নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীন জাতির কথা কোরআনে পরিষ্কারভাবে আছে। জিন জাতি আল্লাহর বিস্ময়কর ও রহস্যঘেরা সৃষ্টি। কোরআনের কোনও আয়াত কেউ অস্বীকার করলে সে মুসলমান থাকে না। শিয়া, সুন্নি, খারেজি, রাফেদি ইত্যাদি সকল দল জীনের ব্যাপারে একমত। কোরআনের আয়াত অস্বীকারকারী সম্পর্কিত কিছু আয়াত;
[সুরা বাকারাহ : ৩৯ ] 'আর যে লোক তা অস্বীকার করবে এবং আমার আয়াতগুলোকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার প্রয়াস পাবে, তারাই হবে জাহান্নামবাসী ; অন্তকাল সেখানে থাকবে'।
[সূরা নিসা : 56] 'এতে সন্দেহ নেই যে, আমার আয়াত সমুহের প্রতি যেসব লোক অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করবে, আমি তাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ করব। তাদের চামড়াগুলো যখন জ্বলে-পুড়ে যাবে, তখন আবার আমি তা পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে, যাতে তারা আযাব আস্বাদন করতে থাকে। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, হেকমতের অধিকারী'।
কোরআনের শতাধিক আয়াতে জিন শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়। মানুষের মতো তারাও আল্লাহর আনুগত্য ও ইবাদতের জন্য আদিষ্ট। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি মানুষ ও জিন জাতিকে কেবল আমার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা : জুররিয়্যাত, আয়াত : ৫৬)
মানবজাতির মতো তাদের ভেতরও আল্লাহ নবী ও রাসুল প্রেরণ করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘হে জিন ও মানব সম্প্রদায়! তোমাদের কাছে কি তোমাদের মধ্য থেকে রাসুল আসেনি, যারা তোমাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছে।’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ১৩০)
রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও জিনদের মধ্যে দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। কোরআন ও হাদিসের একাধিক বর্ণনা থেকে জিনদের সঙ্গে রাসুল (সা.)-এর সাক্ষাৎ প্রমাণিত হয়। হাদিসের বর্ণনা থেকে বোঝা যায়, রাসুল (সা.) জিন জাতির কাছে একাধিকবার দ্বিনের দাওয়াত নিয়ে যান এবং তাঁর হাতে জিনদের এক ও একাধিক দল ইসলামও গ্রহণ করে। পবিত্র কোরআনে ‘জিন’ নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা রয়েছে। যার শুরুতেই বলা হয়েছে, ‘বলুন! আমার প্রতি ওহি অবতীর্ণ হয়েছে, জিনদের একটি দল মনোযোগ দিয়ে (কোরআন) শ্রবণ করেছে এবং বলেছে, আমরা এক বিস্ময়কর কোরআন শ্রবণ করেছি, যা সঠিক পথের নির্দেশ করে। ফলে আমরা তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি। আমরা আমাদের প্রতিপালকের সঙ্গে কাউকে শরিক করব না।’ (সুরা: জিন, আয়াত : ১-২)
জীন মসজিদ- সৌদি আরব।
সুরা আহকাফেও এমন একটি ঘটনার বিবরণ পাওয়া যায়। যেখানে স্বজাতির মধ্যে জিনদের ইসলাম প্রচারের বিবরণও এসেছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো! যখন আমি তোমার প্রতি জিনদের একটি দলকে আকৃষ্ট করেছিলাম, যারা কোরআন পাঠ শুনেছিল। যখন তারা তার নিকট পৌঁছাল, তখন তারা বলল, চুপ করে শোনো। কোরআন পাঠ শেষে তারা নিজ সম্প্রদায়ের কাছে সতর্ককারী হিসেবে ফিরে গেল। তারা গিয়ে বললো : হে আমাদের কওমের লোকজন! আমরা এমন কিতাব শুনেছি যা মূসার পরে নাযিল করা হয়েছে৷ যা ইতিপূর্বেকার সমস্ত কিতাবকে সমর্থন করে, ন্যায় ও সঠিক পথপ্রদর্শন করে৷হে আমাদের কওমের লোকেরা, আল্লাহর প্রতি আহবানকারীর আহবানে সাড়া দাও এবং তাঁর প্রতি ঈমান আনো৷ আল্লাহ তোমাদের গোনাহ মাফ করবেন এবং কষ্টদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবেন৷’ (সুরা : আহকাফ, আয়াত : ২৯-৩১)
আল্লামা ইবনে ইসহাকের সূত্রে আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) এ ঘটনাকে হিজরতের পূর্বে বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) তায়েফ থেকে ফেরার পথে এক উপত্যকায় নামাজ আদায় করছিলেন। তখন জিনদের একটি দল তাঁর কোরআন তিলাওয়াত শুনে থেমে যায় এবং রাসুল (সা.)-এর ঈমানের ঘোষণা দেয়। সম্ভবত তায়েফবাসীর আচরণে তিনি যে ব্যথা পেয়েছিলেন, তার সান্ত্বনাস্বরূপ আল্লাহ তাঁর প্রতি জিনদের দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেন। আল্লামা ইবনে ইসহাক ও ইবনে সাদের মতে, সেই দলে দুই গোত্রের ৭০ থেকে ৯০ জন জিন উপস্থিত ছিল।
ড. খালেদ বিন উসমান আস-সাবত বলেন, রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে জিনদের ছয়টি পৃথক সাক্ষাতের বর্ণনা পাওয়া যায়। যার মধ্যে দুইবার মক্কায়, তিনবার মদিনায় এবং একবার মদিনার বাইরে তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। কখনো তিনি একা ছিলেন আবার কখনো তাঁর সঙ্গে সাহাবিদের কেউ উপস্থিত ছিলেন।
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত অপর হাদিসে পাওয়া যায়, এক রাতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে না পেয়ে সাহাবায়ে কেরাম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। তিনি ফিরে এসে বলেন, ‘আমার কাছে একদল জিন এসেছিল। আমি তাদের সঙ্গে যাই এবং তাদের সম্মুখে কোরআন তিলাওয়াত করি।’ অতঃপর নবী (সা.) আমাদের নিয়ে যান। আমাদেরকে তাদের চিহ্ন ও তাদের আগুনের চিহ্ন দেখান। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৫০)
মানবজাতির মতো জিন জাতিও আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্যের ব্যাপারে আদিষ্ট। সুতরাং পরকালে তাদের কৃতকর্মের জন্য জবাবদিহি করতে হবে এবং অবাধ্যতার জন্য শাস্তির মুখোমুখি হবে—এ ব্যাপারে প্রাজ্ঞ ইসলামী ব্যক্তিত্বরা একমত। পবিত্র কোরআনের একাধিক স্থানে বলা হয়েছে, অবিশ্বাসী ও অবাধ্য জিনরা মানুষের মতো শাস্তি ভোগ করবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি অবশ্যই জিন ও মানুষ উভয়ের মাধ্যমে জাহান্নামকে পূর্ণ করব।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ১১৯)
অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি বহু জিন ও মানুষকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৭৯)
মানুষ ও জীন উভয় জাতির উচিত আল্লাহর এবাদত করে জাহান্নাম থেকে বাঁচা ও জান্নাতে দাখিল হওয়া। আর মানুষের উচিত খারাপ জীন থেকে বাঁচা। ওয়ামা তৌফিক ইল্লাহ বিল্লাহ।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিধর্মী জীন আছে। তবে এরা পৃথিবীর ধর্ম গুলি অনুসরণ করে কি না জানি না। এরাই মানুষের ক্ষতি করে। পরহেজগার জীন আছে। এরা মানুষের ক্ষতি করে না। মানুষের আগে আল্লাহ জীন জাতিকে সৃষ্টি করেছেন। স্বাধীন চিন্তা ও বিবেক শুধু মানুষ ও জীনের আছে। এ জন্য আল্লাহ মানুষ ও জীনকে আল্লাহর আদেশ পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন। শয়তানও একটা জীন। এবাদতের মাধ্যমে সে ফেরেশতার সর্দার হয়েছিল। আবার নাফরমানীর কারণে অভিশপ্ত হয়েছে।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষর শরীর জীবন্ত সেলের থেকে তৈরি, জ্বীনের শরীর কিসের থেকে তৈরি?
১৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রথম মানুষ মাটি থেকে তৈরি। পরে এতে আল্লাহ প্রান দেন (কোষগুলি জীবন পায়)। পরের মানুষরা ওনার থেকে তৈরি। জীন শিখাহীন আগুন থেকে তৈরি। তবে জীন যে কোনও আকৃতি ধারণ করতে পারে। মানুষের দেহের মধ্যেও প্রবেশ করতে পারে। শয়তান মানুষের শিরায় মিশতে পারে।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জিন বলতে কিছু নেই—এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। পবিত্র কোরআনে (সুরা : হিজর, আয়াত : ২৭)
মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আমি প্রজ্বলিত অগ্নিশিখা থেকে জিন সৃষ্টি করেছি।’ এ ছাড়া ‘সুরা জিন’
নামের কোরআনে পাকের একটি স্বতন্ত্র সুরার নামকরণ হয়েছে। ছোট-বড় প্রায় ৫৭টি আয়াতে এ সম্পর্কিত
বহু বিস্ময়কর তথ্য রয়েছে, যা নিশ্চিতরূপে জিনের অস্তিত্ব প্রমাণ করে। জিনদের সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য পাওয়া
যাবে, যা পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে নিশ্চিতরূপে প্রমাণিত।
সুতরাং জিন অবিশ্বাসকারীরা আল্লাহর কালাম বিশ্বাস করেনা। আর
আল্লাহর কালাম বিশ্বাস না করলে তারা মুসলমান নয়।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নুরু ভাই আপনি সঠিক কথা বলেছেন দলিল সহ। আল্লাহর কালামের বাণীকে হাল্কাভাবে নেয়ার কোনও সুযোগ নাই। ধন্যবাদ বাড়তি তথ্য যোগ করার জন্য।
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
@ গাজীসাব জ্বীনের শরীর কিসের থেকে তৈরি?
পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, “আর তিনি জ্বীনকে সৃষ্টি করেছেন আগুনের শিখা দিয়ে।” (সূরা আর-রহমান, ১৫)। আরেকটি আয়াতে বলা হয়েছে, “আর আমি এর আগে জ্বীন সৃষ্টি করেছি প্রখর আগুন দিয়ে।” (সূরা আল-হিজর, ২৭)। জ্বীনের গঠন সম্পর্কে হাদীসেও বলা হয়েছে। যেমনঃ
আয়েশা(রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল(সঃ) বলেছেন- “ফেরেশতারা আলোর তৈরী, জ্বীনরা আগুনের স্ফুলিংগ থেকে তৈরী এবং আদমকে যেভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে তার বর্ণনা (মাটি থেকে) পবিত্র কুরআনে রয়েছে।” (মুসলিম শরীফ ১৮/১২৩ – তাফসীর আন নববী)
ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে, মুহাম্মদ জ্বীন ও মানব উভয়জাতির নবী হিসেবে প্রেরিত হয়েছেন। সুলায়মান আঃ এর সেনাদলে জ্বীনদের অংশগ্রহণ ছিল বলে কুরআনে উল্লেখ আছে। আরো বলা হয় "ইবলিশ" তথা শয়তান প্রকৃতপক্ষে জ্বীন জাতির একজন ছিল।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে জিনের আকৃতিবিষয়ক যেসব বর্ণনা এসেছে, তা মৌলিকভাবে তিন প্রকার। দৃশ্যমান : অর্থাৎ জিনের প্রকৃত আকৃতি মানব চোখে অবলোকনযোগ্য। (তাবরানি : ৫৭৩) অদৃশ্যমান : অর্থাৎ জিনের আকৃতিবিহীন শুধু শারীরিক উপস্থিতি অনুভূত হওয়া। (সুরা : আরাফ, আয়াত : ২৩) বিকৃত আকৃতি : মানুষ, পশু-পাখি কিংবা বৃক্ষলতার আকৃতি ধারণ করা। (তাবরানি : ৪০১২)
জিন জাতি আল্লাহর মাখলুকের মধ্য থেকে একটি মাখলুক। মহান আল্লাহ তাদের রব। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মানুষ ও জিন, তোমরা তোমাদের রবের কোনো অবদানকে অস্বীকার করতে পারবে?’
আর প্রত্যেক নবী নির্দিষ্ট অঞ্চলের তৎকালীন মানুষ এবং জিনদের হেদায়েতের বার্তাবাহক হিসেবে প্রেরিত হয়েছেন। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘ওহে মানুষ ও জিন, আমি কি যুগে যুগে তোমাদের কাছে নবী প্রেরণ করিনি…?’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ৩০)
সুতরাং আপনি কোরআন বিশ্বাস করবেন নাকি গোয়ার্তুমি করবেন?
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:২১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: জ্বীন সম্পর্কে বাংলাদেশে ভীতি আছে। বিশেষত গ্রামে গঞ্জে অনেককেই জ্বীনে ধরছে শুনতে পাই। কিছু ঘটনা নাকি মানসিক বা অভিনয় এমনও শুনেছি। রহস্যময় জিনিসগুলি সব সময় ভীতিকর।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গ্রামে অনেক সময় মানসিক সমস্যাকেও জীনে ধরা বলা হয় এবং রোগীর উপর অত্যাচার করা হয়। জীনের কথা কোরআনে আছে। তবে ওদের ব্যাপারে বেশী কিছু বলা নাই। আমাদের এত জানারও আসলে দরকার নাই। তবে খারাপ জীন মানুষের ক্ষতি করতে পারে বিভিন্ন কারণে।
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "জীন শিখাহীন আগুন থেকে তৈরি। "
-শিখাহীন আগুনটা কি রকম, আপনি বা অন্য কোন ব্লগার উহা বুঝেন?
১৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সৃষ্টিতত্ত্বের এত কিছু বুঝলে তো আমি মানুষ হতাম না মহামানব হতাম। অন্য কোনও ব্লগার এটা বোঝেন কি না এটা আমার জানা নাই। পৃথিবীর সব কিছু আমার বুঝতে হবে এটা আমি মনে করি না। তবে আমার ধারনা আপনি চেষ্টা করলে বুঝতে পারবেন।
এ ব্যাপারে পড়াশুনা করেন। জীন কিন্তু আমেরিকাতেও আছে। ধরলে বুঝবেন জীন কাকে বলে।
৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন, "@ গাজীসাব জ্বীনের শরীর কিসের থেকে তৈরি? পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, “আর তিনি জ্বীনকে সৃষ্টি করেছেন আগুনের শিখা দিয়ে।” (সূরা আর-রহমান, ১৫) "
আপনি বলেন, "জীন শিখাহীন আগুন থেকে তৈরি। "
-কোনটা সঠিক?
১৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি ভুল বলেছি। শিখাহীন আগুন না এটা হবে ধোয়াহীন আগুন। আমার স্মরণ শক্তির দোষ। এ জন্য আমি দুঃখিত। নুরু ভাই ঠিক বলেছেন। আরবি 'নার' এর বাঙলা করা হয়েছে ধোঁয়াহীন আগুন। তবে কি রকম আগুন এটা বড় কথা না। জীন আগুনের তৈরি। আরবি থেকে বাংলা করার সময় সঠিক বাংলা অনেক সময় করা যায় না। তবে জীন থেকে সাবধান থাকবেন। কালো কুকুর, সাপ এরা অনেক সময় আসলে জীন হয়। তবে সব কালো কুকুর বা সাপকে জীন ভাববেন না। কিছু জীন নোংরা জায়গাতে থাকে। তাই নোংরা জায়গা এড়িয়ে চলবেন। তবে আপনার একটা সুবিধা আছে। জীন দেখা গেছে যে সাধারণত তরুণদের ধরে বেশী। ছেলে জীন মেয়েদের ধরে আর মেয়ে জীন ছেলেদের ধরে। জীন অনেক সময় তুলে নিয়ে তাদের দেশে নিয়ে যায়। আবার অনেক দিন পরে ফেরত দিয়ে যায়। আমাদের দেশের খারাপ পীররা খারাপ জীনের সাহায্যে কিছু ভেল্কি দেখায়। বিদেশে যে ব্ল্যাক মেজিক বলে এটাও সম্ভবত আমেরিকান জিনদের সাহায্যে করা হয়। আমেরিকান হোক আর বাংলাদেশী হোক খারাপ জীন খারাপ কাজ করে সারা দুনিয়াতেই। কিছু জীন বনে জঙ্গলে থাকে। আমেরিকাতে তো অনেক বন জঙ্গল আছে। কাজেই কাজ না থাকলে বনে যাবেন না।
৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
পরী, জ্বীন, পেত্নী, পিশাচ, ভুত, ইত্যাদি হচ্ছে আদি সাহিত্যের (ইসলাম ও খৃষ্টান ধর্মের আগের কথা) রূপকথা; এগুলো ধর্মীয় পুস্তকে আসাটা ভালো লক্ষণ নয়।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একই ধরনের জিনিসকে খ্রিষ্টানরা বলে ডেমন আর ইহুদিরা বলে শেডিম। আরবি বাইবেলে ডেমনকে জীন অনুবাদ করা হয়েছে। ফেরেশতা বিশ্বাস করতে পারলে জীন বিশ্বাস করা কঠিন কিছু না। ফেরেশতারা আলোর তৈরি।
৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মহান আল্লাহ সুবাহানা তায়ালা জিন জাতিকে ধ্বংস করেছেন ।
তারপর মানব জাতিকে সৃষ্টি করেছেন।
সেই বিবেচনায় বর্তমানে জিনের কোনো অস্তিত্ব নেই।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রসুল (সাঃ) জিনদের হেদায়েত করেছেন, ওদের সাথে ওনার দেখা হয়েছে। আমার পোস্টে আছে। নুরু ভাইয়ের পোস্টেও আছে।
আল্লাহ জীনদের ধ্বংস করেছেন এই তথ্য কোথায় পেয়েছেন? জীনদের দেখা পাওয়াই তো দুষ্কর। শয়তানও তো জীন ওটাকেও কি জীনদের সাথে ধ্বংস করেছেন?
১০| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
জীন কিন্তু আমেরিকাতেও আছে। ধরলে বুঝবেন জীন কাকে বলে।
হা হা হা .....
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি হা হা হা করছেন, অস্ট্রেলিয়াতেও আছে বলে খবর পেয়েছি। কিছু জিন জঙ্গলে থাকে। তাই দরকার ছাড়া জঙ্গলে যাবেন না। বাংলাদেশের সুন্দরবনে জীন আছে। কিছু জীন আছে যে গুলি কালো কুকুর বা সাপের রূপ নিয়ে থাকে। তাই সাবধান।
১১| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আমার স্টোরিই আছে । নট সিওর শেয়ার করা ঠিক হবে কিনা ।
জিন কিনা আই ডোন্ট নো বাট সামথিং যেটার কোনও এক্সপ্লানেশন নেই ।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার পরিচিত ( আত্মীয় আসলে, আমার দুলা ভাই) একজনের কথা জানি যার সাথে জীন ছিল বা আছে। সে এমন কত গুলি জিনিস দেখিয়েছে যা বিশ্বাস করার মত না। অনেকটা মাইন্ড গেমের মত। টিভিতে কিছু দেখায়। ওগুলি দেখে আমি বিস্মিত হই না। কারণ আমার দুলা ভাই এই ধরনের কিছু জিনিস আগে আমাদের দেখাতেন। আমি তাকে ৪০ বছর ধরে চিনি। তাই আমাকে সে মিথ্যা কথা বলবে না বা ফাঁকি দিবে না। এগুলি হাতের কারশাজি না এটা আমি নিশ্চিত। তার জীবনের কয়েকটা ঘটনা বলেছে যেটার কোনও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নাই। অতি অল্প সময়ে সে এমন একটা দুর্গম এলাকা অতিক্রম করেছে যা অসম্ভব। এটা অনেকভাবে পরীক্ষা করা হয়েছে যারা এর সাথে জড়িত ছিলও তাদের দ্বারা। কিন্তু কোনও ব্যাখ্যা পাওয়া যায় নাই। আমার বোনও তাই বিশ্বাস করে কারণ সে কাছে থেকে দেখছে। আমার পোস্তটা আমি দিলাম আজ দুপুরে কিন্তু দেখাচ্ছে ১২ ঘণ্টা আগে। বুঝতে পারছি না। এটাও কি জীনের কোনও কারশাজি নাকি।
১২| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
এটাও কি জীনের কোনও কারশাজি নাকি।
এই পোষ্টের টাইম দেখাচ্ছে এটা ১৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫৮ বাংলাদেশ টাইম ।
আমি ভাবছি লিখবো কিনা অভিজ্ঞতাগুলো । পরে দেখা যাবে নিজের লেখা পড়ে নিজেই ভয়ে আর ঘুমাচ্ছিনা । অলরেডি ১ তার বেশী বাজে
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভয় লাগলে দিনের বেলায় লিখেন। আমি কিন্তু আমার পোস্টটা ১৭ তারিখ দুপুরে পোস্ট করেছি (বাংলাদেশ সময়)। প্রথমে ঠিক দেখাচ্ছিল। এখন আরও ১২ ঘণ্টা আগের দেখাচ্ছে। ফলে পোস্টটা পিছনের দিকে চলে গেছে। জীনের দ্বারা অনেক কিছুই সম্ভব।
১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
আরে নাহ এটা হতেই পারেনা । এরকম হয় অনেকসময় gmt সেটআপের কারনে অনেক এলোমেলো হয় । আমি একসময় কিছু ইভেন্ট রান করতাম টাইম নিয়ে খুব উলটাপাল্টা হতো । আর তাছাড়া ছোট ছোট বিষয় পিক করলে সিরিয়াস বিষয় হাল্কা হয়ে যাবে ।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। এটা আমার অগ্রাহ্য করা উচিত। আমার বাবা সুন্দরবনের একটা ঘটনা বলেছিলেন। উনি তখন তরুণ এবং চাকরীর কারণে সুন্দরবনের ভিতরে থাকতেন। ওনাদের লঞ্চ পথ হারিয়ে ফেলেছিল। পরে ওনারা খেয়াল করলেন যে সামনে একটা আলো নদীতে দেখা যাচ্ছে। সুন্দরবনে তখন ওনাদের লঞ্চ ছাড়া কোনও জন্ত্র চালিত যান ছিল না। হয় তো নৌকা থাকতে পারে। কিন্তু কিছুতেই ওনারা ঐ আলোটাকে ধরতে পারছিলেন না। ওনারা অনেক বেশী গতিতে চলার পরও সেই আলোর কাছে যেতে পারছেন না। ওনারা কাছে যেতে পারলে হয়ত কথা বলে সাহায্য চাইতেন। অনেক ক্ষণ পরে এভাবে ঐ আলো অনুসরণ করার পরে ওনারা আবার সেই জায়গায় ফিরে যেতে সক্ষম হয় যে জায়গা তারা খুজছিলেন। পরের দিন ওনারা ঐ ধরনের কোনও নৌকার খোজ পাননি এবং অন্য নৌকার লোকরাও কিছু বলতে পারল না। ব্যাপারটা তাদের কাছে রহস্যময় মনে হয়। পৃথিবীতে কিছু রহস্যের সমাধান পাওয়া যায় না।
১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: রসুল (সাঃ) জিনদের হেদায়েত করেছেন, ওদের সাথে ওনার দেখা হয়েছে। আমার পোস্টে আছে। নুরু ভাইয়ের পোস্টেও আছে।
আল্লাহ জীনদের ধ্বংস করেছেন এই তথ্য কোথায় পেয়েছেন? জীনদের দেখা পাওয়াই তো দুষ্কর। শয়তানও তো জীন ওটাকেও কি জীনদের সাথে ধ্বংস করেছেন?
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি যে ভিডিও দিয়েছেন সেটাতেও সব জীন মরে গেছে এরকম বলা নাই। বলা হয়েছে কয়েকজন বেচে গেছে। তাদের মধ্যে থেকে ইবলিস কে ফেরেস্তারা আলাদা করেছে। আর তাছাড়া এটা একটা দলিল প্রমানহীন কল্প কাহিনী। আপনার কথা যদি সত্যি হয় তাহলে রসুল (সাঃ) কিভাবে জীনদের সাথে দেখা করলেন? কোরআনেও রসূলের সাথে সাক্ষাতের কথা বলা আছে। ইউটিউবে যা দেখবেন তাই বিশ্বাস করবেন না।
১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জিনদের ব্যাপারে অনেক সুন্দর পোস্ট দিয়েছেন। নূরু ভাইয়ের সংযোজনীগুলো মূল্যবান। আমার নিজ জীবনে ঘটে যাওয়া এমন কিছু ঘটনা আছে, যার ব্যাখ্যা আমি আজও পাই নি। এখানে একটা লিংক রইল। সময় পেলে দেখবেন।
এদের ব্যাপারে প্রশ্নও আছে অনেক। এদের সংখ্যা কেমন, এদের বাসস্থান কোথায়, এদের খাওয়া-দাওয়ার প্রণালি কী, ইত্যাদি। এদের কোনো নবী-রাসুলের নাম জনা গেছে কিনা এবং তারা কি শুধু জিনদের নবীই ছিলেন, নাকি মানুষেরও নবী ছিলেন?
জিনরা যে বিভিন্ন রূপ, যেমন কালো কুকুর বা সাপের আকার ধারণ করতে পারেন, তার কোনো সূত্র আছে?
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে জীনদের ব্যাপারে খুব বেশী কথা কোরআন, হাদিসে নেই। তবে এরা কুকুর, সাপ এগুলির রূপ নেয় এ ব্যাপারে সহি হাদিস আছে।আমি পরে দিতে পারব। বাকি অনেক বর্ণনা আছে যেগুলি ভিত্তিহীন ও বানোয়াট কথা। আমাদের রসুল (সাঃ) জিনদেরও রসুল ছিলেন। তবে জীনদের নিয়ে আমাদের মাথা ঘামানোর কোনও প্রয়োজন নেই। এটা আমাদের এবাদত বন্দেগি, পরহেজগারির উপর কোনও প্রভাব ফেলে না। তবে যেহেতু কোরআনে পরিষ্কারভাবে বলা আছে, সহি হাদিসে আছে তাই মুসলমান হিসাবে আমাদের এটা বিশ্বাস করতে হবে। ফেরেশতা বিশ্বাস করতে পারলে জীন কেন বিশ্বাস করতে পারব না। আমার পোস্টের মূল উদ্দেশ্য হোল যেটা কোরআনে আছে সেটাকে বিশ্বাস করতে অনেকে গড়িমসি করছে। আপনার অভিজ্ঞতাগুলো কালকে পড়বো ইনশাল্লাহ। আপনার গল্প পড়ে আমি কিছু মন্তব্য করেছি।
১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
you can check this out
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি সত্যিই আলাদা একটা পোস্ট দিয়ে দিলেন। আমি বিস্মিত। আমি ওটা পড়ছি।
১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:২৬
নতুন নকিব বলেছেন:
জিন যে আছে, জিনেরাও যে আমাদেরই মত ভিন্ন একটি জাতি- এটা কুরআনের স্পষ্ট ভাষ্য। কুরআনুল কারিমের বহু আয়াতে জিনের বিষয়ে বিস্তর আলোচনা এসেছে। একটি সূরার নামকরণই হয়েছে সূরাতুল জিন নামে। সুতরাং অবিশ্বাস করার প্রশ্নই আসতে পারে না। অন্ততঃ মুসলিমদের জন্য। মুসলিম হলে তাকে জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাসী হতেই হবে। অন্যথায় তার ঈমান থাকবে না।
ভালো থাকার প্রার্থনা।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নতুন নকিব ভাই আমি এই জন্যই পোস্টটা দিয়েছি। কারণ অনেকে কোরআনে বলার পরেও বিশ্বাস করতে চায় না। জীন নিয়ে আমাদের এত মাথা ঘামানোর দরকার নাই কারণ আমাদের আমল, ইবাদত, পহেজগারি এর সাথে সম্পৃক্ত নয়। কিন্তু আমার কথা হোল কোরআনের কথা তো বিশ্বাস করতে হবে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৫
মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: আপনারা এতো কঠিন করে বলেন কেন, আমি বুঝতে পারি না। শুধুমাত্র পৃথিবীতেই ৮৭ লক্ষেরও অধিক ধরনের প্রাণী থাকার সম্ভাবনার কথা বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন। এর মধ্যে মাত্র ১৩ লক্ষ স্পিশিস এখন পর্যন্ত বিস্তারিত বর্ণনা করা সম্ভব হয়েছে। আমাদের দৃষ্টিসীমার বাইরে অনেক প্রাণীই থাকতে পারে (জীন সহ)। আমাদের ভিসুয়াল অ্যাবিলিটি খুবই সীমিত, এর বাইরে কোন কিছুই আমরা দেখতে পাই না।
ধরুন, যে জীবনে ভাইরাস দেখে নাই, সে যদি বলে ভাইরাস বলে কিছু নাই, তাকে আপনি নির্বোধ বলতে পারেন, কিন্তু তার ধর্মই থাকবে না সেটা কিভাবে বলেন। জিনে বিশ্বাস রাখা কি আমাদের ধর্মের মূলনীতির মধ্যে পড়ে? শুধুমাত্র জিনে বিশ্বাস না করার কারনে আল্লাহ তাআলা একজন মানুষকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিবেন? হতে পারে আপনি সঠিক কথাই বলছেন, কিন্তু আমি সৃষ্টিকর্তাকে এতো সংকীর্ণভাবে দেখি না।
১৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোরআনে বিশ্বাস করা আমাদের ধর্মের মূলনীতির মধ্যে পরে। কোরআনের কথাকে বিশ্বাস না করলে সে মুসলমান থাকে না। জীনে বিশ্বাস কেউ না করলে সে কোরআনের কথাকে বিশ্বাস করছে না। এ কারণেই আমি/ আমরা এভাবে বলেছি। আল্লাহর কোরআন অবিশ্বাস করাটা কে ছোট করে দেখার অবকাশ নাই। আপনার মন্তব্যের প্রথম অংশের জের ধরে বলছি যে মানুষ যেহেতু সব কিছু দেখতে পায় বা শুনতে পায় না তাই না দেখা না শোনা সত্ত্বেও কোরআনে যে জাতির কথা বলা আছে তা বিশ্বাস করতে হবে। আমার পোস্টের উদ্দেশ্য হল যে কোরআনকে অক্ষরে অক্ষরে দ্বিধাহীনভাবে মানতে এই বার্তা সবাইকে দেয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইসলামের আগে, জ্বীন, ভুত, পেত্নী সম্পর্কে মানব সমাজে গল্প প্রচলিত ছিলো। কিছু জ্বীন যদি ইসলাম গ্রহন করে মুসলমান হয়ে থাকে, অন্য কিছু জ্বীন কি খৃষ্টান ধর্ম ও ইহুদী ধর্মে আছে?