নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইদানিং পেইসবুকে বোস্ট করা (টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন মত দেওয়া) নাম-বেনামে ভিবিন্ন পেইজ সামনে আসে যেগুলোতে আওয়ামীলিগের পক্ষে কিছু মিথ্যা তথ্য দিয়ে পোস্ট করা থাকে। বিএনপির নামে বদনাম করে পেইজ বোস্ট করা হয়। কিন্তু আজকে সবচেয়ে বেশী অবাক হলাম আওয়ামীলিগের প্রধান ফেইসবুক পেইজে কিভাবে জেনে-না জেনে ভুল তথ্য ছড়ায় এটা দেখে। একটা ছবি দিয়ে বলা হচ্ছে , ইউকের রিজার্ভ ১০৮ বিলিয়ন পাউন্ড , কিন্তু প্রতি মাসে আমদানি ব্যয় মেটাতে খরচ হয় ৬৯ বিলিয়ন পাউন্ড। তাই, ইউকের মাত্র দুই মাসের আমদানি ব্যায়ের রিজার্ভ আছে।
অন্য দিকে বাংলাদেশের রিজার্ভ ৩৭ বিলিয়ন ডলার, মাসে খরচ হয় ৭ বিলিয়ন ডলার , তাই বাংলাদেশের রিজার্ভের অবস্থা ইউকে থেকে ভালো। এরা কি জানে না যে ইউকের রিজার্ভ লাগে না। কারন, তারা নিজেদের দেশের কারেন্সিতে আমদানি পন্য কিনতে পারে। যেহেতু পাউন্ড স্টারলিং বৈশ্বিক রিজার্ভ কারেন্সি এবং বিভিন্ন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক পাউন্ড স্টারলিং স্টোর করে, তাই, ইউকের কোন পণ্য আমদানি করতে ডলার প্রয়োজন হয় না। তারা পাউন্ড ছাপিয়েই ইউকে আমদানির ব্যয় মেটাতে পারে তাই তারা কোন রিজার্ভ মেন্টেন করে না। এটা বর্তমনে ক্ষমতাশীন আইটি সেল টিম জানে না? তারা কি এখনোও পাবলিক কে আগের মত বোকা মনে করে?
২| ২৮ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশের জনগণ আর চালাক হতে চায় না। সুতরাং আওয়ামী লীগের তাদেরকে বোকা বানানোর চেষ্টা না করলেও চলবে।
৩| ০৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৩
আমি সাজিদ বলেছেন: লাখ লাখ টাকা ঢালা হয়েছে সময়, একাত্তর, চ্যানেল২৪ সহ বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে। এইসব চ্যানেল আবার নিজেরা ফেসবুক ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে একেকটা প্রোপাগাণ্ডার মেশিন হয়েছে। যেমন - ইউক্রেনের সাথে রাশিয়ার যুদ্ধে শুরু থেকেই পশ্চিমা বিরোধী নিউজ করেছে তারা। যেখানে বাংলাদেশ সরকার নিজেই নিরপেক্ষ ছিল। গতকালের উদাহরণ দেই, মাননীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কংগ্রেসম্যানদের চিঠিটি অস্বীকার করেন নাই। অথচ এর একদিন আগেও সময় আর একাত্তর এটাকে মিথ্যা বলে প্রমাণের চেষ্টা করেছে। অতি উৎসাহী হয়ে জোসেফ গোয়েবল্সকেও কি ছাড়িয়ে যায় নি?
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩০
অক্পটে বলেছেন: ওদের প্রধান চালানই হল মিথ্যা দিয়ে। ডাকাত দল দেশ চালাচ্ছে। পরিস্থিতি বোঝার জন্য এটাই যথেষ্ট।