নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

তবলীগের ছয়ওসুল(*ইহা একটি কষ্টিপাথর পোস্ট) সব মানুষ পড়তে পারেন।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬



(খুন ধর্ষন রাহজানী ধর্মীয় সন্ত্রাস দূর্ণীতি সব কিছু নির্মূলে যুদ্ধঅপরাধ মুক্ত পবিত্র একটি অব্যর্থ দর্শন ও মেহনত)



সাহাবী আযমায়ীনরা রসুল (সাঃ) এর সান্নিধ্যে থেকে অনেক গুলো গুণে গুণান্বিত ছিলেন।মোটমুটি কযেকটা গুণের উপর মেহনত করে দিনের দ্বীনের চলা অতি সহজ।গুণগুলো হচ্ছে ঃ-

১)কালেমা ,

২)নামায ,

৩)এলেম ও জিকির,

৪)_একরামুল মুসলেমিন ,

৫)তাসিয়ে নিয়্যত আর

৬)খুরুস ফি সাবিলিল্লাহ তাবলীগ।



১)কলিমাঃ আমরা সবাই পড়েছি ক্বালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই আর হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর রাসুল।এই ক্বালিমা পাঠ করে অন্তরে এই বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে যে আল্লাহ ছাড়া সব মাখলুক।আর মাখুলুক কিছুই করতে পারে না আল্লাহর হুকুম ছাড়া আর আর্লাহতায়ালা সব কিছুই করতে পারেন মাখলুক ছাড়া। আর একমাত্র রসুল (সঃ) তরিকায় দুনিযাও আখেরাতের শান্তি ক্বামিয়াবী আর সফলতা।যদি কোন ব্যক্তি এক্বিন ও এখলাসের সাথে একবার এই ক্বালেমা পাঠ করে তবে তার পিছনের জীবনের সমস্ত গুণাহ মাফ হযে যাবে।যদি কেও জাররা পরিমান ঈ্মান নিয়ে এই দুনিয়া ত্যাগ করে তবে তাকে আল্লাহ তায়ালা এই দুনিয়ার দশ দুনিয়ার সমান জান্নাত দান করবেন্।

এই ক্বালিমা বেশি বেশি পাঠ করা আর এই ক্বালিমার লাভ জেনে অপর ভাইকে দাওয়াত দেয়া।



২)নামায ঃ রসুল (সাঃ) যেভাবে নামায পড়েছেন আর যেই নামায সাহাবী আজমাইনদের শিক্ষা দিয়েছেন সেই ভাবে নামায পড়ার চেষ্টা করা।নবী (সাঃ) এরশাদ করেছেন ,যে ব্যক্তি চল্লিশ দিন এখলাসের সহিত এইভাবে নামায পড়ে যে তাহার তকবীরে ওলা না ছুটে তবে সে দুইটি পরওয়ানা লাভ করিবে।-একটি জাহান্নাম হইতে মুক্তির ২য় টি মুনাফেকি থেকে মুক্ত হওয়ার। যে ব্যক্তি সময়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে দৈনিক পাচঁ ওয়াক্ত নামায পড়বে আল্লাহ তায়ালা তাকে নিজ জিম্মাদারীতে বেহেশেতে নিবেন।ফরয নামায গুলো জামাতের সাথে আদায় করা ওয়াজিব ও সুন্নাতের পাবন্দি করা আর নফল নামায বেশি বেশি করে পাঠ করা।শরীরের জন্য মাথা যেমন দ্বীনের জন্য নামায তেমন।





৩) এলেমও জিকিরঃ আল্লাহ তায়ালার কখন কি আদেশ নিষেধ তা জেনে রসুল (সাঃ)তরীকা অনুযায়ী আমল করা। যে ব্যক্তি এলেম শিক্ষা করার জন্য ঘর থেকে বের হয় গর্তের পিপিলীকা থেকে সমুদ্রের মাছ পর্যন্ত তার জন্য দোআ করতে থাকে।প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ঐ পরিমান এলেম হাসেল করা ফরয যে পরিমান এলেম দ্বীনের উপর চলার জন্য আবশ্যক।



হর হালতে বা সবসময় আল্লাহতায়ালার ধ্যাণ ও খেয়াল অন্তরে জারি রাখার নাম হলো জিকির।যে ব্যক্তি জিকির করতে করতে তার জিহবাকে তরুতাজা রাখবে কাল সে হাসতে হাসতে জান্নাতে প্রবেশ করবে।সর্বশ্রেষ্ঠ জিকির হলো ক্বালেমা পাঠ করা।আফজাল জিকির হলো ক্বুরআন তেলাওয়াত করা।কাজের শুরুতে দুয়ায়ে মাসনুন পড়া।সকাল বিকাল তিন তজবীহ আদায় করা । ১০০ বার সুবহানাল্লাহি আলহামদুলিল্লাহি ও লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহুআকবার পাঠ করা,১০০ বার যে কোন দরূদ পাঠ করা।আর ১০০ বার এস্তেগবার পড়া।কে্উ একাধারে ৩ বছর এই আমল করলে আল্লাহর অলী না হয়ে সে কবরে প্রবেশ করবে না।



৪)একরামুল মুসলেমিনঃসকল মুসলমানের দাম বুঝিয়া ক্বদর করা।যদি কেউ কোন মানুষের একটা উপকার করে আল্লাহ তায়ালা তার ৭৩ টা উপকার করবেন।একটা দুনিয়াতে আর ৭২ টা আখেরাতে।আর কেউ কোন ভাইযের উপকার করার জন্য চেষ্টা করে তবে তা মসজিদে বসে ১০ বছর এতেক্বাফ করার চেয়ে উত্তম্ ।হযরত আবু বকর (রাঃ) যখন খলিফা ছিলেন দৈনিক ১০০ লোকের খেদমত করতেন।

খেদমতে খোদা মেলে ইবাদতে জান্নাত।





৫)তাসিয়ে নিয়্যাতঃ আমরা যখন কোন নেক আমল করবো আল্লাহতায়ালার রাজিখুশি করার জন্য করবো।আল্লাহ তায়ালার রাজি খুশি করার জন্য যদি কেউ খুরমা খেজুরও দান করে তবে আল্লাহ ইচ্ছা করলে তা বাড়িয়ে পাহাড় পরিমান নেকি দান করবেন।হাশরের ময়দানের দিন ৩ ব্যক্তিকে অধোমুখী করে জাহান্নামে ফেলা হবে্ ।১জন ঐ ব্যক্তি যিনি অনেক বড় দাতা এমন কোন জায়গা নাই যেখানে তিনি দান করেন নাই অথচ এই জন্য করেছেন যে লোকে তাকে দাতা বলবে আল্লাহতাযালা তাকে অধোমুখী করে জাহান্নামে ফেলবেন।২য় জন এই ব্যক্তি যে নিজে এলেম শিখেছে এবং অপরকে এলেম শিখিয়েছে কিন্তু এইজন্য করেছে যে লোকে তাকে দাতা বলবে । তাকেও অধোমুখী করে জাহান্নামে ফেলবে। ৩য় জন ঐ ব্যক্তিতে যিনি অনেক বড় বড় যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন কিন্তু আল্লাহর জন্য হন নাই। তাকেও অধোমুখী করে জাহান্নামে ফেলা হবে(মিশকাতঃ মুসলিম)।তাই এখলাস ওয়ালারা ভাগ্যবান।



আর সর্বশেষ

৬)খুরুজ ফি ছাবিলিল্লাহ তাবলীগঃ আল্লাহর দেয়া জান মাল ও সময় নিয়ে আল্লাহর রাস্তায় বের হযে জানও মালের সহিহ ব্যবহার শিক্ষা করা ।যদি কে উ আল্লাহর রাস্তায় বের হয়ে নিজের প্রয়োজণে ১ টাকা খরচ করে তবে তা ৭ লক্ষ টাকা ছদকা করার চেয়ে উত্তম আর যদি কেউ একবার ছোবহানাল্লাহ বলে তবে তা ঘরে বসে ৪৯ কোটি বার ছোবানাল্লাহ বলার চেয়ে উত্তম।ইসলাম সন্নাসী হওয়া সমর্থন করে না। মক্কা শরীফে এক রাকাতে ১ লাখ রাকাত আর মদীনায মসজিদে নববীতে এক রাকতে ৫০ হাজার রাকাতের ছোয়াব পাওয়া যায়।তারপরও সাহাবীরা এইসব চেড়ে দূর দূরান্তে ছফরে গিযেছেন দ্বীনের দাওয়াতের জন্য।সোয়া লক্ষ সাহাবীর মধ্যে মাত্র ১০ হাজার সাহাবীর কবর পাওয়া যায় মক্কা মদীনায় আর বাকী সবার কবর সারা পৃথিবীর আনাচে কানাচে। তার দাওয়াত দেয়ার কারনে আমরা মুসলমান হতে পেরেছি। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) নবী কিয়ামত পর্যন্ত আসা সকল মানুষের উপর ।তাই তাদের কাছে দাওয়াত পৌছানোর জন্য সকল উম্মতের উপর জিম্মাদারী দিয়েছেন।পবিত্র কোর আনে আছে ঐ ব্যক্তির চেয়ে ভালো কথা আর কাহার হতে পারে যে মানুষকে মঙ্গলের দিকে ডাকে নিজে সৎ কর্ম করে আর বলে যে নিশ্চয়ই আমি মুসলমানদের মধ্য হতে একজন(সুরা হা-মিম ছেজদা,আয়াত-১০)।আরও আছে তোমরাই সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি মানুষের মঙ্গলের জণ্য তোমাদের বের করা হয়েছে,তোমরা মানুষকে সৎ কাজের আদেশ কর অসৎ কাজে বাধাপ্রদান কর আর আল্লাহর উপর ঈ্মান এনে থাকো(সুরা আল-ইমরান আয়াত-১১০)।এই কাজ সবাই করার জন্য তৈরি আছি না।জীবণের প্রথম সুযোগে ১২০ দিন সময় দিয়ে এইকাজ শিখতে হয় আর করতে হয় মৃত্যুর আগপর্যন্ত্ ।কোন কোন ভাই তৈরি আছেন্?

-----------------------------------------------------------------

অনেকেই না জেনে এর বিরুধিতা করেন।অধ্যাপক গোলাম আযম তিন চিল্লা দেয়া লোক তার যুদ্ধংদেহী মনোভাবের কারনে তিনি এই মেহনত থেকে দূরে সরে এখন নাম্বার-১ যুদ্ধ অপরাধী এবং অনেকের কাছে ঘৃণিত।তাই তার অনুসারী ছাগুরা এর বিরুধিতা করবে।মওদুদী পন্থীরা আর ভন্ড পীর পন্থিরাও ।উল্লেখ্য পীর শব্দ আরবিতে নাই।জ্ঞানী কাদিয়ানীরাও।ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ এই তিন দেশ ভাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ এই মেহনতের মাধ্যমে।

--------------------------------------------------------------------

* কস্টি পাথরে সত্য যাচাই হয়।লেখাটা হতে পারতো পৃষ্ঠা পর পৃষ্ঠা।খুবই সংক্ষিপ্ত আকারে লিখা হলো।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: এইটা ভালো হইছে, আল্লাহ সুভানাহুতায়ালা কবুল করুন এই কাজের জন্য।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: amin

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তবলীগে ছয় উছুল ভারতের লেংড়া ইলিয়াস কর্তৃক মনগড়া বানানো
একটা ভ্রান্ত মতবাদ ,
আমরা দয়াল নবীজীর ছুন্নত এর সর্বশ্রেষ্ঠ হাদিস সংকলন , যা ইসলামের
রত্ন কিয়ামত অবধি ।
যেমন , বোখারী শরিফ , তিরমিজি শরিফ , আবুদাউদ শরিফ , মেশকাত শরিফ ,
সাহাবাদের সংরক্ষিত এবং তার সন্তানগণের সংকলিত তাই মানা
এবং জানা উত্তম । এবং আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ আইন কোরআন মানা
এবং জানা ফরজ তা রেখে বানোয়াট তাবলীগ তাবলীগ জপে
ইমানদার গনকে ধুকা দেওয়া দাজ্জালি ব্যতিত আর কিছুই নয় ।
নবীজীর ভবিষ্যৎ বানি আখেরি যামানায় ইসলামী লেবাসে দাজ্জালের
অনুসারি হবে বেশি আর ইমান দার হবে নগন্য ।
ইমানদার গন সদা সর্বদা সত্যর উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে ।
মুশ্নাত ও বায়হকি ।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুধু শুখে বললে হবে না।আপনাকে ছিহাছিত্তাহ ( বোখারী শরিফ , তিরমিজি শরিফ , আবুদাউদ শরিফ , মেশকাত শরিফ )মুসলিম বাদ দিয়েছেন কেন?সেগুলো আর তবলীগের
ফাজায়েলে আমাল ,মুন্তাখাব হাদীস, সারা বিশ্বে তবরীগের ১০ জন বিশ্ব শুরাসহ বাংলাদেশের ১০ জন পাকিস্তানের ১০জন.ভারতের ১০ জন শুরা তাদের ইসলামের উপর পড়ালেখা আমল আর ধর্ম প্রচারে তাদের আত্নত্যাগ সম্পর্কে সরেজমিন স্টাডির অনুরোধ করা গেল।কাদিয়ানী আর জামাতিদের বই পড়ে মস্তিষ্কে বিভ্রান্তি ঢুকানোর চেয়ে আসল সত্য সার্স করা উচিৎ।

শুভকামনা থাকলো।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ - এটা দেয়ার জন্য । একটু সংক্ষিপ্ত হয়ে গেছে - তাও ভালো ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মজার ব্যাপার হলো যারা যুদ্ধঅপরাধী জামাতের দোসর তার এই পোস্টে জ্বলে পোড়ে মরবে আর নয়তো ।বিপক্ষে যুক্তি দিবে।সামুর ব্লগার মডু যারা যুদ্ধঅপরাধীমুক্ত ব্লগ চান।এখান থেকে যাচাই করতে পারবেন।দেখবেন যারা এই পোস্টের বিপক্ষে কিন্তু হাদিস সংকলন দেন কুরআনের অর্থ দেন সবগুলাই মাশাল্লাহ জামাতীদের হোতা।তই এই পোস্টের গুরুত্ব বিবেচনায় সরসরি ৬ নম্বর জেনে এই পোস্ট দেয়া হলো।সারা বিশ্বের কোটি কোটি মুসলমান এই ছয়নম্বর শুনে তবলীগের প্রতি আকৃস্ট হোন।

আমার পরিশ্রম স্বার্থক হবে যদি এটি সবার সামনে প্রকাশিত হয়।

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

হাইল্যান্ডার বয় বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর পোষ্ট। প্রিয়তে নিলাম।

@ পরিবেশ বন্ধু___লেখক বলেছেন: মজার ব্যাপার হলো যারা যুদ্ধঅপরাধী জামাতের দোসর তার এই পোস্টে জ্বলে পোড়ে মরবে আর নয়তো ।বিপক্ষে যুক্তি দিবে।সামুর ব্লগার মডু যারা যুদ্ধঅপরাধীমুক্ত ব্লগ চান।এখান থেকে যাচাই করতে পারবেন।দেখবেন যারা এই পোস্টের বিপক্ষে কিন্তু হাদিস সংকলন দেন কুরআনের অর্থ দেন সবগুলাই মাশাল্লাহ জামাতীদের হোতা।তই এই পোস্টের গুরুত্ব বিবেচনায় সরসরি ৬ নম্বর জেনে এই পোস্ট দেয়া হলো।সারা বিশ্বের কোটি কোটি মুসলমান এই ছয়নম্বর শুনে তবলীগের প্রতি আকৃস্ট হোন।

আমার পরিশ্রম স্বার্থক হবে যদি এটি সবার সামনে প্রকাশিত হয়।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা কিন্ত আমার মনগড়া পোস্ট নয়।অসাধারণ একটা পোস্ট ।এটা নির্বাচিত না হয়ে কোন নারী কুশির্লার এক ছেলের ফ্রেমে পড়ে বাংলাদেশে চলে আসচে সেটা নির্বাচিত কলাসে আসছে।মডুরা কি সব রাজাকারদের দোসর নাকি তাদের সুক্ষ মস্তিস্ক নাই।আমি মনের মাধুরী মিশিয়ে বানোয়াট একটা পোস্ট দিলে সুপাঠ্য হতো তা করি নাই।অবাক হইলাম মুখে যুদ্ধঅপরাধী হটাও আর কাজে তাদের সমর্থন। যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে অন্য ধর্মের ব্লগার বন্ধুরাও এটা না পছন্দ করা কথা নয়।আমি হেড মডু হলে এটা স্টিকি করে দিতাম।

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

সোনালী প্রান্তর বলেছেন: প্রচলিত ছয় উছূলী তাবলীগ বিদায়াত ।

তাবলিগ তথা গাট্টিওয়ালাদের হাকিকত পড়ুন (যার যেটা মন চায় )।

তাবলিগ-ওয়ালারা নামায সংক্রান্ত নিন্মের প্রশ্নের উত্তর দিবেন কি ?

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নামাজের ভিতরে বাইের মোট ১৩ ফরয আর ১৪ ওযাজিব।এই গুলোর মধ্যে তাবলিগ-ওয়ালারা নামায সংক্রান্ত নিন্মের প্রশ্নের উত্তর দিবেন কি ?তে উল্লেখিত কোন কিছুই নাই।

ফরয সম্পর্কে জানা ফরয আর ওয়াজিব সমপর্কে জানা ওয়াজিব।

জানার সমান গুরুত্ব হলো পালন করা।ঐ্ বইগুলোর লেখক সব ওলামায়ে ছু।

এত সময় পান কোথায়?আগে ১২০ দিন দেন তার পর আপনার উত্তর পাবেন।

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

এস বাসার বলেছেন: তাগলীগের বিরুধীতা নয়, বরং ভালো দিকগুলো গ্রহন করা জরুরী। আর কিছু তাবলীগের ভাইয়েরা রয়েছে যাদের মধ্যে প্রচন্ড রকমের গোড়ামি লক্ষ্য করা যায়, তাদেরকে উদাহরন হিসেবে ধরে অনেকেই তাবলীগকে খারাপ ভাবে। কিন্তু সার্বিকভাবে আমি তাবলীগকে সমর্থন করি, এবং যারা এর অনুসারী তাদেরকে সম্মানও করি। যদিও আমি নিজে তাবলীগে সেভাবে কখনো সময় দিইনি।

অন্তত জামাতের মতো এরা ধর্মকে পুঁজি করে ব্যবসা করেনা, আর ভন্ড পীর ব্যবসায়ীদের মতো আকাম-কুকামে তাবলীগ নাই।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এইটাই সমস্যা তবলীগের মূলমন্ত্রে তো আর কোন দূষ নাই।

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইসলামের সত্য আহবান

নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।বিশ্বের ৫০ টির অধিক দেশে দিন টি যথাযোগ্য রাস্টীয়
মর্যাদায় উদযাপিত হয় ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
খুলাফায়ে রাশেদিন গন ,
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।

আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?

দিনটির তাৎপর্য ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা

আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।


লেখক বলেছেন: ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদ অর্থ জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা
সাহাবা গন এবং পরবর্তী অনুসারি গন আদর্শের দিক দিয়ে তার মহান
শানে আলোচনা রাখতেন । এবং যথা যোগ্য মর্যাদায় দিনটি উদযাপন
করতেন ।কোরআন অয়ামা আরছালনাকা ইল্লা রাহমাতুল্লিল আলামিন
আল্লাহ বলেন আমি আপনাকে সমগ্র জগতের রহমত স্বরূপ প্রেরন
করেছি ।
আয়াত ইন্নাল্লাহা অয়ামালাইকাতাহু ইউছাল্লুনা আলান্নাবিয়ু ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানু ছাল্লু আলায়হে অছাল্লিমু তাছলিম
আল্লাহ বলেন আমি এবং আমার অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে
দরুদ ও ছালাম ভেজি আমার হাবিবের উপর হে ইমানদার গন তোমরাও বেশি বেশি পড় ।

আয়াত কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাজি ফাত্তাবিউনি ইবুব কুমুল্লা ইয়াগফিরলাকুম যুনুবাকুম অয়াল্লাহু গাফুরুর রাহিম
আল্লাহ বলেন যদি তোমরা আমাকে লাভ করতে চাও আগে আমার হাবিব কে ভালবাস এবং তার অনুসরন কর আমি তোমাদের ক্ষমা করে দেব ।

হাদিস যারা একবার নবীজীর উপর দরূদ ও ছালাম ভেজে তার শরীর থেকে ১০ গোনাহ ঝরে যায় তার আমল নামায় ১০ নেকি যোগ করে দেওয়া হয় এবং তাকে ১০টি সম্মান বৃদ্ধি করে দেওয়া হয় । মুসলিম ও বোখারিশরিফ

যে এবাদতে দরুদ নাই সে এবাদত আল্লাহর নিকট পউছেনা বরং
৪র্থ আকাশে ঝুলে থাকে আর যে এবাদতে দরূদ আছে সে এবাদত
বিজলির ন্যায় আল্লাহর নিকট পৌঁছে ।
হজরত উমর ফারুক রা
সারা জীবনে একজন মুসমানের জন্য অন্তত একবার দরুদ ও
ছালাম প্রেরন করা ফরজ সমতুল্য
হযরত আলী রা
যে মিলাদ অনুষ্ঠানে ১ দেরহাম বা চার আনা পরিমান খরচ করল
সে আমি আবুবকর রা এর সাথে বেহেস্তে যাবে
হযরত আবুবকর রা
যে ব্যক্তি মিলাদ অনুষ্ঠান করল অতপর নবীজীর উপর তাজিম করল সে যেন আমি উসমান গনি যিন্নুরাইনের সাথে বদরের যুদ্ধে
অংশ গ্রহন করল ।
হযরত উছমান রা
যারা মিলাদ অনুষ্ঠানে দয়াল নবীজীর উপর অধিক দরুদ ছালাম
ভেজে অতপর আল্লাহর দরবারে দুটি রহমতের হাত বাড়িয়ে দেয়
শুকনো বৃক্ষের পাতা যেভাবে ঝরে যায় তেমনি বান্ধার গোনাহ গুলি ঝরে যায় ।
শায়েক ছইয়দ সুলতান আব্দুল কাদির জিলানী রা
যারা নবীজীর ইসলাম কে তার মহান জীবনাদর্শ দ্বারা জিন্দা রাখল
এবং তার শান মান মর্যাদা তুলে ধরল নিঃসন্দেহে তারা জান্নাতি
হযরত শাহ জালাল ইয়েমেনি রা
আসুন আমরা সেই মহান হস্তি মাহবুবে খোদা নুরে খোদা নুরে
মুজাচ্ছাম ছাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম এর প্রতি গভীর তাজিম
এবং শানে বেলায়তে দরুদ ও ছালাম জ্ঞাপন করি ।
আচ্ছালামু আলাইয়েকা ইয়া রাছুলুল্লাহ দুজাহান কা ছুলতান
রহমতে আলম শাফায়াতুল্লাহ তাজদারে মদিনা ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১০০ বার সুবহানাল্লাহি আলহামদুলিল্লাহি ও লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহুআকবার পাঠ করা,১০০ বার যে কোন দরূদ পাঠ করা।আর ১০০ বার এস্তেগবার পড়া।কে্উ একাধারে ৩ বছর এই আমল করলে আল্লাহর অলী না হয়ে সে কবরে প্রবেশ করবে না।


তবলীগ করা লোকজন সকাল বিকাল প্রতিদিন কমপক্ষে ২০০ বার দুরূদ পরে।তারা প্রত্যেকটা সুন্নত পালন করে যেটা নিয়ে মস্করা করা হয়।১২ই রবিউল আওয়ালৈ গান বাদ্দি করা এই উপমহাদেশেই আছে।কোন আরবরাষ্ট্র তা করে না।
প্রত্যেক নবীর প্রধান কাজ কালেমা আর আমলের দাওয়াত সেটা বাদ দিয়ে গান গাওয়া কোন হাক্কানী আলেম সাপোর্ট করেনা।
নবীকে যদি কেউ সঠিক ভাবে অনুসরণ করে সেটা তবলীগের লোক।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: বিরতি দিয়ে হলেও শিক্ষনীয় ও অনুসরনীয় একটি পোষ্ট দিয়েছেন।পোষ্টে ++++

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন সবসময়।আমি চাই তবলীগের ব্যাপারটাও সবাই জানুক।জেনে ভালোকে ভালো খারাপ কে খারাপ বলুক।

১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তবলীগের প্রতিদিনের যে ৫ কাজ তার উপর ও পোস্ট লেখার চেষ্টা করছি।শিবির আর তবলীগ দাও কুমড়া সম্পর্ক ।ছবিটা আজকে তোলা।

শুভকামনা থাকলো।

১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ভাই কি ইজতেমায় গেছিলেন নাকি ? ঢাকা থাকতে বাসায় বসেই মোনাজাত ধর্তে পারতাম।উত্তরায় থাকতাম তখন।মিস করি সেইসব দিন গুলো।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আখেরি মোনাজাতে থাকবো।

ইনশাআল্লাহ।

এখনো আমি উত্তরা থাকি।
ভালো থাকবেন সবসময়।

১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে ভ্রাতা +

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: kobi


other doinondin mehont somporkey akta post ready korchi

karon ami chi manush janok tarpor ja vabar vabuk

tader bibeker upor

at least tara rajakrder bipokkhey

ar political jhamela mukto

karo kachhey chada baji kore na

amon ke apni taka diley nibeo na
valo thakben sobsomoy

১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

পূরান পাগল বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট+++++++++++++++
রাজারবাগি পাগল,ছাগলগুলো দেখলে খালি জুতাইতে মঞ্ছায়। X( X( X(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.