নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তাশীল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় আছি

সাড়ে চুয়াত্তর

আমার লেখার মাঝে আমার পরিচয় পাবেন

সাড়ে চুয়াত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

শৈশবের নিখাদ প্রেম

১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

শৈশব কালের স্মৃতি সবারই কম বেশী আছে। আমারও আছে। কিন্তু উল্লেখ করার মত শৈশব কালের স্মৃতি আমার তেমন নেই বললেই চলে। কিছু স্মৃতি আছে কষ্টের। সেগুলি বলা যাবে না। নস্টালজিক হওয়ার মত আনন্দের স্মৃতি কম। তবে একটা মধুর স্মৃতি বেশ কিছু দিন আগে একটা পোস্টে মন্তব্য আকারে সংক্ষেপে প্রকাশ করেছিলাম। সেটাই আবার বলার চেষ্টা করছি। যদিও এই বুড়ো বয়সে এই স্মৃতি পাবলিক প্লেসে বলতে আমার লজ্জা লাগছে। তারপরও লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে বলছি। কেউ হাসবেন না দয়া করে। অবশ্য আমার পরিচিত কেউ এই লেখা দেখলে আমাকে খ্যাপাতে পারে। আমার স্মরণ শক্তি কম। তাই অনেক কিছু ভুলে গেছি। যতটুকু মনে আছে সেটুকুই বলছি।

আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়ি তখন আমাদের স্কুলে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছিল। এটা ১৯৮৪ সালের ঘটনা। আমাদের স্কুলের নাম ছিল রাইফেলস পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এখন সেই স্কুলের নাম বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ। এটা ঢাকার বিজিবির (তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস) সদর দপ্তর পিলখানার ভিতরে ৫ নাম্বার গেটের (হাজারীবাগের কাছে) পাশে অবস্থিত।

আমাদের নার্গিস ম্যাডামের আহবানে সেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে একটা দলীয় নাচে আমাকে অংশ নিতে হয়। ম্যাডাম আগে থেকেই আমাকে পছন্দ করতেন। একদিন ম্যাডাম ক্লাস শেষে আমাকে বললেন যে আগামী কাল সকালে নার্সারি ক্লাসের বড় রুমে এসে আমার সাথে দেখা করবে। পরের দিন ম্যাডামের কথা মত সেই ক্লাসে গেলাম। দেখি আরও কিছু ছেলেমেয়ে জড়ো হয়েছে। আমি ক্লাস সিক্সে, বাকিরা কেউ ক্লাস ফাইভ, ফোর, থ্রি, টু এবং ওয়ানের বাচ্চা। এই দলে আমি ছিলাম সবার বড়। ক্লাস ফাইভের একটা ছেলে ছিল।

ম্যাডামের পরিচালনায় ঐ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সুকুমার রায়ের ‘অবাক জলপান’ নামের একটা গল্পকে এবং রবীন্দ্রনাথের ‘সামান্য ক্ষতি’ নামের একটা কবিতাকে নাটিকায় রূপ দেয়া হয়। বারবার শোনার কারণে এই নাটিকা দুটির কিছু সংলাপ এখনও আমার মনে আছে। যেমন ‘বরকে কি তোমরা বরকন্দাজ বল’ কিংবা ‘মহিষী একি ব্যবহার, গৃহ জ্বালাইয়া অভাগা প্রজার’। ‘সামান্য ক্ষতি’ নাটিকার মহিষী হয়েছিলেন ক্লাস সেভেনে পড়া একটা আপু। ক্লাস সেভেনে পড়লেও দেখতে বড় মেয়েদের মত লাগতো। রানীর মত অপূর্ব সুন্দর ছিলেন তখনই। আর রাজা হয়েছিলেন ক্লাস ইলেভেনের একটা ভাইয়া। উনিও বেশ লম্বা এবং সুদর্শন ছিলেন। দেখতে রাজার মতই লাগতো যখন রাজার পোশাক পড়তেন। এছাড়া বিখ্যাত বিদেশী রুপকথা ‘সিনডেরেলা’র একটা গান ‘Lavender's Blue’ গানটা দলীয় নাচ সহ উপস্থাপন করা হয়। এই দলীয় নাচে আমি সহ আরও ছেলেমেয়ে অংশ নেয়। এই গানের দৃশ্যটা ‘সিন্দেরেলা’ সিনেমাতে এভাবে আছে।


এই নাচের জন্য একটা করে ছেলে আর একটা করে মেয়েকে নিয়ে অনেকগুলি জুটি তৈরি করা হয়। জুটিগুলি গানের সাথে তাল মিলিয়ে একজন আরেকজনের কোমর ধরে, হাত ধরে, গায়ে গা মিলিয়ে বল ড্যান্স করবে। ম্যাডামের নির্দেশনায় বল ড্যান্স আমরা শিখে ফেললাম কয়েকদিনের মধ্যেই। আমারটা ভালো হত তাই ম্যাডাম অনেক সময় আমাকে দিয়ে অন্য জুটির মেয়েদেরকেও শিখাতেন। আমার সাথে ক্লাস ফোরের একটা মেয়েকে জুটি হিসাবে দেয়া হোল। মনে করি মেয়েটার নাম ‘স্নিগ্ধা’। আসল নামের সাথে এই ছদ্ম নামের একটা যোগসূত্র আছে। কেউ বলতে পারলে তাকে জিনিয়াস উপাধি দিব। স্নিগ্ধা আমাদের পাশের বিল্ডিংয়ে থাকতো। এই নাচের আগে ওকে অবশ্য ভালোভাবে চিনতাম না। রিহারসাল প্রায় ২/৩ মাস চলেছিল। তারচেয়ে বেশীও হতে পারে। এই নাচ যখন মঞ্চে প্রদর্শন করা হবে তার আগে আমার মা অনেক খোঁজাখুঁজি করে মার্কেট থেকে জিনসের প্যান্ট আর সাদা ফুল শার্ট কিনে দিয়েছিলেন। বাকিরাও যার যার মত কিনেছিল। এটাই নাচের পোশাক ছিল ছেলেদের জন্য । এছাড়া ‘বো’ টাই ছিল গলায়।

এই রিহারসালের ফাঁকে ফাঁকে আমরা সবাই গল্প গুজব করতাম। ধীরে ধীরে ‘স্নিগ্ধার প্রতি একটা ভীষণ টান অনুভব করা শুরু করলাম। স্নিগ্ধাও যে আমার প্রতি একটা ভালোবাসা অনুভব করছে এটা আমি তার আচরণে বুঝতে পারলাম। আমি একটু লাজুক ছিলাম তখন । এখন অবশ্য জীবনের ঘাত প্রতিঘাতে লজ্জা শরম কমে গেছে। তাই ঐ সময়ে কখনই এই ভালালাগার অনুভূতি তাকে সরাসরি বলতে পারি নাই। সেও মুখ ফুটে কিছু না বললেও আচরণের মাধ্যমে তার ভালোবাসার অনুভূতি প্রকাশ করতো। তবে রিহার্সালের সময় অনেক হাসি ঠাট্টা আর গল্প করতাম দুজনে । নাচের মধ্যেও কথা থামতো না আমাদের। ওর ক্লাসে আমার ছোট ভাই পড়তো। ওর ক্লাসে গেলে সে আমাকে অনেক সময় তার টিফিন সাধতো।

স্নিগ্ধা আর আমি একই স্কুল মাইক্রোবাসে যাতায়াত করতাম। পিছনে বসতো মেয়েরা। আমার চেয়ে বড় কয়েকটা আপু ছিল। তারাও বুঝতো কিছু একটা চলছে আমাদের দুজনের মধ্যে। তারাও মাইক্রবাসের মধ্যে আমাদেরকে নিয়ে টিপ্পনী কাটতো আকারে ইঙ্গিতে । আমার বাসার পরে হোল স্নিগ্ধাদের বাসা। আমার বাসার সামনে মাইক্রোবাস আসলে স্নিগ্ধা প্রায়ই উচু গলায় ড্রাইভারকে বলত ‘আঙ্কেল এখানে থামাবেন না’।

নাচের অনুষ্ঠানটা সুন্দরভাবেই হয়েছিল। এই নাচের অনুষ্ঠান শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও আমাদের মধ্যে চোখে চোখে ভালোবাসা চলত দূর থেকে। একই স্কুলে পড়তাম তাই টিফিন টাইমে চোখাচোখি হত। নাচের অনুষ্ঠান শেষ তাই কথা বলতে উভয়েরই লজ্জা লাগতো। কারণ আগে কথা বলার একটা অসিলা ছিল এখন সেটা নেই। কিন্তু কোন অদৃশ্য টানে আমরা একে অন্যের কাছে থাকার চেষ্টা করতাম সব সময় । বিকালে সে আমাদের বাসার কাছে চলে আসত খেলার ছলে। পুরোটাই হৃদয়ের নিখাদ ভালোবাসা। কারণ প্রেমের শারীরিক ব্যাপারটা আমাদের কেউই তখন বুঝতাম না। আমিও স্নিগ্ধাদের বাসার আসে পাশে ঘুরঘুর করতাম বিভিন্ন অসিলায়। বাসার সামনে একসাথে কুতুকুত খেলতাম মাঝে মাঝে সবার সাথে। স্নিগ্ধা স্কুলে কোন কারণে না আসলে আমার সেই দিনটাই মাটি হয়ে যেত। স্কুলে যাওয়া আমার জন্য একটা আনন্দের ব্যাপার হয়ে গিয়েছিল। অথচ আগে স্কুল ফাঁকি দেয়ার প্রবণতা ছিল আমার মধ্যে।

কিশোর বয়সে বছর খানেক এই মধুর সময় আমার জীবনে এসেছিল। তারপরে আমি স্কুল পরিবর্তন করে অনেক দূরে অন্য স্কুলে চলে যাই। তারপর থেকে আর স্নিগ্ধার সাথে যোগাযোগ নাই। ছোট ছিলাম, মোবাইল ইন্টারনেটও ছিল না তাই যোগাযোগ করার সুযোগও ছিল না। অনেক বছর পরে অন্যের মুখে শুনেছি সে বিয়ে করেছে। কিন্তু ঠিকানা দিতে পারেনি কেউ। পরবর্তী সময়ে অনেক দিন আমি তাকে ফেইসবুকে খোঁজার চেষ্টা করেছি কিন্তু ব্যর্থ হয়েছি । স্নিগ্ধাকে খুজেছি তার সাথে প্রেম করার উদ্দেশ্যে না শুধু কৌতূহল থেকে। স্নিগ্ধা কেমন আছে সেটা তার মুখ থেকে শোনার জন্য। তার সাথে একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক যদি চালিয়ে যেতে পারতাম তাহলে কতই না ভালো হত। যদিও আমাদের এই সমাজে এটা একটা সমস্যা হতে পারে। আমার স্ত্রীকে এই কাহিনী বলেছি। সে শুনে খুব মজা পায় আর হাসে।

আমার আর স্নিগ্ধার এই ভালোবাসা বা প্রেম ছিল নিখাদ আর হৃদয় নিঃসৃত। শৈশবের এই প্রেমকে পৃথিবীর কোন পঙ্কিলতা স্পর্শ করতে পারেনি। তাইতো এত বছর পরেও এই মধুর প্রেমের স্মৃতি আমাকে নস্টালজিক করে।

ছবি - jonathanolley.co.uk এবং মাগুরা নিউজ

মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৯

নতুন বলেছেন: অমর প্রেমের জন্য পুরাই ৫ স্টার B-)

১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনি হসপিটালিটি সেক্টরে আনছে তাই সম্ভবত মিল রেখে ৫ স্টার দিয়েছেন।

২| ১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:১৯

মিরোরডডল বলেছেন:




আমরা সাচু আর স্নিগ্ধাকে একটু দেখে নেই।





১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সিনেমার নাম মনে হয় The little rascals। গানটাও মনে হয় বাচ্চাটা গেয়েছে। ভেরী রোমান্টিক।

যে গানের সাথে নেচেছিলাম সেটা নীচে দিলাম।

৩| ১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:২৯

মিরোরডডল বলেছেন:




সাচুতো ছোটবেলায় ফুল তুলে মালা গাঁথতো।
সে মালা দেয়নি স্নিগ্ধাকে?

১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৩৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই প্রেমের আরও দুই বছর আগে আমি আর আমার ছোট ভাই ভোর বেলায় উঠে শিউলি ফুল কুড়াতাম। স্নিগ্ধাকে ফুলের মালা দেয়া উচিত ছিল। তখন বোকা এবং লাজুক ছিলাম। এখন আফসোস হয়। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। :)

৪| ১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩

মিরোরডডল বলেছেন:



অফকোর্স সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। লিংকের স্নিগ্ধাটা কি কিউট নাহ?
সাচুর স্টোরিটাও রোম্যান্টিক, তাই লিংকটা ম্যাচ করেছে।

সাচু খেয়াল করবে আমি কিন্তু হাসিনি কারণ পোষ্টের শুরুতে হাসতে বারণ করা হয়েছে :(

১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হ্যা মেয়েটা অনেক কিউট। কিন্তু আমার স্নিগ্ধা আর একটু বড় ছিল আর একটু স্লিম ছিল। আমিও ছেলেটার চেয়ে একটু বড় ছিলাম। তবে লিঙ্কটা অবশ্যই বেশ ম্যাচ করেছে। অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। ভালো লেগেছে। বেশ জনপ্রিয় একটা সিনেমা সম্ভবত। ভিডিওর নীচে অনেক নস্টালজিক কমেন্ট ছিল।

হাসার জন্য একটা পেত্নি আছে। সময় মত এসে দাঁত কেলিয়ে হেসে যাবে। :)

তবে মিরোরডডলকে মন খুলে হাসার অনুমতি দেয়া হোল। ঐ পেত্নীকে না।

৫| ১২ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩

মিরোরডডল বলেছেন:



আমার আর স্নিগ্ধার এই ভালোবাসা বা প্রেম ছিল নিখাদ আর হৃদয় নিঃসৃত। শৈশবের এই প্রেমকে পৃথিবীর কোন পঙ্কিলতা স্পর্শ করতে পারেনি।

এতো গেলো ছোটবেলার নিখাদ প্রেম, নো পঙ্কিলতা।
এখন কি বড়বেলার খাদযুক্ত ক্ষণভঙ্গুর প্রেমের গল্পটা জানতে পারি।

১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বউয়ের সাথে প্রেম করেছিলাম। কিন্তু সেই কাহিনী পাবলিক প্লেসে বলা যাবে না। :) একটু নাটকীয়তা আছে। এই প্রেমেও তেমন খাদ নাই। তবে কিছু খাদ লাগে। তা না হলে প্রেমের গহনা মজবুত হয় না। ক্ষণভঙ্গুরও বলা যাবে না। কারণ বিয়ের ২১ বছরে ( তার আগে ১ বছর) প্রেম কমেছে বলে মনে হয় নাই। তবে রোমান্টিকতা কমেছে। বাড়ানোর উপায় নিয়ে ভাবছি। শীঘ্রই বেড়ে যাবে আশা করি। জীবনের বিভিন্ন সমস্যা বাঁধা হয়ে দাড়ায়। মুড আসতে চায় না। ঝগড়া ঝাটি তেমন হয় না। হলেও খুব মৃদু পর্যায়ের। আমি বাড়তে দেই না। তার ক্ষেত্রেও একই কথা। আধা বেলার বেশী কথা বন্ধ হয় নাই কখনও। :)

একবার আমার বউয়ের সাথে ঝগড়া হয়েছে। আমার মেয়ের বয়স তখন ৫ বছরের বেশী হবে না। মেয়ে আমাকে বলছে আম্মুর সাথে ঝগড়া কর তাহলে বিয়ে করেছ কেন? এই কথায় অনেক বড় একটা শিক্ষা পেলাম মেয়ের কাছে থেকে। তাই এখন বুঝে শুনে ঝগড়া করি। :) ছেলেমেয়েদের সামনে ঝগড়া করি না।

৬| ১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১২

চারাগাছ বলেছেন:
ব্লগে কাভার ঘোষণা পেলাম আর সেই সুবাদে প্রথম স্মৃতি পড়লাম আপনারটা।
দারুণ।
এই ব্লগে দারুণ সব স্মৃতি লিখিয়ে আছেন। আমি অপেক্ষায় রইলাম।
চমৎকার সব লেখা পাবো এই আশায়।

১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমার আগে অনেকে কৈশোরের স্মৃতি নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন গত কয়েকদিনে। আমি কয়েকটা পড়েছি। ভালো লেগেছে। আপনারও ভালো লাগবে আশা করি। ভালো থাকবেন।

৭| ১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫

মিরোরডডল বলেছেন:



ওরে বাব্বা !! সাচির সাথে বিয়ের পরইতো দেখা যাচ্ছে সেরকম প্রেম, একদম রসে টুবুটুবু।
এটাই ভালো, সবসময় যেনো এমনটাই থাকে।

একসাথে থাকলে রোম্যান্স মায়াতে ট্র্যান্সফর্ম হয়ে যায়, সেই পাগলামি রোম্যান্টিক বিষয়টা কমে যাবে অভবিয়াস।
কাজের প্রয়োজনে অথবা অন্য কোন কারণে যদি দুজন কমপ্লিটলি ডিফারেন্ট লোকেশনে একটা সার্টেন টাইমের জন্য আলাদা থাকা হয়, তখন সেই প্রেমটা আবার উঁকিঝুঁকি দিবে। দূরত্বের কারণে নতুন করে একধরনের আকর্ষণ হবে। তারপর যখন আবার একসাথে হবে, আই'ম সিওর রোম্যান্স ফিরে আসবে :)

১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরও টইটুম্বুর হত যদি জীবনে কিছু সমস্যা না আসতো। বিভিন্ন অনিশ্চয়তা আমাকে সব সময় তাড়া করে। ফলে রোমান্স করার মানসিকতা অনেক সময় রাখতে পারি না। জীবনের পথে বারবার ছন্দ পতন ঘটছে।

প্রথম পর্যবেক্ষণ সঠিক। রোমান্টিকতা না থাকলেও একটা মায়া কাজ করে এখন। আমরা উভয়েই আমাদের সন্তানদের জন্য কত কষ্ট করছি। এটা সেও বোঝে আমিও তারটা বুঝি। ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎটাই এখন মুখ্য। ওরা যেন ভালো করে সেটাই আমাদের লক্ষ্য।

দ্বিতীয় পর্যবেক্ষণও সঠিক। আমি এখন কাজের প্রয়োজনে অনেক দূরে থাকি। সপ্তাহে একবার যাই দুই দিনের জন্য। সপ্তাহ শেষে বাড়ি যাওয়ার সময় আমার ট্রেনের সময় ঘনিয়ে এলে সে বার বার ফোন দেয়। জিজ্ঞেস করে স্টেশনে পৌঁছেছ কি না। মাঝ পথে দুই বার বা তিনবার ফোন দেয় কোথায় আছি আর কতক্ষন লাগবে ঢাকায় পৌছাতে। তখন তার মুড ভালো থাকে বুঝতে পারি কারণ সে শপিংয়ে চলে যায় আমাকে খাওয়াবে বলে। আমার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে তাই আমি বুঝতে পারি।

বাসায় পৌঁছানোর পরে অনেকটা ভিআইপি সেবা পাই। কত কিছু আমার জন্য রান্না করে রাখে। বিদায়ের দিন তার মুখ শুকনা থাকে। অফিস ডে তে সন্ধ্যায় বাসায় আসার পরে কল করতে একটু দেরী হলে সে রাগ করে। এই রাগটা আসলে এক ধরণের ভালোবাসা। :)

৮| ১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এমন একটু আধটু ঘটনা না থাকলে কি আর শৈশব কালটা ভালো কাটে?

১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মনে হয় অনেকেরই আছে। ব্লগাররা কাভা ভাইয়ের আহবানে সাড়া দিয়ে এই সুযোগে তাদের জীবনের শৈশবের প্রেম কাহিনীগুলি প্রকাশ করলে সবাই পড়ে আনন্দ পাবে।

৯| ১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

ইসিয়াক বলেছেন: আহা কিশোর বেলার প্রেম। মজাই আলাদা!
আপনি একটু ভালো করে চেষ্টা করুন স্নিগ্ধাকে নিশ্চয় খুঁজে পাবেন। আমিও আমার ছোটবেলার বন্ধুদের খুঁজে পেয়েছি তেত্রিশ বছর বাদে তবে সেই আন্তরিকতা আর অবশিষ্ট নেই। সময়ে অনেকে বদলে যায়।
আপনার সেই স্কুলের ফেসবুক গ্রুপে এ্যাড আছেন কি? না থাকলে এ্যাড করে নিন।আপনার ইয়ারের কোন না কোন বন্ধুকে পেয়ে যাবেন সেখানে। অনেকে ইয়ার ভিত্তিক গ্রুপ তৈরি করে।নিজেকে মাঝে মাঝে একত্রিত হয়।সেখান থেকে কোন না কোন ভাবে খোঁজ পেয়ে যাবেন। আসলে ভালো লাগার মানুষ ভালো আছে জেনেও আনন্দ।

চমৎকার স্মৃতি কথা।

১২ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো বুদ্ধি দিয়েছেন। এইভাবে চিন্তা করিনি।

কৈশোরের বন্ধুদের মধ্যে অনেক সময় আগের মত আন্তরিকতা থাকে না এটাও অনেক ক্ষেত্রে সত্যি। আমি ৩৩ বছর পরে এক বন্ধুকে খুঁজে পেয়েছিলাম। সে অবশ্য যথেষ্ট আন্তরিক ছিল।

ভালো লাগার মানুষ ভালো আছে জেনেও আনন্দ লাগে। একমত। অন্য কিছু চাওয়া পাওয়া থাকে না। সে ভালো থাকুক এইটুকুই কামনা থাকে।

১০| ১২ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: ছোট বেলাটাই আমাদের আনন্দে কাটে।তার পর কোথায় হারিয়ে যায় সেই ছোট বেলা তাকে আর খুঁজেই পাওয়া না।পড়ে ভালো লাগলো ।

১২ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বড় হবার পরে জীবন জটিল হয়ে যায়। তাই ছোটবেলার মত নির্ভেজাল আনন্দ বড় হওয়ার পরে পাওয়া যায় না। ধন্যবাদ।

১১| ১২ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ পোষ্ট !!
অনেকদিন থেকে লেখালিখিতে আগ্রহ নাই বলে মন্তব্য অল্পতে। অনেক ভালো লাগছে লেখা।

১২ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জী আপা, আপনাকে অনেক দিন পরে দেখলাম (মানে ব্লগে দেখলাম)। :)

আপনার লেখার জন্য অপেক্ষা করছি। আশা করি অচিরেই আপনার লেখার আগ্রহ ফিরে আসবে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন আর বেশী বেশী লিখবেন আমাদের জন্য।

১২| ১২ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: স্নিগ্ধা(ছদ্মনাম)কে একবার খুঁজে পান দেখবেন আপনার গিন্নীর ওই হাসি আর থাকবে না।
আপনিই তো বলেছেন ছেলেবেলার একেবারে নিখাত, সচ্ছ টলটলে নিষ্কাম প্রেম ছিল। তাইলে এত টেনশন কি?
বউরে যখন বলতে পারছেন তখন বাকি দুনিয়ারে না বলার কোন কারণ নাই। :)

শুনেন; খারাপ বন্ধুর গল্প আর পুরান প্রেমের কথা বউরে কোনদিন কইবেন না। একদিন পস্তাবেন!

১২ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি সাহস দিয়েছিলেন তাই তো প্রকাশ করলাম। :)

স্নিগ্ধার দেখা সত্যিই পেলে আমার বউয়ের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে এটা আগাম বলা মুশকিল। হয়তো আপনি ঠিক বলেছেন। তবে স্নিগ্ধার আর আমার বয়সে খুব কম ছিল। তাই রিস্ক একটু কম।

স্নিগ্ধার বয়স ঐ সময়ে যদি ৯ বছর না হয়ে ১৫ বছর হত তাহলে আমার স্ত্রী না হেসে সিরিয়াস হতো। ৯ বছরের একটা মেয়ে আর ১১ বছরের একটা ছেলে কি এমন প্রেম করতে পারে এটা আমার বউ বুঝেছে। এই কারণে হেসে উড়িয়ে দেয়। :)

তবে আপনার কথা ঠিক খারাপ বন্ধু আর আগের প্রেমের কথা বউকে কখনও বলা ঠিক না। এতে অশান্তি হওয়ার সম্ভবনা ৯৯%।

১৩| ১২ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:১২

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: নিষ্পাপ প্রেম, যে প্রেম হারিয়ে যায় তাই ফিরে ফিরে দোলা দেয়।

১২ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:২২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হারানো জিনিসের প্রতি মানুষের মায়াটা বেশী থাকে। তাই তো হারানো প্রেম নিয়ে কত কবিতা, গান লেখা হয়। কৈশোরের প্রেম নিষ্পাপ কারণ এই বয়সে মানুষ নিষ্পাপ থাকে। সব কিছু সরল চোখে দেখে।

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৪| ১২ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৩৬

বিষাদ সময় বলেছেন: চমৎকার স্মৃতি চারণ। স্বর্গীয় অনুভুতি বলে কিছু যদি থেকে থাকে তবে মনে হয় এই সময়টার অনুভুতিটাই সেটা।
তবে নিস্কাম প্রেম বলে কি আসলে কিছু আছে। আমার মনে হয় না। কামনার আগমনেই বোধহয় প্রেমের উন্মেষ। মানব কূল টিকিয়ে রাখার জন্য ঈশ্বর আমাদের ফর্মেটটাই এভাবে করে দিয়েছেন। কে জানি বলে ছিলেন "লাভ টাভ কিছু না, এটা শুধু মা হওয়ার ইন্সটিন্কট মাত্র"। কামনা কদর্য না, কদর্য হলো প্রেমহীন কামনা।
অনেক বকবক করলাম মনে হয়। :)
ভাল থাকবেন।

১২ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শৈশব, কৈশোরের দিনগুলি শ্রেষ্ঠ সময়।

নারী পুরুষের একে অন্যের প্রতি টানের পিছনে অবশ্যই কামনা থাকে। যেটার মূল উৎস হোল হরমোন। এটা অনেক কম বয়স থেকেই আমাদের দেহে উপস্থিত থাকে। তবে যখন যৌন কামনার সাথে মানবিক ভালোবাসার মিশ্রণ ঘটে তখনই সেটা সার্থক হয়। তবে অল্প বয়সের কিশোর বা কিশোরী বুঝতে পারে না যে এটার পিছনে হরমোন আছে। প্রেমহীন কামনা হোল পাশবিক একটা ব্যাপার।

আপনার কথার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিল।

১৫| ১২ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:১৭

স্মৃতিভুক বলেছেন: বাল্যপ্রেম-ঘটিত স্মৃতিচারণ ভালো লেগেছে।

আপনি এক কাজ করেন - জ্বীনের সাহায্য নিয়ে দেখতে পারেন আপনার স্নিগ্ধাকে খোঁজার ব্যাপারে।

একটু অবাক হয়েছি জেনে যে আপনি জ্বীনের পরিবর্তে ফেসবুকের সাহায্য নিয়েছেন ওনাকে খোঁজার জন্য। দুই ফুট, আড়াই ফুট কিংবা আধা ফুট লম্বা - হোক সে কালো-ধলো কিংবা রোমশ, তেনাদের কাছেই আপনার সাহায্যপ্রার্থী হওয়া উচিত ছিল।

অবশ্য এখনো সময় আছে, যদি আসলেই ওনার খবরাখবর জানতে চান, কাল থেকেই তবে লুঙ্গি কাছা মেরে জ্বীন খুঁজতে শুরু করে দিন।

১২ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো পরামর্শ দিয়েছেন। ভুলে গিয়েছিলাম এই ব্লগেই তো দুইজন মেয়ে জীন আছে। মানে পেত্নি আর কি। এদের সাহায্য নিলে এরা অবশ্য আমার ভালোর বদলে সর্বনাশ করে দিতে পারে। :) কারণ আমার পোস্ট থেকে এদেরকে ঝেটিয়ে বের করতে হয়েছিল।

এদের সাহায্য নেয়া যাবে না। ভালো কোন জীন দিয়ে খোঁজাতে হবে। :) ধন্যবাদ মূল্যবান পরামর্শের জন্য।

১৬| ১২ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,




অপাপবিদ্ধ শৈশব প্রেম ছিলো বলেই আজও তা মনে পড়ে নষ্টালজিক হতে হয়। আজীবন লালিত হয় তা বুকের গহনে। এর চে' মধুর স্মৃতি আর হয়না।

খুব সুন্দর স্মৃতিচারণ। পোস্টে প্লাস.........

১২ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই, আপনার কথা সঠিক। অপাপবিদ্ধ শৈশব প্রেম ছিল বলেই তা এখনও বারবার মনে পড়ে। এটা আমার জীবনের একটা মধুর স্মৃতি নিঃসন্দেহে।

অনেক ধন্যবাদ প্লাস দেয়ার জন্য।

১৭| ১৩ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:২৫

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: হুম এ যে দেখেছি কিশোর প্রেম নয় একেবারে স্বর্গীয় বাল্যপ্রেম! ভাল হয়েছে।


মনে করি মেয়েটার নাম ‘স্নিগ্ধা’। আসল নামের সাথে এই ছদ্ম নামের একটা যোগসূত্র আছে। কেউ বলতে পারলে তাকে জিনিয়াস উপাধি দিব।

মেয়েটার নাম ছিল পাঁপড়ি। হয়েছে? নাহলে বলবেন আবার চেষ্টা করবো।

১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। এটা আসলেই বাল্যপ্রেম।

মেয়েটার নাম পাপড়ি না। অন্য কিছু। :)

১৮| ১৩ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩

শায়মা বলেছেন: সেই মেয়েটার নাম স্নেহা। অবশ্যই স্নেহা।

আর সেটা না স্মীকার করলে স্মীকার করতেই হবে শান্তা।

আর তার বোনের নাম ছিলো পান্তা। মানে পান্তা ভাত। :)



আর সেই শান্তা এখন তোমার মনের জগতে মরে ভূত হয়ে পেত্নী হয়েছে আর তাই এত চারিদিকে পেত্নী দেখো না??????? X((

১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এতো গরম মাথায় চিন্তা করলে স্নিগ্ধার আসল নাম জীবনেও এই পেত্নির পক্ষে খুঁজে বের করা সম্ভব হবে না। :P

১৯| ১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: শৈশবের কতো যে প্রেম এমনভাবে না বলা রয়ে গেছে তার ইয়াত্তা নাই । প্রেমের সর্বচ্চ সময় ছিলো শৈশব । কন চাওয়া পাওয়া কাজ করতো না কেবলি বুক ধুকপুক প্রেম ।

১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শৈশবের স্মৃতি নিয়ে লিখতে বলেছে কাভা। আপনার স্টকে মনে হচ্ছে কয়েক ডজন বুক ধুক ধুক এই ধরণের কাহিনী আছে। দুই একটা এই সুযোগে বলে ফেলেন না। :)

২০| ১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০০

শায়মা বলেছেন: তোমার স্নিগ্ধা গাধী পেত্নী, তার চৌদ্দগুষ্ঠীও পেত্নী! X(( X(( X((






আমি অপ্সরী পরীরাণী! :) :) :)
জানো আমার অপ্সরাকালে সবাই আমাকে পরীআপা ডাকতো!!! X(



সে যুগ হয়েছে বাসী
যে যুগে তোমরা কেহই ছিলে না
ছিলো না ...... খাসী...... #:-S


শূন্যস্থান পূর্ণ করলাম না আর। :(

১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাসায় আয়না আছে?

২১| ১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অপ্সরা রাণী এখনও যে রাজরাণী
অযথা কেন করো তারে হয়রানি
রাজা যদি যান রেগে
অনেক পস্তাতে হবে
রাণী ও যে কম নন
শায়মা রাণী রেগে গেলে
ধ্বংস যজ্ঞ আসবে নেমে
এখনই থামাতে হবে এসব বোকামো
তবেই হবে রক্ষা অন্যথায় আছে ধ্বংস
এই টুকু আমি জানি। :)

১৩ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অপ্সরা এতো সহজে রাগার মত মেয়ে না। :)

২২| ১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৪

শাওন আহমাদ বলেছেন: আমিও ক্লাস ফোর কি ফাইভে চিঠি আদান-প্রদান করতাম, একবার সেই চিঠি ভাইয়ার হাতে পড়েছিলো তারপর সেকি কান্ড!! :|
ভালো লাগলো আপনার স্মৃতিচারণ পড়ে।

১৩ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি তো তাহলে আরও অল্প বয়সে প্রেম করেছেন দেখা যাচ্ছে। :)

২৩| ১৩ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: জীবনে কত গুলো প্রেম করেছেন?
প্রেম কি মানুষের জীবন বদলে দিতে সক্ষম?

১৩ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেশী প্রেম করতে পারি নাই।

প্রেম করে মানুষ অনেক সময় মজনুও (পাগল) হয়ে যায়।

সঠিক মানুষের সাথে প্রেম করতে পারলে জীবন সহজ হয়। নয়তো জীবনে ছন্দপতন ঘটতে পারে। তাই প্রেম জীবন বদলে দিতে পারি। সেই বদলে দেয়া হতে পারে ভালো অথবা খারাপ।

২৪| ১৩ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২১

শাওন আহমাদ বলেছেন: ভাই তখন কি আর প্রেম বুঝতাম? মায়া কাজ করতো, সাথে বাংলা সিনেমার শিশু চরিত্র গুলো এগুলা করার জন্য বিরাট ভূমিকা পালন করত। ;)

১৩ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে আমার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এক ধরণের মায়া বা সুখানুভূতি কাজ করতো। এই পোস্টে যে কাহিনী বলেছি সেটার কারণও একই।

২৫| ১৪ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৪০

জটিল ভাই বলেছেন:
প্রেম সাড়ে চুয়াত্তর বার এসেছিলো নীরবে........ =p~

১৪ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নীরবে না এসে সরবে আসলে প্রেমের জয় হত। :)

২৬| ১৪ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আহা প্রেম একবার এসেছিল নিরবে
আমারও দুয়ারো প্রান্তে
সে তো হায় মৃদু পায় এসেছিল
পারিনিতো জানতে

তার নাম স্নেহা নাকি?

১৪ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই গানটা খুব ভালো লাগে। লতার মাতৃভাষা বাংলা না কিন্তু কি সুন্দর বাংলা গান গেয়েছেন।

না, আপু তার নাম স্নেহা না। তবে কাছাকাছি। :)

২৭| ১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৩৮

শায়মা বলেছেন: ২৫. ১৪ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৪০১

জটিল ভাই বলেছেন:
প্রেম সাড়ে চুয়াত্তর বার এসেছিলো নীরবে........ =p~


এহ রে কাঁচকলা কাঁচকলা !!! :)

প্রেম সাড়ে চুয়াত্তর বার এসেছিলো স্বপনে........ :)



মানে শুধুই স্বপনে আসেনিকো জীবনেও জীবনে!!!!!!!! :)



আসলে ভাইয়ার জন্য গানটা হবে এমন

১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার প্রেম আসলো না গেলো সেইটা নিয়া আপনার এতো মাথা ব্যথা কেন???!!! X(

আমি কি আপনার পাকা ধানে মই দিসি নাকি? =p~

আমি জাইগা জাইগা প্রেম করসি না ঘুমাইয়া ঘুমাইয়া প্রেম করছি সেইটা কি আপনাকে বলতে হবে নাকি? X((

২৮| ১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:২০

শায়মা বলেছেন: জানি জানি সত্য কথা বললে এমনই রাগ লাগে ভাইয়ু!!! :)

যাও যাও কাঁচকলা ভর্তা খাও!!!!!!!!

১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার থালাবাটি, হাঁড়িপাতিলের পোস্ট আবার কবে দিবেন? ঐ রকম পোস্ট দিলে কাঁচকলা ভর্তা না, আমি আপনার বাসায় গিয়া নীল রঙের মকটেল শরবত খাইতে চাই। যেটার মধ্যে আপনি ভাং মিশাইয়া মানুষকে খাওয়ান।

২৯| ১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৩

শায়মা বলেছেন: তোমারটাতে এইবার ভাং না ...... বিষ মেশানো হবে।

কালনাগিন বিষ! :)

১৪ ই মে, ২০২৩ রাত ১১:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সাপের বিষ খেলে কিছু হয় না। হজম হয়ে যায়। সাপের বিষ রক্তে মিশলে সমস্যা। খেলে সমস্যা হয় না। কত খাইছি। :)

আপনার বিশ্বাস না হলে খেয়ে দেখেন। মরবেন না। গ্যারান্টি।

৩০| ১৭ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমরা যারা লাজুক প্রকৃতির, আমাদের ভালো লাগা কখনও প্রেমে রুপ নেয় না।

১৯ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জি ভাই, ঐ বয়সে লাজুক না হলে ঘটনা অন্য দিকে মোর নিত হয়তো।

৩১| ১৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: তোমাকে ভুলতে গিয়ে
বারে বারে মনে পড়ে যায়
দোষ দিও না আমাকে তুমি
প্রেম যে বড় অসহায়...........এই গানটাই মনে হলো।


জানিনা কেন অফিসে আসার পর এই গানটা গুনগুনিয়ে গাইলাম তারপর করিডোর থেকে শুনতে পেলাম কারো মোবাইলে এই গানটা প্লে হয়েছে। তারপর আপনার এই পোস্ট পড়ে এই গানটাই মনে এলো।

সেই মেয়েটির মধ্যে সুন্দর স্নিগ্ধ একটি ভাব আছে তাই তার নাম স্নিগ্ধা দিয়েছেন।

১৯ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার প্রিয় গানটা শুনে ভালো লাগলো তাই আপনার জন্য নীচে আবার দিলাম।


মেয়েটির মধ্যে এক ধরণের স্নিগ্ধতা ছিল। তাই ছদ্মনাম দিয়েছি স্নিগ্ধা। ভালো থাকবেন।

৩২| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০২

নীল-দর্পণ বলেছেন: এখনকার দিনে হলে তো প্রথমেই ফেসবুক আইডি, ইন্সটাগ্রাম আইডি, তারপর ফোন নং সংগ্রহ হয়ে যেতো । হারিয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ ছিল না নিজ থেকে না হারালে ।
আমিও খুঁজি আমার এমন এক বন্ধুকে। নাম ইমন, জিগাতলায় নাকি নিজেদের বাড়ী করে চলে গেছে সেখানে। ক্লাস ওয়ানের বন্ধু! কেবল দেখতে ইচ্ছে করে বউ বাচ্চা নিয়ে সেই ইমন কেমন আছে এখন।

০৩ রা জুন, ২০২৩ দুপুর ২:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন এই যুগে মানুষ খুঁজে বের করা খুব সহজ। এমন কি হারিয়ে যাওয়া কঠিন এই যুগে। আপনি যেমন শুধু জানতে চান আপনার বন্ধু ইমন এখন বউ বাচ্চা নিয়ে কেমন আছে একইভাবে আমারও জানতে ইচ্ছে করে স্নিগ্ধা এখন স্বামী এবং বাচ্চাদের নিয়ে কেমন আছে। আর কিছু না। শুধু একটা কৌতূহল আর সে যেন ভালো থাকে এই কামনা। ধন্যবাদ আপা। ভালো থাকবেন।

৩৩| ০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ১:৫৬

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: প্রিয় সাচু,


পোস্টটা এর আগেও দেখেছি, গল্পটাও এর আগে পড়েছি! ঠিক কার পোস্টের মন্তব্যে এই গল্পটি বলেছিলেন মনে নাই, কেন জানি মনে হচ্ছিল আমার কোন পোস্টে কিনা আবার!! সে যাই হোক, পোস্টটি দেখেও আগে পড়িনি কারণ ভয় হচ্ছিল যদি ইমোশনাল হয়ে যাই!!! অনেক বেশি হয়েছি সেটা বলা যাবে না আবার যে একেবারেই হইনি তাও বলা যাবে না। আপনার এই এতবছর পরেও ওই মানুষটাকে খোঁজার ব্যকুলতাটা স্পষ্ট বোঝা যায়!!! সত্যি বলতে যখন কোন স্মৃতি অপূর্ণ থেকে যায় তখনই তা আর মন থেকে সরতে চায় না। জীবন তাই বলে থেমেও থাকে না কিন্তু তারপরও ওই যে একটা 'কিন্তু' সেটা কিন্তু সারাজীবনেও শেষ হতে চায় না। তাই আল্লাহর কাছে দোয়া করি কোন স্মৃতি যেন অপূর্ণ না থাকে, আমার শত্রুও যেন এমন অপূর্ণতায় না ভোগে!!!! আল্লাহ্ আমাদের মনের হেফাজত করুক!!
দোয়া রইল,

- দেয়ালিকা বিপাশা

০৫ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৯:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রিয় দেয়ালিকা,

কার পোস্টে যে আমি সংক্ষেপে এই স্মৃতি রোমন্থন করেছিলাম সেটা আমারও এখন মনে নেই। :)

আপনি পোস্ট মন দিয়ে পড়েন তাই অনেক সময় আবেগপ্রবণ হয়ে যান পোস্টের লেখার কারণে। বর্তমান সময়ে মানুষের মধ্যে আবেগ কমে যাচ্ছে যেটা কোন ভালো লক্ষণ বলে আমি মনে করি না। আবেগ বেশী হওয়াও ভালো না আবার আবেগহীন হওয়াও ভালো না। আমার ধারণা আপনার মধ্যে আবেগের ভারসাম্য আছে। আপনার লেখার মধ্যে মাঝে মাঝে আবেগের ছোঁয়া পাওয়া যায় যেটা আপনার লেখাকে সমৃদ্ধ করে।

আমি এই মেয়েটাকে অনেক খুজেছি আমার তরুণ বয়সে। কিন্তু তখন ফেইসবুক, মোবাইল, ইন্টারনেট ছিল না। তাই খুঁজে পাই নি তাকে। শুনলে হাসবেন হয়তো তারপরও বলি ওদের একটা গাড়ি ছিল সেটার নাম্বারও আমার মুখস্ত ছিল। পরবর্তীতে ঐ মডেলের গাড়ি দেখলে আমি নাম্বার মিলাতাম একই গাড়ি কি না। কিন্ত নাম্বার আর কখনও মিলল না। এখন অবশ্য হাসি পায় এই সব কাজ কারবারের জন্য।

এই অপূর্ণ মন বাসনার কারণেই এই স্মৃতি আমার মানস পটে আজ অম্লান। জীবন চলমান কিন্তু আমার ধারণা আজীবন এই স্মৃতি আমার মনোজগতে বিরাজ করবে।

আপনার জন্যও দোয়া আপনার সর্বাঙ্গীণ কল্যাণের জন্য। আশা করি পরীক্ষা ভালো হয়েছে। আপনাকে ব্লগে কম দেখা যায় ইদানীং। মাঝে মাঝে আসবেন আশা করি। ভালো থাকবেন।

- সাড়ে চুয়াত্তর

৩৪| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১১

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমার আর স্নিগ্ধার এই প্রেম ও ভালোবাসা ছিল নিখাদ হৃদয় নিঃসৃত

বলি ভাবি সাহেবাকে এইসবও বলেছেন ?? :P

১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভাবি সাহেবা সব জানে। :) এই কাহিনী শুনে সে হাসতে হাসতে মরে। :)

৩৫| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২০

কিরকুট বলেছেন: স্নিগ্ধা নামের একজনার প্রেমে আমিও পরেছিলাম , ভদ্র মহিলার শেষ মেসেজ এটা ছিলো " আমি আপনাকে চিনি না আপনাকে চিনতেও চাই না। আমি যেমন আছি তেমন থাকতে চাই "

১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বড়ই কষ্টের কথা শুনালেন। তার বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো মনে হয়। তা না হলে এই ধরণের কথা কেন বলবে। বিয়ে না হলে তার বলা উচিত ছিল "একটা সুন্দর সময় আমরা কাটিয়েছি এক সাথে। কিন্তু অনিবার্য কারণে সম্পর্কটা আর সামনে এগিয়ে নেয়া গেল না। সামনের দিনগুলিতে তুমি যেন সুখে থাকো সেই কামনা করছি। আর আমার জন্যও তোমার শুভ কামনা থাকবে এটাই আশা করছি। '

৩৬| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @কিরকূট

আর আমাকে একজন বলেছিল , " আপনি রহস্যময় আপনার মত রহস্যময় এমন মানুষ আমি জীবনেও দেখিনি !! "

এবং এটাই ছিল শেষ ম্যাসেজ !!

১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি মনে হয় নিজের চারপাশে রহস্যের জাল বুনতে ভালোবাসেন। :) মেয়েটার বয়স চল্লিশের কম না বেশী ছিল? :)

৩৭| ১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: মেয়েটার বয়স চল্লিশের কম না বেশী ছিল? :)

হাহাহাহা না না এই মেয়ে আমার সমবয়সী ছিল !!

১০ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নিজের গাওয়া গান শুনালে ঠাণ্ডা হয়ে যেত। গায়করা সাধারণত রহস্যময় হয় না। :)

৩৮| ১১ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ক্লাস ফোর আর সিক্স- বাব্বাহ, এই বয়সেই এত নিখাদ প্রেম?
যাহোক, নিখাদ প্রেম কাহিনীটি পড়তে ভালোই লাগলো। যদিও প্রতিযোগিতাটি নিয়ে এখন আর কোন কথাবার্তা শোনা যাচ্ছেনা এবং প্রতিযোগিতাটির বর্তমান স্ট্যাটাস জানতে উৎসুক একজন পাঠক/লেখক এ নিয়ে একটি পোস্টও লিখেছেন, তথাপি আশাকরি এ প্রতিযোগিতার ফলাফল আমরা অনতিবিলম্বে জানতে পারবো। নিখাদ প্রেম সফল না হলেও, প্রতিযোগিতায় আপনার সাফল্য কামনা করছি।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দুঃখিত, উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল।

নিখাদ বলার কারও হোল পরিনত বয়সের প্রেমের সাথে অনেক স্বার্থ জড়িত থাকে, শারীরিক আকর্ষণের ব্যাপার থাকে। কৈশোরের প্রেম এগুলি থেকে মুক্ত থাকে তাই নিখাদ বলেছি।

এই প্রতিযোগিতার ফলাফল আদৌ ঘোষণা করা হবে কি না তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। কারণ বিচারক মণ্ডলীর একজন সদস্য ( জুলভার্ন ভাই) ব্লগে আসছেন না। আরেক (শাহ আজিজ ভাই) জন গতকাল বলেছেন তিনি ব্লগে আসতে চান না আর। তবে আমি আশা করি দুই জনেই যেন ব্লগিং চালু রাখেন। দুই জনেই ভালো লিখতেন এবং তাদের জ্ঞানের ভাণ্ডার অনেক সমৃদ্ধ ছিল।

৩৯| ১১ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ২ নং মন্তব্যে মিরোরডডল এর দেয়া সাচু আর স্নিগ্ধার ভিডিওটা সুন্দর! দেয়ালিকা বিপাশা এর মন্তব্যটাও।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডলের ভিডিওটা এই পোস্টকে সমৃদ্ধ করেছে। দেয়ালিকা এবং মিরর দুইজনেই সব সময় সুন্দর মন্তব্য করে। তবে দেয়ালিকা ব্লগে নিয়মিত না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.