নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটু ভেবেদেখার দরকার !!

ব্যবসা

একটু ভেবেদেখার দরকার !! › বিস্তারিত পোস্টঃ

অতি গুরুত্ব পুর্ন ও ইমানী বিষয়

২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

ইসলাম ধর্ম হচ্ছে সর্বশেষ ঐশী,সবচেয়ে আধুনিক,সম্পুর্ন বাস্তব সম্মত পুর্নাঙ্গ ধর্ম ও জীবন বিধান।হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আজ থেকে প্রায় ১৫০০ বছর আগে আল্লাহর নির্দেশে এই ধর্ম প্রবর্তন করেন।এই পুর্নাঙ্গ দীন কালক্রমে পুর্ববর্তি নবীদের ধর্মেরন্যায় কুলসিত হবে যা আমরা হাদিস পাঠে জানতে পারি।যুগে যুগে সীয় ধর্মের আলেমরা তাদের মন গড়া ব্যাক্ষা দিয়ে মুল ধর্ম থেকে অনেক দূরে সরে গিয়েছিল, ইসলামে এর ব্যতিক্রম হবেনা।রাসুল(সাঃ)এর পুর্বের পুর্নাঙ্গ নবী হযরত মুসা(আঃ)এর জাতি বনী ইস্রাইল তথা ইহুদীরা যে সকল আদ্ধাতিক ব্যধির কারন ৭২ দলে ভাগ হয়ে ছিল,মুসলমানদের দশা ঠিক তাই হবে! হুবহু ঐ সকল আদ্ধাতিক ব্যধি মুসলমান আলেমদের মধ্যে দেখা দিবে।বরং একটু বেশি হবে।মুসলমানরা ৭৩ দলে ভাগ হবে, একটা ছাড়া বাকি সব বিপথ গামি হবে। আলেমরা আকাশের নিচে সবচেয়ে নিঃকৃষ্ট বস্তুতে পরিনত হবে। তারা ফিতনা তৈরি করবে ফিতনা উল্টা তাদের দিকে ফিরে যাবে।বনী ইস্রাইলদের আদ্ধাতিক রোগের চিকিৎসক হিসেবে হযরত ঈসা(আঃ)এসেছিলেন, ঠিক একই আদ্ধাতিক রোগের চিকিৎসার জন্য মুসলিম সহ সারা বিশ্বের জন্য শেষ বারের মত একজন চিকিৎসক আসবে বলে রাসুল(সাঃ) বলে গেছেন।তাকে রাসুল(সাঃ)কোন সময় ঈসা ইবনে মরিয়ম কোন সময় ইমাম মাহাদী আবার কোন সময় রাসুল(সাঃ) তাঁর দ্বিতীয় আগমন(সুরা জুম্মা ৬২/২-৩ আয়াতের ব্যাখ্যা বুখারী শরিফ--স্বয়ং রাসুল(সাঃ)এর ব্যাখ্যা) হিসাবে পরিচয় দিয়েছেন। বলে রাখা ভাল যে বনী ইস্রাইল ঈসা ইবনে মরিয়ম যিনি ২০১৫ বছর আগে এসেছিলেন তিনি ক্রুশীয় ঘটনার পর প্রায় ৮৫-৮৭ বছর জীবিত ছিলেন,তিনি তার নবুওত পুর্ন করেই স্বাভাবিক ভাবে মৃত্যু বরন করেছেন।তার স্বাভাবিক মৃত্যুর বিষয়ে কোরআনে ৩০টি আয়াত আছে,আর ডজন খানেক হাদিস আছে।বরং তার আকাশে জীবিত থাকার কোন প্রমান কুরআন- হাদিসে নাই,মজার বিষয় হল এটা হচ্ছে ইয়াহুদি ব্যধি(বিশ্বাস)।ইয়াহুদিরা বিশ্বাস করে যে আকাশে একজন নবী আছে যার নাম এলিও,তিনি দুই ফিরিস্তার কাধে ভর করে জেরুজালেমের একটি দেয়াল বেয়ে নেমে আসবেন।তার পর ঈসা(আঃ)আসবেন।ঈসা সত্য কিন্তু ইয়াহুদি মিথ্যা, আকাস থেকে কোন নবী আসেনি।যে ভ্রান্ত বিশ্বা্সের কারনে ইয়াহুদিরা ঈসা কে চিন্তে পারেনি একই ভ্রান্ত বিশ্বাসের কারনে আমরা মাহাদী কে চিন্তে পারবনা।“মুসলমানরা ইয়াহুদির পদাঙ্ক অনুসরন করবে” হাদিসটি ভবিতব্য বটে!হারানো ইমান ফিরে পাওয়ার জন্য,হেদায়েত প্রাপ্ত হওয়ার জন্য,রসুল(সাঃ)এর ঐ(মূল) ইসলামে প্রবেশের জন্য, ন্যায় মিমাংসা পাওয়ার জন্য আমাদের সবাইকে অবশ্যই তার হাতে বয়াত করতে হবে এবং তার সিলসিলাতে দাখিল হতে হবে।আল্লাহ তায়ালা যার হাতে এসব দায়িত্ব দিয়েছেন তিনি ছাড়া অন্য কারো কাছে এসব পাওয়া সম্ভব নয়। তবে তার অবর্তমানে কিছুটা হলেও সম্ভব।তিনি যখন বর্তমান হবেন, তখন তিনি ও তার জামাত হবে সেই একদল যা নাযাত প্রাপ্ত, বাকীরা ৭২রে অর্থাৎ বিপথ গামি, আবু জাহেল,অশ্বিকারকারী দল।যেহেতু বিষয়টি অতি গুরুত্ব পুর্ন ও ইমানী বিষয়, তাই আসুন আমরা ইমাম মাহাদী/ঈসা ইবনে মরিয়ম সম্পর্কিত সকল হাদিস পর্যালোচনা করি এবং আল্লাহ তাকে পাওয়া মাত্রই যেন তাকে মানার তৌফিক দান করেন (আমিন)
আপনি যদি একজন নিরপেক্ষ মনের অধিকারি হন,তবে প্লীজ শেয়ার করুন

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.