নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান সময়ের রাজনীতি নিয়ে আমার পর্যবেক্ষণ সমুহঃ
১। শেখ হাসিনা এখন হুমকি ধামকি না দিয়ে হাল্কা পাতলা কান্না কাটি করলে এবং দুঃখ প্রকাশ করলে আওয়ামী লীগের উপকার হত।
২। সারা জীবন ভারত বিরোধিতা করার পরে বিএনপির এখন ভারতপ্রীতি ভোট কমাবে বলে প্রতীয়মান হয়।
৩। জামাতে ইসলামী বেশ শান্ত এবং ভদ্র আচরণ করছে। ইহার কারণে উহাদের ভোট বাড়তে পারে।
৪। বিএনপির মধ্যে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস দেখা যাচ্ছে। সব কিছু দখল করার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে। ইহা উহার ভোট কমাতে পারে। অতীতের কথা বাংলাদেশীরা ভুলে নাই এখনও।
৫। ভারত বিরোধিতা যারা বেশী করবে তাদের ভোট বাড়বে।
৬। ইসলামী দলগুলি জামাত ছাড়া জোট করলে উহাদের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়বে। মহিলা ভোটার বৃদ্ধির জন্য আপাতত মহিলাদের নিয়ে কথা কম বলা উহাদের জন্য উত্তম হবে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামীলীগ এই সরকারকে অসাংবিধানিক বলে। তাই নির্বাচনে আসবে কি না বোঝা যাচ্ছে না। তবে আওয়ামীলীগের বিদেশী বন্ধুরা হয়তো বলবে অংশ গ্রহণ করতে। তাদের অনুরোধে বা চাপে নির্বাচনে আসতে পারে। আওয়ামীলীগকে জায়গা করে দেয়ার জন্য হয়তো প্রফেসর ইউনুসের উপরে চাপ আছে বাইরে থেকে। টাইমস ম্যাগাজিনের সাক্ষাৎকার পড়ার চেষ্টা করবো। আমার ধারণা আওয়ামীলীগের কিছু নেতার বিচার করার পরে নির্বাচন করা হবে। এগুলিও সম্ভবত বাইরের প্রভুদের পরিকল্পিত ছক। দেশের রাজনীতি একটা নির্ধারিত ছকে চলছে। তবে সেই ছকে আওয়ামীলীগের পুনর্বাসন থাকলেও হাসিনার পুনর্বাসনের ঝুকি বিদেশীরা নেবে বলে মনে হয় না।
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: আমি নির্বাচনের সেই সময়টা দেখার জন্য অপেক্ষা করে আছি। আওয়ামীলীগ ভোটে আসবে তারপর, ভোটের মাাঠে তাদের সাথে ঠিক সেই কাজটা করা হবে যা তারা গত দশ বছরে করে এসেছে । ব্যাপারটা কল্পনা করার চেষ্টা করছি কেবল ।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আওয়ামীলীগের স্বভাব বদলাবে না। এদের নেত্রীর স্বভাব এখনও বদলায় নাই। বদলানোর কোন সম্ভবনাও নাই। নেত্রী বিদেশে নিরাপদে আছে। সে চাচ্ছে তার কথায় লাফিয়ে আবেগি যুবকরা বিপদে পড়ুক।
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলর বিষয়ে বললেন। আমি বলতে চাই তৃ্তীয় শক্তি উত্থানের বিষয়ে। তরুনেরা নতুন রাজনৈ্তিক দল গঠন করবেই। অনলাইনে মাহফুজ, আসিফ, নাহিদ, হাসনাত , সার্জিস, হান্নানদের স্বচ্ছ ও বলিষ্ঠ বক্তব্য যত শুনছি তত চমৎকৃত হচ্ছি। টকশোগুলো এরা কাপিঁয়ে দিচ্ছে। প্রচন্ড আশাবাদী এই প্রজন্মের বিষয়ে। সাথে যদি অভিজ্ঞ অনলাইন এক্টিভিস্টরা যোগ দেয় তবে এই দেশের রাজনীতিতে কাংখিত পরিবর্তন আসবে বলেই মনে হয়।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তরুনেরাই এখন ভরসা। প্রচলিত রাজনীতির খোলনলচে পাল্টাতে না পারলে দেশ এভাবেই চলবে। বিএনপি আর আওয়ামীলীগের মধ্যে ব্যবধান তেমন নাই। তরুণরা নতুন দল করলে জনসমর্থন পাবে। তবে সেটা হতে কয়েক বছর সময় লাগবে। তরুণদের ঐক্য ধরে রাখাটাই বড় চ্যালেঞ্জ হবে। তবে তাদের রাজনীতিতে আসার দরকার আছে। দেশের সাধারণ মানুষ প্রচলিত রাজনীতির পরিবর্তন আশা করে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে নতুন ছাত্র নেতৃত্ব সৃষ্টি হবে বলে আমি মনে করি। আমিও এদের নিয়ে আশাবাদী। তবে নিন্দুকেরা অনেক কথাই বলবে।
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪২
জটিল ভাই বলেছেন:
সুন্দর পর্যবেক্ষণ প্রিয় ভাই। তবে আমার পর্যবেক্ষণ একটাই বলে, রিহার্সাল কোনো ব্যাপার না। মঞ্চায়নের আগের রাতে মামুর বিনিময়ই সব নির্ধারণ করে দিবে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কেমন আছেন ভাই? অনেক দিন কথা হয় না। অনেক অনিশ্চয়তা হয়তো আছে। কিন্তু আমি আশাবাদী। তবে পরিবর্তন একবারে হবে না। জনগণ রাস্তায় নামা শিখে গেছে। এটাই একটা বড় পাওয়া।
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩
আদিত্য ০১ বলেছেন: আপনি যে পর্যবেক্ষন করেছে, এগুলা অস্থির রাজনৈতিক অংক, রাজনীতিতে আসলে সবই সম্ভব
তবে বিএনপিকে ইউনুস বেকড আপ করবেন, এইটা আগে থেকে বুঝা যাচ্ছে, তবে বিএনপি ভোট পাবে বেশি, কারন বাংলাদেশে যে দল নির্যাতিত থাকে, সে দল ভোট পায় বেশি, জামাত হয়ত বিরোধী দল হবে আর আওয়ামীলীগের আসনে প্রার্থী দেওয়ার মত নেতা পাওয়া যাবে না কারন সবাই জেলে থাকবে, আর আওয়ামীলীগের ভরাডুবি হবে, তবে আওয়ামীলীগকে নির্বাচনে আনবে এর পিছনে অনেকগুলো রাজনৈতিক ও বৈদেশিক সম্পর্কের কারন আছে। আওয়ামীলীগ নিজে থেকে নাও আসতে পারে।
জামাত মোটামোটি ভোট পাবে হয়ত ৩০/৪০ আসন পাবে। আরেকটা দল হয়ত গঠন হবে ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের দ্বারা, এরা একা জয়ী হতে পারবে না, কোন দলের সাথে জোট সঙ্গী হবে,
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এখন যারা সরকারে আছে তাদের জন্য বিএনপিকে ব্যাক আপ দেয়া ছাড়া আর কোন রাস্তা নাই। কারণ অন্য দলগুলির ক্ষমতায় যাওয়ার মত যোগ্যতা নাই। আওয়ামীলীগের জায়গায় বিএনপিই বিকল্প। এই সরকারের লোকদের একটা নিরাপদ প্রস্থানের রাস্তা দরকার। ২০০৮ সালে মইনুদ্দিন ফখরুদ্দিন সরকার আওয়ামীলীগের সাথে একটা ভদ্রলোকের চুক্তি করেছিল নিরাপদ প্রস্থানের জন্য। এই সরকারের হাতে বিএনপি ছাড়া আর কোন বিকল্প নাই। তাদের চাপেই হয়তো বিএনপি এখন ভারতের প্রতি মিত্রতা প্রদর্শন করছে। বলছে যে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করা হোক এটা তারা চায় না, ইত্যাদি।
তবে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে আওয়ামীলীগের প্রায় কাছাকাছি চলে যাবে আচরণের দিক থেকে। আওয়ামীলীগের অনেক ভাড়া খাটা লোকজন বিএনপিতে যোগ দিবে। বিএনপির নেতারা ভালো বাণিজ্যের সুযোগ ইতিমধ্যেই পেয়ে গেছে। বাণিজ্য চলছে।
আওয়ামীলীগকে ভারত বলে রাখবে যে তোমরা এই বারের ভরাডুবি মেনে নাও। পরের বারে তোমাদের জন্য কিছু করা যায় কি না দেখবো। জামাতের ভোট বাড়বে মনে হচ্ছে। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে ১৫১ টা সিট মনে হয় বিএনপিও পাবে না। ইসলামী দলগুলিও বেশ কিছু সিট পাবে। নতুন দল আসলে ভোট আরও ভাগাভাগি হয়ে যাবে।
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা কে মেনে নেয়া হবে না।উনার চ্যাপ্টার ক্লোজড! ওল্ড হোমে চলে যাক।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিদেশীদের হাসিনার এখন আর প্রয়োজন নাই। কারণ হাসিনাকে সামনে লাভের চেয়ে লোকসান বেশী হবে। তবে আওয়ামীলীগকে তারা হাতে রাখবে যেন বিএনপি বেশী বাড়াবাড়ি না করতে পারে। বিরোধী দল হিসাবে আওয়ামীলীগের চেয়ে বেশী যোগ্য দল আর কোনটা নাই। বিএনপির ঘুম হারাম করে দিবে অতীতের মত।
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩১
জ্যাকেল বলেছেন: আওয়ামীলীগ সরাসরি র এর এসেট হিসাবে কাজ করার প্রমাণ রয়েছে। স্বয়ং সেক হাসিনা, সেক রেহানা র এর ট্রেনিং নিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল ও অনুন্নত রাখার কাজ করেছিলেন, চেস্টা চলমান।
তাই আওয়ামীলীগের রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার আর নেই।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের দেশটা গরীব দেশ। ধনী দেশের কথা না শুনলে বিপদ। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা না থাকলে আসলে কোন স্বাধীনতাই নাই। তাই চাইলেও এই দেশের সরকারের লোকেরা সব কিছু করতে পারে না। আমাদের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে বিদেশীদের ছক কাটা আছে। হয়তো প্ল্যান এ, বি, সি ইত্যাদি থাকতে পারে। কিন্তু আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী সব কিছু হবে বলে মনে হচ্ছে না। আরেকটা সমস্যা হল এই দেশের প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি লোকের মধ্যে নীতি, নৈতিকতার খুব অভাব। তাই আমরা অন্যায়কে ন্যায় বানিয়ে দিতে চাই অনেক ক্ষেত্রেই। আমাদের সেনাবাহিনী শক্ত থাকলে আমরা আরও অনেক কিছু করতে পারতাম। কিন্তু তাদের উঁচু পর্যায়ে অনেক সমস্যা আছে। ফলে দেশের বাইরের প্রভুরা মাতবরি করছে। আরেকটা সমস্যা হল আমাদের দেশে আবেগ আর চেতনার ব্যবসা বেশী চলে। ফলে এখনও অনেক মানুষ আছে যারা শেখ হাসিনা গংদের কোন দোষ খুঁজে পাচ্ছে না। আওয়ামীলীগ অনেকের কাছে অনেকটা ধর্মের পর্যায়ে চলে গেছে।
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
জটিল ভাই বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কেমন আছেন ভাই? অনেক দিন কথা হয় না। অনেক অনিশ্চয়তা হয়তো আছে। কিন্তু আমি আশাবাদী। তবে পরিবর্তন একবারে হবে না। জনগণ রাস্তায় নামা শিখে গেছে। এটাই একটা বড় পাওয়া।
আলহাম্দুলিল্লাহ্। আপনি সপরিবার কেমন আছেন? আপনার আশা দেখে মুগ্দ্ধ হলাম ভাই। কিন্তু আমি ঘর পোড়া গরুতো ভাই, তাই সিঁদুরে মেঘ দেখলেও ভয় পাই
আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোন।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি এবং পরিবার ভালো আছি ভাই। আশা নিয়ে বেচে থাকতে চাই। তবে সব আশা পূরণ না হলেও চলবে। কিছু আশা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য রেখে দিলাম। ভালো থাকবেন।
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৩
আনু মোল্লাহ বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ ভালো হয়েছে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: যত কিছু হোক। নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ তাতে অবশ্যই অংশ নিবে।
১০ বছরের মধ্যে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা কম না।
আপাতত কিছু দিন দেশটা আমেরিকার প্রেসকিপশনে চললেও ভারত আবার ছড়ি ঘোরাতে শুরু করবে ঠিকই।
শেখ হাসিনা বেঁচে থাকলে একদিন দেশের প্রেসিডেন্ট হবেন।
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে পাকিস্তানি জঙ্গিরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে হামলা করবে।
ভারতের মূল লক্ষ্য এন্টি-ইন্ডিয়ান শক্তিকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসতে না দেয়া।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভবিষ্যতে বিএনপির বাড়াবাড়ির কারণে আওয়ামীলীগের ভাগ্য খুলতেও পারে। এই দেশের কিছু মানুষ আওয়ামীলীগকে ধর্মের মত মানে। এটা একটা বড় সমস্যা। আবেগি জাতি চেতনা খায় বেশী। আর দেশের মানুষের বড় একটা অংশ নীতিহীন। আওয়ামীলীগ এদেরকে সফলভাবে ব্যবহার করে। আওয়ামীলীগ এতো জনপ্রিয় হলে গত ১৬ বছরে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিত। কিন্তু তারাও জানে তাদেরকে মানুষ পছন্দ করে না।
ভারত ছড়ি ঘোরাতে পারবে না যদি আমরা অর্থনৈতিকভাবে আরও ভালো করি। আওয়ামীলীগের কারণেই ছড়ি ঘুরাতে পেড়েছে। আওয়ামীলীগ এবং শেখ হাসিনা অন্য দেশের সাহায্যের উপর নির্ভর করে ক্ষমতায় ছিল। এটা সোজা কথায় গাদ্দারি। একমাত্র নীতিহীন বেঈমানরা এই ধরণের কাজ করতে পারে। এটা পরিষ্কার দেশদ্রোহিতা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও আগরতলায় গিয়ে ষড়যন্ত্র করেছিলেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা সত্যি ছিল। রাজনীতি করতে গিয়ে গোপনে অন্য দেশের সাহায্য নেয়া এবং ষড়যন্ত্র করা ভালো কাজ না। একই কাজ আওয়ামীলীগ ১৬ বছর ধরে করেছে।
পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের একটা সমঝোতা হওয়া প্রয়োজন। কারণ উভয়ের শত্রু ভারত। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে ভুট্টো সাহেবকে বাংলাদেশে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে এসেছিলেন। কোলাকুলি করেছিলেন। কিন্তু আওয়ামীলীগ চেতনার ব্যবসার কারণে পাকিস্তানের সাথে সুসম্পর্ক করেনি।
ভারতের লক্ষ্য হল হাসিনার মত একজন গৃহ পালিত প্রধানমন্ত্রী। যে নিজের দেশের সার্বভৌমত্ব ভারতের কাছে ছেড়ে দিবে। আমাদের দেশের গোয়েন্দা সংস্থায় ভারতের 'র' ভুমিকা রাখবে।
শেখ হাসিনা বেচে থাকলেও কোনদিন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না। যাদের বয়স এখন ১৫ থেকে ৩০ বছর তারা কেউ আওয়ামীলীগকে বা শেখ হাসিনাকে পছন্দ করে না। ব্যতিক্রম হল যারা সরাসরি আওয়ামীলীগ বা ছাত্রলীগ করে তারা ছাড়া।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার শেখ হাসিনার আওয়ামীলীগ প্রীতি কমানোর জন্য চট্টগ্রামে একদিন আপনার সাথে আড্ডা দেয়ার দরকার আছে। দিন, ক্ষণ পরে ঠিক করা যাবে। রাজী আছেন তো?
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: আওয়ামী লীগ যা কিছু করেছে প্রশাসনের সহায়তায় করেছে।এই সরকারের সাথে প্রশাসন নাই।পুলিশও তাদের সহযোগিতা করছে না।ছাত্রদের মাঝেও ঐক্য নাই।যা কিছু করতে হবে ক্যাডার বাহিনী দিয়েই করতে হবে।সেখানে আর্মির পূর্ণ সহযোগিতা লাগবে।নয়তো জনগন পিটিয়ে মেরে ফেলবে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই সরকারের সাথে প্রশাসন নাই কিন্তু তাদের সাথে বিদেশের শক্তিশালী দেশ আছে। ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নিয়ে বিদেশীদের একটা ছক কাটা আছে। প্ল্যান এ, বি, সি ইত্যাদি আছে। সেই ছকে হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী করার কোন পরিকল্পনা থাকার কথা না। বাংলাদেশের আর্মিও ছকের অংশের ভিতরে আছে। অ্যামেরিকা এমন কিছু চাচ্ছে যেন ভারত এবং তাদের স্বার্থ বজায় থাকে। তবে তারা হাসিনাকে আর ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে না। কারণ সেটা সম্ভব না।
বর্তমানে সরকারের চেয়ে আর্মি বেশী সক্রিয়। উপদেষ্টারা অনেকটাই নিরব। কারণ তাদেরকে ছক অনুযায়ী চলতে বলা হয়েছে। এই কারণে তাদেরকে অনেকটাই নিষ্ক্রিয় দেখা যাচ্ছে। তাদেরকে কেউ ছুতেও পারবে না কারণ বাইরের দেশ থেকে আর্মিকে বলা আছে এই ধরণের ঝামেলা ঠেকানোর জন্য। সেটাই হচ্ছে। রাস্তার বিষয়গুলি এখন আর্মি সামলাচ্ছে। উপদেষ্টারা এগুলির মধ্যে নাই।
১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ১,৩ আর ৬ একদম সঠিক।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: বিএনপি সম্পর্কে মূল্যায়ন অথবা পর্যবেক্ষণ আওয়ামী উচ্ছিষ্ট ভোগী মিডিয়ার প্রচারণার প্রভাব।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মাহমুদুর রহমানের পত্রিকা আবার প্রকাশ হওয়া শুরু করবে শীঘ্রই। আশা করি তখন সঠিক খবর পাবো।
১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার শেখ হাসিনার আওয়ামীলীগ প্রীতি কমানোর জন্য চট্টগ্রামে একদিন আপনার সাথে আড্ডা দেয়ার দরকার আছে। দিন, ক্ষণ পরে ঠিক করা যাবে। রাজী আছেন তো?
রাজী আছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক আছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ এর ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একমাত্র আল্লাহতায়ালা আলিমুল গায়িব। ভবিষ্যতে কী হবে আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। আমি বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে আমার ধারণা শেয়ার করেছি মাত্র। পরিস্থিতি বদলে যেতে পারে সামনে। আবার আমি যা ভেবেছি সেটা না-ও ঘটতে পারে। পুরাটাই আমার অনুমান।
১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঢাবিয়ানরে দিলাম। আপনেরে না দিলে কেমন দেখায়? এই লন,
https://www.facebook.com/profile.php?id=61568302205861
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়েছি। পুরো লেখার সাথেই একমত। তবে এখন ব্যস্ততার কারণে বিস্তারিত মন্তব্য করতে পাড়ছি না। একটু ফুরসৎ পেলে বিস্তারিত মন্তব্য করবো।
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩
এসো চিন্তা করি বলেছেন: আমি নতুন আমাকে সাপোর্ট করবেন ভাই
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক আছে, চেষ্টা করবো।
১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৮
রাকু হাসান বলেছেন:
পর্যবেক্ষণ এখন পর্যন্ত সঠিক বলেই মনে হচ্ছে । ইসলামী দলগুলো হয়তো চেষ্টা বিরোধী দল বা জোট হতে । আছেন কেমন । সালাম রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগ ইলেকশনে আসতে পারে! ড. ইউনূস সে ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। টাইমস ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন পড়ে নিয়েন। অন্যদিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংগঠনের নেতা সারজিস ও হাসনাত কয়েকদিন আগে বলেছে আওয়ামী লীগের বিচারের পর তারা রাজনীতি করতে পারবে কিনা তা ছাত্র-জনতা সিদ্ধান্ত নিবে। আবার আওয়ামী লীগ কে সরকার নিষিদ্ধ করবে না।