নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃষ্টির নিপুনতা, কারুকার্যতা, ক্রিয়াপদ্ধতি, জটিল নিয়মের অাবর্তে অাবদ্ধ এই মহাবিশ্ব-অামাকে এক মহান কৌশুলীর/সত্ত্বার অস্তিত্বের প্রমাণ দেয়।

সেলিম৮৩

সেলিম৮৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অাল্লাহকে নিয়ে গবেষণা না করে মিষ্টি কুমড়া নিয়ে গবেষণা করুন। সংশয়বাদী,অজ্ঞেয়বাদী, নাস্তিক্যবাদী সমীপে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯


'এ ব্রিফ হিস্টোরী অফ টাইম' গ্রন্থে স্টিফেন হকিং বলেছেন, প্রসারমান মহাবিশ্ব স্রষ্টার অস্তিত্বকে অস্বীকার করেনা।
অাবার, অাইনস্টাইন একটা প্রশ্ন করেছিলেন, মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় ঈশ্বরের কি অন্যরকম কিছু করার সম্ভাবনা ছিলো? স্টিফেন হকিং তার একটা উত্তর দিয়েছিলেন, হকিং বলেছিলেন, তিনি ঈশ্বরের মন বোঝার চেষ্টা করছেন। শেষমেষ একটা উত্তর দিলেন, এই মহাবিশ্বের স্থানে কোন কিনারা নেই; কালে কোন শুরু কিংবা শেষ নেই এবং স্রষ্টার করার মত কিছুই নেই।
যাহোক, তিনি কিভাবে ঈশ্বরের মন বুঝবেন সেটা তিনিই জানেন। অার "ঈশ্বর থাকতে পারেন" অাবার "স্রষ্টার করার মত কিছুই নেই"; দুটি বিপরীতমূখী বক্তব্য দিয়ে তিনি অাসলে কি বুঝাতে চাচ্ছেন সেটা সমাধানযোগ্য নয়। তিনি হয়তো সংশয়বাদী হতে পারেন। যেহেতু, তিনি একজন অনেক বড় মাপের বিজ্ঞানী; সুতরাং তার কথা মানুষ একটু গুরুত্বের সাথেই বিবেচনা করে। তার মানে এই নয় যে, তিনি সব সঠিক বলবেন।
মিষ্টি কুমড়ার উদাহরণ কেন টানলাম সেটা পরে বলছি। অাগে বিজ্ঞানীদের গবেষণা থেকে দুটো বাক্য তুলে ধরি।
বিজ্ঞানী হোয়াইট হেড, আর্থার এডিংটন, জেম্স জীন্স সহ বিরাট সংখ্যক বিজ্ঞানী স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, Nature is alive ‘প্রকৃতি এক জীবন্ত সত্তা’।
ডব্লিউ.এন. সুলিভানের ভাষায় বিজ্ঞানীদের বক্তব্যের সার নির্যাস হল, The ultimate nature of the universe is mental. ‘বিশ্বলোকের চূড়ান্ত প্রকৃতি হল মানসিক’।
তার মানে বোঝা গেলো, এই মহাবিশ্ব কোন জড় বস্তুর মত অসাড় নয়। রীতিমত একটা জীবন্ত বা মানসিক বুদ্ধিদীপ্ত কর্ম করে চলেছে।
তবে, এই বিষয়টার একটা শুরু ছিলো। যাকে বিজ্ঞানে বিগ ব্যাং বা মহাবিষ্ফোরণ বলা হয়।
ধরুন, পুরো মহাবিশ্ব একটা মিষ্টি কুমড়া অাকৃতিতে ছিলো। হঠাৎ একদা এটার ভীতর মহাবিষ্ফোরণ হলো। এবং এই কুমড়ার বিভিন্ন অংশ মহাশূন্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেল। এই ছড়ানো ছিটানো অংশগুলোই বর্তমানে বিভিন্ন গ্যলাক্সি; যার ভীতর রয়েছে অসংখ্য সৌরজগত এবং এই সৌরজগতে রয়েছে বহু গ্রহ এবং উপগ্রহ। এরপর এগুলো যে গতিপথ প্রাপ্ত হলো; সেটা সেই শুরু থেকে একই গতিপথে ( নিয়মের বাইরে না গিয়ে) চলতে থাকলো এবং এখনো চলতে অাছে একইভাবে। কোনরকম গতি কম বা বেশি না করে ।
এবং সবচেয়ে মজার ব্যপার হলো, এই মহাবিশ্ব ক্রমশঃ প্রসারিত হচ্ছে। উদাহরণ দেয়া যায় এভাবে, একটা বেলুনে কলম দিয়ে কয়েকটা ফোটা দিলেন। এবার এই বেলুনের ভেতর বাতাস ঢুকাতে থাকুন। দেখা যাবে বেলুনটি যত বড় হচ্ছে, বেলুনের গায়ের ফোটাগুলো একে অপর থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে। মহাবিশ্বের প্রসারণগুলো মুলত এরকম।
যাহোক, এ প্রসারণের শেষ অাছে। এক সময় এগুলো অাবার সংকুচিত হয়ে পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবার সম্ভাবনা অাছে বলে বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন।
শুরুতে স্টিফেন হকিং এর একথা বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম সেটা হলো, "এই মহাবিশ্বের স্থানে কোন কিনারা নেই; কালে কোন শুরু কিংবা শেষ নেই..."
একটু বুঝার চেষ্টা করি অামার মত সাধারণ জ্ঞান দিয়ে।
মহাবিশ্ব বলতে অামরা কি বুঝি?
অাচ্ছা, যদি মিষ্টি কুমড়াটা মহাবিশ্বের সূচনার অাদি হয় তবে এই কুমড়াটা বিষ্ফোরনের ফলে যে স্থান দখল করে অাছে সেটার বাইরের স্থানকে অাপনি কি বলবেন? যদি বাইরের বিষয়কে এই মহাবিশ্বেরই অংশ বলেন তবে তার শেষ কোথায়? শেষ যদি থাকে তবে তার একটা সীমারেখা থাকবে। মহাবিশ্বের সীমারেখা দেয়া মানে সেই সীমারেখার বাইরে অন্য কিছুর অস্তিত্বে প্রমাণ দেয়া।
তার মানে দাড়াচ্ছে, এই মহাবিশ্বের কোন সীমারেখা বা শেষ নেই। মানে অসীম। অসীম বলতে কি বুঝায় সেটা খাতা কলমে সংজ্ঞা দিতে পারলেও বাস্তবে বোধগোম্য নয়।
অাবার মহাবিশ্বের শুরু বলতে অামরা যেটা বুঝি সেটা একটা থিউরিক্যাল বিষয়। তার মানে, এই মহাবিশ্বকে গতিশীলতা দানের একটা পর্যায়কে শুরু বলে ধরে নিচ্ছি। কিন্তু, এর অাগের কিন্তু একটা অবস্থা ছিলো । সেটার কি কোন শুরু অাছে? এভাবে যদি শুরু খুঁজতে যাই তবে কোন শুরু খুঁজে পাবোনা। সেটাও অসীম। অসীম মানে কোন লিমিট দেয়া যাবেনা। সুতরাং মহাবিশ্বের শুরু এবং শেষ বলে কিছু নেই। সে শুরু এবং শেষ অামারা বলি সেটা গতিশীলতা বা কার্যকরী হওয়া থেকে অকার্যকর/ধ্বংসকে বলতে পারি। কিন্তু এরপরও একটা স্টেজ থেকে যায়।
সারকথা বোঝা গেল, এই মহাবিশ্বেকে "শুরু" শব্দটি দিয়ে যেমন লিমিট করা যাবেনা; তেমনি "শেষ" কথাটি দিয়ে বেধে দেয়া যাবেনা। বলা যায়, অসীম কাল থেকে এই মহাবিশ্বের শুরু(অাক্ষরিক অর্থে ব্যবহৃত)।
তাহলে দেখা গেল, এই মিষ্টি কুমড়া গবেষনায় কোন কুলকিনারা পাওয়া শুধু অসম্ভব নয় অবাস্তবও বটে।
এটা যখন মেনে নিতে অামাদের সমস্যা নেই সেখানে সেই অসীম মহাবিশ্বকে যিনি সৃষ্টি করেছেন, তার শুরু খুঁজি কোন যুক্তিতে?
অাচ্ছা, এই পর্যন্ত অাল্লাহ/ঈশ্বর ছাড়া কেউ কি বলেছে যে, এই মহাবিশ্ব অামি সৃষ্টি করেছি। মানে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির দাবি কি কেউ করেছে? তাহলে, দাবিদার যখন একজন তখন তাকে মালিক ভাবতে অামাদের সমস্যা কোথায়?
মানব সৃষ্ট যে কোন যন্ত্রের কার্যবলী বা ক্ষমতার একটা লিমিট থাকে । তার বাইরে সে কিছু করতে পারেনা।
ঠিক তেমনি অাল্লাহ সৃষ্ট মানুষের জ্ঞানের একটা পরিধি অাছে; যার বাইরে যাওয়া সম্ভব নয়।
সুতরাং মানুষ হয়ে অাল্লাহকে নিয়ে গবেষণা না করে তার সৃষ্ট মিষ্টি কুমড়া নিয়ে গবেষণা করলে মনে হয় মানুষ বেশি লাভবান হবে।





মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: হক কথা...........
ধন্যবাদ দারুন যুক্তির জন্য।।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

সেলিম৮৩ বলেছেন: অামার ব্লগে অাপনার কমেন্টস মনে হয় এটাই প্রথম। ধন্যবাদ অাপনাকে ।

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে কি এদেশের পিঁপড়া জানেনা লন্ডন
নামক শহর আছে। মহাবিশ্ব সৃষ্টির বীগব্যং।
অসংখ্য নক্ষত্র তারকারাজী রয়েছে। যেগুল
আমাদের নক্ষত্র সুর্য থেকেও অনেক অনেক
গুন বড়। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে।
তথাপী ওইসব সুর্যকে ঘিরে সৌরজগত আছে
কিনা, সবই আমাদের জ্ঞান সীমার বাইরে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: হ্যা, পিপড়া জানেনা লন্ডন নামক কোন শহর অাছে কি-না। ঠিক অামরাও জানিনা, মহাবিশ্বের অসীমতায় কোথায় কি অাছে? যে মহাবিশ্বের কোন সীমারেখা নেই তার সৃষ্টিকর্তাকে বোঝা বা তার সম্মন্ধে ধারণা লাভ করা অামাদের পক্ষে একেবারেই অসম্ভব।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: অাচ্ছা, এই পর্যন্ত অাল্লাহ/ঈশ্বর ছাড়া কেউ কি বলেছে যে, এই মহাবিশ্ব অামি সৃষ্টি করেছি। মানে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির দাবি কি কেউ করেছে? তাহলে, দাবিদার যখন একজন তখন তাকে মালিক ভাবতে অামাদের সমস্যা কোথায়?

শুধু এটা ভাবলে দুনিয়ায় কোনো সমস্যা ছিল না , কিন্তু আপনাদের মত মুমিনরা আরো অনেক কিছু ভাবেন। যেমন আপনার ঈশ্বর , আপনার ধর্ম , আপনার ধর্মগ্রন্থ ,আপনার উপাসনা পদ্ধতি , আপনার জান্নাত ,আপনার ৭২ হুরী এগুলোই একমাত্র সত্য ,ইসলামের সমস্যা এই exclusivity নিয়ে।

এরপর আপনাকে আরো কিছু ভাবনার উপকরণ দিচ্ছি :
আপনি লিখেছেন :
"সারকথা বোঝা গেল, এই মহাবিশ্বেকে "শুরু" শব্দটি দিয়ে যেমন লিমিট করা যাবেনা; তেমনি "শেষ" কথাটি দিয়ে বেধে দেয়া যাবেনা। "
একদম ঠিক কথা বলেছেন। এই ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স লিমিটলেস। এখন এই অসীম জটীল ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স নিজে নিজে তৈরি হয়নি ,একজন স্রষ্টা বা শক্তি এটা তৈরী করেছেন এটা ভাবাও যুক্তিযুক্ত। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বিশ্বাসী দের যুক্তি এইখানে এসে থেমে যায়। যখন তাদের প্রশ্ন করা হয় এই অসীম ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স নিজে নিজে যেমন তৈরি হতে পারে না তাহলে এই অসীম কে তৈরি করা ঈশ্বর /আল্লাহ নিজে নিজে কি ভাবে তৈরি হলেন ,তখন যুক্তি থেকে আপনারা বিশ্বাসে সুইচ করে যান।

দ্বিতীয় কথা ,এই লিমিটলেস ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স এর স্রষ্টা ও লিমিটলেস বা অসীম (মেনে নেওয়া যাক স্রষ্টা আছেন ) . এখন এই ইউনিভার্স কত অসীম মানুষ ধারণা করতে পারে নি , হয়তো কোন দিন পারবেও না ..........এর ব্যাস কত বিলিয়নস অফ লাইট ইয়ারস --মানুষ জানতে পারে নি। সুতরাং এর সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর /আল্লাহ কত বিশাল পাওয়ারফুল/অসীম ভাবুন। তিনি সৃষ্টি করেছেন বিলিয়নস অফ গালাক্সিইজ। এই বিলিয়নস অফ গালাক্সিইজএর অতি নগন্য এক গ্যালাক্সি মিল্কি ওয়ে , যার ব্যাস একলক্ষ লাইট year , এই মিল্কি ওয়ের অতি নগন্য এক নক্ষত্র এই সূর্য ,এবং এই সূর্যের অতি নগন্য এক গ্রহ এই পৃথিবী। আমাদের পৃথিবীর সাথে মিল্কি ওয়ের আয়তনের যদি তুলনা করা যায় তাহলে এটা হবে এক বালির কণার সাথে প্রশান্ত মহাসাগরের তুলনা। এখন অতি তুচ্ছ গ্রহে --এই পৃথিবীতে বাস করি আমরা মানুষ।

কেউ মুসলমান ,কেউ হিন্দু ,কেউ খৃস্টান ,কেউ নাস্তিক ,কেউ অন্য কিছু। এখন আপনি কেন মনে করেন অসীম শক্তিশালী এই স্রষ্টা , এই লিমিটলেস ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স এর স্রষ্টা ,বসে আছেন , আপনার ওপর নজর রাখছেন যে আপনি ,এক অতি তুচ্ছ এক নগন্য প্রাণী ,তার সন্তুষ্টি বিধান করলেন কি করলেন না --- তাঁর গজব নিয়ে আপনাকে attack করবেন ? কেন তিনি মাইন্ড করবেন আপনি দিনে পাঁচ বার অথবা দশ বার তার ইবাদাত না করলে , গোঁফ চেঁছে দাঁড়ি না রাখলে ,নাক পর্যন্ত বোরখা না পড়লে ,টাকনুর ওপরে পাৎলুন না পড়লে, অথবা আপনার ধর্মই শ্রেষ্ট ধর্ম , আপনার নবি শেষ নবী এই সব নিয়ে ঢাক না পেটালে????? এই যুক্তি গুলো যেকোনো ধর্মের অনুসারী দের ই দেওয়া যায় ,কিন্তু আপনি মুসলমান , আগের কোনো পোস্টে /কমেন্টে লিখেছিলেন আপনার ধর্মই এক মাত্র সত্য ধর্ম বাকি সব ঝুটা তাই গোঁফ চেঁছে দাঁড়ি রাখা এবং নাক পর্যন্ত বোরখা পড়ার উপমা টানা।

ওপরের কথা গুলো পড়ুন ,ভাবুন এবং ভাবতে থাকুন।
অসীম শক্তিশালী এই স্রষ্টা , এই লিমিটলেস ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স এর স্রষ্টা আপনাকে এবং আপনাদের মতো মুমীন দের কে হেদায়েত দিন যেন আপনাদের -----গোঁফ চেঁছে দাঁড়ি রাখা ,নাক পর্যন্ত বোরখা পড়া , তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করে ৭২ হুরীর সপ্ন দেখা, অথবা আপনার ধর্মই শ্রেষ্ট ধর্ম এই এক্সক্লিসিভিটি চিন্তা ভাবনা থেকে মুক্তি দেন।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনি অাসল রহস্যটাই বোঝেন নি? অাপনি বলেছেন, ....এই অসীম ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স নিজে নিজে যেমন তৈরি হতে পারে না তাহলে এই অসীম কে তৈরি করা ঈশ্বর /আল্লাহ নিজে নিজে কি ভাবে তৈরি হলেন ,তখন যুক্তি থেকে আপনারা বিশ্বাসে সুইচ করে যান।
ব্যপারটা হচ্ছে, এই অসীম ইউনিভার্স একটা পর্যায় থেকে অার একটা পর্যায়ে এসেছে। এখানে শুরু নেই। মানে ইউনিভার্সের কোন শুরু নেই। যে শুরুটা অামরা বলছি সেটা এভাবে উদাহরণ দেয়া যায়, ধরুণ, অাপনি ঘুমিয়ে ছিলেন; হঠাৎ কেউ জাগিয়ে দিলো;অার অাপনি ঘুম থেকে উঠে দৌড়ানো শুরু করলেন। মানে অাপনি অস্তিত্বশীল ছিলেন। শূন্য থেকে মহাবিশ্বের ধারণা অারো জটিল ধারণার জন্ম দেয়; যেটা হস্তক্ষেপ ছাড়া সম্ভব নয়।
যাহোক, কোন কিছু তৈরী হওয়া মানে তার একটা সূচনা করে দেয়া। এখন, এই সূচনাবিহীন মহাবিশ্বের অস্তিত্ব অামরা অনুভব করছি। যেহেতু সেই মহাবিশ্বে অামারা বসবাস করি। চিন্তা করুন, মহাবিশ্বের যদি কোন শুরু বা শেষ না থাকে তবে ব্যপারটার ব্যাখ্যা কি অাদও দেয়া সম্ভব? তাহলে, এই অসীম মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তার শুরু অামারা কিভাবে বের করবো? অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন শুরু নেই। মূল কথা তিনি সৃষ্টি হননি। যিনি সৃষ্টি হন তিনি স্রষ্টা নন। সুতরাং অাপনার যুক্তি যুক্তিতে টিকেনা।
অাপনি অারো বলেছেন, এই লিমিটলেস ইউনিভার্স অথবা মাল্টিভার্স এর স্রষ্টা ,বসে আছেন , আপনার ওপর নজর রাখছেন যে আপনি ,এক অতি তুচ্ছ এক নগন্য প্রাণী ,তার সন্তুষ্টি বিধান করলেন কি করলেন না --- তাঁর গজব নিয়ে আপনাকে attack করবেন ? কেন তিনি মাইন্ড করবেন আপনি দিনে পাঁচ বার অথবা দশ বার তার ইবাদাত না করলে.....ইত্যাদি ইত্যাদি.
দেখুন, অাপনার ক্লাসের শিক্ষক ঘোষণা দিলো, যদি কেউ পরীক্ষায় জিপিএ ৪ পাও তবে তাকে একটা চায়না মোবাইল এবং জিপিএ ৫ পেলে তাকে একটা অাই ফোন দেয়া হবে। অার যে ফেল করবে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এই ঘোষণায় লাভ কার; ঘোষণাকারীর না ছাত্র/ছাত্রীদের?
অাপনি মহাবিশ্বের অতি তুচ্ছ একটা অংশের অধিবাসী হলেও অাল্লাহর নিকট সৃষ্টির সেরা জীব। তিনিই অাপনাকে সেরা জীব করে সৃষ্টি করেছেন। এটা তার ঘোষণা। সুতরাং সেরা জীবের জন্য সেরা কিছু দেয়ার অঙ্গীকার তিনি করতেই পারেন। সেটা তাকে সন্তুষ্ট করেই পেতে হবে; অসন্তুষ্ট করে নয়। মানুষকে সন্তুষ্ট করতে টাকা-পয়সা, উপঢৌকন লাগে; তার ক্ষেত্রে এটার প্রয়োজন নেই। কিন্তু তিনি মানুষকে শুধু তার হুকুম পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন। সে হুকুমগুলো পালন করলে দুনিয়ায় একটা শালীন, শান্তিপূর্ণ এবং চরিত্রবান মানুষ হিসাবে বসবাস করা যায়। সুতরাং লাভটা মানুষের । অাল্লাহর কোন লাভ বা ক্ষতি বলে কিছু নেই।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২০

অন্তু নীল বলেছেন:

" দাবিদার যখন একজন তখন তাকে মালিক ভাবতে অামাদের সমস্যা কোথায়? "

ভাই পৃথিবীতে সৃষ্টিকর্তার দাবিদার একজন ক্যামনে ?
আজ পর্যন্ত তো পৃথিবী সৃষ্টির কোনো দাবীদারই দেখলাম না।

হাজারটা ধর্মের ইশ্বরকে তো মানুষই তুলেধরে সৃষ্টী কর্তা হিসেবে।
দাবীটা তো মানুষই করছে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

সেলিম৮৩ বলেছেন: কোরঅানে অাল্লাহপাক এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির ব্যপারে অালোকপাত করেছেন। অন্য ধর্মগ্রন্থগুলো যেহেতু মানবরচিত সুতরাং সেগুলোর ব্যপারে কিছু বলা ঠিক হবেনা।

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আমরা কি পৃথিবীর ধ্বংসকেই সৃষ্টি জগতের ধ্বংস বুঝি? আমরা আমাদের নিয়েএবং আমাদের সৌরজগৎ নিয়ে ভাবি। বিষয়টা এমন তো হতে পারে এই সৌর জগত মহান আল্লাহর সৃষ্টি জগতের এক কনা মাত্র। সম্ভবত তাই।
আসলে স্রষ্টা আছেন তার সবথেকে বড় প্রমানই সৃষ্টি। যারা এর বিরুদ্ধাচারন করেন তাদের কাছে একটি প্রশ্নের উত্তর কি আছে? রুহ কি? দেহের কোথায় তার অবস্থান? অসিম কর্ম দক্ষতা সম্পন্ন এই রুহ'কে কেবলে বোঝাই যায়। দেখা, ছোঁয়া এমনকি এর অবয়বের ধারনা পর্যন্ত মানুষের কল্পনাতীত। কেন?
সৃষ্টি জগত থাকবে আর তার দাবীদার থাকবে না কেন। পৃথিবীর প্রতিটি প্রানির জীবন চক্র কেন একই রকম। কেন সবার বংশ বৃদ্ধি একই প্রক্রিয়ায় ঘটে। এমন অজস্র প্রশ্ন আছে যা একজন সৃষ্টি কর্তা এবং তার নির্ধাতীত নিয়মকেই নির্দেশ করে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনি ঠিকই ধরেছেন। অামি একটা জিনিস বারবারই বলি, অাল্লাহপাক স্পষ্ট করে বলেছেন, অামি মানুষকে অতী সামান্য জ্ঞান দান করেছি অর্থাৎ তোমাদের জ্ঞান অতী সামান্যই।
অাল্লাহপাকের এই ঘোষণার পর যারা তাকে নিয়ে গলাবাজি/গবেষণা করে তাদের কি বলা উচিত সেই শব্দটা অামার মেমরীতে সংরক্ষিত নেই।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

নতুন বলেছেন: অাচ্ছা, এই পর্যন্ত অাল্লাহ/ঈশ্বর ছাড়া কেউ কি বলেছে যে, এই মহাবিশ্ব অামি সৃষ্টি করেছি। মানে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির দাবি কি কেউ করেছে? তাহলে, দাবিদার যখন একজন তখন তাকে মালিক ভাবতে অামাদের সমস্যা কোথায়?

অনেক ধম`ই তাদের নিজেস্ব মহাবিশ্বের সৃস্টি কতা আছে...

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: হরেক ধর্মের জন্য হরেক রকম মহাবিশ্ব নেই। অামার একই মহাবিশ্বের বাসিন্দা।
ধর্মগ্রন্থগুলোর উৎপত্তির ইতিহাস, লেখক খুঁজে বের করুন। তারপর দেখুন কোনটা সঠিক। তারপর উত্তর সন্ধান করুন।

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: নতুন বলেছেন: অনেক ধম`ই তাদের নিজেস্ব মহাবিশ্বের সৃস্টি কতা আছে..[/sb

অন্য ধর্ম তো সব ঝুটা , মাদ্রাসায় তো পড়ানো হয় : "একমাত্র কোরঅান ব্যতিত অন্যান্য সকল ধর্মগ্রন্থ গুলো মানব রচিত। " -এটা এই এই লেখকেরই উক্তি আগের কোন এক পোস্টে করেছিলেন।

পোস্ট লেখকের আগে করা কিছু মহামূল্যবান উক্তি , একদম বাঁধিয়ে রাখার মতো :

১) "......যুক্তি দিয়ে একজন মুসলমানকেও বিভ্রান্ত করতে পারবেন না।একমিনিটের জন্য মেনে নিলাম, ইসলাম মানব রচিত ধর্ম এবং অামি ইসলামকে অগ্রাহ্য করলাম। এখন অামি যখন বিয়ে করতে যাবো তখন কি উপায় হবে? এই হুজুর/মোল্লা ছাড়া কিভাবে বিয়ে করবো? "

২) "অাপনি বৃটেন, অামেরিকায় যে কোন নারী নিয়ে অবাধে রাত কাটাতে পারবেন।"


ঠিক ঠিক ৭২ হুরী নিয়ে রাত কাটানোর খোয়াব থাকলে ব্রিটেন আমেরিকার নারীরা কি দোষ করলো ?? ভিসা জোগাড় করে আলহামদুল্লিলা বলে রওনা দেওয়ার অপেক্ষায়। ইনশা আল্লাহ এই খোয়াবটাও পূর্ণ হোক।

"অাল্লাহর চরম অবাধ্যতার কারণে অাযাব বা গজব.......
অাল্লাহ বান্দাকে বিভিন্নরকম বিপদ-অাপদ দিয়ে পরীক্ষা করবেন এটা তাঁর ওয়াদা।"


এই সব বিশ্বাস না করলে মুমিন হওয়া যায় না।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার বিশ্বাসটাও অাপনি দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখুন। "অাপনি বৃটেন, অামেরিকায় যে কোন নারী নিয়ে অবাধে রাত কাটাতে পারবেন।" এই উদাহরণটা অামি টেনেছিলাম বিভিন্ন দেশের অাইন , কালচার নিয়ে এবং বিভিন্ন দেশের অপরাধের তুলনামুলক সমীকরনের অালোচনায়। কিন্তু সেটা অাপনি উল্লেখ করেননি।
অাল্লাহপাক বেহেস্তে বেহেস্তবাসির জন্য কি পদ্ধতিতে তার পুরষ্কার দিবেন সেটা অামাদের জ্ঞানের বাইরে। সুতরাং উক্ত পরিবেশ বা বিধিবিধান অাপনার অামার অজানা।
যাহোক, অাপনার শুভ বুদ্ধর উদয় হোক। এই কামনায়।

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: "অাবার, এই স্টিফেন হকিংকে অাইনস্টাইন প্রশ্ন করেছিলেন, মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় ঈশ্বরের কি অন্যরকম কিছু করার সম্ভাবনা ছিলো? তিনি বলেন, তিনি নাকি ঈশ্বরের মন বোঝার চেষ্টা করছেন। শেষমেষ একটা উত্তর দিলেন, এই মহাবিশ্বের স্থানে কোন কিনারা নেই; কালে কোন শুরু কিংবা শেষ নেই এবং স্রষ্টার করার মত কিছুই নেই। "

পড়াশুনো মাদ্রাসায় করলে এই হয় ! স্টিফেন হকিংকে অাইনস্টাইন প্রশ্ন করেছিলেন ??? কোরানের কোন আয়াতে এটা লেখা আছে ??? স্টিফেন হকিংএর জন্ম ১৯৪২ সালে , অাইনস্টাইন মারা যান ১৯৫৫ সালে , স্টিফেন হকিংএর বয়স তখন ১২-১৩ বছর। তো অাইনস্টাইন যখন প্রশ্ন করেন তখন স্টিফেন হকিং এর বয়স কত ছিল ??
এই ধরণের পোস্ট কি করে নির্বাচিত পাতায় যায় আমার তো মাথায় ঢোকে না।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

সেলিম৮৩ বলেছেন: যেহেতু, অাইনস্টাইনের উক্ত প্রশ্নের অালোড়ন সৃষ্টিকারী উত্তরটা স্টিফেন হকিংই দিয়েছিলেন; সেই হিসাবে বক্তব্যটি তুলে ধরা হয়েছে। এখানে সরাসরি প্রশ্নের কথা বলা হয়নি। বুঝতে ভুল করলে সেটার দায়বদ্ধতা অামার নয়। সময় পেলে "এ ব্রিফ হিস্টোরী অফ টাইম" বা "কালের সংক্ষিপ্ত ইতহাস" পড়ে দেখবেন। শুধু কোরঅানকে কটাক্ষ করার মত হীন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে অাসুন।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: এ্যাত ক্যাচাল আর প্যাচাল শুনতে ভালো লাগে না।

নাস্তিকদের কথায় ধরে নিলাম সৃষ্টিকর্তা নেই। এই বিশ্বাসে আমি স্বাধীন জীবন যাপন করলাম। অবাধে নারী চর্চা করলাম। মদ খেলাম। জুয়া খেললাম। চুরি করলাম। অথবা এর কিছুই করলাম না শুধু বিশ্বাস করলাম সৃষ্টি কর্তা নেই। এভাবে সারাটা জীবন কেঁটে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করলাম।
মৃত্যুর পর যদি সত্যি সত্যি দেখে খোদা নেই তাহলে আমি বেঁচে গেলাম। আমার কৃতকর্মের জন্য আমি কোন রকম সাজা ভোগ করতে হবে না।

আর যদি দেখি সত্যি সত্যি খোদা/সৃষ্টিকর্তা/আল্লাহ্/ভগমান/ইশ্বর একজন আছে এবং তিনি সকল মানুষদের কৃতকর্মের হিসাব নিচ্ছেন তাহলে আমার কি অবস্থা হবে। তখন কি এই নাস্তিকেরা আমার উপকার করতে পারবে। যাদের যুক্তিকে আমি নাস্তিক হয়েছিলাম। তারা ত’ তখন নিজেরাই বিদগামী হবে।

তাই আমার বিশ্বাস করতে সমস্যা কোথায়? সৃষ্টি কর্তা আছে। তিনি জগৎ সৃষ্টি করেছেন।

আর অবিশ্বাসের কারণে যদি খোদা থাকার সম্ভাবনা ১%ও থেকে থাকে তাহলে ত’ মরার পরে আফশোস করা ছাড়া অন্য কোন পথ খোলা থাকবেনা।

শেষ কথা: মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলবেন না। আপনি নাস্তিক হয়েছেন ভালো কথা। আপনাকে জোড় করে কেউ আস্তিক বানাচ্ছে না। অথচ আপনারা মানুষের বিশ্বাস নিয়ে চেঁচাম্যাচি শুরু করছেন। বেফাঁস মন্তব্য করে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন।

আর আপনারাই হলেন দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি বিশৃঙ্খলাকারী।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: যারা অাল্লাহকে অবিশ্বাস করে এবং এ অবস্থায় মৃর্ত্যুবরণ করে; তাদের অবস্থা সত্যিই খুব ভয়াবহ।
এহেন অবস্থা উপলব্ধী থেকে যারা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে; তাদের উদ্দেশ্যে মনে অনেক কষ্ট নিয়ে লিখি। অামি জানি, যারা অাল্লাহর তরফ থেকে কলিজায় মোহরকৃত হয়ে গেছে তাদেরকে অামি কেন; কোন নবী-রসুল যদি থাকতেন তাও সম্ভব ছিলোনা। অাবু জেহেল, অাবু লাহাব তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
সত্যের ছায়া (সংস্করণ) , অাপনি যে বিষয়টা অালোকপাত করেছেন; সেটা অত্যান্ত যুক্তিপূর্ন একটা পয়েন্ট। কিন্তু এই হতভাগ্যরা বুঝবে না। উরা জিলাপীর প‌্যাচ দিয়েই যাবে।

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: দুনিয়াতে সবচেয়ে বড় জঙ্গী আর মৌলবাদী হল নাস্তিক আর মুত্রমনারা। তারাই প্রথমে মানুষের বিশ্বাসে আঘাত করে পরে নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী প্রতিঘাট খায়।

এটাই স্বাভাবিক।

কারণ: প্রত্যেক ক্রিয়ারই পরস্পর বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া রয়েছে (নিউটনের গতি শক্তির তৃতীয় সূত্র)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: ঠিক তাই। কারণ: প্রত্যেক ক্রিয়ারই পরস্পর বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া রয়েছে (নিউটনের গতি শক্তির তৃতীয় সূত্র) =p~

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: একবার লিখেছেন "এই স্টিফেন হকিংকে অাইনস্টাইন প্রশ্ন করেছিলেন", আবার কমেন্টে লিখলেন "অাইনস্টাইনের উক্ত প্রশ্নের অালোড়ন সৃষ্টিকারী উত্তরটা স্টিফেন হকিংই দিয়েছিলেন"
আপনার পোস্টের মতই আপনিও কনফিউজড।
সময় পেলে "এ ব্রিফ হিস্টোরী অফ টাইম" বা "কালের সংক্ষিপ্ত ইতহাস" পড়ে দেখবেন।

একাধিকবার পড়েছি।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

সেলিম৮৩ বলেছেন: বোকাদের যুক্তিতর্ক বোকাদের মতই হয়। কিন্তু ডিম পাড়ে কোকিলের বাসায়।

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

মহাশূন্যের শূন্যস্থান বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটি পোষ্ট,উপর্যুপরি বলেছেন দাদা।

আসলে রোবটের মেমরিতে যে প্রগ্রাম ইন্সটল করা থাকে তার বাইরে রোবট কিছুই করতে পারেনা।
তেমন আমাদের জ্ঞান সীমিত, এই সীমিত জ্ঞানের বাইরে আমরা ভাবতে পারিনা।
আমাদের ভাবলার সীমানা যেখানে শেষ তার চেয়ে যোজন যোজন মাইল দূরে গিয়ে সৃষ্টিকর্তা নিয়ে ভাবনা শুরু করতে হবে যে মনুষ্য প্রাণীর দ্বারা সম্ভব না।

সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: সহমত। অসম্ভব কথা বলে ফেলেছেন@মহাশূন্যের শূন্যস্থান,আমাদের ভাবলার সীমানা যেখানে শেষ তার চেয়ে যোজন যোজন মাইল দূরে গিয়ে সৃষ্টিকর্তা নিয়ে ভাবনা শুরু করতে হবে যে মনুষ্য প্রাণীর দ্বারা সম্ভব না। মেমরীতে তুলে রাখলাম।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনি সঠিক জিনিসটি ধরতে পেরেছেন। সসীম জ্ঞান কখনো অসীম জ্ঞানের কার্যবলীর হিসাব মেলাতে পারবেনা। এটাই স্বাভাবিক।

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন : ".....নাস্তিকদের কথায় ধরে নিলাম সৃষ্টিকর্তা নেই। এই বিশ্বাসে আমি স্বাধীন জীবন যাপন করলাম। অবাধে নারী চর্চা করলাম। মদ খেলাম। জুয়া খেললাম। চুরি করলাম। অথবা এর কিছুই করলাম না শুধু বিশ্বাস করলাম সৃষ্টি কর্তা নেই। এভাবে সারাটা জীবন কেঁটে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করলাম।
মৃত্যুর পর যদি সত্যি সত্যি দেখে খোদা নেই তাহলে আমি বেঁচে গেলাম। আমার কৃতকর্মের জন্য আমি কোন রকম সাজা ভোগ করতে হবে না।

আর যদি দেখি সত্যি সত্যি খোদা/সৃষ্টিকর্তা/আল্লাহ্/ভগমান/ইশ্বর একজন আছে এবং তিনি সকল মানুষদের কৃতকর্মের হিসাব নিচ্ছেন তাহলে আমার কি অবস্থা হবে। তখন কি এই নাস্তিকেরা আমার উপকার করতে পারবে। যাদের যুক্তিকে আমি নাস্তিক হয়েছিলাম। তারা ত’ তখন নিজেরাই বিদগামী হবে।
তাই আমার বিশ্বাস করতে সমস্যা কোথায়? সৃষ্টি কর্তা আছে। তিনি জগৎ সৃষ্টি করেছেন।"


আমার উত্তর : ১) সৃষ্টিকর্তা নেই একথা বিশ্বাস করলেই আপনাকে অবাধে নারী চর্চা করতে হবে , মদ খেতে হবে ,জুয়া খেলতে হবে ,চুরি করতে হবে এগুলো কে বলেছে????? মাদ্রাসায় এসব বললে অবশ্য আলাদা কথা।
২) মানুষ শুধু সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করলে সমস্যা ছিল না। কিন্তু আমার আমার ধর্মই শ্রেষ্ঠ , আমার আসমানী কিতাবী ই একমাত্র সত্য কিতাব , ঈশ্বরের /আল্লাহ কে খুশি করতে হলে ধর্ম বিশেষে আমাকে পৈতে লাগাতে হবে অথবা জাতপাতে বিশ্বাস করতে হবে , সমগ্র বিশ্বকে আমার ধর্মের অনুসারী বানানোর খোয়াব দেখতে হবে। আরবদের মতো গোপ চেঁচে দাড়ি রাখতে হবে , মহিলাদের নাক পর্যন্ত বোরখা পড়তে হবে এবং বিশ্বাস করতে হবে আমার ধর্মই সত্য ধর্ম ,.......। তখন দুনিয়ার সমস্যা হয়।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: ইসলাম ধর্মে নারী চর্চা , মদ, জুয়া সম্পূর্ণ নিষদ্ধ। এখন এগুলো কোন দেশে অপরাধ অাবার কোন দেশে বৈধ। তাহলে, যদি অামি অামেরিকাকে অনুসরণ করি তবে নারী চর্চা, মদ, জুয়া অনায়াসে করতে পারি। এখন যারা ধর্মের বাইরে তারা কাকে অনুসরণ করবেন?
এইসমস্ত পাগলুদের যুক্তি দেখেন। যদি "মানুষ শুধু সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করলে সমস্যা ছিল না" @ বাবুরাম সাপুড়ে১।
তার মানে দাড়ালো, সৃষ্টিকর্তা মানুষ তৈরী করে বলবেন, এখন তোদের তৈরী করে পৃথিবীতে ছেড়ে দিয়েছি। নিজেদের মন মগজমত চল। মানে অভিভাবক শুণ্য সন্তানের মত অথবা রাখাল বিহীন ষাড়ের মত।
মুল কথা, এই ছাগরের গোষ্ঠীদের বাছাই করার মত ক্ষমতা নেই, যে কোনটা খাদ্য অার কোনটা অখাদ্য।
বোরখা অার দাড়ী; বিষয়টা উনাকে খুব পীড়া দিচ্ছে। অাপিন থাই স্টাইলে চলেন; বাধা দিচ্ছে কে? দাড়ী কেটে দারাসিকোর মত গোফ রাখেন, সমস্যা কি?
যে বিষয়টার উপকারীতা থাকে সেটা করতে তো কারো বাধা নেই। ধর্ম যদি নাক পর্যন্ত ঢেকে রাখতে বলে; তো অাপনার সমস্যা কোথায়?
কোন মেয়ে নাক পর্যন্ত ঢেকে রাখলে তারই উপকার । কুদৃষ্টি থেকে সে হেফাযতে থাকবে।

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ। আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন, আমিন।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: একজন কলমের সৈনিক; সাথে থাকুন।
ওরা(অবিশ্বাসীরা) ধ্বংসপ্রাপ্ত হবেই। কেননা, ওরা মিথ্যাকে অাকড়ে ধরেছে।

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: যুক্তিপূর্ন ও তথ্যবহুল পোস্ট

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

সেলিম৮৩ বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: অাচ্ছা, এই পর্যন্ত অাল্লাহ/ঈশ্বর ছাড়া কেউ কি বলেছে যে, এই মহাবিশ্ব অামি সৃষ্টি করেছি। মানে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির দাবি কি কেউ করেছে? তাহলে, দাবিদার যখন একজন তখন তাকে মালিক ভাবতে অামাদের সমস্যা কোথায়?
মানব সৃষ্ট যে কোন যন্ত্রের কার্যবলী বা ক্ষমতার একটা লিমিট থাকে । তার বাইরে সে কিছু করতে পারেনা।
ঠিক তেমনি অাল্লাহ সৃষ্ট মানুষের জ্ঞানের একটা পরিধি অাছে; যার বাইরে যাওয়া সম্ভব নয়।
সুতরাং মানুষ হয়ে অাল্লাহকে নিয়ে গবেষণা না করে তার সৃষ্ট মিষ্টি কুমড়া নিয়ে গবেষণা করলে মনে হয় মানুষ বেশি লাভবান হবে।
++++++++++++++++++
ভাই অসাধারন যুক্তি, অসাধারন লেখছেন আশা করি যাদের উদ্দেশ্যে লিখছেন তারা যেন পড়ে আর একটু বুঝ জ্ঞান হয়।

প্রতিটি যুক্তি মনোমুগ্ধকর, এবং আমি একমত। খুব ভালো লাগলো লেখাটা অনেক ধন্যবাদ

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাসলে অামি সত্যকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। বিবেচনা পাঠকের নিকট।
ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৬

আহা রুবন বলেছেন: এত কথার দরকার নাই। এই মিষ্টি কুমড়ার বিচি কোথায় পাওয়া যায়? আমার বিচি দরকার। বড় বড় কুমড়া বেইচা ধনী হমু...

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: বিচি গুলা এখন ছুটছে হাজার মাইল গতিতে। পাইবেন কি করে? =p~

১৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখক লেখার শিরোনামে নাস্তিকদেরকে স্রষ্টার বদলে কুমড়া নিয়ে চিন্তা করতে বলেছেন।
স্রষ্টা নিয়ে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি চিন্তা করে এ ধর্মবাদীরাই। স্রষ্টার --- গুনাবলী, স্রষ্টাকে খুশি করতে হবে (যেন স্রষ্টা মানুষের মত মুখাপেক্ষি), স্রষ্টা অমুকের দিকে অমুক দৃষ্টিতে তাকান, স্রষ্টা অমুক অমুক শাস্তি দিবেন ইত্যাদি। এ সসীম জ্ঞান দিয়ে যেখানে স্রষ্টকে বোঝা সম্ভব নয়, সেখানে এ আস্তিকেরা দিনরাত স্রষ্টা স্রষ্টা করতে মাথার ঘাম পায়ে ফেলছে।
এ সসীম জ্ঞান দিয়ে দিনরাত স্রষ্টা স্রষ্টা না করে আস্তিকদেরই উচি কুমড়া নিয়ে বসে থাকা।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: কি লিখলাম অার কি বুঝলেন?
ডিজিটাল মনের মানুষ এনালগ স্টাইলে কথা বলেন কেন?
অাল্লাহ মানুষকে শিখিয়েছেন কিভাবে তার পুরস্কার প্রাপ্ত হওয়া যায়। পুরস্কারটা তো অার ঘুমিয়ে থেকে নেয়া যাবেনা। অাল্লাহর হুকুম এবং তার মেসেনজার মুহম্মদ (সাঃ) এর অনুসরণ করেই সেটা অর্জন করতে হবে।
একটা কুত্তা দেখবেন; অাপনাকে প্রভু হিসাবে মানছে তখন; যখন অাপনি তাকে লালন-পালন করছেন।
অাল্লাহপাক পৃথিবীতে অসংখ্য নেয়ামত দিয়েছেন মানুষের বেঁচে থাকার জন্য। অামরা কুকুরের থেকে নিকৃষ্ট হতে চাইনা বিধায় তার অানুগত্য করি , তার প্রসংশা করি।
এটা কৃতজ্ঞতা। অাপনি অকৃতজ্ঞ হলে অাপনার প্রভু অাপনাকে শাস্তি দিবেন না মাফ করে দিবেন; এটা তার ইচ্ছা।
এখন মালিকের জন্ম ইতিহাস নিয়ে মুসলমানেরা টানাটানি করেনা; যেটা অাপনাদের মত অকৃতজ্ঞরা করে থাকে।
সেটাই ছিলো অামার ব্লগের মুল প্রতিপাদ্য বিষয়।

১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৫

.............. বলেছেন: মাদ্রাসার ছাত্র।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: ইসলামের কথা বললে সে মাদ্রাসার ছাত্র হয়। না-কি? চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন দরকার।

২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিগ-ব্যাং'এর 'প্রসেস"কে মুল ( ধ্রুব) হিসেবে ধরে, নভোমন্ডল নিয়ে অংক কষার পর, আজ অবধি অংকগুলো মিলে এসেছে; কিন্তু বিগ-ব্যাং এর প্রাথমিক আকার, ঘনত্ব, যেভাবে "ধ্রূব হিসেবে" ধরেছে, সেটা ঠিক নয়; কারণ, সেই পরিমাণ পদার্থ থেকে এত বেশী পদার্থের সৃস্টি হতে পারে না; বিগ-ব্যাং'এর পদার্থের ঘনত্ব, আকার ও আয়তন বদলে যাবে সামনের কিছু বছরের গবেষণার ফলে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: ........সেই পরিমাণ পদার্থ থেকে এত বেশী পদার্থের সৃস্টি হতে পারে না....@চাঁদগাজী ।
অারো জটিল করে ফেললেন। হ্যা, অপেক্ষায় রইলাম।

২১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০২

গরল বলেছেন: "এই মহাবিশ্বের স্থানে কোন কিনারা নেই; কালে কোন শুরু কিংবা শেষ নেই..." এই স্থান ও কাল আপেক্ষিক। স্থান পদার্থের সাপেক্ষে বিবেচ্য আর বিগ ব্যাং এর আগে কোন পদার্থ ছিল না, সবই ছিল শক্তি, অতএব স্থানের কোন ব্যাপার তখন ছিল না। এখনও যতটুকু পদার্থ তৈরী হয়েছে ততটুকুই স্থান দখল করেছে বাকিটা এখনও শক্তি হিসাবেই আছে। মানে হচ্ছে শক্তির স্বাপেক্ষে স্থান অসীম। আমরা আবার পদার্থ ভেঙে শক্তি উৎপন্ন করি যেমন আণবিক বা পারমানবিক শক্তি যা মহাবিশ্বের সংস্কৃতির বিপরীতে। মানে হচ্ছে যখন সমস্ত শক্তি পদার্থে রুপান্তরিত হবে তখন এই প্রক্রিয়া শুরু হবে, মানে আবার পদার্থ ভেঙে শক্তি। আবার শক্তি থেকে পদার্থ। এটা একটা সাইক্লিক অর্ডার। আর এ কারণেই বলা হচ্ছে যে এর কোন শুরু বা শেষ নেই কারণ এটা একটা Continuous Cycle.

এবার আসেন কাল যেটা গতীর স্বাপেক্ষে আপেক্ষিক। কাল বা সময় নির্ভর করে আপনি কত গতিতে চলছেন তার উপর। আলোর গতিতে চললে কাল স্থীর হয়ে যাবে। মানে গতি যত বাড়বে কাল তত ধীর হবে আবার গতি যত কমবে কাল তত দ্রুত হবে। যেমন ধরুন আলো পরিমাপ করা যায় কিন্তু অন্ধকার নয়। কারন অন্ধকার আলাদা কিছু না, অন্ধকার হচ্ছে আলোর অনুপস্থিতি। সেরকম কাল বা সময় হচ্ছে গতির অনুপস্থিতি আর তাই এটা হিসাব করা যায় না বলেই অসীম ধরা হয়। ঠিক সেরকম স্থান হচ্ছে পদার্থ ও শক্তির আনুপাতিক বিধায় যেহেতু আমরা মহাবিশ্বের টোটাল শক্তি বা পদার্থের পরিমান জানি না তাই স্থান এর পরিমাপ করতে পারি না।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

সেলিম৮৩ বলেছেন: সবই শক্তি ছিলো; তাই স্থানের কোন ব্যাপার ছিলোনা। বিজ্ঞানের কথা। কিন্তু একটা শক্তি; সেটা যে শক্তিই হোক -সেটা তার কার্যকরী অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য একটা নিয়ামকের প্রয়োজন হয়। স্থানবিহীন শক্তি থেকে পদার্থ তৈরী করার মত জটিল প্রক্রিয়া হস্তক্ষেপ ছাড়া সম্ভব কিনা সেটা চিন্তার বিষয়।

২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আল্লা্হ ভরসা , দয়াল পাড় কর আমারে ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: জ্বী, উনার হুকুমের পথে থাকুন। পার হবেন ইনশাঅাল্লাহ।

২৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:

@গড়ল ,

" স্থান পদার্থের সাপেক্ষে বিবেচ্য আর বিগ ব্যাং এর আগে কোন পদার্থ ছিল না, সবই ছিল শক্তি, অতএব স্থানের কোন ব্যাপার তখন ছিল না। "
পদার্থের অনুপস্হিতি কোন শক্তি সৃস্টি করতে পারে না; বিগ-ব্যাং'এ যতগুলো "ধ্রূব" ধরা হয়েছে, এগুলো আগামী কিছু বছরের মাঝেই হয়তো বদলাবে; থিওরীর পরিবর্ধন হবে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০০

সেলিম৮৩ বলেছেন: হতে পারে। সহমত।

২৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

মুহাম্মাদ রকিব হাসান বলেছেন: "বিচার মানি তালগাছ আমার!"
এমন মানুষের আনাগোনা বেড়ে যাচ্ছে দিনদিন।
তাদেরকে আল্লাহ্‌ সঠিক বুঝ দান দরুন।


লেখক মহোদয়!
আপনি আপনার মিশন চালিয়ে যান। সফলতা আসবেই।
সত্য যখন জুতার ফিতা বাঁধে, মিথ্যে তখন বাড়ির রাস্তা ধরে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০১

সেলিম৮৩ বলেছেন: সহীই বচন। অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: ভাই বাপুরাম সাপুরে- “: ১) সৃষ্টিকর্তা নেই একথা বিশ্বাস করলেই আপনাকে অবাধে নারী চর্চা করতে হবে , মদ খেতে হবে ,জুয়া খেলতে হবে ,চুরি করতে হবে এগুলো কে বলেছে????? মাদ্রাসায় এসব বললে অবশ্য আলাদা কথা।
২) মানুষ শুধু সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করলে সমস্যা ছিল না। কিন্তু আমার আমার ধর্মই শ্রেষ্ঠ , আমার আসমানী কিতাবী ই একমাত্র সত্য কিতাব , ঈশ্বরের /আল্লাহ কে খুশি করতে হলে ধর্ম বিশেষে আমাকে পৈতে লাগাতে হবে অথবা জাতপাতে বিশ্বাস করতে হবে , সমগ্র বিশ্বকে আমার ধর্মের অনুসারী বানানোর খোয়াব দেখতে হবে। আরবদের মতো গোপ চেঁচে দাড়ি রাখতে হবে , মহিলাদের নাক পর্যন্ত বোরখা পড়তে হবে এবং বিশ্বাস করতে হবে আমার ধর্মই সত্য ধর্ম ,.......। তখন দুনিয়ার সমস্যা হয়।”


১। আসলে এগুলো কেউ বলা লাগে না! এই গুলান প্রকৃতিভাবে মানুষের মাঝে এসে যায়। যখন মানুষ অপরাধ করে তখন যদি সে ভাবে আমার অপরাধ করার জন্য আমাকে শাস্তি ভোগ করতে হবে তখন সে কিছুটা হলেও নিবৃত হয় এবং তার অপরাধ ঘটিত কারণটি নিয়ে পুন:বিবেচনা করতে থাকে। আমাদের দেশসহ উন্নত বিশ্বে যখন মানুষ সৃষ্ট আইন দ্বারা মজলুম তার প্রাপ্য বিচার পায় না তখন সে এক মাত্র পরকালে ন্যায় বিচার পাবে- এই শান্তনায় বেঁচে থাকে। এক্ষেত্রে তনুর হত্যা কান্ডের ঘটনাটি যেহেতু চলমান তাই এক্ষেত্রে কোন মন্তব্য করতে চাই না। সাগর-রুনির হত্যা কান্ডের কোন কিনারা যখন রাষ্ট্র করতে পারছে না তখন তার প্রিয়জনদের একমাত্র পরকালীন বিচারের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হচ্ছে। ফেলানির কথা বললে চেতনায় আঘাত লাগতে পারে বা দাদাবাজিতে যারা মশগুল তাদের অনুভূতিতে আঘাত হতে পারে বিধায় সেই প্রসঙ্গটি বাদ দিলাম। তাছাড়া এমন কতগুলো অপরাধ আছে যেগুলো ঘটার সময় মানুষের দৃষ্টি গোচর হয় না। তখন যিনি নির্যাতিত হন তখন দুনিয়ার আইন দ্বারা তার প্রাপ্য বিচার না পেয়ে খোদার কাছে আরজি জানান। এতে দোষের কিছু না। এতে একদিন যেমন মানষিক শান্তি পাওয়া যায় অন্য দিকে হতাশা জনিত বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ কম দেখা দেয়- এটা প্রমানিত।

আপনি বলতে চেয়েছেন- মাদ্রাসার ছাত্ররা বলে থাকে নাস্তিক হলে মানুষ মদ খায়, জুয়া খেলা চুরি করে ইত্যাদি ইত্যাদি। আপনি এ কথা কোথায় পেয়েছেন?
বিশ্বে যত অপরাধ সংঘটিত হয় তার কত পাসেন্ট মাদ্রাসা দ্বারা সংঘটিত হয়? বলতে পারবেন?
বাংলাদেশ যত খুন, ধর্ষন, রাহাজানি, হ্ত্যা, টেন্ডার বাজি, চাঁদাবাজি, ঘুষ, ব্যাংক কেলেঙ্কারি, রাষ্ট্রীয় সম্পদ চুরি এর কত পাসেন্ট মাদ্রাসার ছাত্ররা করে থাকে।
মাদ্রাসার ছাত্রদের প্রতি আপনার এত চুলকানি কিসের?

“২) মানুষ শুধু সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করলে সমস্যা ছিল না। কিন্তু আমার আমার ধর্মই শ্রেষ্ঠ , আমার আসমানী কিতাবী ই একমাত্র সত্য কিতাব , ঈশ্বরের /আল্লাহ কে খুশি করতে হলে ধর্ম বিশেষে আমাকে পৈতে লাগাতে হবে অথবা জাতপাতে বিশ্বাস করতে হবে , সমগ্র বিশ্বকে আমার ধর্মের অনুসারী বানানোর খোয়াব দেখতে হবে। আরবদের মতো গোপ চেঁচে দাড়ি রাখতে হবে , মহিলাদের নাক পর্যন্ত বোরখা পড়তে হবে এবং বিশ্বাস করতে হবে আমার ধর্মই সত্য ধর্ম ,.......। তখন দুনিয়ার সমস্যা হয়।”


আমি দেখতে পাচ্ছি আপনি মানুষের বিশ্বাস নিয়ে নাড়াচাড়া করছেন। প্রত্যেক ধর্ম অনুসারীরা তাদের ধর্মকেই একমাত্র সঠিক বলে জেনে থাকে এটা দোষের কিছু না। দোষ হল উগ্রবাদে জড়িয়ে পড়া।

যেখন: ১। আওয়ামীলীগ যারা করে তারা ভাবে একমাত্র আওয়ামীলীগই প্রকৃত গণতান্ত্রিক দল। যা কষ্টি পাথরে বিচার করতে গেলে এর সত্যতা পাওয়া যাবে না। দেশে অন্যান্য গণতান্ত্রিক আরো দল আছে।

২। বিএনপি যারা করে তারা জানে একমাত্র বিএনপিই প্রকৃত জাতীয়তাবাদী দল অন্য সব ছাগলের তিন নম্বর বাচ্ছা। এখন বিএনপির কর্মী সমর্থকদের জাতীয়তাবাদের সংজ্ঞা দিয়ে এর পরিসীমা চিহ্নিত করতে বললে তারা বিএনপি কোন ধরণের জাতীয়তাবাদী দল তা নিরুপন করা মনে হয় কষ্ট হবে না।

৩। জামাত্যারা মনে করে বাংলাদেশে তারাই একমাত্র প্রকৃত ইসলামী দল অন্যসব দালাল। এখন জামাইত্যা গো পিছনের ব্যাক গ্রাউন্ড তোগাইতে (চেক করতে) গেলে বুঝা যাবে তাদের ইসলামী দল হওয়ার নমুনা।

তর্কের খাতিরে অনেক তর্ক করা যেতে পারে এটা সমাধান হওয়া যায় না। আসল কথা হলো যিনি নাস্তিকবাদে বিশ্বাস করে তাকে সেভাবে থাকতে দেন। তাকে চুলকানি দেয়া যাবে না। আবার যারা আস্তিকবাদে বিশ্বাস করে তাদের বিশ্বাসে আঘাত দেওয়া কোন ভালো কাজ নয়। আমাদের প্রত্যেকের উচিত প্রত্যের বিশ্বাস কে সন্মান জানানো। কারো বিশ্বাসে আঘাত নয়।

কিন্তু দু:খের বিষয় হলো আমাদের দেশে মুত্রমনা হতে হলে ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করতে হবে! এটা কাম্য নয়।
তার বদলে সকলের উচিত মানুষের শিক্ষা বিষয় নিয়ে কথা বলা। মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে কথা বলা। মানুষ কে যথাযথ শিক্ষা দিন দেখবেন মানুষ তার আসল ঠিকানাটি ঠিকই খুঁজে নিবে।

বেঁফাস মন্তব্য করে সমাজে বিশৃঙ্খলা সষ্টি করার কোন দরকার নেই।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: এই বলদগুলাকে কি বুঝাবেন? পারলে ওদের হাতে একটা পাগলা মলম(চুলকানীর মলম) ধরিয়ে দিন।

২৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

.............. বলেছেন: জংগী নাকি আপনি?

২৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: নিষিদ্ধ নেতাছওণতড়আদআনিষিদ্ধ নেতা১৫০০নিষিদ্ধ নেতাছওণতড়আদআনিষিদ্ধ নেতা- আপনার কি মানুষ দেখলেই জঙ্গি মনে হয়। আপনাদের সমস্যা এই এক জায়গায়ই। সহমত পোষণ না করলেই জঙ্গি কিংবা পাকি!

সবচেয়ে বড় জঙ্গি হলো মুত্রমনারা! কারণ অন্যের মত যে সহ্য করতে পারে না সেই ব্যাক্তি হলো প্রকৃত জঙ্গি। আর মুত্রমনারা এই জায়গায় এক নম্বর।

আসুন আমরা প্রত্যেকের মত, বিশ্বাসের প্রতি সন্মান জানাই। মানুষের বিশ্বাসে আঘাত দিতে নেই। মানুষ কে ভালো ভাসতে শিখুন। মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে ভাবুন।

২৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

মেহেদী রবিন বলেছেন: কোন কিছুই শুন্য থেকে শুরু হয় নি। মহাবিশ্বের কোন একটি ধূলিকণাও নতুন করে সৃষ্টি বা ধ্বংস হচ্ছে না। রূপান্তরিত হচ্ছে মাত্র। এই সমীকরণের প্রথমটা কখনই শুন্য হতে পারে না। সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস করার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট। নাস্তিকরা বলবে হাতে কলমে প্রমাণ না দিলে বিশ্বাস করবো না। আমি বলি হাতে কলমে প্রমাণ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্বাস করে যাবো।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: আমি বলি হাতে কলমে প্রমাণ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্বাস করে যাবো। এটাই অামাদের অঙ্গীকার। ধন্যবাদ।

২৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: প্রিয়তে দিলাম :)

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়তে রাখার জন্য।

৩০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: যাযাকাল্লাহ খায়রান, আপনার পোষ্টটি ও মন্তব্য গুলো পড়ে দেখলাম , যারা হেদায়ত প্রাপ্ত তারা সহজেই মেনে নিলেন সত্যটি আর যারা ভাগ্যহত তাদের কত তেনাপেচানো। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৈফিক এনায়েত করুন। সত্য আর মিত্য এই দুইয়ের তফাৎ কি করে নিরুপন করা যায়? ভাল থাকবেন । সদায় নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাস রেখে হক নিরুপনে পিছুপা হবেন না। হক আল্লাহ , ইবাদআল্লাহ ইবাদাকুম।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

সেলিম৮৩ বলেছেন: জ্বি, হক কথা বলতেই হবে। তার থেকে কে উত্তম, যে অাল্লাহর পথে মানুষকে অাহব্বান করে?
তেনাপেচানো স্বভাব যাদের তারা কেবলমাত্র মৃর্ত্যু পর্যন্তই এটা করতে পারবে। তারপর............নাই বললাম।

৩১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

আনু মোল্লাহ বলেছেন: পোস্টটি সুন্দর। আমার পড়ে ভাল লেগেছে। বিজ্ঞানের এই সব বিষয় নিয়ে আমি খুব বেশি মাথা ঘামাই না। তবুও ভাল লেগেছে। আপনার লিখার ধরন বেশ সুন্দর।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

সেলিম৮৩ বলেছেন: সত্য কথা যাদের শুনতে ভালো লাগে তারাই হকের পথে রয়েছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

৩২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

বাবাজান বলেছেন:

অাপনার লেখাটির জন্য সাড়া জিবনের সবচে চেয়ে বেশি ভালো লেগেছে..! আলহামদুলিল্লাহ জাঝাকাল্লহ......
"তুৃমরা অাল্লাহকে নিয়ে চিন্তা করোনা,তার সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করো" অাল-হাদিস

অাপনার কথামালা সমূহ এই হাদিসের ব্যাখ্যা হিসেবে ব্যাপক ভাবে গ্রহন করা যায়।

এমন পোস্ট করার জন্য আনন্দের সাথে, ভাই আপনার জন্য দোয়া
" মমিনগন কাফেরদের প্রতি কঠুর (সহানুভূতিশীলও নয়) নিজেদের প্রতি সহানুভূতিশীল"
"হে মমিনগন তুমরা অবিশ্বাসীদের সাথে বন্ধুত্ত্ব করোনা (বা বন্ধুত্ত্বের মনোভাবও রেখোনা) যদি তা করো তাহলে তুমরাও তাদের মতই হয়ে যাবে" আল-কুরআন

কুরআনে বর্ণিত কাফের শব্দটি যথার্থ কেননা
'সৃষ্টির নিপুনতা, কারুকার্যতা, ক্রিয়াপদ্ধতি, জটিল নিয়মের অাবর্তে অাবদ্ধ এই মহাবিশ্ব একজন মহান কৌশুলীর/সত্ত্বার অস্তিত্বের প্রমাণ দেয় '
একদম সঠিক ও মহাসত্য কথা, এই মহাসত্যকে যারা অস্বীকার করে তারাই কাফের, যেমনটা উপরের কিছু মন্তব্যে আমরা লক্ষ করেছি, এই মহাসত্যের অনুভূতী বাস্তবতাকে লোকিয়ে ত্যানা প্যাচাইতে দেখলাম,
কুরআন তাদেরকেই কাফের বলেছে যথার্থই বলেছে,

"তাদেরকে নসিহত করা আর না করা সমান কথা"

"তারা কখনোই বিশ্বাস করবেনা"
"যদি আকাশের দরজা খুলে দিই ও তারা তাতেও আরোহন করে তবুও তারা বিশ্বাস করবেনা"

আরো অনেক " সত্য আয়াত রয়েছে"

আপনার এই বিস্মিকর ভাবনা ও সুন্দর লেখা উপহার দেয়ার জন্য, আপনাকে সুসংবাদ ; আল্লাহপাক বনি ইসরইলের ৭০ জন নবির চেয়ে আপনাকে বড় মর্তবা দান করুন, আমিন

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১২

সেলিম৮৩ বলেছেন: যারা সত্যকে অসত্য বলে তারা প্রকারান্তরে নিজেদেরই ধ্বংস করছে। অাপনার উল্লেখিত অায়াত দু'টি গভীরভাবে অনুধাবনের বিষয়।
অাল্লাহপাক চরম অবিশ্বাসীদের চরিত্র সম্পর্কে ভালোভাবেই ওয়াকিবহাল অাছেন। "তারা কখনোই বিশ্বাস করবেনা"
"যদি আকাশের দরজা খুলে দিই ও তারা তাতেও আরোহন করে তবুও তারা বিশ্বাস করবেনা"[/sb
অাল্লাহর থেকে সত্য কথা অার কেবা বলতে পারে!!!!!!
তাঁর ওয়াদা সত্য। এবং তিনি তাঁর ওয়াদা অবশ্যই পুরণ করবেন।
অাল্লাহপাক অাপনাকে অামাকে এই সমস্য বিভ্রান্তকারী এবং শয়তানের ধোকা হতে হেফাযত করে; ঈমানের সহিত মৃর্ত্যুবরণ করার তৌফিক দান করুন। অামিন।

৩৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০

বাবাজান বলেছেন:

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: 'সেই ব্যক্তির চেয়ে উত্তম কে, যে মানুষকে অাল্লাহর পথে ডাকে'।
অাপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৮

বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখক বলেছেন- অাপনি অকৃতজ্ঞ হলে অাপনার প্রভু অাপনাকে শাস্তি দিবেন না মাফ করে দিবেন; এটা তার ইচ্ছা।

আমি যদি বলি- মালিকের সন্তুষ্টির জন্য আপনি তো আপনার জীবনকে নাগা বাবাদের মত উৎসর্গ করেননি? আপনি তো কখনও মূর্তি পূজা করে স্রষ্টাকে সন্তুষ্ট করতে যান নি? আপনি তো মালিককে সন্তুষ্ট করতে মাজারে গিয়ে ন্যংটা বাবার পায়ে পড়েননি? আপনি তো আইএস বা জেএমবির মত আত্মঘাতি হামলা করে মালিকের সন্তুষ্টির জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে দেননি?
আমার এ প্রশ্নগুলোর উত্তরে আপনি এক্স,ওয়াই,জেট বলে প্রমান করতে সচেষ্ট হবেন যে এগুলো সবই ভূল পথ। এগুলো মালিককে সন্তুষ্ট করার সঠিক পথ নয়। একইভাবে উপরের যে যে গোষ্ঠির কথা বললাম তারাও বলবে আপনি ভূল পথে আর তারা সঠিক।
সুতরাং কাউকে কৃতজ্ঞ/অকৃতজ্ঞ বলার আগে এটা প্রমান করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে কে সঠিক আর কে বেঠিক।
আসলে সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছেন কিনা? বা থাকলেও তিনি কোন ধর্ম দিয়েছেন কিনা? দিলে তার প্রমান কি? এ প্রশ্নের সমাধানটি আগে প্রয়োজন।
এ প্রশ্নের সমাধান না করে নিজে একটি কিছু করলাম আর সেটাকে বললাম মালিককে সন্তুষ্টির কাজ, হাস্যকর নয় কি?
মালিকের অকৃতজ্ঞ হওয়া নিশ্চয়ই খারাপ কাজ।
কিন্তু আপনি হাবিজাবি কিছু পালন করে সেটাকে মালিকের সন্তুষ্টির কাজ বলে আত্মতৃপ্তি পেলেই তা মালিকের কাজ হয়ে যায় না, আর তা কেউ না করলেই তা মালিকের অবাধ্য হয় না।
কে মালিকের বাধ্য আর কে বাধ্য না, তা প্রমানের আগে কোন কাজটি মালিক আদৌ বলেছেন কিনা তা প্রমান করা প্রথম কর্তব্য।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: একটা বাচ্চা ছেলেকে যদি বলা হয়, বাবু, বলতো ন্যাংটা থাকা ভালো না প‌্যান্ট পরে থাকা ভালো?
সে অবশ্যই বলবে, প‌্যান্ট পরে থাকা ভালো।
তো বাচ্চা ছেলে যদি বোঝে প‌্যান্ট পরাটাই ভালো; তাহলে অাপনি বুঝবেন না কেন?
অাপনার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, অাপনার মনের সন্দেহ, সংশয়গুলো থেকে বেরুতে হলে অাপনাকে সর্বপ্রথম যে কাজটি করা উচিৎ সেটা হলো স্বীকৃতি দান।
মানে, সৃষ্টিকর্তা যে একজন অবশ্যই অাছেন; সেটার উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। অার এটা করলেই পরবর্তী সমস্যাগুলো সমাধানের পথ সহজ হয়ে যাবে।
দেখুন, কোন ধর্মই ঈশ্বরের অস্তিত্বকে অস্বীকার করেনা। কিন্তু, এই ঈশ্বরের বিধানকে মান্য করার ক্ষেত্রে তার দেয়া পদ্ধতিকে উপেক্ষা করে; কেউ যদি নিজের মন-মগজকে কাজে লাগায় তার দায়িত্ব তার নিজেরই উপরই বর্তায়।
অাপনি নাগা বাবাদের কথা বলেছেন, অামর জানা মতে এরা মহাদেবের ভক্ত, এবং এরা মূলত নিজেদের লিঙ্গকে অকার্যকর করে ফেলেন। অর্থাৎ পরুষত্বহীন করে ফেলেন। উলঙ্গ সাধু হয়ে যান।
বুঝতে হবে এরা যা করে, সেটা নেহাতেই নিজেদের মন-মগজ দিয়েই করেন। এখানে কোন ধর্মীও বিধান কার্যকর নেই।
মূর্তিপুজা করতে হবে; এমন কথা কিন্তু হিন্দু ধর্মগ্রন্থে কোথাও উল্লেখ নেই।
শ্বেতাপত্র উপানিষদ, অধ্যায় ৪, স্লকা ১৯ ও যজুর্বেদ অধ্যায় ৩২, স্লকা ৩ "nainam urdhvam na tiryancam na madhye na parijagrabhat na tasya pratima asti yasya nama mahad yasah"(না তাস্তি প্রাতিমা আস্তি) অর্থাৎঃ ঈশ্বরের কোন প্রতিমা নেই, মূর্তি নেই, ছবি নেই।
ভাগবাত গিতা অধ্যায় ৭ অনুচ্ছেদ ২০ ''সেসব লোক যাদের বিচার বুদ্ধি কেড়ে নিয়েছে জাগতিক আকাঙ্খা, তারাই মূর্তি পূজা করে।''
তাহলে বোঝা গেল, তারা যে মূর্তিপুজা করছে, এরা তাদের ব্যক্তিগত মতবাদ থেকেই করছে।
খৃষ্টানরা অাল্লাহকে স্বীকার করছে। কিন্তু মানুষকে(ঈশা মসীইকে/মুসলমানদে নবী) অাল্লাহর অংশীদার করে ফেলেছে। এই অংশীদারিত্ব তাদের নিজেদের মন মগজের ফসল। তারা বাইবেলকে নিজেদের মত করে লিখে নিয়েছে।
সুতরাং বিশ্বাস ছাড়া সৃষ্টিকর্তা অাল্লাহর বিধানকে অাপনি খুঁজে পাবেন না। যেটা অাপনার ক্ষেত্রে ঘটেছে।
অাল্লাহপাক মানুষজাতি সৃষ্টি করে অবশ্যই তার পথ না দেখিয়ে এমনি এমনি ছেড়ে দেননি। তো, সেই পথটা খুজতে হলে তার দেয়া বিধান কোরঅানকে অাকড়ে ধরতে হবে।
নিজেদের মন মগজ মত কোন বিধান তৈরী করে ; সেটাকে ভালো কাজ বলে চালিয়ে দেয়া বা ধর্মের অংশ বলে চালিয়ে দেয়াটা নিষ্ফলতা ছাড়া কিছুই বয়ে অানবে না।
মাজারে যেগুলো হয় সেগুলো কোরঅান-হাদিস তো দূরের কথা কোন জাল হাদিসে পর্যন্ত নেই। সুতরাং এগুলো অাপনি কেন করবেন? করলে তার দায়িত্ব অাপনার।
কেউ বললো, কাপড় খুলে ন্যাংটা না হলে ঈশ্বরকে পাওয়া যাবেনা। অাপনার বিবেক অবশ্যই বলবে, এটা চরম মিথ্যা কথা।
কেউ বললো, যারা ইসলাম ধর্ম মেনে চলেনা; তাদের মেরে ফেলাই জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা। অাপনার বিবেক অবশ্যই বলবে, এটা চরম মিথ্যা কথা।
একজন বললো, মাজারে গিয়ে পীরের মুরীদ না হলে পরকালে পার পাওয়া যাবেনা। অাপনার বিবেক অবশ্যই বলবে, এটা চরম মিথ্যা কথা।
অার অাপনার বিবেককের সত্যতা প্রমাণ করার জন্য চলে যেতে হবে কোরঅানের কাছে-হাদিসের কাছে। দেখবেন, অাপনার বিবেকের সত্যতাকে অারো প্রতিষ্ঠিত করে দিচ্ছে এই কোরঅান এবং হাদিস।
"বিবেক ও সত্য"- বিবেককে কাজে লাগিয়ে সত্যকে অাকড়ে ধরে জীবনযাপন করাই বুদ্ধিমানের কাজ।



৩৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

বাবাজান বলেছেন: এই অন্ধবিশ্বাসী বেকুব সত্য এই পোস্টের পরিবেশ নস্ট করতে আসছে, এই মাথা নস্ট লোকটার সাথে তর্ক করে লাভ নাই, আর এই বেকুবটার তর্কের কোনো শেষ নাই, সে আল্লাহর দেয়া সিমা ছেড়ে আল্লাহকে বিশ্বাস করতে চায়, যেমন
কুরআনে রয়েছে আল্লাহকে না দেখে বিশ্বাস করার কথা, অথচ এটাই যে সবচেয়ে বেশি যৌক্তিক ও সবচেয়ে বেশি বৈজ্ঞানিক, সেটাও বুঝেনা,(এসম্পর্কে একটি পোস্ট আসতেছে আমার ইংশাআল্লহ) কে আল্লাহকে মানেনা, যে নিজেকে অভাব মুক্ত মনে করে,, অথচ এই কমনসেন্সটাও তার মাথায় নেই, আর তাকে বলবেন একটা বুঝবে আরেকটা, সে বলবে আরেকটা, ইতিপূর্বে আমার সাথে কথা বলতে গিয়ে সে যুক্তি দেখাতে না পেরে পালিয়ে গেছে, সুতরাং যার নামের সাথে কাজের মিল নেই তার সাথে আবার কি কথা..?
আরো কিছু কথা বলার ছিলো তার সম্পর্কে কিন্তূ গুরুত্ত্ব পাচ্ছিনা, সময় নস্ট হবে মনে করছি,
আল্লাহ বলেনঃ "আমি কি তাদেরকে এমনি এমনিই সৃষ্টি করেছি..?" আল-কুরআন
আল্লাহ মানুষকে অযথাই সৃষ্টি করেননি,
সেটাও সে বুঝেনা, কুরআনকে মিথ্যে মনে করে, ও ভুল ভাবে তুলে ধরে, অথচ কুররআনের মতো একটি জিবন বিধান এনে দিতে পাদ বেড় হয়ে যায়, এসব নাখাস্তা নাদান মূর্খরা কুরআনের সত্যতার প্রমান দেয় ভুল প্রমান করতে গিয়ে, অথচ সে কুরআনই সম্পূর্ণ পড়েনি,
আর যদি পড়েও থাকে তাহলে এখান থেকে একটু ওখান থেকে একটু, একটা গল্পের বই পড়লে এখান থেকে একটু অখান থেকে একটু পড়লে ঘোড়ার ডিমও বুঝা যায়না, একটা সাধারন গল্পের বই মাত্র; নিজের মনে সংশয় থাকলে তা কাউকে ভদ্রতার সাথে প্রশ্ন করা যেতে পারে, যাতে এ থেকে বেড় হওয়া যায়,
কিন্তূ সে সংশয় দূর করতে তো চাই ই না বরং মন্তব্যের প্রতি বিপরিত উত্তর দিতে কাজে লেগে গিয়ে বিতর্কের এমন আসড় শুরু করে যা শেষ হবার নয়,,, আর অভিজ্ঞ আলেম রয়েছে যাদের কাছে, বর্নিত প্রশ্নের সঠিক উত্তর রয়েছে তবে, সমস্যা হলো, 'বিচার মানি তাল গাছ আমার'
আপনাকে আমরা সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছি, এটা বলার পর সে বলে, 'এইসব কথা ইহুদিরাও কয়, এখন আপনি প্রমান করেন আপনিই যে কেবল সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছেন.?'
যখন সঠিক পথের সন্ধান বুঝিয়ে দেওয়া হয় তখন সে বলে 'এইসব কথা খৃষ্টানরাও বলে' অর্থাৎ সেই 'বিচার মানি তাল গাছ আমার' সাইজের কথা... :-& তার মানে সত্যের সন্ধান তার উদ্দেশ্য নয়, বিতর্ককে টিকিয়ে রাখাই তার আত্মার মহাউদ্দেশ্য, আর প্রমান ছাড়াই কথা বলে, যদি কেউ বলে বিতর্ক তো লতার মতো বাড়িয়েই যাচ্ছেন, ব্লগে বিতর্ক করা যাচ্ছেনা, এভাবে একদিন দুদিন পর, সত্যানুসন্ধান যদি আপনার উদ্দেশ্য হয় তবে ফেসবুকের ঠিকানা দিন, তহন কয় আমি একটু টয়লেট থেকে আসছি মশাই আপনি অফেক্ষা হরেন, এসব কথা তার ব্লগে একজন বলেছিলো কিন্তূ সে এরকমই যবাব দিছে তাতে প্রতিয়মান হয় লোকটির উদ্দেশ্য সমাধানে আসা নয় বরং বিতর্ককে চালিয়ে যাওয়া, এখন কে জানে সে এই কাজের পিছনে কোনো ডলার ফলার পায় কিনা. ;) তাই সাবধান নিজের মূল্যবান সময় যেনো আমরা নস্ট না করি ফাও প্যাচাল পাইরা আজাইরা জিনিষের সাথে, লেখককে ধন্যবাদ ।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার কথাগুলো কোড করে রাখার মত। কয়েকটা বিষয় অামাকে পরিষ্কার করে দিলেন। সাথে থাকুন; সত্যের জয় চিরদিন থাকবে ইনশাঅাল্লাহ।

৩৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বলেছেন: এইসব নাস্তিক বিদ্বেষী লেখালিখে অন্যের বিশ্বাসে আঘাত দেয়ার মানে কি? আজায়রা ক্যাচাল ভালো লাগেনা।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: যাহার বিশ্বাস নেই; তার বিশ্বাসে অাঘাত পাওয়ার কিছু নেই।
"বিবেক ও সত্য" নামের ব্লগার; যাহার বিবেক তো নেই বরং সীমাহীন অসত্য কথা প্রচার করেন।
উনার ব্লগে ঢুকে দেখুন। কিভাবে শুধুমাত্র ইসলামের উপর অপপ্রচার চালিয়েছেন।
উনাকে প্রথমেই বলা হয়েছে, অাপনার অবিশ্বাস নিয়ে অাপনি থাকুন সমস্যা নেই। কিন্তু ইসলামের বিরুদ্ধে অাউলা-ঝাউলা কথা বলবেন না।
ভাই, অাপনি মুসলমান হিসাবে অাপনার দায়িত্ব কি, অামার থেকে হয়তো ভালো জানেন।
সত্য কথা, হক কথা, দ্বীনি কথা, ইসলামের অপপ্রচারে জবাব না দিয়ে সারাদিন মসজিদে বসে জিকির-ফিকিরের কোন মূল্য নেই।

৩৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ৩৬ নং মন্তব্যের চমৎকার জবাব দেওয়ার জন্য অনেক শুচ্ছো। আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদাউচ দান করুন।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

৩৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮

এখওয়ানআখী বলেছেন: আমরা যে কত কূতর্কবাজ ------------বুঝতে পারলাম। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: আমরা যে কত কূতর্কবাজ ------------বুঝতে পারলাম।ধন্যবাদ অাপনার মন্তব্যের জন্য।

৩৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখককে আমার ৩৪ নং কমেন্টের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করছি। আপনি আমার কমেন্ট ভাল ভাবে বুঝতে পেরেছেন বলে মনে হয় না। আপনি আমার কমেন্টের এ অংশটুকু আবার লক্ষ্য করুন:
আমার এ প্রশ্নগুলোর উত্তরে আপনি এক্স,ওয়াই,জেট বলে প্রমান করতে সচেষ্ট হবেন যে এগুলো সবই ভূল পথ। এগুলো মালিককে সন্তুষ্ট করার সঠিক পথ নয়। একইভাবে উপরের যে যে গোষ্ঠির কথা বললাম তারাও বলবে আপনি ভূল পথে আর তারা সঠিক।
সুতরাং কাউকে কৃতজ্ঞ/অকৃতজ্ঞ বলার আগে এটা প্রমান করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে কে সঠিক আর কে বেঠিক।
আসলে সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছেন কিনা? বা থাকলেও তিনি কোন ধর্ম দিয়েছেন কিনা? দিলে তার প্রমান কি? এ প্রশ্নের সমাধানটি আগে প্রয়োজন।
আমি আমার কমেন্টে কয়েকটি দৃষ্টান্ত দিয়েছি যে প্রত্যেক ধর্ম সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠি তার কর্মকে স্রষ্টার সন্তুষ্টির কর্ম বলে মনে করে থাকে এবং এ জন্য নিজেরা অনেক ত্যগ তিতিক্ষা করে। প্রত্যেকের পক্ষেই এক্স,ওয়াই,জেট কারন রয়েছে। প্রত্যেক পক্ষের বিবেক নিজ কর্মকে বিবেক সম্মত হিসাবে পায় উক্ত এক্স,ওয়াই,জেট কারন থেকে। আমি আমার মন্তব্যে খুব পরিস্কারভাবেই বলেছি যে আমার দৃষ্টান্তে দেয়া গোষ্টিগুলোর বিপক্ষের লোক হওয়ার কারনে স্বাভাবিকভাবেই আপনি তাদের বিপক্ষের কারনগুলো তুলে ধরে তারা ভূল তা প্রমান করার সচেষ্ট হবেন, ঠিক যেমনিভাবে উক্ত পক্ষের লোকেরাও আপনাকে ভূল প্রমানের জন্য কিছু যুক্তি তুলে ধরতে পারবে।
সুতরাং কোন ধর্মীয় গোষ্ঠি সঠিক আর কারা বেঠিক তা নিয়ে বিতর্ক করতে গেলে এক একটি পক্ষ নিয়ে আলাপ করতে হবে এবং প্রত্যেকটি পক্ষেরই পক্ষে-বিপক্ষে ব্যপক যুক্তি আসবে। তাই সে বিতর্কে না গিয়ে মৌলিক বিষয়ে আগে আলাপ হওয়া উচিত। অথচ আপনি আমার দৃষ্টান্তে উল্লেখিত গোষ্ঠিকে ভূল প্রমানে যুক্তি তুলে ধরেছেন। আমি শুধু দৃষ্টান্তস্বরুপ তুলে ধরেছি- তারা ভূল বা সঠিক সেটা বিতর্কে বিষয়, সেটা আমার মূল উদ্দেশ্য নয়।
মূল বিষয়টি ছিল- আসলে সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছেন কিনা? বা থাকলেও তিনি কোন ধর্ম দিয়েছেন কিনা? দিলে তার প্রমান কি? এ প্রশ্নের সমাধানটি আগে প্রয়োজন।
আপনি মূল বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার পূর্বে অনেক নাস্তিক দেখেছি। কিন্তু অাপনার মত এত বড় বলদ মার্কা নাস্তিক অামার চোখে পড়েনি।
অাপনাকে বলা হয় একটা; অার অাপনি উত্তর দেন অার একটা।
গরুর রচনা লিখতে দিলে; লিখে দেন হাতির রচনা।
অাপনার বক্তব্য-
"আসলে সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছেন কিনা? বা থাকলেও তিনি কোন ধর্ম দিয়েছেন কিনা? দিলে তার প্রমান কি? এ প্রশ্নের সমাধানটি আগে প্রয়োজন।"

উপরোক্ত বক্তব্য থেকে বুঝা যায়, অাপনার মগজে কিছু কাট, কপি অার পেষ্ট করা জ্ঞান অাছে। এর বেশি কিছু নেই। সো, অাপনার মত এহেন বলদের সাথে তর্ক করাটা মানে মূল্যবান সময় নষ্ট করা।
একজন চরম মিথাবাদী, অহংকারীকে কেউ সমাদোর করবেনা নিশ্চই। "বাবাজান" ছদ্দনামে যিনি লেখেন তিনি অাপনার সম্পর্কে যা বলেছেন সেটা অাপনার মাইন্ডে লাগার কথা নয়। কেননা, হুমায়ুন অাহম্মদে একটা কথা বলেছিলেন, "ভালো মানুষের রাগ বেশি হয়, অার যারা মিচকে শয়তান তাদের পাছায় লাথি মারলেও হাসে।
এবার "বাবাজান" অার "অবিবেক ও অসত্যের" মাঝে তফাত টা দেখুন।

৪০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৯

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আরেকটি কথা বলা আবশ্যক। আপনার আলোচনার ধরন দেখলে মনে হয় আপনি সদুদ্দেশ্য আলোচনা করছেন। কিন্তু আপনার পলায়নপর মনোবৃত্তি দেখে আপনার সদুদ্দেশ্য নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ হয়। সন্দেহের ভিত্তি/প্রমান:
view this link
৩৫ নং কমেন্ট করেছেন জনৈক গালিবাজ, নীচ প্রকৃতির একজন ব্লগার। যার প্রত্যেকটি মন্তব্য গালি-গালাজ পূর্ণ ও অসম্মানজনক মূলক ভাষায় পূর্ন। আপনি তার লেখাকে সমর্থ করেছেন। যখনই তার এ ধরনের নীচ প্রকৃতি নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠবে তখনই আপনারা বলবেন যে এটা সহী ইসলাম না।
এ লোকটি চরম মিথ্যা পূর্ন কমেন্ট করেছে, কমেন্টে আমার সম্পর্কে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করেছে। আপনি তা যাচাই করারও প্রয়োজনবোধ করেননি, আপনার সমর্থন করে কথা বলায়, তাড়াতাড়ি তাকে এ্যপ্রিশিয়েট করেছেন।
এ মিথ্যাচার ও অসদাচার ইসলামের শিক্ষা, তাই কি?
তাকে আপনার সমর্থন করা আপনার সদুদ্দেশ্য নিয়ে আমার সন্দেহর যথার্থতা প্রমান করে।

৪১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার মহাজ্ঞানের প্রশংসা না করে পারছি না। আপনি আমার কাছে যুক্তিতে যখন না পারেন তখন কেটে পড়েন। পলায়নপর মনোবৃত্তি নিয়ে থাকেন।

নিজের পক্ষে কথা বললে চরম শয়তানকে আপনি নেতা মানেন, আবার যদি তা নিয়ে চরম সমালোচনার ঝড় উঠলে ঠিক তখনই বলা শুরু করেন এটা খাটি ইসলাম না, অমুক ইসলাম বিরোধী কাজ করেছে সেটা তার ব্যক্তিগত কথা বা কাজ। জনাব ব্লগার বাবাজান আপনার পক্ষে বলাই সে শয়তানের প্রতিনিধি হলেও আপনি তাকে সাপোর্টে কথা বলবেন। তার অসদাচারনকে সমর্থন করতে গিয়ে কবি হুমায়ুন আহমদের উদ্বৃতি দিয়েছেন- হুমায়ুন অাহম্মদে একটা কথা বলেছিলেন, "ভালো মানুষের রাগ বেশি হয়, অার যারা মিচকে শয়তান তাদের পাছায় লাথি মারলেও হাসে।
আপনার কথানুসারে মুহাম্মাদ (স:) মিচকে শয়তান। তার পথে বুড়ি কাটা দিলেও তিনি হাসতেন। হযরত আবু বকরকে এক ইহুদী গালি দেয়ায় আবু বকর চুপ ছিলেন, এরপর নবীজীকে হাসতে দেখায় আবু বকর একটি জবাব দিলে নবীজী তার প্রতি রাগ করেছিলেন। আপনার কথানুসারে আবু বকরও মিচকে শয়তান।
অনেক চমৎকার আপনার চরিত্র। যখন যেটা সুবিধা তার পক্ষে যুক্তি দেখান।
আপনি কোথায় পেলেন যে আমি শুধু কাট,কপি, পেস্ট করি। আমার ব্লগের ৯০% লেখা সম্পূর্ণরুপে আমার স্বরচিত যাতে বিন্দু পরিমান কাট-কপি-পেস্ট নেই। অনুমান ভিত্তিক অভিযোগ সবচেয়ে বড় মিথ্যা।
আপনার কাছ থেকে এত বড় মিথ্যা প্রত্যাশা করিনি।
যে লেখা কপি করা সেখানে আমি সুস্পষ্টভাবে লিখে দিয়েছি যে ’সংগৃহীত’ এবং তার রেফারেন্সও দিয়েছি।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার যা অবস্থা তাতে, কাকের ডিম অাপনার হাতে ধরিয়ে দিলে; কবুতরের ডিম মনে করে খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা অাছে।
নবী-রসুল, সাহাবাদের ধৈর্য্যশীলতার উদ্দেশ্য অার অাপনার অামার ধৈর্য্যশীলতার উদ্দেশ্যের পার্থক্য কি বুঝেন?
অাপনি অাল্লাহকে বিশ্বাস করেন না। অাপনি ভিখারিকে ১০ টাকা দিলেন। কি জন্য দিলেন? জাস্ট মানবিকতা থেকে দিলেন।
অামি অাল্লাহকে বিশ্বাস করি, বিধান মেনে চলার চেষ্টা করি। অামি ভিখারিকে ১০ টাকা দিলাম। কেন দিলাম দিলাম জানেন?
অাল্লাহপাক অসহায়দের প্রতি দয়া দেখাতে বলেছেন। এখানে মানবতার পাশাপাশি; অাল্লাহ প্রদত্ত বিধান পালন করে অাল্লাহকে রাজিখুশি করার চেষ্টা করলাম।
ধরুন, 'বাবাজান' অাপনাকে সামনে পেল। জানতে পারলো, অাপনি সেই "অবিবেক এবং অসত্য" নামধারী ভদ্রলোক।
তো উনি ভীষণ ক্ষেপে অাপনার পাছায় কষে একটা লাথি মারলো।
এখন, অাপনার বক্তব্য অনুযায়ী অাপনি কি হাসি দিয়ে কেটে পড়বেন? না, "বাবাজানের" বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়ার চিন্তাভাবনা করবেন।
নবী-রসুলদের প্রতি যে গালিগালাজ, অাঘাত করা হতো সেগুলোর মূল কারণ ছিলো ধর্মীও।
অাল্লাহর তাওহীদ প্রচার, দ্বীণ প্রতিষ্ঠা করার কারণেই সমস্ত ইহুদী, কাফের, মুসরিকরা রসুল (সাঃ) এবং তার সাহাবাদের ঘোরতর শত্রু হয়ে গিয়েছিলো। প্রেক্ষাপট বোঝার চেষ্টা করেন।
তো, তারা যে সব বিষয়ে( সব বিষয়ে তারা ধৈর্য্যশীলতা অবলম্বন করেননি) ধৈর্য্যশীলতার অবলম্বণ করতো; সেখানে বড় একটা ফ্যাক্ট ছিলো।
হ্যা, ধৈর্য্যশীল মানুষকে অাল্লাহপাক পছন্দ করেন। এর ব্যাখ্যা কি বুঝেন? মানুষ কোরঅান গবেষণা করে খাঁটি মানুষে পরিণত হয়। অার অাপনি সডিড একটা অাহম্মকে রুপান্তরিত হয়েছেন।
অাপনাকে একজন বেধড়ক পেটালো; অাপনি কি ধৈর্য্য ধরবেন? মুল কথা, প্রত্যেকটা বিষয়ে অাল্লাহর উপর বিশ্বাস বা ভরসা স্থাপন করে সামনে এগিয়ে যাওয়াই হলো ধৈর্য্যশীলতা।
হযরত উমরের রাগ সম্পর্কে কি কো ধারণা অাছে? হযরত মুসা (অাঃ) এর রাগ সম্পর্কে কি কিছু জানেন? এরা কেমন মানুষ ছিলেন?
অন্যায় যে করে, অার অন্যায় যে সহে; তব ঘৃণা তারে যেন তৃণ সম দহে।
"ভালো মানুষের রাগ বেশি হয়" এই কথাটি বোঝার মত জ্ঞান অাপনার মগজে নেই। যদি বলা হতো "রাগ বেশি হয় ভালো মানুষের" তবে সমস্যা ছিলো।
ভালো মানুষের রাগটাও ভালো। যেখানে যেমন রাগ করা উচিত সেখানে সেইরকম রাগই তারা করেন। হুমায়ুন অাহম্মদের ভুল বলেননি; অাপনি ভুল ব্যাখ্যা করেছেন।
"অার যারা মিচকে শয়তান তাদের পাছায় লাথি মারলেও হাসে" কথাটির ব্যাখ্যা যদি অাপনি বুঝতেন তাহলে এমন একটা কুৎসিত সুযোগ নিয়ে নবী করিম(সাঃ) এবং সাহাবাদের নিয়ে বাজে কমেন্টেস এর সুযোগ নিতেন না।
"লাথি মারলেও হাসে"
এখানে একটা "ও" অাছে। বাংলা সাহিত্যের অারো চর্চা করুণ। ভালো মানুষ যৎ সামান্য বিষয়ে রাগ প্রদর্শন করেননা। কিন্তু যদি অতী সহনশীল হয়ে যদি অতী অন্যায় অাচারণকে প্রশ্রয় দেন; সেখানে অাপনি ভালো মানুষের ভুমিকা নিতে পারবেনা না। এটা হয় অাপনার দূর্বলতা; না হলে কোন দূরভীসন্ধী কাজ করে।
ভালো থাকুন।













৪২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

আসমা সুলতানা বলেছেন: পোষ্ট করে ভাল লেগেছে

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩০

সেলিম৮৩ বলেছেন: শুধু সত্যকে তুলে ধরার প্রয়াস মাত্র। শুভকামনা রইলো।

৪৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৫

বাবাজান বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, হে আল্লাহর বান্দা লেখক,, আপনার অন্তরের 'প্রভূ প্রেম' আপনাকে সত্যি সত্যিই চির সুখি করুক,
"অবিবেক ও অসত্য" ধংশ হোক, বিবেক আলোকিত হোক কুরআনের আলোয়, জেনে রাখা কর্তব্য, বিবেক কখনো সত্যের পক্ষে কাজ করে আবার কখনো মিথ্যের পক্ষেও কাজ করে, চুরেরও বিবেক আছে সেটা চুরির কাজে ব্যয় হয়, ধর্ম ভিরু সাধুরও বিবেক আছে সেটা স্রষ্টার সন্তূষ্টির সাধনার কাজে ব্যয় হয়, অবৈধ নারীকামী হারামিরও বিবেক আছে কিন্তূ তা ব্যয় হয় নারীদের অবৈধ ভাবে পাওয়ার চিন্তা ভাবনায়, আবার বিবাহিত সংসারী সংযমী ধর্মপরায়ন মমিন পুরুষেরও বিবেক আছে, তা ব্যয় হয় প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিয়ে কিভাবে সুন্দর ভাবে সাড়া জিবন ভদ্রভাবে শালীন ভাবে আদর্শবান মহামানবের আদর্শ মেনে কিভাবে চলা যায়, এই মহাভাবনায়,, সন্তানদের কিভাবে ভদ্রলোক বানানো যায়, সেই চিন্তা ও মহাভাবনায় তার বিবেক ব্যয় হয়,,
জনৈক জ্ঞানী বেক্তি বলেছেন, যদি দুনিয়ার মানুষ উলঙ্গ হয়ে চলা ফেরা আড়ম্ভ করে তবে মানুষ পশু হয়ে যাবে,, পশুরা বিবেকহীন তাই তারা ভদ্রতা বুঝেনা, তাদের কোনো নৈতিকতা নেই, কোনো পশুকে উপকার করার জন্য দৌড়ে গেলে সে মনে করে আমাকে দৌড়ানি দিয়ে মারতে আসছে অথচ এই পশুটিকে দৌড়ে না ধরলে হয়তো তার মারাত্মক বিপদ হতে পারে, পশুকে বুঝাতে চাইলে একটা বিষয় সে বুঝে আরেকটা, মানুষের মাঝে নৈতিকতা থাকতোইনা যদি ধর্ম গোলো না আসতো, আজকাল কিছু ছেলেদের দেখা যায় ধর্ম ছেড়ে সমকামী হচ্ছে, ছি ছি ছি, তারা চায় পৃথিবীর সব পুরুষ সমকামী হোক, যদি হয় তখন ভদ্রলোক কাকে বলবো.? হায়রে তার ছেড়া ধর্মহীন, পশু হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবি প্রকৃত বিবেকবান ধার্মিক মানব মন্ডলীর কাছে,, বিবেক এমন একটি জিনিষ যা থাকে অপূর্ণ, শিক্ষার মাধ্যমে সেটা আলোকিত হয় যখন এতে জ্ঞান বা বুদ্ধি প্রবেশ করে, তখন সেটার আলো দিয়েই মানুষ দেখতে পায় ঘড়কে গ্রামকে দেশকে শহরকে বিশ্বকে, যার জ্ঞান বা বুদ্ধি বেশি সে সঠিক বুঝতে পারে, এখানে বিবেক বেশি হওয়া যাবেনা কারন বিবেকের বাড়াবাড়ি মানে বিকৃত বিবেক, অর্জিত প্রকৃত জ্ঞানই আসল যা এক কথায় বিবেকের খাদ্য,, যা সে কোরআন থেকেই পেতে পারে
বিবেক কি কাকে বলে তা জানতে পড়তে পারেন, মহাত্মা ইমাম গাজ্জালী রহঃ এর পৃথিবী বিখ্যাত গ্রন্থ এহইয়াউল উলুমিদ্দিন, তাতে একটি অধ্যায়ে বিবেক সম্পর্কে বিরাট আলোচনা রয়েছে, অধ্যায়ের নাম "বিবেক ও এর স্বরূপ" তো আসল কথা হলো প্রিয় লেখক যে জবাব দিয়েছেন তা যথার্থ,, তার পরেও তার বিষয়টা এমনই নিচে দিয়েই দিলাম যেমনি→
বাবাজান বলেছিলেন: এই অন্ধবিশ্বাসী বেকুব সত্য এই পোস্টের পরিবেশ নস্ট করতে আসছে, এই মাথা নস্ট লোকটার সাথে তর্ক করে লাভ নাই, আর এই বেকুবটার তর্কের কোনো শেষ নাই, সে আল্লাহর দেয়া সিমা ছেড়ে আল্লাহকে বিশ্বাস করতে চায়, যেমন
কুরআনে রয়েছে আল্লাহকে না দেখে বিশ্বাস করার কথা, অথচ এটাই যে সবচেয়ে বেশি যৌক্তিক ও সবচেয়ে বেশি বৈজ্ঞানিক, সেটাও বুঝেনা,(এসম্পর্কে একটি পোস্ট আসতেছে আমার ইংশাআল্লহ) কে আল্লাহকে মানেনা, যে নিজেকে অভাব মুক্ত মনে করে,, অথচ এই কমনসেন্সটাও তার মাথায় নেই, আর তাকে বলবেন একটা বুঝবে আরেকটা, সে বলবে আরেকটা, ইতিপূর্বে আমার সাথে কথা বলতে গিয়ে সে যুক্তি দেখাতে না পেরে পালিয়ে গেছে, সুতরাং যার নামের সাথে কাজের মিল নেই তার সাথে আবার কি কথা..?
আরো কিছু কথা বলার ছিলো তার সম্পর্কে কিন্তূ গুরুত্ত্ব পাচ্ছিনা, সময় নস্ট হবে মনে করছি,
আল্লাহ বলেনঃ "আমি কি তাদেরকে এমনি এমনিই সৃষ্টি করেছি..?" আল-কুরআন
আল্লাহ মানুষকে অযথাই সৃষ্টি করেননি,
সেটাও সে বুঝেনা, কুরআনকে মিথ্যে মনে করে, ও ভুল ভাবে তুলে ধরে, অথচ কুররআনের মতো একটি জিবন বিধান এনে দিতে পাদ বেড় হয়ে যায়, এসব নাখাস্তা নাদান মূর্খরা কুরআনের সত্যতার প্রমান দেয় ভুল প্রমান করতে গিয়ে, অথচ সে কুরআনই সম্পূর্ণ পড়েনি,
আর যদি পড়েও থাকে তাহলে এখান থেকে একটু ওখান থেকে একটু, একটা গল্পের বই পড়লে এখান থেকে একটু অখান থেকে একটু পড়লে ঘোড়ার ডিমও বুঝা যায়না, একটা সাধারন গল্পের বই মাত্র; নিজের মনে সংশয় থাকলে তা কাউকে ভদ্রতার সাথে প্রশ্ন করা যেতে পারে, যাতে এ থেকে বেড় হওয়া যায়,
কিন্তূ সে সংশয় দূর করতে তো চাই ই না বরং মন্তব্যের প্রতি বিপরিত উত্তর দিতে কাজে লেগে গিয়ে বিতর্কের এমন আসড় শুরু করে যা শেষ হবার নয়,,, আর অভিজ্ঞ আলেম রয়েছে যাদের কাছে, বর্নিত প্রশ্নের সঠিক উত্তর রয়েছে তবে, সমস্যা হলো, 'বিচার মানি তাল গাছ আমার'
আপনাকে আমরা সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছি, এটা বলার পর সে বলে, 'এইসব কথা ইহুদিরাও কয়, এখন আপনি প্রমান করেন আপনিই যে কেবল সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছেন.?'
যখন সঠিক পথের সন্ধান বুঝিয়ে দেওয়া হয় তখন সে বলে 'এইসব কথা খৃষ্টানরাও বলে' অর্থাৎ সেই 'বিচার মানি তাল গাছ আমার' সাইজের কথা... তার মানে সত্যের সন্ধান তার উদ্দেশ্য নয়, বিতর্ককে টিকিয়ে রাখাই তার আত্মার মহাউদ্দেশ্য, আর প্রমান ছাড়াই কথা বলে, যদি কেউ বলে বিতর্ক তো লতার মতো বাড়িয়েই যাচ্ছেন, ব্লগে বিতর্ক করা যাচ্ছেনা, এভাবে একদিন দুদিন পর, সত্যানুসন্ধান যদি আপনার উদ্দেশ্য হয় তবে ফেসবুকের ঠিকানা দিন, তহন কয় আমি একটু টয়লেট থেকে আসছি মশাই আপনি অফেক্ষা হরেন, এসব কথা তার ব্লগে একজন বলেছিলো কিন্তূ সে এরকমই যবাব দিছে তাতে প্রতিয়মান হয় লোকটির উদ্দেশ্য সমাধানে আসা নয় বরং বিতর্ককে চালিয়ে যাওয়া, এখন কে জানে সে এই কাজের পিছনে কোনো ডলার ফলার পায় কিনা. তাই সাবধান নিজের মূল্যবান সময় যেনো আমরা নস্ট না করি ফাও প্যাচাল পাইরা আজাইরা জিনিষের সাথে, লেখককে ধন্যবাদ ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১২

সেলিম৮৩ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অাপনার চমৎকার এবং গঠনমূলক কমেন্টস করার জন্য।

৪৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৬

বাবাজান বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, হে আল্লাহর বান্দা লেখক,, আপনার অন্তরের 'প্রভূ প্রেম' আপনাকে সত্যি সত্যিই চির সুখি করুক,
"অবিবেক ও অসত্য" ধংশ হোক, বিবেক আলোকিত হোক কুরআনের আলোয়, জেনে রাখা কর্তব্য, বিবেক কখনো সত্যের পক্ষে কাজ করে আবার কখনো মিথ্যের পক্ষেও কাজ করে, চুরেরও বিবেক আছে সেটা চুরির কাজে ব্যয় হয়, ধর্ম ভিরু সাধুরও বিবেক আছে সেটা স্রষ্টার সন্তূষ্টির সাধনার কাজে ব্যয় হয়, অবৈধ নারীকামী হারামিরও বিবেক আছে কিন্তূ তা ব্যয় হয় নারীদের অবৈধ ভাবে পাওয়ার চিন্তা ভাবনায়, আবার বিবাহিত সংসারী সংযমী ধর্মপরায়ন মমিন পুরুষেরও বিবেক আছে, তা ব্যয় হয় প্রিয়তমা স্ত্রীকে নিয়ে কিভাবে সুন্দর ভাবে সাড়া জিবন ভদ্রভাবে শালীন ভাবে আদর্শবান মহামানবের আদর্শ মেনে কিভাবে চলা যায়, এই মহাভাবনায়,, সন্তানদের কিভাবে ভদ্রলোক বানানো যায়, সেই চিন্তা ও মহাভাবনায় তার বিবেক ব্যয় হয়,,
জনৈক জ্ঞানী বেক্তি বলেছেন, যদি দুনিয়ার মানুষ উলঙ্গ হয়ে চলা ফেরা আড়ম্ভ করে তবে মানুষ পশু হয়ে যাবে,, পশুরা বিবেকহীন তাই তারা ভদ্রতা বুঝেনা, তাদের কোনো নৈতিকতা নেই, কোনো পশুকে উপকার করার জন্য দৌড়ে গেলে সে মনে করে আমাকে দৌড়ানি দিয়ে মারতে আসছে অথচ এই পশুটিকে দৌড়ে না ধরলে হয়তো তার মারাত্মক বিপদ হতে পারে, পশুকে বুঝাতে চাইলে একটা বিষয় সে বুঝে আরেকটা, মানুষের মাঝে নৈতিকতা থাকতোইনা যদি ধর্ম গোলো না আসতো, আজকাল কিছু ছেলেদের দেখা যায় ধর্ম ছেড়ে সমকামী হচ্ছে, ছি ছি ছি, তারা চায় পৃথিবীর সব পুরুষ সমকামী হোক, যদি হয় তখন ভদ্রলোক কাকে বলবো.? হায়রে তার ছেড়া ধর্মহীন, পশু হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবি প্রকৃত বিবেকবান ধার্মিক মানব মন্ডলীর কাছে,, বিবেক এমন একটি জিনিষ যা থাকে অপূর্ণ, শিক্ষার মাধ্যমে সেটা আলোকিত হয় যখন এতে জ্ঞান বা বুদ্ধি প্রবেশ করে, তখন সেটার আলো দিয়েই মানুষ দেখতে পায় ঘড়কে গ্রামকে দেশকে শহরকে বিশ্বকে, যার জ্ঞান বা বুদ্ধি বেশি সে সঠিক বুঝতে পারে, এখানে বিবেক বেশি হওয়া যাবেনা কারন বিবেকের বাড়াবাড়ি মানে বিকৃত বিবেক, অর্জিত প্রকৃত জ্ঞানই আসল যা এক কথায় বিবেকের খাদ্য,, যা সে কোরআন থেকেই পেতে পারে
বিবেক কি কাকে বলে তা জানতে পড়তে পারেন, মহাত্মা ইমাম গাজ্জালী রহঃ এর পৃথিবী বিখ্যাত গ্রন্থ এহইয়াউল উলুমিদ্দিন, তাতে একটি অধ্যায়ে বিবেক সম্পর্কে বিরাট আলোচনা রয়েছে, অধ্যায়ের নাম "বিবেক ও এর স্বরূপ" তো আসল কথা হলো প্রিয় লেখক যে জবাব দিয়েছেন তা যথার্থ,, তার পরেও তার বিষয়টা এমনই নিচে দিয়েই দিলাম যেমনি→
বাবাজান বলেছিলেন: এই অন্ধবিশ্বাসী বেকুব সত্য এই পোস্টের পরিবেশ নস্ট করতে আসছে, এই মাথা নস্ট লোকটার সাথে তর্ক করে লাভ নাই, আর এই বেকুবটার তর্কের কোনো শেষ নাই, সে আল্লাহর দেয়া সিমা ছেড়ে আল্লাহকে বিশ্বাস করতে চায়, যেমন
কুরআনে রয়েছে আল্লাহকে না দেখে বিশ্বাস করার কথা, অথচ এটাই যে সবচেয়ে বেশি যৌক্তিক ও সবচেয়ে বেশি বৈজ্ঞানিক, সেটাও বুঝেনা,(এসম্পর্কে একটি পোস্ট আসতেছে আমার ইংশাআল্লহ) কে আল্লাহকে মানেনা, যে নিজেকে অভাব মুক্ত মনে করে,, অথচ এই কমনসেন্সটাও তার মাথায় নেই, আর তাকে বলবেন একটা বুঝবে আরেকটা, সে বলবে আরেকটা, ইতিপূর্বে আমার সাথে কথা বলতে গিয়ে সে যুক্তি দেখাতে না পেরে পালিয়ে গেছে, সুতরাং যার নামের সাথে কাজের মিল নেই তার সাথে আবার কি কথা..?
আরো কিছু কথা বলার ছিলো তার সম্পর্কে কিন্তূ গুরুত্ত্ব পাচ্ছিনা, সময় নস্ট হবে মনে করছি,
আল্লাহ বলেনঃ "আমি কি তাদেরকে এমনি এমনিই সৃষ্টি করেছি..?" আল-কুরআন
আল্লাহ মানুষকে অযথাই সৃষ্টি করেননি,
সেটাও সে বুঝেনা, কুরআনকে মিথ্যে মনে করে, ও ভুল ভাবে তুলে ধরে, অথচ কুররআনের মতো একটি জিবন বিধান এনে দিতে পাদ বেড় হয়ে যায়, এসব নাখাস্তা নাদান মূর্খরা কুরআনের সত্যতার প্রমান দেয় ভুল প্রমান করতে গিয়ে, অথচ সে কুরআনই সম্পূর্ণ পড়েনি,
আর যদি পড়েও থাকে তাহলে এখান থেকে একটু ওখান থেকে একটু, একটা গল্পের বই পড়লে এখান থেকে একটু অখান থেকে একটু পড়লে ঘোড়ার ডিমও বুঝা যায়না, একটা সাধারন গল্পের বই মাত্র; নিজের মনে সংশয় থাকলে তা কাউকে ভদ্রতার সাথে প্রশ্ন করা যেতে পারে, যাতে এ থেকে বেড় হওয়া যায়,
কিন্তূ সে সংশয় দূর করতে তো চাই ই না বরং মন্তব্যের প্রতি বিপরিত উত্তর দিতে কাজে লেগে গিয়ে বিতর্কের এমন আসড় শুরু করে যা শেষ হবার নয়,,, আর অভিজ্ঞ আলেম রয়েছে যাদের কাছে, বর্নিত প্রশ্নের সঠিক উত্তর রয়েছে তবে, সমস্যা হলো, 'বিচার মানি তাল গাছ আমার'
আপনাকে আমরা সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছি, এটা বলার পর সে বলে, 'এইসব কথা ইহুদিরাও কয়, এখন আপনি প্রমান করেন আপনিই যে কেবল সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছেন.?'
যখন সঠিক পথের সন্ধান বুঝিয়ে দেওয়া হয় তখন সে বলে 'এইসব কথা খৃষ্টানরাও বলে' অর্থাৎ সেই 'বিচার মানি তাল গাছ আমার' সাইজের কথা... তার মানে সত্যের সন্ধান তার উদ্দেশ্য নয়, বিতর্ককে টিকিয়ে রাখাই তার আত্মার মহাউদ্দেশ্য, আর প্রমান ছাড়াই কথা বলে, যদি কেউ বলে বিতর্ক তো লতার মতো বাড়িয়েই যাচ্ছেন, ব্লগে বিতর্ক করা যাচ্ছেনা, এভাবে একদিন দুদিন পর, সত্যানুসন্ধান যদি আপনার উদ্দেশ্য হয় তবে ফেসবুকের ঠিকানা দিন, তহন কয় আমি একটু টয়লেট থেকে আসছি মশাই আপনি অফেক্ষা হরেন, এসব কথা তার ব্লগে একজন বলেছিলো কিন্তূ সে এরকমই যবাব দিছে তাতে প্রতিয়মান হয় লোকটির উদ্দেশ্য সমাধানে আসা নয় বরং বিতর্ককে চালিয়ে যাওয়া, এখন কে জানে সে এই কাজের পিছনে কোনো ডলার ফলার পায় কিনা. তাই সাবধান নিজের মূল্যবান সময় যেনো আমরা নস্ট না করি ফাও প্যাচাল পাইরা আজাইরা জিনিষের সাথে, লেখককে ধন্যবাদ ।

৪৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৬

সংক্ষিপ্ত যোগাযোগ বলেছেন: ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

সেলিম৮৩ বলেছেন: ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।

৪৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৩

বাবাজান বলেছেন: অবিবেক ও অসত্য লেজ নিচু করে পালিয়ে গেছে,, সে এমন বিষয় নিয়ে কথা তুলে যা প্রাসঙ্গিক নয়, অপ্রাসঙ্গিক,, তার প্রত্যেকটা পোস্ট ১০০ দশমিক নিরানব্বই পয়েন্ট পারসেন্ট শুধুই ইসলাম বিরুধী,, তার আচরন ও কথা বার্তা চিন্তা ভাবনা সম্পূর্ণ ইসলাম বিরুধী,, যদি হেদায়েত লাভ তার উদ্দেশ্য হতো তবে সে বলতো → আমার অন্তরে কিছু প্রশ্ন উদয় হয়েছে তার সঠিক উত্তর খুজতেছি, কেউকি অনুগ্রহ পূর্বক আমার এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিবেন. ? '
তারপর সে তার প্রশ্ন করতো আমরা বা উলামায়ে কেরাম উত্তর গুলো দিয়ে দিতেন,, কিন্তূ তার মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপারটা ভিন্ন রকম, তার উদ্দেশ্য শুধুই বিতর্ক করে বছর পার করা,, সমাধানে আসা উদ্দেশ্য নয়, অথচ আমরা সমাধানে আসতে চাই, তাহলে কে হেরে গেলো.....? :-/ যে নির্ধারিত প্রসঙ্গ নিয়ে নিখুৎ সমাধানে আসতে চায় সে, নাকি যে প্রসঙ্গ ছেড়ে অপপ্রসঙ্গ নিয়ে উলট পালট করতে থাকে সে ?
সত্যের জয় চিরদিন, সুতরাং যারা কাফের তারা ধরা খাওয়া মিথ্যেবাদীতে পরিনত হলো,,
যখন আমি ভাবি মহাবিশ্ব নিয়ে তখন আমার এই হাদিসটির কথা স্বরণ হয়

"আল্লাহকে নিয়ে চিন্তা করোনা, তার সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করো" আল হাদিছ । কথাটি বড়ই যৌক্তিক ও মহাবৈজ্ঞানিক যারা চিন্তা করে তাদের জন্য, যারা নির্বোধ তারা কিছুই বুঝেনা ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

সেলিম৮৩ বলেছেন: মিথ্যা সত্য দ্বারা বিলুপ্ত হবেই।
অাল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করলে মানুষ বিষ্ময়ে অবাক হতে বাধ্য।
সেখানে তাঁকে নিয়ে গবেষণা করা একটা চরম মূর্খতা/অহংকার/নির্বুদ্ধিতা ছাড়া কিছূই নয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে।

৪৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

কানিজ রিনা বলেছেন: সেলিম ৮৩। নাস্তিক বাদীতা কখনও ধন্যবাদ
দিতে হয়। কারন তাহারা যাহা জানেনা তাহা
অসীকারে প্রশ্নবান ছুরে দেয় শত যুক্তি খারা
করে নিজের বিজ্ঞ প্রমান করে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

সেলিম৮৩ বলেছেন: হয়তোবা বিজ্ঞ প্রমান করার চেষ্টা করে।
কিন্তু ফলাফল তথৈবো।

৪৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪

তামুফু বলেছেন: আসাধারন আলোচনা। ভাল লাগল।
প্রিয়তে রাখলাম

৪৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় সেলিম৮৩,

বিস্তারিত না পড়লেও আপনার অবস্থান যে সত্যের পক্ষে তা অনুধাবন করতে সক্ষম হয়েছি। আপনার বেশ কিছু অসাধারন পোস্ট দেখলাম। সময় করে পড়ার ইচ্ছে থাকল।

যাযাকুমুল্লাহু খাইর। অনেক অনেক ভাললাগা থাকলো।

আমার ব্লগে স্বাগত।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: সত্যটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.