নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ ছোট একটা দেশ হলেও একেক অঞ্চলে একেক রকম ভাষা। আবার বিভিন্ন জেলার মানুষের মধ্যে আচার, আচরণ, মন মানসিকতার পার্থক্য দেখা যায়। বিশেষ ভাবে কিছু কিছু দোষ এবং গুণের প্রভাব থাকে প্রত্যেক জেলার মানুষের মধ্যে যেটা সকলের চোখে পড়ে। যদিও ঢালাওভাবে বলা ঠিক না যে কোন নির্দিষ্ট জেলার লোক বেশী কৌশলী বা বুদ্ধিমান। অবশ্যই ব্যতিক্রম আছে। তারপরেও সাধারণভাবে কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য কিছু কিছু জেলার ক্ষেত্রে সহজেই আমাদের নজরে আসে। আমি আমার ধারণা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কিছু জেলার মানুষের এই ধরনের কিছু গুণাবলী তুলে ধরছি। ব্যতিক্রম ছাড়া সাধারণভাবে মনে করা হয় যে এই গুণ কোন নির্দিষ্ট জেলাতে প্রবল। যদিও আমার ধারণার সাথে হয়তো অনেকের ধারনারই মিল হবে না।
ঢাকাইয়া কুট্টি – এদের মধ্যে উদারতা বেশী। বড় মন থাকে এদের। বন্ধুদের আপ্যায়নে এরা এগিয়ে।
বৃহত্তর ঢাকা জেলা (মুন্সিগঞ্জ, দোহার, কেরানিগঞ্জ, নবাবগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ) – এই জেলার নারীরা বিভিন্ন ধরণের দেশী রান্নায় খুবই পারদর্শী। এতো এতো রকমের দেশী সুস্বাদু রান্না এরা রাঁধতে পারে চিন্তাও করা যায় না। একবার এই জেলার একজন পুরুষ এবং নারীর আলাপ শুনছিলাম। এতো রান্নার নাম বলল যে আমার কাছে মনে হল আমাদের জেলার লোক তাহলে রাধতেই জানে না।
কুমিল্লা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা – এদের মধ্যে সগোত্রের প্রতি টান বেশী। আত্মীয় স্বজনের প্রতি এদের টান এবং ভালোবাসা বেশী। এছাড়া শিল্প সংস্কৃতি এবং শিক্ষায় এরা এগিয়ে। বাংলাদেশের অনেক বিখ্যাত শিল্পী এই জেলার।
চাঁদপুর জেলা – এরা খুব অতিথি পরায়ণ এবং এদের মধ্যে আদব কায়দা খুব বেশী।
বৃহত্তর নোয়াখালী জেলা (নোয়াখালী, ফেনি, লক্ষ্মীপুর) – এই জেলার মানুষ খুব পরিশ্রমী এবং অধ্যবসায়ী। এই জেলার মানুষের ধৈর্য বেশী। জীবনের সফলতার জন্য ঝুকি নিতে পারে এই জেলার মানুষ। এই জেলার মানুষ খুব সূক্ষ্ম বুদ্ধি সম্পন্ন। আমাকে নোয়াখালীর একজন শিল্পপতি গর্ব করে বলেছিলেন যে নোয়াখালীর ছেলে মেয়ে নাকি ম্যাট্রিক পাস করে মায়ের পেট থেকে ভূমিষ্ঠ হয়।
বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা (মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা) – এই জেলার মানুষের ভাষা আমাদের চলিত ভাষার খুব কাছাকাছি এবং মিষ্টি। আগে কুষ্টিয়া নদিয়া জেলার অংশ ছিল। নদিয়া জেলার ভাষাকে ষ্ট্যাণ্ডার্ড ধরে আমাদের প্রমিত ভাষার রূপ দেয়া হয়েছে। এছাড়া এই জেলার মানুষ সদালাপী। ওনাদের গালি শুনতেও খুব ভালো লাগে।
বৃহত্তর যশোর জেলা (যশোর, ঝিনাইদা, মাগুরা, নরাইল) – এই জেলার মানুষের ভাষাও বেশ মিষ্টি। এছাড়া এই জেলার মানুষের আক্কেল এবং বুদ্ধি ভালো। বেয়াক্কেল লোক এই জেলাতে কম আছে। অল্পতেই আসল ব্যাপারটা ধরে ফেলে। টিউবলাইট টাইপ না।
বৃহত্তর বরিশাল (বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ঝালকাঠি, ভোলা) – এই জেলার মানুষ অতিথি পরায়ণ। মানুষকে খাওয়াতে ভালোবাসে। এরা সাহসী। পিছনে কথা না বলে সামনে বলে। ফলে অনেক সময় বিপদে পড়ে কর্মক্ষেত্রে। এই জেলার মানুষের ভাষা খুব মিষ্টি।
গাজীপুর, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ জেলা – এই জেলাগুলির মানুষের মধ্যে প্যাচঘোচ কম। মুখে যা বলে সেটা এদের অন্তরের কথা।
বৃহত্তর ফরিদপুর জেলা (ফরিদপুর, মাদারিপুর, শরিয়তপুর, গোপালগঞ্জ, রাজবাড়ি) – এই জেলার মানুষেরা বন্ধুবৎসল হয় সাধারণত। এই জেলার মানুষ প্রতিবাদীও হয়।
জামালপুর, ময়মনসিংহ, শেরপুর, নেত্রকোনা জেলা - এই জেলাগুলির মানুষ সহজ সরল হয়। প্যাচ কম থাকে পেটে।
বৃহত্তর দিনাজপুর এবং রংপুর জেলা (গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও) – এই জেলাগুলির মানুষ সহজ সরল হয়। অফিসে পলিটিক্স করে না।
বৃহত্তর পাবনা জেলা (সিরাজগঞ্জ, পাবনা, নাটোর) – এই জেলার মানুষ অনুগত হয়। কর্মক্ষেত্রে এরা দলাদলি করে না এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশ, নিষেধ মেনে চলার চেষ্টা করে।
বৃহত্তর রাজশাহী জেলা (রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ) – এই জেলার মানুষ শিল্প, সংস্কৃতি এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে এগিয়ে।
বৃহত্তর সিলেট জেলা ( সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার) – এই জেলার মানুষ আত্মীয় স্বজনকে খুব টানে। বাংলাদেশের মধ্যে সবার আগে এরা বিদেশে নিজেদের অবস্থান শক্ত করেছে। উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকার কারণে এই জেলার মানুষ সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে।
কিশোরগঞ্জ, নরসিংদি জেলা – এই জেলার মানুষের মধ্যে আদব কায়দা আছে।
বগুড়া এবং জয়পুরহাট জেলা – এই জেলার মানুষের মধ্যে প্রেম ভালোবাসা বেশী। অনেক আগে একটা কথা প্রচলিত ছিল যে (আমার বাবার কাছে শুনেছি) কোন অবিবাহিত সরকারী কর্মকর্তা বগুড়ায় বদলি হলে ফেরার সময় সে কোন না কোন বগুড়ার মেয়েকে বিয়ে করে তবেই অন্য কোথাও বদলি হত। বগুড়ার ছেলেরা বেশ প্রেমিক টাইপের। বিয়ের প্রতি বেশ ঝোঁক আছে ছেলেদের।
বৃহত্তর খুলনা জেলা (খুলনা, সাতক্ষিরা, বাগেরহাট জেলা) – এই জেলার মানুষ বেশ উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং আড্ডাবাজ। এই জেলার মানুষ বন্ধুবৎসলও হয়।
বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা (চট্টগ্রাম, কক্সবাজার) – এই জেলার মানুষের মধ্যে পারিবারিক বন্ধন খুব শক্ত এবং এরা আত্মীয় স্বজন সহ মিলে মিশে থাকে। একে অন্যের বিপদে এগিয়ে আসে। এরা খুব সাহসী। এই জেলার মানুষ অতিথিপরায়ণ এবং পরোপকারী।
পার্বত্য জেলাগুলি ( বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি) – এই জেলার মানুষ নিজস্ব সংস্কৃতি এবং কৃষ্টির ব্যাপারে খুব সচেতন। নিজেদের সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এরা ধরে রাখার চেষ্টা করে।
উপরে যা লিখেছি এটা সবই আমার উর্বর মস্তিষ্ক প্রসূত। সবার চিন্তা ধারার সাথে হয়তো মিলবে না। আরও কোন গুণাবলী ব্লগারদের কাছে থেকে জানা গেলে সেগুলিও যোগ করে দেয়া হবে। যদি অন্যরা আপত্তি না করে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মোগো বাড়ি বরিশাল
মোগো দাদা চহিদার
মোরা আইনের লোক
মোরে ছেন???
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দারুণ অবজারভেশন। আসলে ভাল খারাপ সব বিভাগেই আছে। চট্টগ্রামের মানুষ অতিথিপরায়ণ ও পরোপকারীও বটে সাচু ভাই।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। চট্টগ্রামের লোক বেশ অতিথি পরায়ন এবং পরোপকারী। এগুলি যোগ করে দিব পোস্টে।
৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: বাজারে গুজব আছে, বরিশালের লোক দারোয়ান হয়ে ঢুকে আর বাড়ির মালিক হয়ে বের হয়।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। ঢাকার বেশীর ভাগ ড্রাইভার, জমির দালাল বরিশালের। সন্ত্রাসী কাজেও বরিশালের লোক এগিয়ে।
৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: পর্যবেক্ষন ভালো।আমি যশোর আপনি?
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার বাড়ি ঝালকাঠি (বরিশাল)।
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
আমি নই বলেছেন: আমার এলাকার পর্যবেক্ষন ভালো হয়েছে কিন্তু ভিলেজ পলিটিক্স খুব হয়। গ্রামের কিছু কুটিল লোক সবাইকে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরায়।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি কোন জেলার? ভিলেজ পলিটিক্স আসলে বাংলাদেশের কমন সমস্যা। গ্রাম সুন্দর কিন্তু গ্রামের মানুষের মধ্যে কিন্তু ভেজাল আছে।
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
কামাল১৮ বলেছেন: আমার জন্ম কলকাতায়।অতপর ৪৭এ মুন্সিগঞ্জ চলে আসি।পাঁচ বছর পর যশোর।দশ বছর পর আবার মু্ন্সিগঞ্জ।৭২ থেকে ঢাকায়।বর্তমানে কানাডা।আমার গুণাবলী কি?কোন ক্যাটাগরিতে পরি আমি।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জেলার গুণাবলী ১৫/১৬ বছর হওয়ার আগেই ঢুকে যায় মানুষের মধ্যে। আপনি ঐ সময় ছিলেন মুলত যশোরে এবং মুন্সিগঞ্জে। যশোরের প্রভাব পড়ার সম্ভবনা বেশী। আপনি ১০০০ বছর কানাডা থাকলেও আপনার যশুরে বৈশিষ্ট্য আপনার মধ্যে থেকে যাবে। কারণ মূল জিনিস ঢুকে যায় বড় হওয়ার আগেই। পরেরগুলি হিসাবে আসবে না।
৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সাচু ভাই আপনার পর্যবেক্ষণ ভালো। তবে সব ভালো ভালো বিষয়গুলোকে সামনে এনেছেন। এখন আমার জানতে ইচ্ছে করছে ৬৪টা জেলার লোকজন এতোটা সহজ সরলীকরণ করা কি সম্ভব?
দ্বিতীয়ত আমার মতো কঞ্জুস কুচুটেরা বাংলাদেশের কোন জেলায় থাকে? আর যাইহোক মনের মিল যেহেতু কুচুটেদের সঙ্গে কাজেই ওদের ঠিকানা আমার বেশি দরকার।
আর একটা কথা ভূয়া ভাইকে আমাদের ঠিকানা জানালেও আর কেউ যেন না জানতে পারে। সিক্রেট।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খারাপ কিছু বললে ব্লগে মারামারি লেগে যাবে। তাই ভালোটা বললাম। খারাপটা কেউ বলতে চাইলে নিজ দায়িত্ব বলবে। আমি সেটার দায় নিতে পারবো না। আসলে ব্যতিক্রম তো থাকবেই। এই বিষয়গুলিকে সরলীকরণ করা যায় না।
আপনি কঞ্জুস বলে মনে হয় না। কারণ আপনার সাথে যারা সরাসরি দেখা করেছে তারা আপনার আন্তরিকতার ভূয়সী প্রশংসা করেছে। তাই আপনাকে আমি কঞ্জুস বলতে পারবো না কখনই। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মানুষকে আমরা সাধারণভাবে কঞ্জুস হিসাবে জানি। ব্যাপারটা অতি রঞ্জিতও হতে পারে। দাদা খেয়ে এসেছেন না গিয়ে খাবেন। আধখানি রসগোল্লা পুরোটা খেয়ে যেতে হবে কিন্তু। এইসব কথা আমরা শুনি। সত্যি কি না জানি না। মিথ্যাও হতে পারে। আপনি তো সম্ভবত বাংলাদেশ থেকে গিয়েছেন। আপনার জেলা কি সাতক্ষিরা ছিল? বাংলাদেশের মানুষ ধার করে ঘি খায়। সেটা সব জেলাতেই। কঞ্জুস জেলা আছে বলে শুনি নাই। বরং এই পারের বাঙালিদের সাধারণ দোষ হল তারা বেহিসাবি খরচ করে। কঞ্জুস হওয়াও ভালো না আবার ধার করে ঘি খাওয়াও ভালো না। এই দুইটার মাঝামাঝিটাই ভালো। চিন্তা করবেন না আপনার সম্পর্কে সব কিছু গোপন রাখা হবে। ভালো থাকবেন ভাই।
৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সাচু ভাই গোফরান ভাই স্বার্থক চিটাগাং আদিবাসী হিসেবে অতিথি পরায়ণ সে পরিচয় আমরা পেয়েছি। ওনার ম্যারেজ অ্যানিভারসারির নেমন্তন্ন পত্র আমাদের বেশকয়েক মাস আগে শেয়ার করেছিলেন। কিন্তু গোফরান ভাই যদি স্পোটিংলি নেন উনি যে সময় বিশেষ গালি দেন এটা কিন্তু চিটাগাংয়ের সঙ্গে ম্যাচ করে না বলে আমার বিশ্বাস। এবিষয়ে গোফরান ভাই যদি কিছু বলতেন তার অপেক্ষায় রইলাম
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিয়ে শাদীর অনুষ্ঠানের দিক থেকে চট্টগ্রামের মানুষের ধারে কাছে অন্য কোন জেলার মানুষ আসতে পারবে না। একটা গরীব পরিবারের বিয়েতেও ৭০০/৮০০ মানুষের দাওয়াত দেয়া হয় চট্টগ্রামে। ২০০০ থেকে ৩০০০ মানুষ দাওয়াত দেয়া এটা কমন ব্যাপার। আর যারা সামর্থ্যবান তারা আরও বেশী মানুষকে দাওয়াত করে। তবে বিয়ের সময় চাচা, ফুফু, খালা, মামা সহ সব আত্মীয় স্বজন বিয়ের খরচে অংশগ্রহণ করে। চট্টগ্রামের জামাইদের মত জামাই আদর আর কোন জেলাতে পাবেন না। এই ব্যাপারে চ্যালেঞ্জ হয়ে যেতে পারে। উল্টা দিকে মেয়ের বাবা হলে নিজের বিয়ের আগে থেকে মেয়ের বিয়ের জন্য সঞ্চয় করতে হবে।
গোফরান ভাইকে দুই একটা চাঁটগাইয়া গালি দিতে বলেন। গালি আগে শুনি তারপরে বলবো গালির তেজ কেমন ছিল আর ওনার সাথে যায় কি না।
৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গোফরান ভাই প্লিজ একটু মনে করিয়েন না।গালি খাওয়ার কাজ ইতিমধ্যে হইসে। আপনাকে অদিবাসী লিখতে যাইয়া আদিবাসী হইয়া গেছে
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনি চাটগাইয়া ভাষায় গালি দিলে ব্লগাররা কেউ বুঝবে না। তাই টেনশন নিয়েন না। আমরা বুঝলেও বলবো বুঝি নাই।
অদিবাসী শব্দটার সাথে আমার আগে পরিচয় হয় নাই। তবে আদিবাসী শব্দটা শুনেছি।
১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৫
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কোন জেলার? ভিলেজ পলিটিক্স আসলে বাংলাদেশের কমন সমস্যা। গ্রাম সুন্দর কিন্তু গ্রামের মানুষের মধ্যে কিন্তু ভেজাল আছে।
অমপুর বিভাগ।
কামাল১৮ ভাইতো দেখি ব্লগের বটবৃক্ষ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই জেলা এবং বিভাগের নাম সরকারীভাবে পরিবর্তন করে অংপুর করা উচিত। এই অঞ্চলের মানুষ যে শব্দ উচ্চারণই করতে পারে না জেলা বা বিভাগের নাম সেটা হয় কিভাবে।
কামাল১৮ ব্লগের অন্যতম বিপ্লবী এবং সাম্যবাদী মানুষ। এখন উনি কানাডার সাম্যবাদ নিয়ে কাজ করতে কানাডায় আছেন।
১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: ৭১এ ঝালকাঠির পেয়ারা বাগানে থেকে যুদ্ধ করেছি ছয়মাস।ঐ এলাকার বহু গ্রাম আমার চেনা।কীর্তিপীশার শশাংকপাল আমার ঘনিষ্ট বন্ধু ছিলো।ও ৭১ এ মারা যায়।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি তো সিরাজ শিকদারের সর্বহারা বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। যাদুকর জুয়েল আইচও ঐ সময় সিরাজ শিকদারের দলে যুদ্ধ করেছে। হয়তো আপনার অধীনেই ছিল। কিছু দিন আগে আপনি এই ব্যাপারে একটু আলোকপাত করেছিলেন। আপনি পোস্ট দিলে হয়তো আমরা আরও অনেক কিছু জানতে পারতাম মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে।
কীর্তিপাশা আমাদের বাড়ি থেকে বেশী দূরে না। কয়েক মাস আগে সপরিবারে ঘুরতে গিয়েছিলাম। পেয়ারা বাগানের যুদ্ধের উপরে নীচের এই লিঙ্কটা পেলাম। পরে দেখতে পারেন।
https://songramernotebook.com/archives/496780
১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৫
রেজাউল৬১ বলেছেন: জোকস খুব ভালো লেগেছে। তিন নম্বরটা অত্যন্ত ভালো হয়েছে। ৫ নম্বরটা সবচেয়ে সেরা। হাহাআখুপগে
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি কোন জেলার? নিজের জেলারটা পছন্দ হয়েছে তো?
১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
কামাল১৮ বলেছেন: কানাডায় বৈষম্য খুব কম।এখানে সাম্যবাদ নিয়ে কাজ করার খুব একটা দরকার নাই।তবু একটা কমিউনিষ্ট পার্টি আছে,তাদের একজন এমপি আছে।এখানে কেউ কাউকে স্যার বলে না।সবাই সবাইকে নাম ধরে ডাকে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কার্ল মার্কসকে ছাড়াই ওরা সাম্যবাদী হয়ে গেল। আমাদের দেশে কার্ল মার্কসের এতো ভক্ত থাকার পরেও আমরা পারলাম না। ইনু, মতিয়া, রাশেদ খান মেননরা ব্যর্থ।
ব্রিটিশরা কিছু জিনিস নিজেরা এখন মানে না কিন্তু আমাদের অস্থি মজ্জায় ঢুকিয়ে দিয়ে গেছে। স্যার না বললে বাংলাদেশে চাকরী থাকবে না।
১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: যাক সব্বাই খুশি
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি সম্ভবত বৃহত্তর ঢাকার মানুষ। রান্নায় নাম্বার ওয়ান আপনাদের এলাকার লোক। যদি আমি ভুল না করে থাকি আপনার জেলা সম্পর্কে। পুরান ঢাকায় মানুষ হয়েছেন।
১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৯
বিজন রয় বলেছেন: বাংলাদেশে প্রতি দুই থেকে আড়াই কিলোমিটার পরে পরে ভাষা ও আচরন আলাদা হয়।
ভাল একটি বিষয় নিয়ে পোস্টে দিয়েছেন।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। এতো ছোট একটা দেশে আঞ্চলিক ভাষা এবং মানুষের আচরণে কত বিচিত্রতা দেখা যায় সামান্য পথ পাড়ি দিলেই। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: যাক , আপনি আমার জেলা ও মানুষদের নিয়ে ভালো কথা বলেছেন !
আজ দিলখুশ করে দিলেন বড় ভাই !!
হাহাহাহা , ভালো থাকবেন !
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার জেলাতে বাস করি। তাদের সম্পর্কে মোটামোটি জানি। তাই আমার ধারণা তাদের গুণ সম্পর্কে সঠিক লিখেছি। আরও অনেক গুণ আছে।
ভালো থাকবেন। নিয়মিত গান এবং কবিতা লিখবেন।
১৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩০
জুন বলেছেন: আমাদের ঢাকা সদর আসন ১ এর মানুষের ভেতর রান্না করা ছাড়া আর কিছুই দেখলেন্না সাড়ে চুয়াত্তর
অবাক হইলাম সাথে মনক্ষুন্ন
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুধু রান্না না ঢাকা সদর ১ এর মানুষেরা ভালো খেতেও পারে। এটা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম।
তবে আরও কিছু গুণ বাদ পড়ে গেছে। যেমন - অধিকাংশ মানুষের মধ্যে শিষ্টাচার আছে। কয়েকজনের সাথে মিশেছি যাদের মধ্যে সৌজন্যবোধ বেশী।
আপনার মুখ থেকে শুনতে চাই বাকি গুণগুলি সম্পর্কে।
১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৯
আরোগ্য বলেছেন: হুদাই! একটু হাসনের লেইগা পোস্টে আইলাম। পইড়া দেহি সব গুনগান কইরা রাখছেন। ঢাকাইয়ারা বেশি ফুটানি দেহায়, এইটা তো লেখলেন না। আর ভোলার ভাষা সুন্দর কুনদিক দিয়া, বেক্কের কতা তো বোযাই যায় না, হুদাই খালি মোগো মোগো করে।একসের বাচাল।
এইবার বলেন তো আমি কোন জেলার বাসিন্দা?
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমনে তো মোগো দ্যাশের মানু। আমনের একসের একসের হুইনাই মুই হেয়া বোঝতে পাড়ছি। একটা ঢাকাইয়া জোকস শোনেন তাইলে;
পুরান ঢাকার টুলু বেপারির নতুন পয়সা হয়েছে। লেখাপড়া তেমন না জানলেও ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই জানে বেপারি। আগামসি লেনে আলিশান দালান উঠেছে তার। এখন একটা গাড়ি না হলে কি চলে! মহল্লায় তো মান-সম্মান থাকে না। ঘিঞ্জি গলিতে গাড়ি ঢুকবে কী না সন্দেহ আছে, তবুও গাড়ি একটা কিনতেই হবে। কাকরাইলের কার সেন্টারে একটা গাড়ি দেখে পছন্দ হল টুলু বেপারির। পাড়ার বোচা ড্রাইভারকে নিয়ে সে গাড়ি কিনতে চলল বেশ ঘটা করে। পাশের বাড়ির মুরব্বি যাওয়ার সময় বলল, ‘বেপারি, গাড়ি যে কিনবা মাগার খুব সাবধানে! আইজকালকা ড্রাইভারগুলা খুব চোর অয়। গাড়ির তেল তো চুরি করেই হালায় যন্তরপাতি চুরি কইরা বেইচা ফালায়, সাবধান।’
কথাটা বেপারির মাথায় ঢোকে। গাড়ি কিনে ফেরার পথে টুকু বেপারি আয়েশি ভঙ্গিতে ড্রাইভার বোচাকে সে বলল, ‘ওই বোচা, সিটটা ইটটু পিছায়া দে, আরাম কইরা বহি। ওই এউগা গান লাগা।’
আচমকা গাড়ি একটু ঝাঁকুনি খায়। বেপারি প্রশ্ন করল, ‘আব্বে হালায় নয়া গাড়ি, ফাল পাড়ে ক্যালা?’
ড্রাইভার বলল, ‘না ফাল পাড়ে না, গাড়ির গিয়ার চেঞ্জ করলাম আর কি।’
কথাটা শুনেই আচমকা বেপারি চেঁচিয়ে ওঠে, ‘আমি গাড়িত বইয়া রইছি আর আমার সামনেই তুই গাড়ির গিয়ার চেঞ্জ কইরা ফালাইছ? হালায় আমি গাড়িত না থাকলে তো তুই পুরা গাড়িই চেঞ্জ কইরা ফালাইবি। নাম, নাম হালায় গাড়িত্থে নাম। যা সিদা ভাগ, চোর হালায়!’
১৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: সেলিম শাহনেওয়াজ ও আসাদকে চিনতে পেরেছি।কবি হুমায়ুন কবীরের ছোট ভাই তারেক ছিলো।সবাই কে চিনতাম হয়তো অন্য নামে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সিরাজ সিকদারের বাড়ি ছিল বরিশাল। বুয়েট থেকে পাস করা ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। আপনিতো সবই জানেন। আপনি অন্য নামে হয়তো আরও অনেককেই চিনতেন। কবি হুমায়ূন কবির খুন হয়েছিলেন সম্ভবত। ওনাকে খুন করার ব্যাপারে কিছু জানেন?
স্বাধীনতার পরে সিরাজ শিকদারের বাড়াবাড়ির ব্যাপারে আপনার কি মতামত? আপনি সর্বহারা পার্টি কবে ত্যাগ করেন এবং কেন করেন?
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ব্যাপারে আওয়ামীলীগ ১৯৭১ সালের আগে চিন্তা করেনি। যদিও তারা দাবী করে যে তাদের একটা ভাবনা স্বাধীনতার ব্যাপারে ছিল অতি গোপনে। এগুলি তাদের কল্পনাতে ছিল সম্ভবত। ১৯৬৬ সালের ৬ দফাতে স্বাধীনতার দাবী ছিল না। ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত আওয়ামীলীগ মসনদ দখলের রাজনীতি করেছে। তাই স্বাধীনতার আন্দোলন অনুপস্থিত ছিল। ২৫ মার্চ রাতে আর্মি না নামলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ হত না। ভোটে যেতার পরেও ক্ষমতা হস্তান্তর না করার কারণে এবং আর্মি লেলিয়ে দেয়ায় স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু করতে বাঙ্গালীরা বাধ্য হয়। ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ রাতে তাজউদ্দীনকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন যে সোমবার হরতাল ডেকেছি।
উইকিপিডিয়া অনুযায়ী সিরজ সিকদারের দলে ডাকাত ছিল। সেই হিসাবে আপনিও তার অন্তর্ভুক্ত। একটা প্যারাগ্রাফ তুলে দিলাম। এই ব্যাপারে আপনার মতামত কি?
'এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, সিরাজ সিকদার তার গোপন দলে একদল ডাকাতের সমাবেশ ঘটিয়েছিলেন। এদের দ্বারাই তিনি গুপ্তহত্যা, থানা, বন বিভাগ দপ্তর, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ইত্যাদির ওপর হামলা, ব্যাংক লুট, হাটবাজার, লঞ্চ, ট্রেন ডাকাতি, রেললাইন উপরে ফেলে গুরুতর ট্রেন দুর্ঘটনা সংঘটন এবং জনসাধারণের কাছ থেকে জবরদস্তি টাকা আদায়-এ ধরণের উচ্ছৃঙ্খল অপরাদের মাধ্যমে শান্তি ও শৃঙ্খলাকে বিঘ্নিত করেছিলেন। '
২০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৪
আরোগ্য বলেছেন: ভালাই ধরবার পারসেন তয় মোর একখান কতা আছিল্। মোর বাহের বাড়ি ভোলা আর মোর মায়ের বাড়ি পুরান ডাহা। মোরা কোন দিনও গ্যারামের বাড়িত যাইনাই। মোগো জম্ম, বাসা, ভাষা সবই এই পুরান ডাহার। হেইয়া যে কইলেন আমনে মোর কতা হুইনাই বোঝতে পারসেন মুই কোন জেলার, মুই কইলাম ইউটিউব ভিডিও আর কিছু বরিশাইল্যা পাবলিকের কতা হুইনা শিখ্যা ফালাইসি। মুই কইলাম হেব্বি টেলেন্টেড।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভাইডি, মোর বাড়িও বরিশাল হইলেও মুইও আমনের মত ডাঙ্গর হওয়া তামাত ঢাহা শহরে আসেলাম। তয় মুই কিসু শিগজি গেরামে গিয়া। আমনের ভাষা খুব শোন্দর হইসে।
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:০৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: আহা সব জেলার মানুষ যদি এমনই হইত তাইলেতো দেশটা আসলেই কানাডা, সিঙ্গাপুর হইয়া যেত
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা তো কবেই কানাডা আর সিঙ্গাপুর হয়ে গেছি। নেতারা তো তাই ই বলে।
২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:১৪
রানার ব্লগ বলেছেন: গুন বললেন এইবার বেগুন নিয়া আলোচনা করুন।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেগুন নিয়ে আলোচনা করার সাহস নাই। মারামারি লেগে যাবে।
২৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: বগুড়া নিয়ে সত্যি কথাই লিখেছেন। আমার এক বন্ধু ছিল বগুড়ার। ওরে যে কি ক্ষেপাইতাম! বিবাহ করিতে সে অতি পাগল ছিল!! এখন অবশ্য তার খবর জানি না। বন্ধুবান্ধব তো আর চিরকাল থাকে না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বগুড়ার মেয়েদের ছেলে পটানোর সুনাম আছে অনেক আগে থেকেই। একবার তরুণ বয়সে অফিসের কাজে রাজশাহী চিনি কোলে গিয়েছিলাম। সাথে আমার এক কলিগ ছিল আমার বয়সী। আমরা দুজনেই তখন ব্যাচেলর। একদিন সকালে অফিসে গিয়ে দেখি আমরা যে টেবিলে বসি সেটার উপরে ফুলদানীতে এক তোড়া ফুল। পিয়নকে জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম যে আবাসিক এলাকার একটা মেয়ে দিয়েছে। আমি আমার কলিগকে বললাম এটা তোমার জন্য দিয়েছে। সে বলে না সেটা নাকি আমার জন্য দিয়েছে।
২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ময়মনসিংহ নিয়ে যা লিখেছেন জেনে পুলকিত হলাম। আমিও এমনই জানতাম।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ময়মনসিংহ শহরের উপর দিয়ে গিয়েছি নেত্রকোনা। কিন্তু ময়মনসিংহ যাওয়া হয় নাই কখনও। ব্রম্মপুত্রের সৌন্দর্য দেখার ইচ্ছা আছে।
২৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: রাজনীতিতে নামছেন নাকি? শুধু মন-ভোলানো কথা দেখি
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার ৭/৮ জন বন্ধু আছে বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার এবং বেশ কয়েকজন খালাতো এবং মামাতো ভাই আছে ঐ অঞ্চলের। এরা খুব মজার মজার গল্প করে এবং বন্ধুবৎসল। কাজিনদের বাড়িতে গেলে খুব আদর যত্ন করে।
২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু আজাত কুজাত ব্লগেই আছে। উহারা কোন অঞ্চলের?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ছি এভাবে বলতে হয় না।
২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনি চট্টগ্রামে থাকেন ? সত্যি ?
তবে তো আপনাকে খুঁজতে হয় !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনাকে তো আমি মাঝে মাঝে ঝাউতলা বাজার রেল লাইনের পাশে ধ্যান মগ্ন অবস্থায় দেখি ছেড়া একটা লেংটি পইরা। ট্রেন আসলেও উঠতে চান না। আজকেও গিয়েছিলাম হাটতে।
আপনার কাছে থেকে গীটার বাজানো শিখতে চাই। কত নিবেন পারিশ্রমিক? বার কর্ড শেখাতে হবে কিন্তু। এটা কিন্তু আবার সবাই পারে না। তারপরও হিংসা করে বলে 'ফুহ' !!!!
২৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
মিরোরডডল বলেছেন:
গতকালের রানার পোষ্ট থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে যে এই পোষ্ট লেখা হয়েছে, এই কথাটা পোষ্টের কোথাও খুঁজে পেলাম না
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে তো ব্যাপারটা তো সেটা না। এই পোস্টের জন্য ব্লগার রানারের পোস্ট দ্বারা অনুপ্রাণিত আসলে হই নাই। তবে অবচেতন মনে অনুপ্রাণিত হতে পারি। আমার মনে পড়ছে কালকে মনে হলো ব্লগারদের কার বাড়ি কোথায় জানা প্রয়োজন। তাই এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। কোন জেলারটা সবচেয়ে সঠিক হয়েছে বলে মনে হয়? আর কোন জেলারটার সাথে মিলছে না বলে মনে হয়।
আমার ধারণা মিররের পিতৃপুরুষের আদি নিবাস বৃহত্তর যশোর, ফরিদপুর কিংবা নোয়াখালী, কুমিল্লা অঞ্চল।
২৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমার জন্ম যশোর জেলাতে । জন্মের পরে সেখানেই বড় হওয়া । তারপর চুয়াডাঙ্গাতে চলে আসি ক্লাস ফাইভের পর । তারপর সেখানেই । যদিও আমাদের আদিনিবাস ঢাকা বিক্রমপুর ।
চুয়াডাঙ্গার সম্পর্কে যা বলেছেন তা ঠিকই আছে । আমাদের জেলার মানুষের মুখের ভাষা দেশের যেকোন অঞ্চলের মানুষের থেকে শুদ্ধ । অঞ্চলিক টান খুবই কম । কুষ্টিয়াতে আঞ্চলিক টান আছে প্রচুর । তবে চুয়াডাঙ্গা আর মেহেরপুরের আঞ্চলিক টান একেবারে কম ।
আমাদের অঞ্চলের মানুষেরা আন্তরিক বেশি । তবে আমাদের আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে আমাদের সাথে যারা ভাল তাদের সাথে আমরা তাদের থেকেও ভাল অন্য দিকে যারা আমাদের সাথে খারাপ তাদের সাথে তাদের থেকেও খারাপ ।
আরেকটা কথা, যদিও অফটপিক তবুও বলি, ব্লগ বা অনলাইনে যারা নিজেদের কোন পরিচয় দেয় না, কেবল নিজেদের বিশেষ কিছু গুণের কথা প্রচার করে, তাদের কথা বিশ্বাস করবেন না । ঠকবেন কেবল ! যাদের এনানিউমাস থাকার ইচ্ছে তারা সব ব্যাপারেই এনানিউমাস থাকে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কুষ্টিয়ার আগে বিক্রমপুর ছিল আপনার পিতৃপুরুষের আদিনিবাস এটা জানা ছিল না। আমার ধারণা ছিল আপনারা সব সময়ই কুষ্টিয়ার। আমার একজন ফুফার বাড়ি কুষ্টিয়া। খুব বিশুদ্ধ কথা বলেন। আগে আরও বলতেন। আমাদের খ্যাপানোর কারণে এবং আমার ফুফুর পাল্লায় পড়ে এখন পরসি, খাইসি এগুলি বলে। আগে বলতেন পড়েছি, খেয়েছি। আমার এক ফুফুর বিয়ে হয়েছিল যশোরে। ফুফা ছিলেন ঐ পাড়ের। আমার ফুফু বরিশালের ভাষা যেন বেমালুম ভুলে গেছেন। উনি এখন বলেন এসেছিস, আয় বোস বোস। আমার আরেক খালার বাড়ি গোপালগঞ্জ। খুলনায় বিয়ের কারণে পুরো খুলনার টানে কথা বলেন। মেয়েরা বিয়ের পরে শ্বশুরবাড়িকে নিজের বাড়ি করে নিতে চায়। তাই অনেকে মুখের ভাষাও বদলে ফেলে।
আপনার কথা ঠিক। ব্লগে যারা নিজ নামে ব্লগিং করে বা যারা নিজের পরিচয় দেয় তারা আসলে কোন ধরণের খারাপ ব্লগিংয়ে অংশ নেয় না। বেনামে যারা ব্লগিং করে তাদের মধ্যে অনেকে বেনামের সুযোগ নিয়ে অনেক ধরণের অপকর্ম করে। কিন্তু আপনি ঠিক কি উদ্দেশ্যে আমাকে এগুলি বললেন সেটা আমার কাছে পরিষ্কার না।
৩০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনি খুলশীতে থাকেন তাই না ?
আরেহ সাচু ভাই !! আপনাকে খোঁজা লাগবেই ।
আমি গিটার অত পারিই না তাই শেখাই না !! তবে দেখা হলে অনেক কিছু বলবো !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কে বলল আমি খুলশিতে থাকি? আর জায়গা নাই চট্টগ্রামে?
আপনি অনেক ভালো গীটার বাজান। হেভি মেটাল বাজানো তো সহজ না। মাথার তার একটু ছেড়া থাকে অবশ্য এদের।
৩১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
আমার ধারণা মিররের পিতৃপুরুষের আদি নিবাস বৃহত্তর যশোর, ফরিদপুর কিংবা নোয়াখালী, কুমিল্লা অঞ্চল।
আর কিছু নেই? বাকিগুলোও ইনক্লুড করা হোক
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ৬৪ জেলা যোগ করে দেই, তাই না? তার জেলায় খেজুরের রস বেশী পাওয়া যায়। এই কথা সত্যি কি না?
৩২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমার ধারণা মিররের পিতৃপুরুষের আদি নিবাস বৃহত্তর যশোর, ফরিদপুর কিংবা নোয়াখালী, কুমিল্লা অঞ্চল।
সিলেট হতেও পারে কিন্তু !
খাসলত অনেকটাই অমন !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সিলেটও হতে পারে হয়তো। ইংরেজি বেশী বলে দেখেন না। বাংলায় ভাব প্রকাশ করতে পারে না, ইংরেজিতে ভালো পারে। বেশী বললে ক্ষেপে যাবে আবার।
৩৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হেভি মেটাল বাজানো তো সহজ না।
একদম না । আমি শুনি তবে এখনও বাজাতে জানি না !!
মিরোর এখন আনন্দ করে নিচ্ছে । কারণ সে আর থাকবে না । তাই ভালো ভালো সময় কাটান ।
জানেন ? মেয়েরা যখন কিছু একটা করতে বসে তখন ভীষণ খামখেয়ালি আচরণ করে !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরর থাকবে না মানে কি, বুঝলাম না।
আপনি দার্শনিক কাম সন্ন্যাসী, মেয়েদের নিয়ে এতো আগ্রহ কেন?
৩৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কোন জেলার ছেলে মানুষেরা কুটনা হয়?? মানে কুটনা বুড়া আর কি!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বরিশালের মধ্যে এই দোষ নাই। কুটনা হয় মাগুরা, যশোরের মানুষ।
ঘুষি আরেকটা দিতে হবে মনে হয়। তবে এইবার নাকে না পিঠের উপরে কিল। ধুম ধুম ধুম করে কয়েকটা।
৩৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: মিরর থাকবে না মানে কি, বুঝলাম না।
হ্যাঁ থাকবে না । অগণিত ব্লগারকে বিরহে ভাসিয়ে তিনি বিদায় নেবেন !! সত্যিই নেবেন !! ধরে রাখতে পারবেন না !!
আপনি দার্শনিক কাম সন্ন্যাসী, মেয়েদের নিয়ে এতো আগ্রহ কেন?
জানেন কী ? মেয়েরা নিজেরাই তাঁদের বুঝতে পারে না । নারী আসলে রহস্য নয় , নারী আসলে দ্বন্দ্ব । আমি এটা জানতেই এত আগ্রহী !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি মনে হয় চাচ্ছেন যে মিরর চলে যাক। মিরর শক্ত মনের বাস্তববাদী মানুষ, সে কারও কথায় বা ব্লগ সংক্রান্ত ক্যাচালের কারণে ব্লগ ছাড়বে না। ব্লগ তার একটা আনন্দের এবং সময় কাটানোর জায়গা।
নারী কোন দ্বন্দ্ব না। নারীদের চাহিদা খুব কম থাকে সব বিষয়েই। অল্পতেই অধিকাংশ নারীদের খুশি করা যায়। কিন্তু ভুল বোঝার কারণে অনেক কিছু ঘটে যায়।
বিয়ের আগে আপনার এগুলি জানার কোন অধিকার নাই আপনার। বাবা মা যেখানে বিয়ে দিয়ে দেবে সেখানে বিয়ে করবেন। তারপর মেয়ে নিয়ে গবেষণা করবেন।
৩৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
তার জেলায় খেজুরের রস বেশী পাওয়া যায়। এই কথা সত্যি কি না?
নাহতো! ছোটবেলায় ছিলো, এখন শীতকালে আগের মতো খেজুরের রস হয়না।
সিলেটে খেজুরের রস নেই। আমি বেড়াতে গিয়েছি বহুবার, রস পাইনি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে সব জেলায় খেজুর গাছের রস আগে বেশী পাওয়া যেত সেই জেলাগুলিতে রস সংগ্রহের মানুষ কমে গেছে। আসলে রস কম নাই কিন্তু সংগ্রহের মানুষ নাই। বরিশালে প্রচুর খেজুর গাছ থাকলেও এখন রস সংগ্রহের মানুষ কমে গেছে। যশোর, ফরিদপুর, বরিশাল অঞ্চলে খেজুর গাছ বেশী।
সিলেট তাহলে লিস্টের বাইরে।
৩৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২
শায়মা বলেছেন: এহ রে নিজের কুটনাবুড়ামীর দোষ অন্যের ঘাড়ে!!!!!!!!!
তুমি ঘুষি দিতে আসবে কুটনাবুড়া মানুষ তার আগেই তোমার কুটনামী ছুটাই দেওয়া হবে সোনার চান্দ ভাইয়া।
তবে হ্যাঁ স্বপ্ন দেখো আর আকাশ কুসুম পাড়ো আকাশ থেকে। স্বপ্নেই থাকো।
স্বপন যদি মধুর এমন হোক সে মিছে কল্পনা
জাগিওনা আমায় জাগিও না!!!!!!!!!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মৌচাকেতে ছুরেছিস তুই ঢিল
বুঝবি মজা পিঠে পড়বে যখন কিল
আমার বিরাশি শিক্কার খেলে কিল
ভয়ে তুই আটকাবি দরজার খিল।
করে যাচ্ছিস কত রকমের রঙ ঢং
কিল খেলে হারগোরে ধরে যাবে জং
তখন আবার বলিস না ছেড়ে দে দাদা
কিল দিয়ে মানুষ করেছি কত গাধী আর গাধা।
৩৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তুমি ঘুষি দিতে আসবে কুটনাবুড়া মানুষ তার আগেই তোমার কুটনামী ছুটাই দেওয়া হবে সোনার চান্দ ভাইয়া।
আমি তোমার পাশে আছি আপা !!! এগিয়ে যাও !
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুধু পাশে থাকলে হবে না। কিল খাওয়ার পরে ফার্স্ট এইডের ব্যবস্থা করতে হবে।
৩৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
জানেন ? মেয়েরা যখন কিছু একটা করতে বসে তখন ভীষণ খামখেয়ালি আচরণ করে !!
কিছু একটা বলতে?
আমিও বুঝলাম না সন্ন্যাস যোগী মেয়েদের এতো খবর কি করে রাখে?
কেনোই বা রাখে?
সে থাকবে গেঁড়ুয়া পরে চোখ বন্ধ করে গাছতলায়।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চাল চুলা বিহীন গেরুয়া পড়া সন্ন্যাসীর হাত থেকে বাঁচতে মেয়েরা কিছু একটা করতেই পারে। যদিও সন্ন্যাসীর কাছে খামখেয়ালী মনে হতে পারে সেটা।
চোখ বন্ধ করে গাছ তলায় থাকে আর আশায় থাকে কোন অপ্সরা এসে যেন ধ্যান ভেঙ্গে দিয়ে যায়।
৪০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কিছু একটা বলতে?
বলতেই হবে ? বেশ, কিছু একটা বলতে এমন কিছু যার প্রভাব হয় দীর্ষ । এবার তুষ্ট ??
আমিও বুঝলাম না সন্ন্যাস যোগী মেয়েদের এতো খবর কি করে রাখে?
কেন রাখবে না ? রাখলে ক্ষতি কোথায় ? নারীর চেতনা নিয়ে এখনও এই নারীবাদী সময়েও অনেক পিছিয়ে আছে মানুষ !! তাই নিয়ে জানতে চাইছি !!
সে থাকবে গেঁড়ুয়া পরে চোখ বন্ধ করে গাছতলায়।
দিগম্বর যে বানিয়ে দাওনি এর জন্য কৃতজ্ঞ থাকবো !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নারীবাদের অ্যাম্বাসেডর বানিয়ে দেয়া দরকার আপনাকে। নারীদের সমস্যা নিয়ে এখন পুরুষরা বেশী বলছে। একইভাবে পুরুষদের অধিকার নিয়ে একজন নারীকে খুঁজে পেয়েছি আমি। বুকে বল পাচ্ছি। এই লিঙ্কে দেখেন;
সফল সন্ন্যাসব্রতের জন্য জামা কাপড় একটা বাধা। প্রকৃত সন্ন্যাসীরা দিগম্বরই থাকে।
৪১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০
মিরোরডডল বলেছেন:
ঘুষি আরেকটা দিতে হবে মনে হয়। তবে এইবার নাকে না পিঠের উপরে কিল। ধুম ধুম ধুম করে কয়েকটা।
কা কে?????
শায়মাপুকে???
ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি কিল দেয়া শুরু করলে আশে পাশেও কিছু পড়ে কিন্তু।
৪২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মিরোরডডল বলেছেন:
বলতেই হবে ? বেশ, কিছু একটা বলতে এমন কিছু যার প্রভাব হয় দীর্ষ । এবার তুষ্ট ??
হুম বলতে হবে উদাহরণ দিয়ে, কারণ আমি এখনো বুঝিনি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দার্শনিক মানুষ তো ওনার কথা বুঝতে হলে প্লেটো আর ফ্রয়েড ভালো করে পড়া থাকতে হবে মনে হয়।
৪৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০১
শায়মা বলেছেন: হা হা মিররমনি!!!
চুয়াত্তরভাইয়া রোজ মাইর খায় তো তাই স্বপ্নে একে তাকে মারছেন......আসলে উনি মরছেন ........
ভাইয়ার কবতে নামের কাঁচকলা......
মৌচাকেতে ছুরেছিস তুই ঢিল
বুঝবি মজা পিঠে পড়বে যখন কিল
আমার বিরাশি শিক্কার খেলে কিল
ভয়ে তুই আটকাবি দরজার খিল।
করে যাচ্ছিস কত রকমের রঙ ঢং
কিল খেলে হারগোরে ধরে যাবে জং
তখন আবার বলিস না ছেড়ে দে দাদা
কিল দিয়ে মানুষ করেছি কত গাধী আর গাধা।
আমার সত্যিকারের সোন্দর কাব্যকথা!!!
গাধা যখন টিচার....
কে করবে বিচার!!!
কিসের বিচার বলছি এবার - স্বপ্নে উড়ায় গরু
পেটখানা তার বেজায় বেঢপ ঠ্যাংগুলি সব সরু।
স্বপ্নে ভাসেন স্বপ্নে হাসেন ছোঁড়েন হাতে কিল
স্বপন মাঝেই ভাইয়া চেচান কান নিয়েছে চিল
মারেন ঘুষি ভীষন ঠুসি ওঠেন দিয়ে লম্ফ
সেই লাফেতে চারপাশেতে ভীষন ভূমিকম্প।
চেচান ভায়া ঘুমের মাঝে কিল খিল আর ঢিল
ভাইয়ার এমন কম্মে ভাবী হাসেন খিলিখিল।
চোখটা বুজেই ভাইয়া মারেন বিরাশী সিক্কাখানা
ভায়ার এমন কম্মে ভাবীর চক্ষু বড়া ছানা!
বেষম রেগে ভাবীমনি খোঁজেন ভায়ার চুল
আহহা কি যে ভুল!
চুলের দিশা না পেয়ে তাই টাকলাখানি ধরে
দেওয়ালখানায় তাক করে তাই দিলেন মাথা ঠুকে।
ভাঙ্গলো ভায়ার স্বপন খানা টাকলা ফুলে ঢাক।
তবুও ভাবীর কমলো না রাগ করছে গাঁকর গাঁক!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার নাম শায়মা, আমি একটি ছড়া বলবো। ছড়ার নাম 'ঢঙ্গি বুড়ি'।
ঢঙ্গি বুড়ি
- শায়মা হক
এক দেশে ছিল এক নাচুনে বুড়ি
ঢং করাতে তার মেলে না যে জুড়ি।
আদিখ্যেতা দেখায় আর সাজতে চায় ছুঁড়ি
বয়স কিন্তু তার অন্তত হবে চার কুড়ি।
হেরে গলায় গায় গান সাথে প্রলয় নৃত্য
হাসতে হাসতে মাটিতে গড়ায় ঘরের যত ভৃত্য।
গীটার শিখতে গিয়ে সর্ষে ফুল দেখে চোখে
হুশ থাকে না নাকের পানি কখন গড়ায় মুখে।
নাকের পানি গিলে খেয়ে ভাবে নিজে নিজে
আহা কি সুন্দর গীটার দেখ বাজাই আমি যে।
গীটার শুনে রাস্তার যত কুকুর, বিড়াল আর শেয়াল
দৌড়ে পালায় দূরে কোথাও বুড়ির থাকে না খেয়াল।
পাড়া প্রতিবেশী বলে বুড়ি কত দিলে থামবে
বুড়ি বলে থামবো আমি গীটার যখন ভাঙবে।
শায়মা মণির কবিতাটা খুব সুন্দর হয়েছে। বাচ্চো লাগাও তালিয়া।
৪৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হুম বলতে হবে উদাহরণ দিয়ে, কারণ আমি এখনো বুঝিনি।
এই যে ব্লগ ছেড়ে যে চলে যাচ্ছো এটা এক রকমের উদাহরণ !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সবাই কি নিবর্হণের মত বোকা নাকি যে ব্লগ ছাড়বে।
৪৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @শায়মা আপা ,
কী দিলে ওস্তাদ , সাচুকে নিয়ে কী দারুণ কবিতা দিলে !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পাল্টা কবিতা দিয়েছি। শুনলে শায়মা গীটার নিয়ে এখুনি বসবে নয়তো কচু গাছে ঝোলার সংকল্প করবে।
৪৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
এই যে ব্লগ ছেড়ে যে চলে যাচ্ছো এটা এক রকমের উদাহরণ !!
কোথায় যাচ্ছি?
কবে?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নিবর্হণের উর্বর মস্তিষ্কের ভাবনা এগুলি।
৪৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন:
কোথায় যাচ্ছি?
কবে?
আবার হেঁয়ালি । সেটা তুমিই ভালো জানো আপা । রাতের বয়স বেড়েছে এবার ঘুমাওগে যাও !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রণে ভঙ্গ দিয়েছে কবি কাম দার্শনিক কাম সাধু।
৪৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৮
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমার নাম শায়মা, আমি একটি ছড়া বলবো। ছড়ার নাম 'ঢঙ্গি বুড়ি'।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরেকটা দিলে কান্নাকাটি শুরু করবে। তাই দিলাম না।
৪৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪০
শায়মা বলেছেন: কুটনাবুড়ার ছড়া
এক দেশে ছিল এক নাচুনে বুড়ি
ঢং করাতে তার মেলে না যে জুড়ি।
আদিখ্যেতা দেখায় আর সাজতে চায় ছুঁড়ি
বয়স কিন্তু তার অন্তত হবে চার কুড়ি।
হেরে গলায় গায় গান সাথে প্রলয় নৃত্য
হাসতে হাসতে মাটিতে গড়ায় ঘরের যত ভৃত্য।
গীটার শিখতে গিয়ে সর্ষে ফুল দেখে চোখে
হুশ থাকে না নাকের পানি কখন গড়ায় মুখে।
নাকের পানি গিলে খেয়ে ভাবে নিজে নিজে
আহা কি সুন্দর গীটার দেখ বাজাই আমি যে।
গীটার শুনে রাস্তার যত কুকুর, বিড়াল আর শেয়াল
দৌড়ে পালায় দূরে কোথাও বুড়ির থাকে না খেয়াল।
পাড়া প্রতিবেশী বলে বুড়ি কত দিলে থামবে
বুড়ি বলে থামবো আমি গীটার যখন ভাঙবে।
ছড়াকার আমার ছড়া
হিংসুটে বুড়া সে যে কুটনাও বটে
শয়তানী ছাড়া তার কিছু নেই ঘটে।
পারে না সে গাইতেও নাচতেও ভাঙ্গে ঠ্যাং
তারপর ক্রাচে ভর হাঁটে বুড়া ল্যাং ল্যাং।
খক খক কাঁশে তবুও হিংসামী যায় না
কুটনামি না করে সে কভু ভাত খায় না।
নিজে বুড়া মাথা ভরা ইয়া বড় টাক তার
লোকজনে ডাকে তাই সফদার ডাকতার।
মানুষের চুল দেখে হিংসায় জ্বলে তাই
অকারনে দেখে মোরে হিংসায় মরে ভাই
আমি নাকি চারকুড়ি তুই বুড়া একশো
থুত্থুড়ে বাদরের কথা ভরা টক শো !
গীটারের গ জানেনা তবু গো গো করছে
নাকি সূরে একই বানী ভেন ভেন মরছে।
ভীমরতি করো বন সফদার টাক বেল
তবু যদি নাহি থামো ছুটাবো তোমার খেল!!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ছড়া খুব সুন্দর হয়েছে। আপনার তো কবিতার বই আছে শুনেছি। ব্লগেও এক সময় কবিতা লিখতেন। আপনার চমৎকার কবিতা আবৃত্তি শুনেছি। গান শুনেছি। নাচটাও একদিন দেখবো আশা করি। যদি আপনার কৃপা হয়। আমি কিন্তু আসলেই নাচ দেখতে পছন্দ করি। বিশেষ করে ভারতীয় নাচ।
আসলে আপনার মত গুণী মানুষের সাথে পরিচিত হতে পারে আমি নিজেকে ধন্য মনে করি। আমার যোগ্যতা নাই আপনার মত তবুও অচেনা হওয়া সত্ত্বেও আমাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন তাই আপনাকে ধন্যবাদ। ব্লগ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ যে, ব্লগের সুত্রে আপনার সাথে দূর থেকে হলেও একটা পরিচয় এবং হৃদ্যতা হয়েছে।
৫০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০০
শায়মা বলেছেন:
হেরে গেলে!
ভয় পেলে!!
নাকি ঢং করছো?
মিনমিনে নাকি সূরে
নাকি ভং ধরছো??
বিশ্বাস নেই কিছু
বুঝে ভবি ভোলে না
যত কর গুনগান
এই মন টলে না।
এই সব ছলাকলা
জানা আছে ভালা
ভালোমানুষীর তলে
অন্তর কালা!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সত্যি কথার বেইল নাই। যা বলি ব্লগেই তো বলি। গোপনে কি কিছু বলি? গাধী একটা।
৫১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: ঐ বিষয়টা নিয়ে আর আলোচনা না করি।তবে অনেক ভুল তথ্য দিয়েছে।ওনার বাড়ী বরিশাল না।গুগুলে সার্স দিলে সব তথ্য পেয়ে যাবেন।ছাত্র ইউনিয়নের কর্মি ছিলেন,তখন থেকে তাকে চিনি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হ্যাঁ। দেশের বাড়ি ভুল বলেছি। গুগল না দেখে বলেছি। দেশের বাড়ি শরিয়তপুর। তবে ছোটবেলায় লেখা পড়া বরিশাল জেলা স্কুলে এবং বিএম কলেজে। তারপরে বর্তমানের বুয়েটে। আগে বুয়েটের অন্য নাম ছিল মনে হয়। অভির বাড়ি বরিশাল। অভির সাথে গুলিয়ে ফেলেছি।
থাকেন কানাডা। বাংলাদেশে তো থাকেন না। ভুল বললে সঠিক করে দেন বাকি অংশ। সব বক্তব্য অবশ্য আমার না। আমি সংগ্রহ থেকে বলছি। আপনি সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। অনেক বিখ্যাত লোককে চেনেন এই আন্দোলনের। পোস্টও দেন না মন্তব্যেও বলতে চাচ্ছেন না। ইতিহাস বিশ্লেষণের জন্য আপনাদের কথার মূল্য আছে।
৫২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষন ভালই মনে হচ্ছে!
আপনার পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে নিজের দেশের কত কিছুই জানিনা, কত কিছু দেখা হয়নি!
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এলাকার একটা প্রভাব আমাদের উপর পড়ে। তাই বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের আচরণে কিছু বৈশিষ্ট্য খুঁজে পাওয়া যায়। আমার পর্যবেক্ষণ অনেক ক্ষেত্রে ত্রুটিও থাকতে পারে। এটা আসলে আমার নিজস্ব ধারণা থেকে লেখা।
৫৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমরা নরম হৃদয়ের অধিকারী, আমরা আত্মীয়তার সম্পর্ক ভালোবাসি। অতিথিকে আমরা যথেষ্ট সমাদর করি। আমরা মানুষ ভালোবাসি, পরোপকারী। আমরা সুন্দর সুন্দুরীও হাহাহা।
ময়মনবিলাই সম্পর্কে লিখছেন নি?
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সিলেটের মানুষ নরম হৃদয়ের এবং তারা আত্মিয়দের বেশ টানে এবং ভালোবাসে এই কথাগুলি ঠিক। সিলেটীদের অতিথি আপ্যায়ন সম্পর্কে ধারণা নাই। তবে আপনি যখন বলছেন তাহলে নিশ্চয়ই সত্যি হবে। আপনার বাসায় গেলে বোঝা যাবে কিভাবে আপ্যায়ন করেন।
আরও জানতে পারলাম যে সিলেটের মানুষ পরোপকারী, তারা মানুষকে ভালোবাসে এবং নারী পুরুষ নির্বিশেষে তারা দেখতে সুন্দর। ময়মনসিংহ সম্পর্কে ধারণা করে কিছু লিখেছি। আপনার সম্ভবত তাদের সম্পর্কে একটু খারাপ ধারণা আছে।
৫৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাইরে ভাই। ময়মনসিংহের ব্যাপারে আপনার সাথে সম্পূর্ণ দ্বিমত। এরার মত স্বার্থপর দুনিয়াতে দেখিনি। এরা নিজেদের ভাইবোন ছাড়া অন্য কাউকেই আপন ভাবে না। আমার জামাই ময়মনবিলাইলের বলে না। অফিসে আদালতে এতের বংশ যেদিকে গেছে। মাইনষে এরারে কখনো ভালো বলতে শুনিনি। তবে ভালোও আছে তা বলতে দ্বিধা নেই । বেশীর ভাগই চালু মাল। এরা এত এত চালাক আপনারে দশবার বেইচা খাইতে পারবে। আমি হাড়ে হাড্ডিতে এদেরকে চিনি।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের ভাইসাব কি ময়মনসিংহের নাকি? এতো কিছু জানেন কিভাবে?
ভালো মন্দ সব জায়গাতেই আছে। আপনার কথা হয়তো অনেকের ক্ষেত্রে ঠিক আছে।
৫৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: প্রতি জেলাতেই পজেটিভ নেগেটিভ মন লোক আছে। আপনি গড়ে প্রতি জেলার মানুষের কিছু প্রধান চারিত্রিক গুণ তুলে ধরেছেন। এটা করতে হলে অনেক ভাল একটা অবজারভেশন থাকতে হয়ে। আর আপনার মধ্যে এই গুনটা আছে বলেই এই পোস্টে তা সুন্দরভাবে তুলে ধরতে পেরেছেন। আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপনি। প্রতি জেলাতেই পজিটিভ এবং নেগেটিভ মানুষ আছে। আমি আমার ধারণা থেকে লিখেছি। সবাই একমত নাও হতে পারে। আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।
৫৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ মিরর - ভাত থেকে নাকি মদও বানানো যায়। আমি শুনেছি যে ভাত নাকি মাটিতে পূতে বাংলা মদ বানানো হয়। সে মদ আপনার চায়ের চেয়ে উত্তম হবে বলে আমার ধারণা।
সাচুতো বাংলা মদ খায়নি, না খেয়ে কি করে বলে উত্তম হবে?
আচ্ছা, তাড়ি বা বাংলা কি এক জিনিস?
জানিনা, তাই জানতে চাচ্ছি।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলা মদ খাইনি কখনও। বাংলাদেশ সরকারের কেরু এন্ড কোম্পানির হুইস্কি খেয়েছিলাম অনেক আগে।
তাড়ি বানায় তাল থেকে। আর বাংলা বানায় ভাত থেকে। তাড়ি বা বাংলা সম্পর্কে শেরজা ভাই মনে হয় আরও ভালো বলতে পারবেন।
৫৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
বাংলাদেশ সরকারের কেরু এন্ড কোম্পানির হুইস্কি খেয়েছিলাম অনেক আগে।
Did you like it?
I guess the answer is no.
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার তো ভালোই লেগেছিল। কিন্তু বেশী খাওয়ার কারণে সোজা হয়ে দাড়াতে পাড়ছিলাম না।
৫৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
তারপর? কি হয়েছিলো?
সবকিছু দুলছিলো
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দুলছিল না, সব কিছু ঘুরছিল। কিন্তু হুশ ছিল।
৫৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন:
মানুষের জীবন কত অদ্ভুত!
এই লেখায় সাচু আর ক্ষুদের মাঝে কত কত মন্তব্য প্রতিমন্তব্য, কত সুইট একটা ফ্রেন্ডশিপ।
অথচ তার এক সপ্তাহ পরেই কি এক ডিজাস্টার হয়ে গেলো।
Life is so unpredictable!!!!
কেনো যে এমন হয়!!!!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সত্যিই জীবনে কখন কি আকস্মিক ঘটনা ঘটে যায় কেউ আগে অনুমানও করতে পারে না। কিছুক্ষণ আগে আমার বর্তমান সময়ের কিছু বিষয় নিয়ে এই Unpredictable জীবন নিয়েই ভাবছিলাম।
আমি আশা করবো সে আবার ব্লগে ফিরে আসবে এবং লেখালেখি করবে। যদিও আগের মত সম্পর্ক রাখা হয়তো সম্ভব হবে না সঙ্গত কারণে। অনেকে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না এবং রাগের মাথায় এমন কিছু করে যেটা গ্রহণযোগ্য হয় না কারও কাছেই। আশা করি সে ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করবে ঘটনাগুলি নিয়ে। আমরা যে তার উপর ক্ষুব্ধ সেটার যৌক্তিক কারণ যে আছে এটা আশা করি একদিন সে বুঝবে। বলতে গেলে তুচ্ছ একটা ব্যাপারে সে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। আমার পর্যবেক্ষণ হল সে ছেলে খারাপ না কিন্তু যদি সে তার আবেগ এবং রাগ নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারে তাহলে বাস্তব জীবনেও সমস্যায় পড়বে।
মনে হচ্ছে সে এমন কিছু বিষয় নিয়ে পড়ে থাকে যেটার সাথে বাস্তব জীবন সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এই বয়সে এই সব নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করা উচিত না কারও।
৬০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪২
নজসু বলেছেন:
হামরা বোগড়োর ছোল।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বগুড়ার ভাষা শুনতে বেশ সুন্দর। বহু আগে বগুড়া গিয়েছিলাম সেই ১৯৯৪ সালে। তার পরে যাওয়া হয় নাই।
৬১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৯
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচুকে কি এই গানটা আগে দিয়েছি, মনে পড়ছে না।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আগে দেয়া হয় নাই। গানটা দুইবার শুনলাম। খুব ভালো লাগলো। লিরিক্সও অনেক ভালো। মিররকে ধন্যবাদ গানটা শেয়ার করার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি কোন জেলার। সেটা বলেন আগে