নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উন্নত রাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন শাসক একতরফাভাবে ইসরাইলের সমর্থন করলেও ঐ সব দেশের সাধারণ মানুষ মানবতার পক্ষে কথা বলছে। গত শুক্রবার হলিউডের ৭০ জনের বেশী তারকা গাজায় যুদ্ধবিরতির চাপ সৃষ্টি করার জন্য প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে অনুরোধ জানিয়ে চিঠি লিখেছে। এই তারকাদের মধ্যে আছে জোয়াকুইন ফিনিক্স, কেইট ব্ল্যানচেট, সুসান সারানডন, জেসিকা চ্যাসটাইন, ক্রিসটেন স্টুয়ারট, জেরেমি স্ত্রং, মার্ক রুফালো, কুইনটা ব্রুনসান । তারা গাজায় ইসরাইলি জিম্মির মুক্তি, অবিলম্বে গাজায় বোমা বর্ষণ বন্ধ এবং যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টা চালানোর জন্য প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে অনুরোধ করেছে।
তারা বাইডেনকে অনুরোধ করেছে যে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি হিসাবে তিনি যেন আর কোন প্রাণহানির আগেই যুদ্ধবিরতির আহবান জানান। তারা আরও বলেছে যে গত দেড় সপ্তাহে পাঁচ হাজারের বেশী মানুষের প্রাণহানি ইতিমধ্যে ঘটে গেছে। যে কোন বিবেকবান মানুষ জানে যে এই সংখ্যাটা একটা বিপর্যয়কর ঘটনা। আমরা বিশ্বাস করি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যে কোন প্রাণই পবিত্র এবং আমরা গাজা এবং ইসরাইলের সাধারণ জনসাধারণের প্রাণহানির নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা আপনার প্রশাসন এবং সকল বিশ্ব নেতাদেরকে অনুরোধ করছি পবিত্র ভুমির প্রতিটা জীবনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করার জন্য, অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহবান জানানোর জন্য, গাজায় বোমা বর্ষণ বন্ধের জন্য এবং বন্দিদের নিরাপদ মুক্তির জন্য। তারা আরও বলেন যে জীবন রক্ষা করা অপরিহার্য নৈতিক দায়িত্ব।
আমার ধারণা হলিউডের তারকাদের এই ধরণের অনুরোধ বাইডেন প্রশাসনকে চাপে ফেলবে এবং আরও অনেক দেশের শিল্পী, সাহিত্যিক এবং বুদ্ধিজীবীরাও ইসরাইল- ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে বিশ্ব নেতাদের আহবান জানাবে। ফলে যে কোন স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরাইল দ্বিতীয়বার চিন্তা করবে।
সূত্র এবং ছবি - আল জাজিরা
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হলিউড তারকারা আপনার আমার মনের কথাই বলেছে। তবে তাদের কথার গুরুত্ব আছে বলে আমি মনে করি। বাইডেন প্রশাসনকে কিছুটা হলেও তারা প্রভাবিত করতে পারবে। কারণ তারা সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
গাজাতে ইসরায়েলের অমানবিক বোম্বিং দেখে আমেরিকানরা নতুন করে ভাবার শুরু করেছে।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এটা একটা ভালো খবর। ফিলিস্তিন সমস্যার একটা স্থায়ী সমাধানের ব্যাপারে বিশ্ব নেতাদের ভাবতে হবে। আরব দেশের শাসকরা মূল সমস্যা তৈরি করছে। এরা কোন দলে আছে বোঝা যায় না অনেক সময়।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিশ্বের বিবেকবান মানুষ কেউই নির্বিচারে ধ্বংস পছন্দ করছেনা।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক কথা বলেছেন। কিন্তু বিশ্বের শাসকরা সাধারণ মানুষের কথাকে মূল্য কম দিচ্ছে। যার কারণে এই অন্যায়গুলি হচ্ছে।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেরজা তপন বলেছেন: আমরা বিশ্বাস করি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যে কোন প্রাণই পবিত্র এবং আমরা গাজা এবং ইসরাইলের সাধারণ জনসাধারণের প্রাণহানির নিন্দা জানাচ্ছি
শেরজার মত এটাও আমার মনের কথা।
একারনেই হামাসকে সম্পুর্ন নিরস্ত্র না করা পর্যন্ত ইসরাইলি অভিযান বন্ধ করা ঠিক হবে না। এটাকে যুদ্ধ বলবো না, অভিযান, অসম যুদ্ধ।
নারী শিশুদের চিপায় নিরাপদ থেকে রকেট মারা খেলা সম্পুর্ন বন্ধ করতে হবে।
রকেট ছোড়া মানেই পালটা বিমান হামলার আমন্ত্রন, আর নারী শিশু মারা গেলেই অনুভুতির খেলা, আরো বেশী অর্থ সাহায্য, অর্থ দিয়ে বিলাশবহুল জীবন, দুবাইতে মৌজ করা।
গাজায় কোন উৎপাদন নেই রপ্তানী নেই অর্থনীতি নেই, কিন্তু সবার হাতে অফুরন্ত টাকা, বিশাল বিশাল বহুতল বিল্ডিং রাস্তায় অজস্র চকচকে নতুন বিএমডাব্লু মার্সিডিস লেক্সাস।
সকল প্রতিবেশী আরব দেশকে সংগে নিয়ে গাজাকে সম্পুর্ন নিরস্ত্র করতে হবে। সকল ভুগর্ভস্ত টানেল ধ্বসিয়ে দিতে হবে। প্রয়য়জনে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী নিয়োজিত করা লাগবে।
বন্ধ করতে হবে নারী শিশু মৃত্যুর অনুভুতির খেলা,
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইসরাইল অবৈধভাবে আছে শুরু থেকে। আর তাকে সমর্থন দিচ্ছে ব্রিটেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও কিছু দেশ। প্রথম অন্যায় করেছে ইসরাইল।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: সমস্ত কিছুর হিসাব একদিন মহান আল্লাহর কাছে দিতে হবে।
ইজরায়েলে ফিলিস্তিনিরা ও মিয়ানমারে রোহিংগারা, সবখানে দেখা যায়, মুসলিমদের সাথেই সমস্যা হয় সেই দেশের সংখ্যাগরিষ্ট লোকজনের। মুসলিমদের মধ্যে কিছু একটা তো সমস্যা আছে। তা না হলে এমন হবে কেন? সমস্যাটা কী?
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি হলেন ব্লগের পতিতা। আপনি আজকে এই বিছানায় আরেকদিন আরেক বিছানায়। এই সব ছাড়েন।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬
আমি নই বলেছেন: ইসরাইলকে সম্পুর্ন মুছে না দেয়া পর্যন্ত ঐ এলাকায় শান্তি আসবেনা। মাঝে মাঝে মনে হয় এরকমই বলি কিন্তু পরেই মনে হয় আমি হাসান কালবৈশাখী নই।
যদিও আরব রাস্ট্রগুলোর ক্ষমতা নেই তারপরেও হলিউডের তারকাদের মত তারাও ফিলিস্তিনকে ভুমি ফিরিয়ে দেয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। সৌদি সম্ভবত এরকমই বলছে, যদিও আমার মনে হয় না কোনো লাভ হবে। দুই রাষ্ট্র সৃষ্টি করে পার্মানেন্ট চীনের প্রাচীরের মত প্রাচীর দিতে পারল ভাল হত, কারন ইসরাইলের কোনো বিশ্বাস নাই। ফাকা পাইলে ওরা আগ্রাসন চালাবেই।
@রাজীব নুর আপনার মানসিক সুষ্থতা কামনা করছি। আপনার হয়ত জানা নেই, ইসরায়েল ৭৫ বছর থেকে একটু একটু ফিলিস্তিনিদের জমি, বাড়ী সকল সম্পদ দখল করে বিভিন্য দেশ থেকে ইহুদিরে বসতি করে দিচ্ছে। যদি বিহারিরা আপনার বাড়ী দখল করে পাকিস্তান থেকে আরো বিহারী এনে রেখে আপনাকে বের করে দেয়, তাতে আপনার যে সমস্যা হবে সেই সমস্যা ফিলিস্তিনের মুসলিমদের। তবে আপনার যে মানসিক অবস্থা তাতে আমার মনে হয় না এগুলো বোঝার মত ক্ষমতা আপনার আছে।
১৯৮১ বা ৮৩ সালে মিয়ানমার রোহিংগাদের বাংলাদেশি হিসেবে ঘোষনা করে এবং তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করে। নাগরিকত্ব বাতিল করা যদি আপনার কাছে স্বাভাবিক মনে হয়, মুসলিমদের সমস্যা মনে হয় তাহলে নিজের জন্য পাবনায় ছিট বুক দিন এবং পরিবার থেকে দুরে থাকুন। আপনার জানার জন্য বলি, মিয়ানমারের উগ্রপন্থি বৌদ্ধদের শুধু মুসলিমদের সাথেই নয় যতগুলো নৃগোষ্ঠি আছে মোটামুটি প্রায় সবার সাথেই ঝামেলা আছে। আপনি যেহেতু মুসলিম বিদ্দেশি সেহেতু আপনার চোখে মুসলিমদের দোষী মনে হবে এটাই স্বাভাবিক।
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরবের শাসকরা আসলে ইসরাইল এবং অ্যামেরিকার পক্ষে। কিন্তু দেশের জনগণের কারণে মুখ ফুটে সরাসরি বলতে পারে না। এরা হল মুনাফেক। আসলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের মিত্র এই অঞ্চলে যুদ্ধ লাগিয়ে রাখতে চায় তাদের নিজেদের স্বার্থে। তাই এই অঞ্চলে শান্তি কবে কারও পক্ষে বলা সম্ভব না। যদি আরব রাষ্ট্রসহ সকল মুসলিম রাষ্ট্র এক হতে পারতো তাহলে কাজ হতো।
৫ নং প্রতি মন্তব্যে রাজীব নূর সম্পর্কে বলেছি। ওনার লজ্জা শরম নাই। তাই বলেও কোন লাভ নাই।
৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:১১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমি নাস্তিক অনেককে গাজাকে সমর্থন করতে দেখেছি । বাংলাদেশ সহ অনেক দেশের ব্ল্যাক মেটালসহ স্যাটানিক মেটাল ব্যান্ডের অনেকেই গাজাকে সমর্থন দিয়েছে ।
আসলে যার বিবেক আছে সে গাজাকে সমর্থন করবেই করবে !!
২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ফিলিস্তিন সমস্যা ব্রিটেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের সঙ্গিরা জিইয়ে রাখবে নিজেদের হীনস্বার্থের জন্য। ইসরাইল হল অ্যামেরিকার একটা ঘাটি মুলত। কিন্তু ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্বের সাধারণ মানুষ এই নির্যাতনের বিরোধিতা করেছে সব সময়। ইসরাইল ১০০ জন মারলে হামাস মারে ১ জন। এভাবেই চলছে।
আপনার রুবাইয়া আর মিরোরডডলের দেয়া গান শোনার সময় এবং পরিবেশ পাচ্ছি না। দুই একদিন পরে পড়বো এবং শুনবো। মিররের দেয়া গান প্রথম ২ টা শুনেছি। ভালো লেগেছে। মাইলসের গানটা আগেও শুনেছি। তবে ভুলে গিয়েছিলাম।
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৯
সোহানী বলেছেন: কোন লাভ নাইরে ভাই.............
২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সব কিছুই আগে থেকে সেট করা আছে। এক ধরণের ড্রামা খেলছে যুক্তরাষ্ট্র আর ইসরাইল।
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: The voice of conscience speaks.....
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জি, একমত আপনার সাথে। পৃথিবীতে এখনও অনেক বিবেকবান মানুষ আছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার কাছে মনে হয় সব কিছুই জটিল রাজনৈতিক মারপ্যাচ চলছে। যা ইসরাইলসহ পশ্চিমারা অলরেডি ঠিক করে রেখেছে। মধ্যে প্রাচ্যকে ধ্বংসের এক ধরনের নীল নকসা। তারপরও চাইবো যে বিশ্ব বিবেক জাগ্রত হোক। মানুষ হত্যা বন্ধ হোক।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। এগুলি অনেকটা পাতানো খেলা। মুলত মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলিকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ইসরাইলে ঘাটি তৈরি করা হয়েছে। ইসরাইল হল পশ্চিমাদের একটা ঘাটি ছাড়া আর কিছু না। তবে আশার কথা হল উন্নত বিশ্ব সহ বেশীর ভাগ দেশের সাধারণ বিবেকবান মানুষ এই ধরণের গণহত্যার প্রতিবাদ জানাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: আমরা বিশ্বাস করি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যে কোন প্রাণই পবিত্র এবং আমরা গাজা এবং ইসরাইলের সাধারণ জনসাধারণের প্রাণহানির নিন্দা জানাচ্ছি ~ একেবারে আমাদের মনের কথা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমিও এই কথাই বিশ্বাস করি। যে কোন ধর্ম বা বর্ণের বিবেকবান মানুষই অন্যায়ের প্রতিবাদ করে।
১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাইডেনকে কোন চাপে হয়তো ফেলবে না, তবে তাদের কণ্ঠে মানবতার ডাক ধ্বনিত হয়েছে, আপাততঃ এটুকুই যা প্রাপ্তি। তাদের এ আহ্বান শুনে বিশ্বব্যাপী আরও বিবেকবান মানুষের বিবেক আলোড়িত হবে, তারাও এ ডাকে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসবেন, তাদের সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করবেন, এটুকু অন্ততঃ আশা করা যেতেই পারে। তবে এর ফলে আমেরিকার নীতির কোন পরিবর্তন হবে, অবস্থাদৃষ্টে এখনও এমনটি আশা করতে পারছি না।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সাধারণ জনগণের কথায় অ্যামেরিকার যুদ্ধ বা পররাষ্ট্রনীতি সহজে টলে না এই কথা ঠিক। ১৯৭১ সালে অ্যামেরিকার সাধারণ জনগণ বাংলাদেশের পক্ষে থাকলেও অ্যামেরিকা ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করে গেছে। তবে এই ধরণের প্রতিবাদে সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলির উপর চাপ সৃষ্টি হয় এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে এক জনের দেখা দেখি আরেকজন এগিয়ে আসে প্রতিবাদের জন্য। আপনার কথার সাথে একমত যে তাদের কথা শুনে বিশ্বব্যাপী আরও বিবেকবান মানুষের বিবেক আলোড়িত হবে, তারাও এ ডাকে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসবেন, তাদের সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করবেন, এটুকু অন্ততঃ আশা করা জেতেই পারে।
আসলে বিশ্বে বিবেকবান মানুষের অভাব নাই কিন্তু বিশ্বে বিবেকবান শাসক খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১১
শেরজা তপন বলেছেন: আমরা বিশ্বাস করি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যে কোন প্রাণই পবিত্র এবং আমরা গাজা এবং ইসরাইলের সাধারণ জনসাধারণের প্রাণহানির নিন্দা জানাচ্ছি ~ একেবারে আমাদের মনের কথা।