![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"ম্যারিটাল রেপ" এই টার্মসটা বাংলাদেশের ৭০% মানুষকে জিজ্ঞাসা করলে তারা হা করে তাকায়ে থাকবে।
দেখে মনে হবে কিচ্ছু বুঝে না। কিন্তু তারা এটা বুঝে বিয়ে করছি মানে বৌ এর সাথে যখন তখন যৌন মিলন করবো৷ তাতে বৌ এর ইচ্ছা আছে কি না তা দেখার বিষয় না।
আসলে বাংলাদেশের মানুষের দোষ দিয়েও লাভ নাই৷ যেখানে দন্ডবিধিই ৩৭৫ ধারাতে রেপের সংগা দিতে গিয়ে ম্যারিটাল রেপ জিনিসটাকে বেমালুম ভুলেই গেছে। সেখানে মানুষই বা জানবে কিভাবে?
আমি সাদ ব্যক্তিগতভাবে নারী স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমি মনে করি ভাষ্কর্য বানানো নিয়ে ফতোয়া না দিয়ে অন্তত এটা মাওলানাদের বলা উচিত যে,
বৌ আমাদের সবার পরম প্রিয় একজন। দিন শেষে তাদের কাছেই আমরা যাই। তাদের থেকেই নিজেদের সুখানূভুতি খুজে নেই, তাই তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেনো কখনো আমরা যৌন কাজ সম্পাদান না করি।
যদি এমন একটা ফতোয়া এই দেশের মাওলানারা দিতো তাহলে বুঝতাম তারা ইসলামকে কতটা ভালোবাসে৷
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫২
আমি সাজিদ বলেছেন: স্ত্রীর গর্ভকালীন সময়ে কোন স্বামী যদি জোর করে স্ত্রী সাথে কয়টাস করে, তবে ওই পুরুষের ভয়ংকর শাস্তি হওয়া উচিত।
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মোল্লা ফতোয়া দিতে পারে আমার গরু জবহ সামনে দিয়ে করবো না পিছন দিয়ে করবো আমার ইচ্ছা
৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮
এমেরিকা বলেছেন: ভাস্কর্য ইস্যু সুযোগ করে দিচ্ছে অনেক ছুপা নাস্তিককে সামনে আসা। ২০১৩ সালে হেফাজতের পোন্দানি খেয়ে তারা গর্তে ঢুকেছিল। এখন আস্তে আস্তে তারা আবার বেরোতে শুরু করেছে। মোল্লা, ফতোয়া, দাসী, হুরপরী, এইসব আপত্তিকর শব্দ ব্যবহার করে ইসলাম ও মুসলিমদের হেয় করা তাদের মিশনে পরিণত হয়েছে।
ম্যারিটাল রেপ কমবেশি সব দেশে এবং ধর্মেই আছে। তবে ইসলামে বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করা যায় দাম্পত্য জীবনে সন্তুষ্ট না হলে। নবীর সাহাবীদের মধ্যে এরকম ঘটনা অনেক আছে। তবে ম্যারিটাল রেপ শাস্তিযোগ্য হওয়া উচিত নয়। বিভিন্ন সময়ে স্বামীকে স্ত্রীর অমতেই যৌন মিলন করতে হয়। অনেক স্বামী স্ত্রীর মানসিক দূরত্ব এভাবেও দূর হয়। স্ত্রী বাধা দিচ্ছে, তাই স্বামী যদি যৌন মিলন করতে না পারে, তবে তার শারীরিক ও সামাজিক কোন সমস্যা হলে কাকে দায়ী করবেন?
৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: তসলিমা নাসরিন বলেছেন, বাংলাদেশের আলেমরা আল্লাহর ভাস্কর্য চায়। আল্লাহ যেহেতু নিরাকার, তাই আল্লাহর ৯৯ টা নাম দিয়ে ভাস্কর্য গড়তে চায়। এর পর বলা যায় না একদিন হয়তো নবীর ভাস্কর্যের দাবি করবে। কে জানে কবে আবার হুরদের ভাস্কর্য চাইবে। হুরদের পীনোন্নত পয়োধর দেখে লিঙ্গপালগুলো হযরে আসওয়াদের মতো কিছু চাইতে পারে। সেটা হাতের কাছে পেলে চুম্বনের বাইরেও কিছু করবে না তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। এরা না হয় ভাস্কর্য নিয়েই থাকুক।
মানুষেরা জরুরি কাজ টাজ করুক।
৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২১
আমি নই বলেছেন: হুজুররা ফতোয়া দিলে আপনি এটারো বিরোধিতা করবেন।
৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৩৬
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত বিশ্বাস (নারী স্বাধীনতা) কে আমি শ্রদ্ধা জানাই।
পুরুষরা কি ম্যারিটাল রেপ এর শিকার হয় না?
"violence against women- we say no" কিন্তু আমরা বলিনা- "we can't say violence against human"
আমার মনে হয়- পুরুষ বা নারী হওয়ার আগে আমরা মানুষ কি না তা প্রতিষ্ঠা করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লিখিতো আবেদন ব্যবস্থা চালু করার দরকার।