নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই পোস্টে যা লিখছি সেটা আমার কল্পনা মাত্র। তারপরেও লিখছি। তবে কল্পনার পিছনে যুক্তি আছে আমার। আমি প্রধানমন্ত্রী হলে দেশের জন্য নীচের কাজগুলি করতাম।
১। একটা নিরপেক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা রাখতাম আমার শাসনকাল সমাপ্তের সময়ে। সেই নির্বাচনে আমি পরাজিত হলেও পরের বারের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার মন মানসিকতা ধারণ করতাম। ভদ্রলোকে রাজনীতি যেন করতে পারে সেই পরিবেশ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতাম। এটা কঠিন কাজ। কারণ এখন গুন্ডা, মাস্তান, প্রতারক এরা রাজনৈতিক মাঠ দখল করে আছে। সৎ এবং ভালো লোকদের নিয়ে দল গঠন করতাম। এই দল দাঁড়া করাতে অন্তত ৫ বছর লাগবে। কিন্তু সাধারণ মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশে মানুষ খুব স্বার্থপর। নিজের গায়ে না লাগা পর্যন্ত অন্যায়ের প্রতিবাদ করে না এবং ভালো কাজে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে আসতে চায় না।
২। সরকারি কর্মচারীরা যেন দুর্নীতি না করতে পারে সেই ব্যবস্থা নিতাম। প্রয়োজনে আধুনিক প্রযুক্তি এবং গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা নিতাম। ২০০৭ সালে দুর্নীতি বেশ কমে গিয়েছিল। প্রয়োজনে সেই ধরণের ব্যবস্থা নিতাম। বর্তমানে দুর্নীতি করলেও সরকারি চাকুরেদের শাস্তি হয় না বললেই চলে। ছোট মাত্রার দুর্নীতি প্রমাণিত হলেও চিরদিনের জন্য চাকরী চলে যাবে সেই ব্যবস্থা করতাম। এখন যেমন সরকারি লোকেরা ভাবে তাদের চাকরী যাবে না। এই মন মানসিকতা পরিবর্তন করে ফেলতাম। দুর্নীতিবাজদের জন্য সরকারি চাকরীকে কঠিন করে ফেলতাম।
৩। আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে নিজের দেশে সেই পণ্যগুলিকে উৎপাদনের ব্যবস্থা করতাম। ভারত বহু বছর পর্যন্ত আমদানির উপরে কঠোর নিয়ন্ত্রণ রেখেছিল। ফলে ওদের দেশে অনেক শিল্প গড়ে উঠেছে। ব্যবসায়ীদেরকে এই ব্যাপারে প্রণোদনা দিতাম যেন তারা বাংলাদেশে গাড়ি, কম্পিউটার, ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী, মেশিনারিজের পার্টস তৈরি করার কারখানা এই দেশে তৈরি করে এবং বিদেশে রপ্তানি করে। শ্রম সস্তা হওয়ার কারণে এবং কর্মক্ষম মানুষের হার বেশী হওয়ার কারণে বাংলাদেশ এখন মানুফ্যাকচারিংয়ে অন্য অনেকে দেশের চেয়ে ভালো করবে। উপরের পদ্ধতি বাস্তবায়ন হলে দেশে গার্মেন্টসের পাশাপাশি মাঝারি শিল্পের অনেক কারখানা গড়ে উঠবে। ফলে প্রচুর লোকের কর্মসংস্থান হবে। শ্রম সস্তা হওয়ার কারণে অন্য দেশের সাথে প্রতিযোগিতায় আমরা ভালো করবো।
৪। প্রতিটা ঘরের জন্য অন্তত একজন উপার্জনক্ষম মানুষ নিশ্চিত করতাম। জাতীয় পরিচয় পত্রের সূত্র ধরে একজন নাগরিকের সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জাতীয় সার্ভারে রাখতাম যেন এই ধরনের পরিবার খুঁজে পেতে সমস্যা না হয়। বেকার সমস্যা সমাধানের পুরো দায়িত্ব সরকারের উপর দিতাম। পূর্বের মত বস্ত্রশিল্প, পাট, চিনি, খাদ্য, বনজ সম্পদ সহ আরও যে কর্পোরেশনগুলি ছিল সেগুলিকে পুনরায় চালু করতাম। কিছু ভর্তুকি দিয়ে হলেও এই প্রতিষ্ঠানগুলি রাখতাম যেন বেকারদের এই কর্পোরেশনগুলিতে চাকরী দেয়া যায়। সিবিএ যেন বাড়াবাড়ি না করতে পারে তার জন্য সামরিক বাহিনীর লোক সেখানে বসাতাম। এছাড়া প্রতিটা বড় প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে ৫% লোক বেকারদের থেকে নেয়ার আইন করতাম। অর্থাৎ যারা কোন ভাবেই চাকরী পাচ্ছে না তাদেরকে দিয়ে এই ৫% কোটা পূর্ণ করতাম। সরকার তার জন্য সামান্য কিছু ট্যাক্স সুবিধা এই বড় প্রতিষ্ঠানকে দিবে।
৫। ছাত্র অবস্থায় রাজনীতি করা আইন করে বন্ধ করে দিতাম। রাজনীতিতে সহিংসতার মূল কারণ ছাত্র রাজনীতি। ১৯৭০ সাল আর ২০২৩ সাল এক সময় না। এটা আমাদের বুঝতে হবে।
৬। শিক্ষা এবং গবেষণার বাজেট বর্তমানের চেয়ে অনেক গুণে বাড়িয়ে দিতাম। প্রচলিত সস্তা এম বি এ, বিবিএ কমিয়ে মানুষকে কারিগরি শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ করতাম।
৭। প্রতিটা মসজিদ, মন্দির, গির্জাতে গরীব এবং অসহায় লোকের একটা তালিকা থাকবে। স্থানীয় লোকেরা সেই তালিকা তৈরিতে সাহায্য করবে। মানুষের দান খয়রাতের মাধ্যমে একটা তহবিল তৈরি করা হবে। সাথে সরকার প্রতিটা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য কিছু বরাদ্দ রাখবে যেন গরীব মানুষ কষ্টে না থাকে।
৮। সমবায়ের মাধ্যমে বড় মাপের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত ফান্ড তৈরি করে বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্য করার প্রতিষ্ঠান চালু করতাম। সফল সমবায় প্রতিষ্ঠানগুলিকে আন্তর্জাতিক ঋণের ব্যবস্থা করে দিতাম কম সুদে।
৯। এছাড়া রেশন কার্ড চালু করতাম সবার জন্য। একটা পরিবারের জন্য একটা নির্দিষ্ট পরিমান রেশন বরাদ্দ দিতাম যেন ভালো ভাবে বাঁচার জন্য খাদ্য মানুষ কম দামে পায়।
১০। আয়করের একটা বড় অংশকে এলাকা ভিত্তিক করে ফেলতাম। অর্থাৎ মনে করেন দিনাজপুরের কোন করদাতা কর দিলে সেই টাকার একটা অংশ দিনাজপুরের কোন প্রকল্প বা কাজে ব্যয় করা হবে এই মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করতাম। ফলে কর আদায় হবে বেশী।
১১। বাংলাদেশের অডিট ফার্মগুলিকে কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখতাম যেন তারা কোন প্রতিষ্ঠানের ভুয়া হিসাবের উপর নিরীক্ষা প্রতিবেদন না দেয়। এই অডিট ফার্মগুলিকে লাইনে আনতে পারলে দেশের প্রাইভেট কর্পোরেট সেক্টর লাইনে চলে আসবে। কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কর ফাঁকি দিতে পারবে না।
১০। বড় আকারের ক্যাশ লেনদেনের উপর নিষেধাজ্ঞা দিতাম যেন কর ফাঁকি কেউ দিতে না পারে। ফলে দেশের পাইকারি ব্যবসায়ীরাও কর দিতে বাধ্য হবে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের উপর নজরদারি বাড়িয়ে দিতাম। এগুলির উদ্দেশ্য হল কেউ যেন কর ফাঁকি দিতে না পারে। আমাদের দেশের ট্যাক্স জিডিপি অনুপাত এখনও কাঙ্ক্ষিত পরাজায়ে আসেনি। এই অঞ্ছলের অনেক দেশের চেয়ে খারাপ।
১১। দেশের প্রতিটা পুলিস স্টেশনে একজন কর্মকর্তাকে ইভ টিজিং প্রতিহত করার দায়িত্ব দিতাম। তার দায়িত্ব হবে গার্লস স্কুল এবং ঐ এলাকায় কোন ইভ টিজিং যেন না হয় সেটা নিশ্চিত করা। এই কর্মকর্তার সাথে ঐ এলাকার গণ্য মান্য কিছু মুরুব্বী লোককে এই কাজে জড়িত রাখতে হবে। ছাত্র রাজনীতি না থাকলে বাংলাদেশে ইভ টিজিং ৮০% কমিয়ে ফেলা কোন ব্যাপারই না।
১২। পুলিশ বাহিনী সহ অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলিকে আন্তর্জাতিক মানে নিয়ে যেতাম। পুলিশে নিয়োগ আর্মির মত কঠিন করে দিতাম। পুলিশ বাহিনীকে ঠিক করা আরও সহজ কারণ তারা কমান্ডের মাধ্যমে চলা শৃঙ্খলিত একটা বাহিনী। উপরের দিকে এবং গুরুত্বপূর্ণ পদে নজরদারি করলে এই বাহিনীকে ৫ বছরের মধ্যে আন্তর্জাতিক মানের বানানো সম্ভব। অনেক ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনীকে ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে।
১৩। নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য এবং অন্যান্য উপকরনের দাম যেন সিন্ডিকেটের হাতে না পড়ে সেটা নিশ্চিত করতাম। বর্তমানে আসলে দেশে যে অরাজকতা তার বেশীর ভাগের কারণ সরকারি দলের লোকেরা। ক্ষমতায় যাওয়া নিশ্চিত করার জন্য দলের প্রধানরা গুণ্ডামি, মাস্তানি, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজী করার সুযোগ করে দেয় দলের ছোট, বড় এবং মাঝারি নেতাদের জন্য।
১৪। ভ্রাম্যমাণ ন্যায্য মূল্যের খাদ্য পণ্যের সরবরাহ আরও বাড়িয়ে দিতাম। বর্তমানে সরকার যা দিচ্ছে সেটা অপ্রতুল। সরকারের বর্তমানে চালু থাকা সোশ্যাল সিকিউরিটি রাখতাম এবং প্রয়োজনে আরও বৃদ্ধির চেষ্টা করতাম।
১৫। প্রতিটা জেলায় ১০০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৪ টি আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল বানাতাম। খরচ পড়তো ৬৪,০০০ কোটি টাকা। মোট বাৎসরিক বাজেটের ১০% ও না। এটা করা এখন বাংলাদেশের জন্য কোন ব্যাপার না।
১৬। ঢাকা মুখিতা বন্ধ করতাম। বিভিন্ন সরকারি অফিসগুলি বিভাগগুলিতে নিয়ে গেলে এবং তাদের কাজের স্বাধীনতা দিলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষককে ঢাকায় আসতে হতো না। শিল্প কেন্দ্র সাভার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ থেকে সরিয়ে দূরে কোথাও নিয়ে যেতাম। এতে ঢাকার উপরে চাপ কমত।
১৭। প্রতিটা জেলায় গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি সহ অন্যান্য কল কারখানা নির্মাণের ব্যবস্থা করতাম যেন মানুষ গ্রাম বা উপশহরে থেকে প্রতিদিন যাতায়াত করে কারখানায় আসতে পারে। সরকারি রেল এবং বাসের ব্যবস্থা করতাম শ্রমিকদের জন্য।
১৮। ঢাকার টাউন সার্ভিস বাস সরকারের উপর দিয়ে দিতাম। সকল প্রাইভেট বাস বন্ধ করে সরকারি বাস চালু করতাম।
১৯ । হুন্ডি যারা করে এদের ধরে জেলে পাঠাতাম বা ফাঁসি দিতাম। এরাই হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে।
২০। দেশের ব্রিজ, সুড়ঙ্গ, ফ্লাই ওভার, মহাসড়কসহ বড় বড় নির্মাণ কাজ দেশের ইঞ্জিনিয়ারদের দিয়ে করাতাম। কোন কারণে দেশের ইঞ্জিনিয়ার না পারলে বিদেশের লোক ভাড়া করতাম। বিদেশী ঋণে এই কাজগুলি করাতাম না। ফলে স্বাধীনতা থাকবে।
২১। আমাদের দেশের তরুণ তরুণীদের মধ্যে নার্সিং এবং মেরিন পেশায় ভালো করার অনেক সুযোগ আছে। এই দুইটা সেক্টরে বহু তরুণ, তরুণীর চাকরী হওয়া সম্ভব দেশে এবং বিদেশে। এই বিষয়ে আরও অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করতাম যেন তারা দেশে বিদেশে চাকরী পায়।
২২। দেশের বাইরে তরুণ তরুণীরা যেন আরও সহজে যেতে পারে সেই ব্যবস্থা করতাম। প্রয়োজনে বিদেশে যাওয়ার জন্য স্টুডেন্ট লোনের ব্যবস্থা করতাম।
২৩। কৃষিনির্ভর অর্থনীতি থেকে দেশকে শিল্প এবং সেবা নির্ভর অর্থনীতিতে নিয়ে যেতাম। কারণ আমাদের দেশে জমি কম কিন্তু মানুষ বেশী। এই দেশে কল, কারখানা বেশী প্রয়োজন। কারণ শ্রম সস্তা, মানুষ বেশী। অনেক উন্নত দেশে ফ্যাক্টরী কমে যাচ্ছে। তারা অন্য দেশে ফ্যাক্টরি করছে যেখানে খরচ কম।
২৪। অনলাইন আউটসোরসিংয়ে আমাদের ছেলেমেয়েরা ভালো করছে। এই আয় বৃদ্ধির জন্য ফ্রি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতাম।
আসলে ঘুরে ফিরে চিন্তা করলে দেখা যায় আমাদের মূল সমস্যা দুর্নীতি, অযোগ্য নেতা, সুশাসনের অভাব এবং দুর্বল গণতন্ত্র চর্চা, মেধাহীন এবং লোভী আমলার সংখ্যা গরিষ্ঠতা, অদূরদর্শি পরিকল্পনা, শিক্ষা এবং বিজ্ঞানে পিছিয়ে থাকা। আমরা হয়তো এই দেশকে উন্নত দেখে যেতে পারবো না। তবে এখন থেকে ৫০ বছর পরে এই দেশের মাথপিছু আয় হবে অন্তত ৩০,০০০ ডলার। তখন রাজনীতিবিদরা এই দেশের সাধারণ মানুষকে বোকা বানাতে পারবে না। মানুষ তখন নিজের ভবিষ্যৎ নিজেই গড়তে পারবে। তবে দুর্নীতি তখনও যদি থাকে তাহলে মানুষের করের টাকা নিয়ে লুটপাট চলতেই থাকবে। তবে এই জাতি ২০ বছর পরেই অনেক সাফল্য অর্জন করবে এই দেশের গরীব মানুষের প্রচেষ্টার কারণে। সেখানে সরকারের অবদান খুব বেশী থাকবে না। সরকারের লোকেরা সৎ হলে আরও ২৫ বছর আগেই এই দেশ আরও ভালো অবস্থানে থাকতো।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিভিন্ন দেশ যোগ্য নেতা পেয়ে উঠে গেছে। তাই বাংলাদেশেও সম্ভব যদি ভালো কোন নেতা পাওয়া যায়। আমরা দুর্নীতির মধ্যে থাকতে থাকতে এখন ভাবতেই পারি না যে আমরাও একদিন বড় হব। এটাই সমস্যা।
আপনি ব্যবসায়ী মানুষ। তাই বুঝবেন। ব্যবসা করতে গেলে অনেক ক্ষেত্রে আপনি জানবেন যে এখানে একটা কমিশন বাণিজ্য হচ্ছে। কিন্তু আপনি কিন্তু সেই লোককে রেখেই ব্যবসা করবেন হয়তো যদি সে বাড়াবাড়ি না করে। একই কথা ১০০% দুর্নীতি মুক্ত এখন হওয়া সম্ভব না। কিন্তু ৮০% দুর্নীতিও যদি কমানো যায় দেশ এগিয়ে যাবে।
শেখ হাসিনা ওনার ক্ষমতার জন্য ভাবেন। উনি দেশের জন্য ভাবেন না। দেশের জন্য ভাবলে ছোট খাটো অনেক অনিয়ম দূর করতে পারতেন। ইভ টিজিং দূর করলে কি ওনার গদি চলে যাবে। সরকারি হাসপাতালে দুর্নীতি ঠেকালে কি ওনার সমস্যা হবে না। এগুলি কেন পাড়ছেন না। ঢাকা শহরের ময়লা আবর্জনার ট্রাক আর ডাস্টবিন কেন ঠিক করতে পাড়ছেন না। এটা কি গদি সংক্রান্ত কোন বিষয়। উনি যত সব অযোগ্য এবং অসৎ লোক নিয়েছেন তার আশে পাশে। আরও সমালোচনা করা যেত কিন্তু সেই পরিবেশ বাংলাদেশে নাই। তাই করলাম না।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কি এমপি প্রার্থী?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি তো প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছি। পোস্টের শিরোনাম দ্রষ্টব্য।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২০
শেরজা তপন বলেছেন: ও আরেকটা কথা; আপনার ভিশনগুলো কিন্তু চমৎকার! দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন নিয়ে অনেক সুন্দর ভাবনাগুলোকে অবশ্যই সাধুবাদ জানাতে হবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি নিঃসঙ্কোচে সমালোচনা করতে পারেন। কোন সমস্যা নাই। আমি এতো সহজে মাইন্ড খাই না।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমি তো প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছি। পোস্টের শিরোনাম দ্রষ্টব্য।
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার শর্ত হচ্ছে, আপনাকে প্রথমতঃ এমপি হতে হবে এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্যদের সংসদীয় দলের নেতা হতে হবে । তারপরে আসবে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ব্যাপার। এর আগে চাইলেও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
আফসোস!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমারও আফসোস। প্রধানমন্ত্রী আর হতে পারলাম না। আগেই বাধা। ধরে নেন কোনভাবে হয়ে গেছি।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
নাহল তরকারি বলেছেন: একটি নেতার কি কি গুন থাকা দরকার শীর্ষক ব্লগ লিখেছিলাম। আপনি পড়তে পারেন।
গুন্ডা, মাস্তান, ইভ টিজার এর জন্য বাংলাদেশে ভদ্রলোক থাকতে পারবে না। ছাত্র রাজনীতি খুব খারাপ পর্যায়ে চলে গিয়েছে। ২, ৩, ৬, ৭, ১৫, ১৬, ১৭ এই পয়েন্ট গুলো ভালো লেগেছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়েছি। ভালো লিখেছেন। আপনার পোস্টের সাথে একমত। আমি মন্তব্য করে এসেছি। দয়া করে দেখবেন।
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: একেবারে প্রথম পয়েন্টই বলে দিচ্ছে আপনি আসলে কোন দিনই প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সেটা তো সবাই জানে। কিন্তু দেশের উন্নয়নের জন্য কি প্রয়োজন সেটা আমার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বলার চেষ্টা করেছি। তবে এই দেশেও এই অবস্থা চিরদিন থাকবে না। ২০ থেকে ৩০ বছর পরে দেশ অনেক এগিয়ে যাবে। দরিদ্রতা কমে যাবে। সাধারনের মানুষের কারণেই দেশ এগিয়ে যাবে। যেটার ক্রেডিট নেবে রাষ্ট্রপ্রধানরা। এখনও তাই ঘটছে। গার্মেন্টস ব্যবসায়ী আর শ্রমিকরা বৈদেশিক মুদ্রা আনছে। ১ কোটি ১০ বা ২০ লাখ প্রবাসী ডলার পাঠাচ্ছে দেশে। সেখানে সরকারের কোন ভুমিকা নেই বললেই চলে। কিন্তু সরকার দাবি করছে মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতি সরকারের কারনে ঘটছে।
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আচ্চা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আগে একটা রাজনৈতিক দল গঠন করেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি তো প্রধানমন্ত্রী কখনও হতে পারবো না। আমি যা লিখেছি সেটা হল বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করার উপায় আমার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে। বাংলাদেশের চেয়েও অনেক খারাপ অবস্থা অনেক দেশের ছিল। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সেই দেশগুলি এখন উন্নত। তাই একটা স্বপ্ন থাকতে হবে সবার মনে। কিন্তু অনেকের মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আমরা স্বপ্ন দেখাও ভুলে গেছি।
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৩
ফেনা বলেছেন: আপনার চিন্তাগুলি বেশ ভাল লেগেছে। আমার মাঝে মাঝে এমন কিছু ভাবতে ইচ্ছা করে। দেখি আপনার মত করে একদিন আমার ইচ্ছাগুলিকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক আছে। সমস্যা হল আপনার বা আমার মত সাধারণ মানুষের চিন্তা ভাবনাকে রাজনৈতিক নেতারা গণনায় ধরে না। তাদের চিন্তার লাইন আলাদা। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে অসৎ চিন্তা তাদের মাথায় থাকে।
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫০
রিদওয়ান খান বলেছেন: আপনার পয়েন্টগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার কাছে মনে হয় দেশের শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এই দুইটা জায়গা যদি ঠিক থাকে তাহলে বাকিগুলা (কান টান দিলে মাথা আসে) তার মত সব ঠিক হয়ে যেতো।
আজকে এক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সোজা না হওয়ার কারণে দেখেন খুন,গুম,ধর্ষন,মাদক,চুরি,ডাকাতি,সিন্ডিকেটসহ আরও যত অপরাধ আছে
অবলিলায় চলছে। কাজেই এই জায়গাটা ঠিক হয়ে গেলে অনেক কিছুই ঠিক হয়ে যেতো। দেশে আইন আছে কিন্তু আইন প্রয়োগের ব্যবস্থা নাই।
আইন প্রয়োগের ব্যবস্থা নাই বলে মৃত্যু দন্ডের কথা শুনলেও আমাদের কাছে তেমন কিছু মনে হয় না। অথচ অনেক দেশ এমন আছে, সে দেশের বিচার ব্যবস্থার সর্বশেষ বিচার হচ্ছে যাবৎ জীবন কারাদণ্ড। এর আগেই ঐসব দেশের জনগণ সোজা পথে চলে। কার সেখানে আইনের প্রয়োগ আছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড তাই শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের কর্ণধারদের অবশ্যই দক্ষ এবং সৎ হতে হবে। জনপ্রশাসনে যারা আছে তারা অনেক সময় রাজনৈতিক চাপে ভালো কাজ করতে পারে না। অনেক ভালো আমলা আছেন যারা সৎ এবং দেশের ভালো চান। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে তারা নিশ্চুপ থাকেন। আমাদের দেশটা ছোট আর এখানে বহু জাতির মিশ্রণ নাই। তাই এই দেশে আইন শৃঙ্খলা ঠিক করা অন্য অনেকে দেশের চেয়ে সহজ।
বর্তমানে ইয়াবা এবং অন্যান্য মাদক হল দেশের জন্য বড় একটা সমস্যা। কারণ এগুলি দেশের নতুন প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আমাদের দেশে আইনের কোন অভাব নাই। অভাব হল প্রয়োগের।
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমি ৫ থেকে ৭টা আইন জাড়ি করতা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার কাছে মনে হয় আমাদের দেশে আইনের অভাব নাই। কিন্তু আইনের শাসন নাই। আইনের প্রয়োগ নাই।
তারপরও আপনি কী কী আইন জারি করতেন জানতে ইচ্ছে করছে।
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩০
মোগল সম্রাট বলেছেন:
এতো বড়ো জলপাই রঙের বন্ধুকওয়ালা দিয়া কি করতেন? বন্যার সময় ত্রানের খয়রাত বিতরন আর জমির জমা ব্যবসা ছাড়া আর কি? কাগো লগে যুদ্ধ করাইতেন? ১০ লাখ রোহিঙ্গা চ্যালচ্যালাইয়া ডুইকা গেলো দেশপ্রেমিকের সামনে দিয়া। এহন সেই রোহিঙ্গা পরিপালন করুম পুরা জাতী মিল্লা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চিন আর ভারতের সাথে বাংলাদেশ গায়ের জোরে কখনও পারবে না। তাই বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করতে হবে। যুদ্ধ কোন সমাধান না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে সঠিক কাজ করেছেন। তা না হলে মিয়ানমারের সাথে স্থায়ী যুদ্ধ লেগে থাকতো। ভারতের সাথেও বুদ্ধি দিয়ে চলতে হবে। প্রতিবেশীর সাথে যুদ্ধ করে কোন লাভ নাই। এগুলি কাজে লাগে না। পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চুক্তি করে ভালো করেছেন। জিয়ার আমলে বাংলাদেশের ৩ ভাগের ১ ভাগ আর্মি সেখানে থাকতো। ১০০ বছর থাকলেও ওখানে শান্তি আসতো না। এই ব্যাপারে শেখ হাসিনা ঠিক করেছেন বলে আমি মনে করি। রোহিঙ্গার ক্ষেত্রেও ঠিক ছিল। রোহিঙ্গাদের এখন ক্যাম্পে না রেখে দেশের ভিতরে বিভিন্ন জায়গায় পুনর্বাসন করতে হবে যেন তারা সমাজে মিশে যেতে পারে। বিহারীদের মত এরাও এক সময় আমাদের সমাজে মিশে যাবে। এরা যেন অপরাধ না করে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এদেরকে দিয়ে কাজ করাতে হবে যেন তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে এবং জাতির উপরে বোঝা না হয়।
যে কোন দেশে সামরিক বাহিনী থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিকভাবে একমাত্র সুনাম ধরে রেখেছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী। এরা আমাদের সম্পদ। সামরিক বাহিনীকে ভালো কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। এদেরকে রাজনীতিতে না জড়িয়ে দেশ গঠনে এবং দুর্যোগ মোকাবেলায় ব্যবহার করতে হবে। এরা অত্যধিক ভালো প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। যার জন্য আমরা গর্ব করতে পারি। পৃথিবীর অনেক দেশের মধ্যে আমাদের সামরিক বাহিনীর মান অনেক উপরে। এদেরকে সঠিকভাবে ব্যবহার না করতে পারার ব্যর্থতা তাদের যারা রাষ্ট্র চালায়।
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩১
করুণাধারা বলেছেন: ঢাকার রাস্তায় বের হয়ে যখন নাকাল হই অব্যবস্থা আর ধূলাবালিতে, তখন বসে বসে ভাবি, আমি যদি ঢাকার মেয়র হতাম তবে অমুক অমুক কাজ করতাম...
অবশ্য প্রধানমন্ত্রী হলে কী করতে পারতাম তা আমার সুদূরতম কল্পনাতেও আসেনি! তাই আপনার কর্ম উদ্যোগের চব্বিশ ধাপ ভালোই মনে হচ্ছে। বেশি ভালো লেগেছে ৯,১৩ আর ১৪। মানুষ বড় খাদ্য সঙ্কটে আছে, আমার প্রথম প্রায়োরিটি সবার খাদ্য গ্রহণ নিশ্চিত করা হতো।
এছাড়া সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে ড্রাইভারের সাথে সাথে যানবাহনের মালিকেরও শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার। কারণ তারা অদক্ষ ড্রাইভারদের দিয়ে বাস চালান এবং তাদের দীর্ঘ সময় কাজ করান, যার ফলে দুর্ঘটনা ঘটে।
দোয়া করি, পরবর্তী নির্বাচনের পর যেন আমরা আপনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাই।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের দেশের অনেক মানুষ মৌলিক অধিকার বঞ্চিত। তার মধ্যে সবার আগে আসে খাদ্যের অভাব। এই দেশের অন্তত ২০% থেকে ৩০% মানুষ এখনও অপুষ্টিতে ভুগছে। তাই খাদ্যের ব্যাপারে সবার আগে সচেতন হতে হবে। সকল মানুষ যেন অন্তত পেট ভোরে খেতে পারে এটা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এটা আসলে সম্ভব। বাংলাদেশ সরকারের বাজেট যে গতিতে বাড়ছে সেটা থেকে এই ধরণের বরাদ্দ দেয়া সম্ভব।
কিছু কিছু সমস্যা আছে যেগুলির জন্য প্রধানমন্ত্রীর একটা আদেশই যথেষ্ট। কিন্তু গদি সামলাতে গিয়ে ওনারা এগুলি দেখার সময় পাচ্ছেন না। মহাসড়কে শৃঙ্খলা আনা খুব সহজ। অতীতে দেখা গেছে সামরিক বাহিনী থাকলে রাস্তা ঘাটে গাড়ি ঠিক ভাবে চলে। তাই একটু কঠোর হলেই সড়কে বেপরোয়া গাড়ি চালানো বন্ধ করা যায়। পরিবহন শ্রমিক নেতারা হল বড় অন্তরায়। যারা বলেন যে ড্রাইভের হওয়ার জন্য লেখা পড়ার দরকার নাই, গরু ছাগল চিনতে পারলেই হল। এই ধরনের নেতাদের সরাতে হবে।
আসলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাকা অবস্থায় আমি প্রধানমন্ত্রী হলে দেখতে খারাপ দেখাবে। ওনার পরে না হয় এই গুরু দায়িত্ব নিয়ে আসবো।
১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২
ইসিয়াক বলেছেন: আপনে প্রধানমন্ত্রী হইলে আমারে প্রেসিডেন্ট বানায়েন
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি যদি কোন সাহায্য না নিয়ে আমাদের বর্তমান রাষ্ট্রপতি মহোদয়ের পুরো নাম (ডাক নাম সহ) বলতে পারেন তাহলে আমি আপনাকে আমার পুরো টার্মের জন্য রাষ্ট্রপতি বানাতে রাজী আছি।
আপনি মনে হয় ইদানিং নাটকে ব্যস্ত ছিলেন। নাটকের নাম কি ছিল?
১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আইন নং ০০০ : নিচের কোনো আইন অমান্য করা হলে ব্যক্তি এবং তার স্বামী/স্ত্রীর ও সন্তানদের সকল সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হবে।
আইন নং ০০১ : সরকারের সকল কর্মচারি এবং সকল রাজনীতিদিবদের নিজেদের এবং তাদের পরিবারের সকল সদস্যকে শুধুমাত্র বাংলাদেশে তার নিজ নিজ এলাকাতেই সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হবে, সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে এবং সরকারী গনপরিবহনে চলাচল করতে হবে।
একটা মাত্র আইনের নমুনা দিলাম।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার এই আইডিয়াটা আমার খুব ভালো লেগেছে। আপনার বাকি আইডিয়াগুলি বললে আমার পোস্ট আরও সমৃদ্ধ হবে।
এই আইন আসলেই দরকার আছে।
১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: মন্ত্রী, এমপি, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে সবাই ভালো ভালো কথাই বলে। তারপর সব ভুলে যায়।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি ভুলবো না প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেও। আপনাকে আমি তথ্যমন্ত্রী বানাতে চাই। কারণ সাংবাদিকতায় আপনার অভিজ্ঞতা আছে। আপনার এই মন্ত্রণালয় পছন্দ না হলে অন্য মন্ত্রণালয় দিতে রাজী আছি। সোনাগাজী সাহেবকে আমার উপদেষ্টা বানাতে চাই। আপনি তো ওনার প্রিয় মানুষ। আমার পক্ষ থেকে ওনাকে প্রস্তাবটা দিবেন। প্রয়োজনে সম্মানি বাড়িয়ে দেব। উনি শুধু রাজী হলেই চলবে।
১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার দৃষ্টিভঙ্গি জানাতে পেরে ভালো লাগলো, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আপনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এগুলো সব ভুলে যাবেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: না ভুলবো না। আপনি আমাকে মনে করিয়ে দেবেন। আপনার নামটা বিদেশীদের মত তাই আপনাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বানাতে চাই। রাজী থাকলে জানাবেন।
১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৬
ইসিয়াক বলেছেন: উনার নাম সম্ভবত শাহাবুদ্দিন। পুরো নাম মনে করতে পারছি না। ঠিক হলো কি-না কে জানে?
যাহোক আপনি ঠিক ধরেছেন আগামীকালও নাটকের তিনটা প্রদর্শনী আছে-
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে"দেশব্যাপী গণজাগরণের নাট্যোৎসব"-এ ক্যাম্পাস থিয়েটার আন্দোলন,বাংলাদেশের অন্তর্গত ১৬ টি দল ১৬ টি নাটকের ৬৪ টি প্রদর্শনী করবে।৩১ ডিসেম্বর ক্যাম্পাস থিয়েটার আন্দোলন যশোর জেলা সংসদ ৩ টি প্রদর্শনী নিয়ে আসছে শহরের ৩ টি স্থানে,,আমন্ত্রন রইলো বন্ধুরা,,,,
নাটকের জয় হোক।
বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলাম। আসবেন কিন্তু
ও হ্যাঁ নাটকের নাম "বীরকন্যা"
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি জীবনে কখনও মঞ্চ নাটকে অভিনয় করি নাই। পৃথিবীতে এই একটা কাজ আমার দ্বারা সম্ভব না। তবে আমি মঞ্চ নাটকের প্রম্পটার ছিলাম। কেউ ডায়ালগ বলার আগে মঞ্চের পিছন থেকে আমি ডায়ালগ মনে করিয়ে দিতাম।
বীরকন্যা নামটা তো ঠিক হয় নাই। হওয়া উচিত ছিল বীরাঙ্গনা কন্যা।
আপনি কি যশোর উদীচীর সাথে জড়িত?
১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৮
ইসিয়াক বলেছেন: আমি যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমির নাটক বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং একই সাথে আবৃত্তি বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী।
সাথে থিয়েটার ক্যানভাস যশোরের সাথে যুক্ত আছি।এবং অন্য কোন নাট্যগোষ্ঠী ডাকলে যাই।অভিনয় না করলেও আনুষাঙ্গিক কাজে সাহায্য করি।এতে অনেক কিছু শেখা যায়। আর হ্যাঁ এখন আর সম্ভবত প্রম্পটারের কাজটা নাই। ডায়লগ মুখস্থ করাই লাগবে।প্রথমবার আমি এরকম ভেবেছিলাম। রিহার্সালের সময় বকা খেয়েছি হা হা হা। তবে রেকর্ডি সিস্টেমে নাটক হয়। ঠোঁট মিলিয়ে অভিনয় করতে হয়। আগামীকাল তেমনই হবে তবে এভাবে নাটক করতে আমার ভালো লাগে না। স্বতঃস্ফূর্ততার ঘাটতি থেকে যায়। পারফেক্ট ডায়লাগ মুখস্থ একটা নাটকে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়।চরিত্র চিত্রণে চরিত্রের গভীরে সহজে ঢুকে যাওয়া যায়।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রম্পটিংয়ের যুগেও ডায়ালগ পুরো মুখস্ত করতে হতো। প্রম্পটিং করা হতো শুধু যেন কেউ কোন কারণে ভুলে গেলে খেই হারিয়ে না ফেলে। কণ্ঠ পূর্বে রেকর্ড করা মঞ্চ নাটকে আসল মঞ্চ নাটকের পুরো স্বাদ থাকে বলে মনে হয় না। স্বতঃস্ফূর্ততা থাকে না। নাটকটা পুরোপুরি লাইভ হয় না।
আপনি কবিতা, নাটকে আরও ভালো করবেন এই কামনা করছি। বাংলাদেশের শিল্পকলা একাডেমীর প্রশিক্ষণের মান ভালো হওয়ার কথা।
আমাদের কলেজে 'ওরা কদম আলী' এবং 'সুবচন নির্বাসনে' নাটক হয়েছিল। এছাড়া শেক্সপিয়ারের মার্চেন্ট অব ভেনিস নাটক হয়েছিল। আরও কয়েকটা মঞ্চ নাটক হয়েছিল। এখন মনে করতে পাড়ছি না। 'গডর প্রতিক্ষায়' নামে একটা নাটক দেখেছিলাম ঢাকার মহিলা সমিতি মঞ্চে।
২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার মনে হয় পিটিয়ে দুর্নিতি দূর করা সম্ভব না।
দুর্নিতি দূর করতে হবে উচ্চমানের টেকনলজি দিয়ে।
আমার ধারনা -
বাংলাদেশে ও সারা পৃথিবীতে আগামী পাচ-সাত বা দশ বছরের ভেতর দুর্নিতি অনেকটাই দূর হয়ে যাবে। সেটা টেকনলজির সার্বিক ব্যাবহারেই দুর্নিতী বিলুপ্ত হবে।
আগামী পাচ-সাত বছরের ভেতর পৃথিবীর সব দেশেই ক্যাশ টাকা বিলুপ্ত হবে, (ছোট ছোট কিছু নোট থাকতে পারে) সব টাকা হবে ইলেক্ট্রনিক মানি। আমেরিকার মত প্রত্যেককেই ট্যাক্স রিটার্ন + সম্পদের বিবরন দিতে হবে( জিরো ইনকাম জিরো সম্পদ থাকলেও।
ট্রাঞ্জেকশান হবে সব হাওয়ার উপর। ক্রেডিট, ডেবিট, ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং মোবাইল ব্যাঙ্কিং ইত্যাদি, বা আরো সহজ পদ্ধতি বের হবে। পারচেজ, গিফট, বিল পে, বাছাই হয়ে যে মাধমেই হউক সব ট্রাঞ্জেকশান হবে একটি কেন্দ্রিয় ব্যাঙ্কের গেটওয়ে দিয়ে আফটার ট্যাক্স ভ্যাট। জিরোট্যাক্স হলেও উল্লেখ থাকবে। আমেরিকায় সন্দেহজনক ট্রানজেকশান ধরতে এআই ব্যাবহার হচ্ছে ১-১২ বছর আগে থেকেই। এআই দিন দিনই উন্নত হচ্ছে।
কোন কারন ছাড়া ভাউচার, স্লিপ বা রিসিট ছাড়া বড় লেনদেন করলেই ধরা, তখন হয় তো দুর্নিতিবাজরা গহনা বা ফার্নিচার দিয়ে ঘুষ দিবে। কোটি কোটি টাকা আর ঘুষ দেয়া সম্ভব হবে না। তবে ইতিমধ্যেই স্বর্নালঙ্কার দিয়েও ঘুষ দেয়াও বন্ধ হচ্ছে। ভারতে ইতিমধ্যেই স্বর্নালঙ্কার বিক্রিতে মালিকানার নন ভিজিবল ইলেক্ট্রনিক সিল বাধতামুলক করেছে। যেটা আমেরিকাতেও নেই। তবে হবেই। বাংলাদেশেও হবে।
তখন সারা পৃথিবীতেই ঘুষ দুর্নিতী অনেক কমে শুন্যের কাছাকাছি চলে আসবে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলাদেশেও আগের চেয়ে লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার অনেক বেড়ে গেছে। এখন তো মানুষ শাক সবজি কিনে বিকাশে পরিশোধ করে। ফকিররাও সম্ভবত বিকাশের মাধ্যমে ভিক্ষা নেয়। তবে ১০ টাকার কমে নেয় না মনে হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এখনই চাইলে যে কোন মানুষের সকল ব্যাংক হিসাব প্রযুক্তির মাধ্যমে দেখতে পারে বলে শুনেছি। আর দুই এক বছর পরে কারও পক্ষে কোন ব্যাংক হিসাব আড়াল করার সুযোগ থাকবে না। ট্যাক্স রিটার্নে মানুষ বাধ্য হবে সব ব্যাংক হিসাব এবং মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব দেখাতে। ক্যাশ লেনদেন কমে গেলে দুর্নীতি কঠিন হয়ে যাবে। এখনই অনেক ব্যবসায়ীর জন্য বড় লেনদেন আড়াল করা কঠিন হয়ে গেছে। এখন সিএ ফার্মের অডিটও আগের চেয়ে অনেক কঠিন হয়েছে। আগে একই কোম্পানির ৩ টা আর্থিক বিবরণী থাকতো। ব্যাংকের লোণের জন্য একটা, ট্যাক্সের জন্য একটা আর নিজের বোঝার জন্য একটা। ব্যাংকেরটার ক্ষেত্রে বিক্রি, লাভ, সম্পদ বেশী করে দেখানো হতো। ট্যাক্সের ক্ষেত্রে বিক্রি, লাভ, সম্পদ কম করে দেখানো হত। আর নিজেরটাতে ব্যবসার প্রকৃত চিত্র থাকতো। গত কয়েক বছর ধরে এক কোম্পানির একাধিক অডিটেড হিসাব থাকা সম্ভব না। এটা সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির কারণে। সিএ ইন্সটিটিউটে একটা ডিজিটাল নাম্বার থাকে প্রতিটা কোম্পানির জন্য। নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীতে সেই নাম্বার উল্লেখ থাকে। একটা কোম্পানির জন্য দুইটা নাম্বার নেয়া সম্ভব না। ফলে কোম্পানিগুলি এখন আর একাধিক হিসাব বিবরণী রাখতে পারে না।
সরকারের ট্রেজারি চালান এখন অনলাইনে ফিল আপ করতে হয়। প্রত্যেকটা সরবরাহকারীর ট্যাক্স রিটার্ন জমার প্রমাণ কোম্পানির রিটার্নের সাথে দিতে হয়। না দিলে ট্যাক্স বৃদ্ধি পাবে এবং জরিমানা হবে। উইথ হোল্ডিং ট্যাক্সের পরিমান বেড়ে গেছে। উৎসেই একটা বড় অংকের ট্যাক্স কেটে রাখা হয়। ট্যাক্স আইদেন্তিফিকেশন নাম্বার না থাকলে কেউ এফ ডি আর করতে পারে না, ট্রেড লাইসেন্স করতে পারে না, জমি কেনা বেচা করতে পারে না। তাই বাংলাদেশেও প্রযুক্তির কারণে ট্যাক্স ফাঁকি দেয়া আগের চেয়ে কমেছে।
২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,
আমি প্রধানমন্ত্রী হলে একটা কাজই করতাম, দেশের বারোটা বাজানো লাখ খানেক তেমন মানুষদের জনসন্মুখে হয় ফাঁসিতে নয় ক্রশফায়ারে দিয়ে দিতুম। বাসসসসসসস............. আপনার ২৪ দফা অটোমেটিক্যালি পুরণ হয়ে যেতো!!!!!!!!
তখন আঠারো কোটি লোক থেকে লাখ খানেক বাদ দিলে (এ সংখ্যাটা তেমন কিছুই না) যারা থাকতেন তারা হেসে খেলে নির্ভয়ে দিন গুজরান করতে পারতেন।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মতে এদেরকে মেরে না ফেলে এদের সম্পদগুলি দেশে এনে এদেরকে নাঙ্গা করে বেগম পাড়ায় ছেড়ে দেয়া উচিত।
২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনে প্রধানমন্ত্রী হইলে দুইটা কাজ অবশ্যই করবেন।
১। কানাডার বেগমপাড়ায় একাধিক বাড়ি ( দৌড়ানী খাওয়ার পর বিদেশে থাকার এবং আয়ের ব্যবস্থা খুবই জরুরী)।
২। ব্লগার হাসান কালবৈশাখীরে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া (প্রধান মন্ত্রীত্ব করতে করতে যখন বোর হইবেন তখন বিনোদনের দরকার হইবে )।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি প্রধানমন্ত্রী হলে জেলখানাগুলিকে বিলাস বহুল করবো এবং আন্তর্জাতিক মানের করবো। তারপরও বেগম পাড়ায় বাড়ি কিনবো না। দরকার হলে নিজের দেশের জেলে আরামে থাকবো আর পরের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিব। কিন্তু কোন অবস্থাতেই বিদেশে আরামে থেকে দেশের রাজনীতি করবো না।
কালবৈশাখী ভাইকে আমি উপদেষ্টা নিয়োগ দিলে দেশের উন্নতি করার আর কোন জায়গা আমি পাবো না। কারণ ওনার হিসাবে বাংলাদেশের সকল উন্নতি মোটামুটি করা শেষ। সিঙ্গাপুর বানানো খালি বাকি। বাংলাদেশের কোন কোন রাস্তা নাকি সিংগাপুরের মত এই কথাও অনেকে বলে শুনেছি।
২৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভুয়া মফিজ
মালয়েশিয়ায় থাকলেও কানাডা ইউকে বা আমেরিকায় বেগমপাড়া ভুয়া।
আমেরিকা কানাডার সব রিয়েলস্টেট বাড়ী জমি ইনফরমেশন ওপেন পাবলিক। যে কেউ নাম বের করতে পারে।
বলা হয়েছুল ওয়াশার চেয়ারম্যানের আমেরিকায় ১৪টি বাড়ী।
কিন্তু ভেরিফাই করে দেখা গেল মাত্র একটা বাড়ী তাও বউয়ের নামে ঋনে কেনা।
আমেরিকান বাংগালী সাংবাদিকরা সমস্ত সার্ভার তন্ন তন্ন করেও বাংলাদেশীদের কোন বেগমপাড়া বের করতে পারেনি।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাঙ্গালী সাংবাদিকরা কোন কাজের না। কয়েক বছর আগে নায়িকা অপু বিশ্বাসের বাচ্চা এতো বড় হয়ে গেল কিন্তু সাংবাদিকরা সেটা আগে জানতে পারলো না যে বাচ্চার বাবা হল শাকিব খান। অপুকে কেন সেটা বলতে হল। সাংবাদিকরা কেন বলতে পারলো না বাচ্চার বাপ কে। এরা এটাও পারে না।
১ বউয়ের জন্য অ্যামেরিকাতে কেউ ১৪ টা বাড়ি কিনতে যাবে কেন। সেখানে তো বাড়ি ঋণেই কেনা যায়। টাকা ঢেলে কে কিনতে যাবে। ওনার মত শরীফ লোক সম্পর্কে এই রকম কথা বলা ঠিক না মানুষের। বেচারা ওয়াসার জন্য জীবন দিয়ে দিল তারপরও মানুষ বুঝল না।
২৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৬
স্প্যানকড বলেছেন: উহা শেখ পরিবার আর জিয়া পরিবার এর জন্য কেয়ামত পর্যন্ত বরাদ্দ। খামখা চিন্তা করে মগজের উপর আজাইরা টর্চার করা। তবে আমার ভোট পাবেন ইন শা আল্লাহ ভালো থাকবেন
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনাকে আমি রাজকবি বানাবো। আপনার কাজ হবে শুধু সারাদিন বসে বসে প্রেমের কবিতা লেখা। কোন সেন্সর ছাড়া আপনার কবিতা প্রকাশ করার ব্যবস্থা করবো।
২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৫
মিরোরডডল বলেছেন:
দুই চোখে এখন অনেক ঘুম!
এখন ঘুমাতে যাই।
পরে আসবো সাচু।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক আছে। মিরোরডডলের কি চাই? আমি প্রধানমন্ত্রী হলে যা চাবে তাই পাবে।
২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:৩৫
আলবদর বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর
আপনি যা কল্পনায় ভাবছেন তালেবান সরকার আফগানিস্তানে সেটা বাস্তবে রূপান্তর করছে
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তালেবানরা ভালো করছে বর্তমানে। নারী সংক্রান্ত সমালোচনারও সুরাহা তারা করে ফেলবে সামনে।
২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ঠিক আছে। মিরোরডডলের কি চাই? আমি প্রধানমন্ত্রী হলে যা চাবে তাই পাবে।
আমি তখন এক মিরোর'স ল্যাম্প চাই, যেটা দিয়ে আমি অল লাইফ লং যা ইচ্ছে তাই চাইবো।
সাচুর মন্ত্রিত্ব চলে যাবে অচিরেই কিন্তু সেই ল্যাম্প থেকে যাবে
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সমস্যা নাই। একটা ম্যাজিক ল্যাম্প দিয়ে দেব মিররকে। কিন্তু ইদানিং নাকি ল্যাম্পটা ঘষলে দৈত্যের বদলে আশিক জীন বের হয় ল্যাম্পের ভিতর থেকে। তার সাথে মনের সব চাওয়া, পাওয়া, দুঃখ, কষ্ট, আহ্লাদ, আবদার শেয়ার না করলে সে নাকি মনে যা চায় তা এনে দেয় না।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার মিরর। বলতে ভুলে গিয়েছিলাম।
২৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচু যেই এজেন্ডা দিয়েছে, এই জন্যই কখনো প্রধানমন্ত্রী হবে না।
এই দেশে চোর হতে হবে,
হতে হবে দুর্নীতিবাজ, নির্লজ্জ, চরম স্বার্থপর ।
then you'll be qualified.
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বুঝলাম বাংলাদেশকে নিয়ে ভালো কিছু কল্পনাও মানুষ এখন করতে পারে না।
২৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যদি কাজগুলো যারা ক্ষমতায় আছে তারা করতো তবে কতইনা ভাল হতো। ধন্যবাদ সুন্দর কাজ ও স্বপ্ন শেয়ার করার জন্য।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি পজিটিভ মানুষ তাই পজিটিভভাবে চিন্তা করেছেন।
৩০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩০
মিরোরডডল বলেছেন:
আহমেদ জী এস বলেছেন:
আমি প্রধানমন্ত্রী হলে একটা কাজই করতাম, দেশের বারোটা বাজানো লাখ খানেক তেমন মানুষদের জনসন্মুখে হয় ফাঁসিতে নয় ক্রশফায়ারে দিয়ে দিতুম।
এটাতো আমার মনের কথা, এর আগে কোন এক পোষ্টে লিখেছিলাম সব কয়টা দুর্নীতিবাজকে একসাথে করে মেরে ফেলতাম।
বাংলাদেশের মূল সমস্যা সমূলে উৎপাটন করা।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আহমেদ জি এস ভাই আর মিরোরডডল যা বলেছে সেটা আবেগের কথা। আর আমি বলেছি এমন কিছু কথা যেগুলিকে বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
৩১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যাই হচ্ছে দুর্নীতি। এই একটা জায়গাতে যদি কঠোর হওয়া যেত আমি মনে করি বেশির ভাগ সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। আর অযোগ্যরা আমাদের মাথায় বসে আছেন এদের দিয়ে আমরা কি করতে পারি।
আমি আর আমার বন্ধু এই বিষয় গুলো নিয়ে মাঝে মাঝে আলোচনা করি। কিন্তু আমরা কি করতে পারি। আপনি যেগুলো তুলে ধরেছেন। সত্যি বলছি আমি আর আমার বন্ধু ঠিক এগুলো নিয়েই সবচেয়ে বেশি আলোচনা করি।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি এবং আপনার বন্ধু চিন্তাশীল মানুষ। তাই দেশের জন্য ভাবেন। আমরা যারা সাধারণ মানুষ তারা জানি দেশের আসল সমস্যা কোথায়। সমাধানের উপায়ও আছে। একদিনে সব কিছু হবে না। কিন্তু এই দেশে বড় ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে আগামী ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
৩২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
নতুন বছরের শুভকামনা তোমার জন্য।
জ্বীন পরীদের প্রধানমন্ত্রী হও!
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শায়মা আপুমণিকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
আপনি তো অস্ট্রেলিয়া আছেন এখন। আমার আপনার কাছে ভাই হিসাবে একটাই আবদার। সেটা হল আমার জন্য একটা ক্যাঙ্গারু নিয়ে আসবেন।
জীন পরীদের দেশ আছে তো। কোহকাফ নগর বলে মনে হয়। পরীরা তুলে নিয়ে না গেলে সেখানকার প্রধানমন্ত্রী কিভাবে হব!!!
৩৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি প্রধানমন্ত্রী হলে একটা কাজ করতাম। মঙ্গল গ্রহ কিংবা চাঁদে গিয়ে ঘুরে আসতাম।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার সেলিম ভাই। আশা করি ভালো আছেন। আপনার আইডিয়াটা ভালো। তবে মঙ্গল গ্রহ তো বেশ দূরে তাই চাঁদে গেলে তাড়াতাড়ি আসা যাবে। বেশী দেরীতে ফিরলে দেখা যাবে যে গদি অন্য কেউ দখল করে ফেলেছে।
৩৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সাচু ভাই আপনি প্রধানমন্ত্রী হলে একজন জ্বীনকে মন্ত্রী বানায়েন। চাঁদগাজী কিছুতেই বুঝতে চাছেন না জ্বীন আছে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সোনাগাজী সাহেব কিছু সাধারণ জিনিস বোঝেন না। জীন তো অবশ্যই আছে। ওনাকে জীনে ধরলে উনি বিশ্বাস করতেন যে জীন আছে কি না। আসলে বেশী বুড়া মানুষের প্রতি জীন বা পরীর আগ্রহ কম থাকে।
৩৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: আচ্ছা ক্যাঙ্গারুর অনেক খেলনা পাওয়া যায়। চাবির রিং, বোটল ওপেনার। পেনসিল কলমের মাথায় ক্যাঙ্গারু। তবে বোটল ওপেনারে ক্যাঙ্গারুর আরও কিছু শিল্প দেখে আমি তো টাসকি!
যাইহোক শুনো যারা যারা তোমার জ্বীন পরী নিয়ে হাসাহাসি করছে প্রধানমন্ত্রী হয়ে তাদের ঘাড়ে জ্বীন চালান দিও ভাইয়া। প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! এক্কেবারে সিধা হয়ে যাবে তারপর পড়বে লা হাওলা কুয়াতা ...... তবুও জ্বীন ঘাড়ে থেকে নামবেই না। এক্কেবারে সিন্দাবাাদের ভূত জ্বীনকে তার ঘাড়ে বসিয়ে দিও ওকে ভাইয়া। আমি দরকার পড়ে তো সাহায্য করবো জ্বীনটাকে ঘাড়ে সুপার গ্লু দিয়ে সেট করতে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খেলনা ক্যাঙ্গারুতে চলবে না। আমি আসল ক্যাঙ্গারু চাই। রান্না করে খাওয়ার জন্য।
সবাইকে বকা দিতে গিয়ে আপনিও কিন্তু জীন নিয়ে আমার সাথে ঠাট্টা করলেন। আমি কিন্তু সেটা বুঝে ফেলেছি। আমার পরিচিত যে হুজুর জীনের চিকিৎসা করে তার সাথে ঘণ্টা খানেক আগেও কথা হয়েছে। সন্ধ্যার পরে জীন নিয়ে গবেষণা এখন কমিয়ে দিয়েছি। কারণ একা থাকি তো তাই ওরা চলে আসতে পারে। যখন ভ্রমণে থাকি তখন জীন সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।
প্রায় আমার বয়সী আমার এক বোন (বোনের মত) অনেক আগে একা একা সুরা জীন পড়েছিল জীন দেখার জন্য। হঠাৎ একটা লম্বা সাদা দাড়িওয়ালা বৃদ্ধ লোক ওনার সামনে হাজির। কিন্তু লোকটার উচ্চতা হবে মাত্র ২ ফুটের মত। উনি ভয়ে আরেক রুমে পালিয়ে গিয়েছিলেন। আরও কিছু সুরার আয়াত আছে যেগুলি পড়লে জীন আসবে। কিন্তু এগুলি আসলে ভালো ওস্তাদ ছাড়া একা একা চেষ্টা করা উচিত না। যারা জীনের চিকিৎসা করে তারা একটা বড় লাঠিতে দোয়া দরুদ পড়ে রাখে। জীন বেশী বাড়াবাড়ি করলে সেই লাঠি দিয়ে জীনদের গায়ে হাল্কা বারি দেয়।
৩৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২২
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: অপ্রসাঙ্গিক।
একটা পোস্ট ছবিসহ, ছবি ছাড়া অনেকবার পোস্ট করছি। কিন্তু হচ্ছে না। বার বার বলছে আবার চেষ্টা করুন। ক্লান্ত হয়ে গেছি।
সমাধান কি?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি কি স্ক্রিনশট দিতে পারবেন। তাহলে হয়তো কোন বুদ্ধি দেয়ার চেষ্টা করতাম।
৩৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি প্রধানমন্ত্রী হলে আমাকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বানাইয়েন। ৫ বছরে বাংলাদেশকে যদি আমেরিকা বানাতে না পারি - নাম বদলে দিয়েন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অ্যামেরিকা তো একটা ইবলিস রাষ্ট্র। দজ্জালের আস্তানা। আপনি যখন বলেছেন আপনাকে আমি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বানাবো। আপনার কাজ হবে দুইটা। এক হল কোন বাংলাদেশীকে যেন বিএসএফ গুলি না করতে পারে। দুই নাম্বার হল মিয়ানমারের জান্তা সরকারের কলিজায় যেন বাংলাদেশের সামরিক সামর্থ্য সম্পর্কে একটা স্থায়ী ভীতি তৈরি হয়।
৩৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: দুই নাম্বার হল মিয়ানমারের জান্তা সরকারের কলিজায় যেন বাংলাদেশের সামরিক সামর্থ্য সম্পর্কে একটা স্থায়ী ভীতি তৈরি হয়। উহা তাবেদার রাষ্ট্র হইবে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো। এই রকম প্রতিরক্ষা মন্ত্রীই তো চাই।
৩৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
তাহেরা সেহেলী বলেছেন:
আজকে আবারো এই বিড়ম্বনায় পড়লাম।
৪০| ২০ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ১। "সৎ এবং ভালো মানুষদের নিয়ে দল গঠন করতাম" - পাবেন কোথায়? সৎ এবং ভালো মানুষেরা স্বভাবগতভাবে ভীরু প্রকৃ্তির হয়। ভীরু লোকদের নিয়ে রাজনীতি করা যায় না।
২। "প্রয়োজনে আধুনিক প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা নিতাম" - দুটোই তো এ সরকারের আছে। শুধু তা থাকলেই হবে না, তা অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে। লক্ষ্য ঠিক থাকলে এবং সদিচ্ছা থাকলেই কেবল দুর্নীতি রোধ করা সম্ভব, অন্যথায় নয়।
দ্রুত, স্বচ্ছ এবং সুষ্ঠু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হবে, তাদের শাস্তিও দ্রুত কার্যকর করতে হবে। পদ পদবী যত উঁচু, শাস্তির মাত্রা তত বেশি হতে হবে। দুর্নীতি প্রমাণিত হলে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে শুধু চাকুরি থেকে বরখাস্ত করলেই চলবে না, তাদের পেনশন বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং তারা অন্য যে কোন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরিতে নিয়োগের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তাদেরকে নিয়োগ করতে চাইলে তাদের প্রদেয় বেতন-ভাতার ১০% হিসেবে সরকারকে কর দিতে হবে।
৩। উত্তম প্রস্তাব।
৪। এটাও উত্তম প্রস্তাব, তবে সিবিএদের বাড়াবাড়ি ঠেকানোর জন্য সামরিক বাহিনীর লোকদেরকে সেখানে বসানোর প্রস্তাব একটি কুপ্রস্তাব। প্রতিষ্ঠানের আইনসমূহ এমনভাবে প্রণয়ন/সংশোধন করতে হবে যেন বাড়াবাড়ি ঠেকানোর ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিক আইন কাঠামোর মধ্যেই থাকে।
২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথার সাথে কিছু বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করছি। কিছু বিষয়ে একমত।
১। আপনি বলেছেন যে সৎ এবং ভালো মানুষ স্বভাবগত ভাবে ভীরু প্রকৃতির হয়। সব সৎ এবং ভালো মানুষ ভীরু প্রকৃতির হয় না। যেমন নেলসন মেন্ডেলা, চে গুয়েভারা, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা ভাসানী, কাজী নজরুল ইসলাম, হজরত ওমার (রা), হজরত আলী (রা), তিতুমীর, মাস্তারদা সূর্যসেন, নেতাজী সুভাষ চন্দ্রবসু। এছাড়া বাংলাদেশের অনেক মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন সৎ এবং ভালো মানুষ সেই সাথে প্রচণ্ড সাহসী। কিন্তু অপ রাজনীতি বুঝতেন না বলে চতুর লোকদের সাথে পেড়ে ওঠেননি। এই দেশের অনেক সাহসী মুক্তিযোদ্ধা দেশ গড়ায় অংশ নিতে পারতেন। কিন্তু বিভিন্নি রাজনৈতিক কৌশলে তাদেরকে সেই সুযোগ দেয়া হয়নি। বর্তমানে এই ধরণের ভালো মানুষ আমাদের দেশে নাই। তারমানে এই না যে সৎ এবং ভালো মানুষ স্বভাবগতভাবেই ভীরু।
২। আপনার পরামর্শগুলি নিঃসন্দেহে ভালো।
৩। আমার প্রস্তাব সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ।
৪। সিবিএ নেতাদের জুলুম সম্পর্কে আমার হাল্কা বাস্তব অভিজ্ঞতা বা ধারণা আছে। আমি দেখেছি যে একটা কর্পোরেশনের জিএম পর্যন্ত নিম্ন পদস্থ সিবিএ নেতাকে ভয় পায়। এমন কি তারা মান সম্মান হারানোরও ভয় করে। জিএমের রুমে এসে অপমান জনক কথা বলে সিবিএর নেতা এই ধরণের অনেক উদাহরণ আছে। এই সাহস তারা কোত্থেকে পায়। এই শক্তি পায় রাজনৈতিক পেশী শক্তি থেকে। আমি দেখেছি যে একটা ড্রাইভার অবৈধভাবে অর্জিত ওভার টাইম সহ যে বেতন পাচ্ছে সেটা একজন উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তার চেয়ে বেশী। আইন ভঙ্গ করে তারা এগুলি করছে। কারও সাহস নাই এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলার। বললে সবার সামনে অপমান করবে। গেস্ট হাউজের কামরা কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্ধ হলেও সিবিএ নেতারা দলবল সহ থাকে। কেউ সাহস করে কিছু বলতে পারবে না। অথচ এগুলি সবই আইন বা নিয়মের বিরুদ্ধে হচ্ছে। সিবিএর মূল শক্তি রাজনৈতিক পেশী শক্তি। দেখা গেছে যে অনেক ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনী দায়িত্বে থাকলে এই ধরণের পেশী শক্তি কেউ দেখাতে পারে না। অবশ্য সামরিক কর্মকর্তা স্বয়ং দুর্নীতিতে ডুবে গেলে সেটা আলাদা কথা। আমাদের দেশে নিম্ন পর্যায়ের সামরিক কর্মকর্তারা দুর্নীতি করে বলে আমার মনে হয় না। আমাদের দেশে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব বাহিনী গঠন করার কেন দরকার পড়লো। কারণ আমাদের দেশের পুলিশ গোঁড়া থেকে পচে গেছে বলা যায় (সামান্য কিছু হাতে গোনা ভালো পুলিশ হয়তো আছে)। পুলিশ দিয়ে কাজ হবে না বলেই বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বয়ে এই বাহিনী গঠন করা হয়েছিল। সম্ভবত সামরিক বাহিনীর পরামর্শেই এটা করা হয়েছিল দেশের মঙ্গলের জন্য। সামরিক বাহিনীকে কিছু জনকল্যাণ মুলক কাজে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে সীমিত পরিসরে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে আর্মির লোকেরা যেন নিজেরাই সঙ্গদোষে খারাপ না হয়ে যায়। আমাদের দেশের রাস্তার আইন কেউ মানে না আইন থাকা সত্ত্বেও। কিন্তু সেনানিবাসে কেন মানে। কারণ সেখানে আইনও আছে এবং প্রয়োগ করার লোকও আছে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব অনেক খারাপ কাজের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থক। এই পরিস্থিতে দেশের আইন দিয়ে অনিয়ম বন্ধ করা যাবে না। দুর্নীতি এই দেশের আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু দুর্নীতি বাড়ছে। কারণ আইন প্রয়োগ করার কেউ নেই। বর্তমান রাজনৈতিক চর্চা বা কাঠামোর দ্বারা দুর্নীতি দূর করা সম্ভব না। কারণ সর্ষের মধ্যেই ভুত আছে।
৪১| ২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
নতুন বলেছেন: এই লেখাটা প্রধানমন্ত্রীকে পড়ানোর ব্যবস্থা করা দরকার। পিএম অফিসে ইমেইল করেন। ফেসবুকে লিখুন। সবাই সেয়ার করবে ভাইরাল হবে, প্রধানমন্ত্রী পড়বে।
২৮ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হেলমেট পার্টির খপ্পরে পড়লে বিপদ হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১১
শেরজা তপন বলেছেন: এর নব্বুইভাগ শুধু সপ্নই থেকে যেত - আপনি একা মানুষ কিছুই করতে পারতেন না, দেশের শত্রু বাইরের শত্রু ক'জনের সাথে যুদ্ধ করতেন? এদেশে সবাই বিক্রি হয়, একেকজন একেক দরে- একেকজনের কাছে। আপনি যাকে বিশ্বস্ত ভেবে কোন দায়িত্ব দিবেন সে কোন ফাকে কোন খানে বিক্রি হয়ে গেছে আপনি জানবেনই না। বিক্রি শুধু টাকা বা ক্ষমতাতে হয় না ভয়ের কাছে হয়, সম্মানের কাছে হয়, ভালবাসা, যৌনতা, ট্রাপড, ব্লাকমেইল বিভিন্নভাবে হয়, কিচ্ছু করার নেই।
আপনি কি ভাবেন হাসিনা এসব নিয়ে ভাবেন না ? আপনি যা ভাবছেন তিনি শতভাগ না হলেও এর সত্তুরভাগ বিষয় নিয়ে অন্তত ভেবেছেন সেগুলো ইমপ্লিমেন্ট করার চেষ্টা করেছেন। তার ঘরের মধ্যেই শত শত্রুর বসবাস।
গোড়া থেকে পচে গেছে! বড় কঠিন এ দেশকে ঠিক লাইনে নিয়ে আসা।