতের মুখে রাম রাম।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
প্রািন্ত বলেছেন: সন্ত্রাস আর অপরাধ একই পর্যায়ের কাজ। জার্মান টিভিতে যে সব হত্যা ও যুদ্ধের উদাহরণ দিয়েছেন একজন মুসলিম সাক্ষাৎকার দানকারী তা সম্পূর্ণ সত্য। তবে সত্যকে সত্য বলার আর মিথ্যাকে মিথ্যা বলার সাহস থাকা দরকার। হাল আমলে তথাকথিত কতিপয় মুসলিম নামধারীরা যেভাবে গোটা পৃথিবীতে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে ইসলামের দোহাই দিয়ে মানুষ হত্যা করছে, তা কোন মতেই ইসলামের জন্য ভাল কিছু বয়ে আনবে না। তারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপে মেতেছে। তারা পাকিস্তানে পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে হামলা করে ৬৯ জনকে হত্যা করলো। ইরাকের ব্যস্ততম বাজারে আত্নঘাতি হামলা করে শত শত মুসলমানকে হত্যা করছে এরাই, কিছু দিন আগে পাকিস্তানে জুম্মার নামাজে হামলা করে বহু নামাজরত মুসলমানকে হত্যা করলো এরাই। পৃথিবীর যেখানেই মুসলিম বসতি আজ সেখানেই এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। মজার ব্যপার হলো আমাদের বাংলাদেশেও এদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে কিছু লেখা হলে বহু মানুষ তার বিরোধীতা করে। কেউ সাহস করে বলে না যে, “এরা মুসলমান নয়, এরা সন্ত্রাসী। ইসলাম এদের সমর্থন করে না”। জার্মান টিভিতে সাক্ষাৎকার দানকারী ব্যক্তিটিও এমনই হিন্মনতা মানুষ। যারা সত্যি কথা বলার সাহস রাখেন না। বরং পরোক্ষভাবে সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে ইসলামের ক্ষতি করছেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২
সেলিম৮৩ বলেছেন: বলেছেন: নবী করিম(সাঃ); উনার ভবিষৎবানী বর্তমানে অামরা লক্ষ্য করছি।
এখন মুসলমানেরা কোরঅান থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। অামরা এখন নামকাওয়াস্তে মুসলমান হয়ে গেছি। ভেবে দেখুন তো, ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় কোন ক্ষেত্রে অামরা কোরঅানকে অনুসরণ করছি!!
অামার এই মুসলমানরাই বলছি, কোরঅান মানলে অামরা মধ্যযুগীয় শাসনব্যবস্থায় ঢুকে যাবো। এটাই যদি অামাদের অাকীদা বা বিশ্বাস হয় তবে সেখানে অামরা কিভাবে মুসলমান দাবী করতে পারি?
বর্তমান সমগ্র বিশ্বে মুসলমান নামধারী কিছু সন্ত্রাসী; যারা ইসলামকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে অাবার মুসলমান দাবী করছে।
এরা কিন্তু কখনই মুসলমান নয়।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
এম এ মুক্তাদির বলেছেন: শাক দিয়ে কি পচা মাছ ঢাকা যায় ? আর পচা মাছটা ঢাকা পড়লেই কি এর গন্ধটা বন্ধ হয় ? কথা হচ্ছে আজকের যুগে কে বা কারা সন্ত্রাসী । আর সেটা ঘুরাবার জন্য উত্তরে বলা হচ্ছে কারা কোন প্রাগৈতিহাসিক আমলে কি করেছিল । দুর্জনের ছলের অভাব হয় না ।
সাইফুলের দোষ ঢাকার জন্য আমাদের মুসলিম প্রধান মন্ত্রী এসেছেন দয়া দাক্ষিন্যের পশরা নিয়ে ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০৩
সেলিম৮৩ বলেছেন: বর্তমানে অামেরিকাই বড় সন্ত্রাসী এবং চক্রান্তকারী । প্রমাণ চান?
(১) ইসরাইলকে তারা কোটি কোটি ডলার অনুদান দিয়ে, ভারী অস্ত্রপাতি, যুদ্ধবিমান, পারমানবিক অস্ত্র দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া হিসাবে অাক্রান্ত করে রেখেছে।
(২) তালেবানকে ইস্যু করে অাফগানিন্তান দখল করে পুতুল সরকার বসিয়েছে।
(৩) সিরিয়ায় একদিকে সরকার বিরোধীদের অস্ত্রপাতি দিয়ে সাহায্য করছে অপরদিকে সন্ত্রাসী দমনের নামে বিমান হামলা চালিয়ে নিরীহ মানুষ হত্যা করছে।
(৩) জঙ্গী দমনের নামে বিভিন্ন দেশে হামলা চালিয়ে অগণতিত নিরীহ মানুষ হত্যা করছে।( পাকিস্তান, ইরাক, অাফগানিস্তান ইত্যাদী)
(৪) ইরাকে সাদ্দামকে পরপারে পাঠিয়ে দেশটিকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে গেছে।
(৫) মিয়ানমারে অগনীত মুসলমানকে হত্যা করা হচ্ছে অথচ তাদের তথাকথিত মানবতায় স্পর্শ করছে না।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
মার্কো পোলো বলেছেন:
সঠিক কথা বলেছেন।
মুসলিমরা যাই করুক সেই ঘুরে ফিরে তারাই সন্ত্রাসী হিসেবে বিবেচিত হয়। অথচ অন্যরা সব অপরাধী বা দুধে ধোয়া তুলসী পাতা। পশ্চিমা মিডিয়ার দৈরাত্বে বাকি সবাই রাজা আর মুসলিমরা প্রজা, সন্ত্রাসী।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
সেলিম৮৩ বলেছেন: এটা মিডিয়ার বাড়াবাড়ি ছাড়া কিছুই নয়।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
এ আর ১৫ বলেছেন: দেখুন আপনি যে সমস্থ উদাহরন দিলেন ও গুলো কোন টাই ধর্মীয় সন্ত্রাস নয় ওগুলো ক্ষমতার লড়াই । এ সমস্থ সন্ত্রাস বা অপরাধ ধর্মের নামে হয় নি । একই ভাবে ক্ষমতা লিপ্সু মুসলমান রাজা বাদশাহ খলিফারা বিভিন্ন দেশে যে সন্ত্রাস অপরাধ করেছে সে গুলো মোটেও ইসলামের নামে নয় । মুঘল আমলে যত খুনা খুনি হয়েছে ঐ গুলো কোন ধর্মীয় সন্ত্রাস নয় ।
ইসলামের নামে তালেবান, আই সিসি, রাজাকার , জামাত যা করছে তা ধর্মীয় সন্ত্রাস । ইসলামের নামে বর্তমানে যা শুরু হয়েছে তাকে জাস্টিফাই করার জন্য হিটলার, মুরসালিন , চেংগিস খান এদের ধর্মের সাথে সম্পর্ক বিহীন ক্ষমতার লড়াইকে একই কাতারে যারা আনতে চায় তারা প্রকার্ন্তরে ধর্মীয় সন্ত্রাসকে উৎসাহ দেয়। বর্তমানে মুসলমান ছাড়া দুনিয়া জুড়ে অন্য কোন ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে ধর্মের নামে খুনা খুনির উদাহরন খুবই নগন্য
যুদ্ধবাজ বা সন্ত্রাসী ইত্যাদি নাম করন করা হয় তারা কোন আদর্শের বা পথের বা মতের অনুসারী তার উপরে । হিটলারের সন্ত্রাসকে বলে ফ্যাসিবাদি সন্ত্রাস , সেই ভবে কমোনিষ্ট সন্ত্রাস বা বাম সন্ত্রাস যেমন নকশাল সর্বহারা ইত্যাদির সন্ত্রাস বাম সন্ত্রাস । আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের বলা হয় আওয়ামী সন্ত্রসী একই ভাবে বিএনপি সন্ত্রাসীদের বলা হয় বিএনপি সন্ত্রাসী । জামাতীদের বলা হয় ইসলামী সন্ত্রাসী ।
ইরাণ ইরাকের যুদ্ধকে কেউ বলেনি ইসলামী সন্ত্রাস। আই সি সিকে বলা হচ্ছে ইসলামী সন্ত্রাসী তাদের সাথে যুদ্ধরত মুসলমান ইরাকী বাহিনী বা সিরিয়া বাহিনীকে মুসলিম সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে না । তালেবানদের ইসলামী জংগি বা সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে তাদের সাথে যুদ্ধরত মুসলিম অপর পক্ষকে মুসলিম জংগি বলা হচ্ছে না
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
সেলিম৮৩ বলেছেন: দেখুন, অাপনার কোন জায়গা-জমি নাই। অাপনার কি জমিজমা সংক্রান্ত কোন মামলা মোকদ্দমায় করতে হবে।
পৃথিবীতে একটাই ধর্ম অাছে যেটা মানুষের পূর্নাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বিশদভাবে বর্ণনা করে; সেটা হলো ইসলাম।
অংক শাস্ত্রে যেমন ১ এর জায়গায় ২ বসালে পুরো সমাধানটাই পাল্টে যাবে; ঠিক তেমনি ইসলামে ক্ষেত্রে একটা ভুলের স্থান দিলে জীবনের হিসাবটাই পাল্টে যেতে পারে।
অন্য কোন ধর্মের ক্ষেত্রে এত কড়াকড়ি নেই; যেটা ইসলামে অাছে। তার মানে এই নয় যে, দ্বীনই ইসলাম কঠিন।
কিভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হবে, মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে, একমাত্র অাল্লাহর বিধানকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে , জীবনের প্রতি পদে পদে নবীর অাদর্শকে মেনে চলতে হবে; তার বিস্তারিত বর্ণনা কোরঅান এবং হাদিস থেকে পাই। কিন্তু অন্য ধর্মের ক্ষেত্রে চিত্রটা কিন্তু উল্টো।
অার এখানেই সৃষ্টি হয় যত ঝামেলা। নবী করিম(সাঃ) বলেছেন, "আমার উম্মতের মাঝে ৭৩ টি দল হবে এদের মাঝে মাত্র একটি দল জান্নাতে যাবে"
মূলত তাবেঈনদের যুগ থেকে ইসলামের মূল আক্বীদা থেকে সরে গিয়ে অনেক অনৈসলামিক আক্বীদার উদ্ভব হয়েছিল যারা পরে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে গিয়েছিল। তারাই হল সেই ৭২ দলের মাঝে অন্তর্ভুক্ত।
রাফেজী, শিয়া, মুতাজিলা, খারেজী, কাদিয়ানী প্রমুখ যে দল গুলি ইসলামের মূল আক্বীদা থেকে সরে গিয়ে অভিশপ্ত হয়েছে।
যেহেতু, ইসলামে ধর্মীও বিধিনিষেধ মানার ক্ষেত্রে কোন শিথিলতা অগ্রহণযোগ্য; সেহেতু, এই বিধিনিষেধ এবং অাইনকানুন প্রয়োগের ক্ষেত্রে কেউ ভুল বা ভ্রান্ত অাকিদার অাশ্রয় নেয়ার সুযোগটা থেকেই যায়।
যেমন, হিন্দু ধর্মে কিন্তু নাই যে, তুমি পূজা না করলে নরকে যাবে বা হিন্দু থাকবেনা বা তুমি যদি যেনা-ব্যভিচার করো তবে তোমাকে মৃর্ত্যুদন্ড দেয়া হবে বা কোন দেবতাকে অস্বীকার করলে ধর্ম থেকে খারিজ হয়ে যাবে অথবা সুদ খেতে পারবেনা অথবা শালীন পোশাক পরে চলতে হবে।
কিন্তু এসমস্ত ব্যপারে ইসলাম কড়া হুশিয়ারী জারী করেছে। এখানে ভ্রান্ত ব্যাখ্যার এবং প্রয়োগের একটা বিশাল ক্ষেত্র তৈরী হবার সম্ভাবনা থেকে যায়।
দেখবেন, সেই বিপদমুক্ত থাকে যে বিভিন্ন ফাংশনের সাথে কম জড়িত। ইসলাম মানব জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়ে অালোচনা করে, সেটা ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় জীবন এবং সর্বোপোরী পরকালীন মাহাযাত্রা পর্যন্ত।
অন্য ধর্মে এটা খুবেই সামান্য। অন্য ধর্মে বেশিরভাগ যেটা অাছে সেটা যুদ্ধবিগ্রহ এবং কাহিনী সমৃদ্ধ। সুতরাং দৈন্দদিন বাস্তবতার নিরিখে যেটা প্রয়োজন সেটা ইসলামেই পাওয়া যায়। সুতরাং এখানে কেউ অপব্যাখ্যা বা ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে যদি সন্ত্রাসী কর্যকলাপ বা একই ধর্মের সামান্য মতপার্থক্য নিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি করার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
দেখবেন, একজন সবচাইতে কম জানা মুসলিম কোরঅানের দুএকটি অায়াত বা বাংলায় দুএকটা মুখস্ত হাদিস বলতে সক্ষম বা ইসলামী বিধিবিধান বলতে সক্ষম। সেখানে অ্ন্য ধর্মের লোক নিয়ে একটু গবেষণা করে দেখুন।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
এ আর ১৫ বলেছেন: প্রশ্ন ---কেন অন্য ধর্মীয় সন্ত্রাসকে জঙ্গি বলা হয় না , কেন শুধু মুসলমানদের বলা হয় ???
উত্তর : -- অন্য ধর্মীরা সন্ত্রাস করে সবগুলো ধর্মীয় সন্ত্রাস নহে তবে তাদের ধর্মীয় সন্ত্রাস বিচ্ছিন্ন প্রতিনিয়ত নহে এবং এর ব্যাপকতা বিশ্বব্যপি নহে । অথচ মুসলমানদের ধর্মীয় সন্ত্রাস প্রতিনিয়ত বিভিন্ন দলে বিশ্বব্যাপি , প্রতিনিয়ত তাদের হাতে হাজার হাজার মানুষ খুন হচ্ছে সভ্যতা ধংস হচ্ছে । এই ধরনে প্রতি নিয়ত বিশ্বব্যপি ধর্মীয় সন্ত্রাস অন্য ধর্মীদের মধ্যে দেখা যায় না । দুই একটা দেশে মাঝে মাঝে দেখা যায় তা শুধু ঐ দেশে সীমাবদ্ধ মোটেও বিশ্বব্যাপি নহে । অন্য ধর্মীদের ধর্মীয় সন্ত্রাস যদি নদি বা পুকুর হ্য় তবে মুসলমানদের ধর্মীয় সন্ত্রাস হবে মহাসমুদ্র । তালেবান আল কায়দা, জামাত , রাজাকার, আই সি (ইবলিস শয়তান) , বোকা হারাম এই জাতীয় ধর্মীয় সন্ত্রসি খুনি মানবতা বিরুধি জঙ্গি সঙ্গঠন যা বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে আছে এবং প্রতি নিয়ত সন্ত্রাস করে যাচ্ছে তা অন্য ধর্মালম্বিদের মাঝে দেখা যায় না । তাই একমাত্র মুসলমান ধর্মীয় সন্ত্রাসিরা জঙ্গি টাইটেল পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে । অন্য ধর্মালম্বিরা জঙ্গি উপাধি পাওয়ার প্রতিযোগিতায় অনেক পিছিয়ে আছে তাই তরা জঙ্গি পদবীঅর্জন করতে পারিনি
জঙ্গী আর খুনে অপরাধীর মাঝে পার্থক্য আছে।
যেমন কালা জাহাঙ্গীর জঙ্গী নয়।তার অপরাধ কোন আদর্শের বিশ্বাস থেকে না।
কিন্তু জঙ্গীরা একটি সুনির্দিষ্ট আদর্শে বিশ্বাস করে অবসাদগ্রস্হ হয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপরাধ করে।সেক্ষেত্রে তার বাহানা তৈরীর পথ মনের গভীরে খোলা থাকে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
সেলিম৮৩ বলেছেন: ধন্যবাদ, যে কষ্ট করে দুটি মন্তব্য করেছেন।
শেষ জামানায় মুসলমান থাকবে কিন্তু সেটা নামে । তারা কোরঅান-হাদিস থেকে হাজার মাইল দুরে অবস্থান করবে। নিজেদের মনগড়া ব্যাখ্যা অার ফতোয়া দিয়ে সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি করবে। এটা তো রসুলের ভবিষৎবানী।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:
এ আর ১৫ আপনি বলেছেন যে ধর্মীয় সন্ত্রাস
সন্ত্রাস ধর্মীয় হয় না। আপনি বললেন মুসলমান রাজা বাদশাহ খলিফারা বিভিন্ন দেশে যে সন্ত্রাস অপরাধ করেছে সে গুলো মোটেও ইসলামের নামে নয় । মুঘল আমলে যত খুনা খুনি হয়েছে ঐ গুলো কোন ধর্মীয় সন্ত্রাস নয় ।
তাহলে I.S.যা করে তার জন্য মুসলমানদের প্যাচানো কতটুকু যুক্তিযুক্ত?? তারাও তো তেল অঞ্চল দখল করে বসে আছে। আর তাদের জন্য মারাও যাচ্ছে মুসলমানরা। বাগদাদী যে মোসাদের অনুচর তা আপনার মত পক্ষপাতি মিডিয়া প্রকাশ না করে কুলাঙ্গার কিছু দলের কথাই প্রকাশ করে।
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১১
এ আর ১৫ বলেছেন: What kind of answer you have given ? Your answer is meaning less with the topic. You try to prove other religion people are more notorious then muslim and I give you answer other people didn't do notorious job in the name of their relegion which Muslim people are doing in the name of Islam now. Your answer doesn't make any sense with the topics
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬
এ আর ১৫ বলেছেন: তাহলে I.S.যা করে তার জন্য মুসলমানদের প্যাচানো কতটুকু যুক্তিযুক্ত?? তারাও তো তেল অঞ্চল দখল করে বসে আছে। আর তাদের জন্য মারাও যাচ্ছে মুসলমানরা।.........
My answer which I have give ..... ইরাণ ইরাকের যুদ্ধকে কেউ বলেনি ইসলামী সন্ত্রাস। আই সি সিকে বলা হচ্ছে ইসলামী সন্ত্রাসী তাদের সাথে যুদ্ধরত মুসলমান ইরাকী বাহিনী বা সিরিয়া বাহিনীকে মুসলিম সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে না । তালেবানদের ইসলামী জংগি বা সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে তাদের সাথে যুদ্ধরত মুসলিম অপর পক্ষকে মুসলিম জংগি বলা হচ্ছে না
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পোস্টটা পড়লাম -- সাথে মন্তব্য ---
ইসলাম কোন অবস্থাতেই সন্ত্রাসকে আশ্রয় এবং প্রশ্রয় দেয় না -- যারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করছে তারা আর যাই করুক তারা মুসলমান নামধারী হলেও প্রকৃত মুসলিম নয় --------
আন্তরিক ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
সেলিম৮৩ বলেছেন: ধন্যবাদ একটা চরম সত্য বলার জন্য।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধ কিছু মানুষের স্বার্থ ও বিশ্ব ক্ষমতায়ন নিয়ে শুরু হয়েছিল, দেশের বিরুদ্ধে দেশ, সৈন্যদের যুদ্ধের মাধ্যমে।
সাম্প্রতিক মুসলিম ও অমুসলিম এলাকায়, "অসৈনিকেরা দেশ, জাতি, সাধারণ মানুষকে আক্রমণ করছে", এটাই বিশ্ব মুসলিমদের বিপক্ষে বলছে। আবার, বিশ্বযুদ্ধে দেশের সরকারগুলো যুদ্ধনীতি ছিল; মুসলিম এলাকায় ধর্মীয় গোস্ঠীরা হত্যা কান্ড চালাচ্ছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০২
সেলিম৮৩ বলেছেন: ইসলামের অপব্যাখ্যা করে এবং ধর্মকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে যদি কেউ সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে তার দায়ীত্ব ইসলামের নয়।
পৃথিবীর সবচেয়ে যুক্তিপূর্ণ, জনপ্রিয় এবং সত্য ধর্ম ইসলাম।
সুতরাং এই বিষয়টাকে একটা অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে একটা বিশাল ক্ষেত্র তৈরী করছে কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী; সেটা রাজনৈতিক হতে পারে অাবার ব্যক্তিগত স্বার্থ হতে পারে। এটাই বড় সমস্যা।
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৫৩
কালীদাস বলেছেন: ইসলাম এই জিনিষ সাপোর্ট করে না, আইএস নামধারী মুসলিম ছাড়া কিছুই না। তবে সন্ত্রাসী বলার একটা কারণ বলতে পারি, আমেরিকানরা জাপানে বোম ফেলার সময় "ফর দ্যা হলি জিসাস" অথবা "ইনদ্যা নেম অফ হলি ফাদার" বলে বোম ফেলেনি। আইএসের মাদারফাকারগুলো এই জায়গায় সবাইকে দেখিয়েছে "আল্লাহু আকবার" বলে ব্রাশফায়ার করে বা বোম ফাটিয়ে। বারবার একই জিনিষ এত জায়গায় দেখেই এই ক্লেইম। আল্লাহপাক কোরানে কোন জায়গায় এই জিনিষ করতে বলেছে জানতে চাইলে এই বেজন্মাগুলো সোজা কল্লা নামিয়ে দেবে যেকোন মুসলিমেরও।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮
সেলিম৮৩ বলেছেন: জ্বি@জনাব কালীদাস, অাপনি ঠিকই বলেছেন, এই পশুগুলো ইসলমাকে কলুষিত করছে। এরা জাহান্নামের কীট ছাড়া কিছুই নয়। এরা একটা অায়াতের রেফারেন্স দিতে পারবেনা; সেখানে বলা অাছে, নিরীহ মানুষকে হত্যা করো। বিধর্মীদের হত্যা করো। এরা অাসলেই উন্মাদ।
১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে প্রকাশ করা শুরু হয়েছে কবে থেকে?
কী কারণে?
কার স্বার্থ ছিল তাতে?
আপনার পোস্টের সাথে আমি সহমত। বর্তমান সময়ের পরিস্থিতিতে মুসলমানদেরকে দুই-একটা গালি দিচ্ছে না - এমন মানুষ নেই। কিন্তু তাদের কারো মনেই তো আমার করা তিনটা প্রশ্ন জাগছে না। একটু ভেবে দেখেছেন কী?
সহিংসতায় কোন কিছুর প্রচার হয় না। ধর্ম প্রচারেও সহিংসতার স্থান নেই। সহিংসতা বরং ধ্বংসের জন্য। ইসলামের সাথে সহিংসতা জড়ানো হচ্ছে ইসলাম ধ্বংসের জন্য। ইসলাম ধ্বংসের পিছনে কাদের স্বার্থ থাকতে পারে? ইসলাম ধ্বংস হলে কারা সুবিধা পাবে?
এই প্রশ্নের উত্তর না জেনেই ইসলামকে দোষারোপ করাটা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছুই নয়।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনি একটা চমৎকার বিষয় অালোকপাত করেছেন। ইসলাম ধ্বংসের পিছনে কাদের স্বার্থ থাকতে পারে? ইসলাম ধ্বংস হলে কারা সুবিধা পাবে?
বিষয়টা উপলব্ধির বিষয়।
১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৪৫
কবি এবং হিমু বলেছেন: আজ থেকে ১০০ বা ২০০ বছর পরে যখন টিভিতে এমনি একটা লাইভশো হবে তখন যে নামগুলো আসবে সেগুলো হলো,তালেবান নয়তবা আইএস।সবাই এটাই জানবে তারা মুসলমান ছিল।
## রক্তিম দিগন্তের মতোই বললাম,
ইসলামের সাথে সহিংসতা জড়ানো হচ্ছে ইসলাম ধ্বংসের জন্য। ইসলাম ধ্বংসের পিছনে কাদের স্বার্থ থাকতে পারে? ইসলাম ধ্বংস হলে কারা সুবিধা পাবে?
আসলে আমাদের আগে এইসব প্রশ্নের উত্তর জানা দরকার।দেশেই এখন অনেক নামধারী মুসলমান ইসলাম ধ্বংসের চেষ্টায় আছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
সেলিম৮৩ বলেছেন: দেশেই এখন অনেক নামধারী মুসলমান ইসলাম ধ্বংসের চেষ্টায় আছে@কবি এবং হিমু। সহমত। পৃথিবীতে একটাই ধর্ম ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে অাবদ্ধ সেটার নাম ইসলাম। এটার বিশদ কারণ অাছে। সেটা এক কথায় বলা সম্ভব নয়।
১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: ভাইরে হাছা কথা কইলেও বিপদ না কইলেও বিপদ।
ইসলাম নামধারী যতগুলো সন্ত্রাসী দল আছে তাদের গড ফাদার হলো আমেরিক। বাংলাদেশের জামাতের কথাও উল্লেখযোগ্য। এই জামায়াতীরা তাদের প্রভু আমেরিকাকে যেভাবে ভক্তি করে তার উদাহরণ ইতিহাসে বিরল। ১৯৭১ সালে জামায়াতীদের বিপদের সময় পাশে দাড়িয়ে ছিল আমেরিকা।
এই জামায়াত দেশে হরতাল আবরোধ দিয়ে আমাদের দেশের জান মালের যে ক্ষতি করেছে তা তারা কোন দিন দায়িত্ব নেয়া দূরে থাক স্বীকার পর্যন্ত করেনি। অথচতাদের প্রভু আমেরিকার গাড়ি তাদের ডাকা হরতালে ক্ষতিগ্রস্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে তার দায় স্বীকার করে নেয় এবং ক্ষতিপূরণ দিতেও বাধ্য হয়। দেখুন: Click This Link
অথচ তারা ১৯৭১ সালে মানুষ মেরে হত্যা করেছে সেটা তাদের কে জুতা পেটা করলেও স্বীকার করবে না। স্বাধীনতার পর তাদের ডাকা হরতালে যতগুলো প্রাণ নিধন করা হয়েছিল তারা তার দায় স্বীকার করেনি। ক্ষতি পূরণ দূরে থাক।
তারা কি করে ইসলামের নামে রাজনীতি করে মানুষ হত্যা করে, পেট্রল মেরে এদেশের সম্পদ নষ্ট করে এগুলো তাদের গায়ে লাগে না। কিন্তু আমেরিকার গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলো সাথে সাথে ক্ষতিপূরণ দিতে ব্যস্ত হয়ে গেল। মানব প্রীতির নতুন দৃষ্টন্ত স্থাপন করলো।
এবার আসি মধ্য প্রাচ্যের কথায়। সেখানে আমেরিকা সন্ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে। এতে তাদের এক নম্বর লাভ হলো অস্ত্র ব্যবসা। দুই নম্বর লাভ হলো তেলের ব্যবসা। তারা এটা প্রমান করতে চাইছে ঈসরাইল তোমাদের শত্রু নয় তোমাদের শত্রু হলো শিয়ারা। আবার সউদী আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রি করে শিয়াদের বোঝাতে চাইছে তোমাদের আসল শত্রু সুন্নিরা।
ধর্ম এখানে কোন প্রকৃত ফ্যাক্ট নয় তবে ধর্মের উসিলা দিয়ে আমেরিকা তার স্বার্থ হাসিল করছে। আর বেকুফ কিছু মুসলমান সেটি লুপে নিচ্ছে।
এখন সময় এসেছে প্রকৃত ঘটনা জানার এবং নতুন করে ভাবার।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
সেলিম৮৩ বলেছেন: ভাই, এতকথা বলা লাগেনা। মুসলমানদের ঈমান এখন শূণ্যের কোটায়। তারা টাকার বিনিময়ে সেগুলো বিক্রি করে দিচ্ছে। হাদিস, কোরঅান বাদ দিয়ে যত অপব্যখার দারস্থ হয়ে চাপাতী অার বোম নিয়ে মানুষ হত্যা করছে। এগুলো মালমশলা দিয়ে ফোকাস করার জন্য পিছনে লেগে অাছে অার এক মহা শয়তানের দল।
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
''যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ কাজ করে, তখন এটাকে বলা হয় অপরাধ। আর যখন কোন মুসলিম একই খারাপ কাজ করে, তখন এটাকে বলা হয় সন্ত্রাস।''
-ইউ আর ১০০% করেক্ট।
ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
কানিজ রিনা বলেছেন: আপনি যথার্থই বলেছেন। বুশ মিথ্যা অযুহাতে
ইরাকের লাক লাক নিরঅপরাধ মানুষকে
হত্যা করেছে। কিছু জঙ্গি গোষ্ঠি মুসলিম
নাম ধারী তারা আমেরিকার তৈরি। তারা
আদৌও মুসলমানের ন্যায় নীতি মানেনা।
সন্ত্রাসী জঙ্গি কখনও মুসলমান হতে পারেনা।
ধন্যবাদ