নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তানভির জুমার

সব সময় সব জায়গায় সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে।

তানভির জুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা আওয়ামীলিগ কে বিএনপির চেয়ে ভালো মনে করেন। তারা কি এই লেখার কোন উত্তর দিতে পারবেন?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

লেটস টেক শেয়ার বাজার। বিএনপি তার দুই আমলে কোন শেয়ার বাজার লুট করে নাই। কিন্তু, ৯১ থেকে ৯৫ ই বিএনপি শেয়ার বাজার সাজায় দিলো, ১৯৯৬ ই ক্ষমতায় এসে আ ওয়ামী লীগ এক বছরের মধ্যে শেয়ার বাজার লুট করে । একই কাজটা হয়েছে ২০১০ ই । বিএনপির অধীনে ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত শেয়ার বাজার ছিল, ক্লিন এন্ড ফেয়ার। কম্পিটিনেন্ট ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটের নিজস্ব ইন্সেন্টিভে অপারেট করেছে-কিন্তু, ২০০৮ ই ক্ষমতা পেয়ে আওয়ামী লীগ দুই বছরের মধ্যে শেয়ার বাজার লুট করে।
তো যদি বিএনপি আওয়ামি লীগ সমান বদমাশ হয় তবে, বিএনপির দুই দুইটা আমলে ১০ বছরে শেয়ার বাজার কেন প্রটেক্টেড থাকলো ?
এবং শেয়ার বাজার লুটের স্কেল যদি দেখেন, এইটা আকার যে কোন ব্যাংক লুট ও ট্রাঞ্জেকশানাল লুট থেকে বেশী।
বাংলাদেশের দুর্নীতিমগ্ন প্রশাসনে বিএনপি ও আওয়ামি লীগ দুইটাই ট্রাঞ্জেকশানাল করাপশনে অংশ নিয়েছে(এই ক্ষেত্রেও বিএনপির লুটের স্কেল নিয়ে, যে আলাপ প্রথম আলো ডেইলি স্টাররা করেছে, সেইটা নিয়ে এখন আমার খুব লজিকাল প্রশ্ন আসছে, এতো হাজার হাজার কোটি টাকা যদি লুট বিএনপি করে শাস্তি দিতে আওয়ামি লিগের ক্যাংগারূ কোর্টকে তারেক রহমানের শাশুরির ৫০ লক্ষ টাকার ফিক্সড ডেপোজিটের ডোনেশান, বা জিয়া অরফেনেজ ট্রাস্টের কুয়েতের ২ কোটি টাকার ডোনেশান দিয়ে শাস্তি দিতে হয় কেন ? বাকি লুটের টাকা কৈ? )

কিন্তু, বিএনপি কখনই জনগণের সেভিংস লুট করতে হাত বাড়ায় নাই।
শেয়ার বাজার ও ব্যাঙ্কে থাকে পাব্লিকের ব্যক্তিগত সেভিংস - আওয়ামি লীগ সিস্টেমেটিকালি সেই অর্থ লুটের ম্যাকানিজম করেছে। বিএনপি কখনই সেইটা করে নাই।এইটা পারে নাই বলে না, এইটা করার কোন ইন্টেনশান বিএনপি দেখায় নাই, চাইলে খুব সহজেই পারতো।

কিভাবে করেছে, তার পরিস্কার উদাহরন ও ম্যাকানিজম আমি উন্নয়ন বিভ্রমে ব্যাখ্যা করেছি।
শেখ হাসিনার অর্থমন্ত্রি হলো মোস্তফা কামাল যাকে শেয়ার বাজার ক্ল্যালেঙ্কারির তদন্তে ইব্রাহীম খালেদ রিপোর্টে খুব স্পস্ট ভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইব্রাহিম খালেদ রিপোর্টের দুইটা পাতায় মোস্তফা কামাল ও তার পরিবারের কে কে কিভাবে কত টাকার শেয়ার কারসাজির মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন তা উল্লেখ করা আছে। এই রিপোর্টটা প্রকাশিত না হলেও, লিক হয়েছে এবং এখনো গুগল সার্চ করলে পাবেন। ফলে চিহ্নিত শেয়ার বাজার স্ক্যামারকে শাস্তি না দিয়ে শেখ হাসিনা প্রথমে পরিকল্পনা মন্ত্রি ও পরবর্তীতে অর্থমন্ত্রি বানিয়েছেন।

কিন্তু, খালেদা জিয়ার অর্থমন্ত্রি কে ছিল ? সাইফুর রহমান। সাইফুর রহমান সাহেব যেভাবে শেয়ার বাজারে নিয়মতান্ত্রিকতা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তা মার্কেটের ভ্যাটেরান লোকদেরকে প্রশ্ন কইরেন। আমি ডিটেলস দিলাম না।
আরো খেয়াল করেন, মার্কেট লিবারালাইজেশানের প্রসেসে ১৯৯১ থেকে ২০০০ ই বিএনপি এবং আওয়ামি লীগ দুইটা দলের হাতেই অনেক গুলো ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয়। একাডেমিক রিসার্চ করে দেখবেন,১৯৯১ থেকে ২০০১ পর্যন্ত বিএনপি ও আওয়ামি লীগ উভয় দলের হাতেই ব্যাংকের অনুমতি গুলো পেয়েছে জেনুইন ব্যবসায়ীরা। যে লিস্টে আছে ১৯৯২ সালে, ইস্টারন ব্যাংক ও ৯৫ সালে ডাচ বাংলা, ঢাকা ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও সাউথ ইস্ট ব্যাংক।

অন্য দিকে ৯৬ থেকে ০১ সালে হাসিনার আমলে অনুমতি পেয়েছে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া , মারকেন্টাইল ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক ও যমুনা ব্যাংক।
বিএনপি ক্ষমতায় নাই বলে, বা সামর্থ্য নাই বলে আওয়ামি লিগের সমান লুট করতেছেন যুক্তি দেওয়া লোকদের জন্যে তথ্য হইলো, ২০০২ থেকে ২০০৬ এ বিএনপি একটাও বেসরকারি ব্যাংকের পারমিশান দেয় নাই।

কিন্তু ক্ষমতা ফিরে পেয়ে আওয়ামি লীগের হাতে অনুমতি পাওয়া ব্যাংক গুলো হলো মিডল্যান্ড, ফারমার্স (বর্তমানে পদ্মা), ইউনিয়ন, মধুমতি, সাউথবাংলা, এনআরবি, এনআরবি কমার্শিয়ালস ইত্যাদি। এদের সকলের মালিকানা মুলত আওয়ামি লীগ নেতাদের। এবং এই অধিকান্স ব্যাংক এখন ধুক্তেছে। এবং প্রথম কয়েক বছরের পাব্ললিকের টাকা নিয়ে নয়ছর করে এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে মুল্ধন ঘাটতির জোগান নিয়ে চলতেছে। এর মধ্যে ফারমার্স ব্যাংক টা প্রিথিবির ইতিহাসে এক মাত্র ব্যাংক জেটা সম্পূর্ণ লুটের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যা নিয়ে পুরো একটা বই লেখা সম্ভব।

বিএনপি সুযোগ পাচ্ছেনা, বলে আওয়ামি লিগের সমান লুট করতেছেনা, এই যুক্তি দেওয়া লোকদেরকে বলতেছি, বিএনপি আওয়ামি লীগ সমান শয়তান হইলে, ২০০২ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত কেন বিএনপি তাদের নেতা কর্মীদেরকে দিয়ে একটা ব্যাংকের পারমিশান দিলোনা। এই লুট এনাবল করার সামর্থ্য তো তাদের ছিল। জাস্ট পারমিশান দিয়ে দিলেই লুট, যেইটা লীগ ২০০৯ এর পরে করেছে।
ইন রিয়ালিটি, বিগত দুইটা টার্মে বিএনপি জনগণের সেভিংস কখনই টারগেট করে নাই। এইটা সক্ষমতার প্রশ্ন না। শেয়ার বাজার লুট করতে, ব্যাংক লুট করতে কোন সক্ষমতা লাগে না। কিছু করাপ্ট নেতৃত্বকে ব্যাংকের ডিরেক্টর হিসেবে বসায় দিলেই হয়- যে কাজ বিএনপি করে নাই।

শেখ হাসিনা ২০০৯ ই ক্ষমতায় এসেই ছাত্রলিগের নেতা বলরাম পোদ্দার আর আওয়ামি বুদ্ধিজিবি আবুল বারাকাতদের জনতা সোনালি ও অন্যান্য পাবলিক ব্যাংকের ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগ দেয় যাদের হাতে এই ব্যাংক গুলোর লুট সম্পন্ন হয়।
বিএনপি সেই কাজ করে নাই। বিএনপি পাব্লিকের এসেট রক্ষা করেছে। তাদের অদক্ষতা ছিল। মিস্ম্যানেজেমেন্ট ছিল।
কিন্তু, বিএনপি পাব্লিকের সেভিংসকে দখল করার উদ্দেশ্যে ব্যাংক ও শেয়ার বাজারকে অরকেস্ট্রেট করে নাই।
ফলে বিএনপি ক্ষমতায় নাই বলে, আওয়ামি লিগের সমান লুট করে নাই থাকলে একি সমান করতো - কারন দুইটা সমান বদমাশ- একটা নিরপেক্ষতার বয়ান, যে বয়ান আওয়ামি ফ্যাসিজমের পাটাতন নির্মাণ করেছে।

কার্টেসি: জিয়া হাসান

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বাংলাদেশের শেয়ার বাজার হচ্ছে জুয়ার বাজার। এখানে যারা না বুঝে খেলতে আসেন, তারাই ধরাই খান। আমার এক কাছের মানুষ আছেন , যিনি আগে লস খেলেও এখন ভালই লাভ করছেন। আগের ক্ষতি অনেকটাই পুষিয়ে নিচ্ছেন।
জিয়া হাসান যে গ্যাং এর সদস্য তারা এখন বিএনপি'র থিংক ট্যাংক হবার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। এরা 'সিআইএ' লবির লোক । আমাদের এক বিখ্যাত ব্লগারও আছেন ঐ গ্রুপে ।
গত মার্চ মাসে চট্টগ্রামের আদালত পাড়ায় অনেক বছর পর একজন পুরাতন সিনিয়র ফেসবুক বন্ধুর সাথে দেখা হয়েছিল। তিনি আমাকে পিনাকী সম্পর্কে কিছু কথা বলেছিলেন। পিনাকী অনেকদূর এগিয়ে গিয়েছিলেন । কিন্তু খালেদ মুহিউদ্দিন আর তাসনিম খলিল ভেটো দেওয়ায় তারেক জিয়া রাজি হন নি ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০৮

তানভির জুমার বলেছেন: বিএনপির আমলে তো জুয়ার বাজার ছিল না।

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি অফ যান। ভুলভাল বকছেন।

০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৩৩

তানভির জুমার বলেছেন: তথ্য নির্ভর সত্য থা তুলে ধরা হয়েছে। আপনি পারলে এটার উত্তর দেন।

৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: আওয়ামী লীগ একটি অসাম্প্রদায়িক গনতান্ত্রিক দল।বিএনপি একটি সাম্প্রদায়িক অগনতান্ত্রিক দল।দোষ গুন দুই দলেরই আছে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৩৬

তানভির জুমার বলেছেন: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
নৌকার মালিক তুই আল্লাহ
এটা আওয়ামীলীগের নির্বাচন কালীন ভোট কাটিং স্লোগান l আবার শাহজালালের মাজারে মানত করে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করে l এদিকে ভোটের সময় তজবীহ হিজাব গেটাপ তো আছেই l এসবে তথাকথিক সুশীল আর প্রগতিশীলদের কোন চুলকানি নাই l যেহেতু তাদের মূল ক্যাপিটাল মেশিন আওয়ামীলীগ l হিপোক্র্যাট۔۔۔ নির্লজ্জ লেভেলের হিপোক্রে।

৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আওয়ামিলীগের দুঃশাশনের জুরি মেলা ভার ঠিকই , তবে বিএনপিকে যেভাবে ধোয়া তুলসিপাতা হিসেবে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়েছে তা খুবই হাস্যকর। বিএনপি আমলে দেশ দুর্নীতিতে বিশ্বচ্য্যম্পিয়ন হয়েছিল , তা কি ভুলে গেছে জিয়া হাসানের দল? এসব মিথ্যাচারের কারনেই আন্দোলনে জনগনকে সম্পৃক্ত করতে পারছে না বিএনপি।

০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৩২

তানভির জুমার বলেছেন: আপনাদের মত মানুষ আওয়ামীলিগের মিথ্যা প্রচারানা দ্বারা প্রভাবিত হয়া দুঃখজনক।

প্রথম চ্যাম্পিয়ন করে রেখে গিয়েছিলো তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকারই। ২০০০-২০০১ অর্থবছরের উপর ভিত্তি করে ২০০১ সালের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সেই রিপোর্টে যেই স্কোর বাংলাদেশ করেছিলো সেটার মত নিম্ন স্কোর পৃথিবীর কোন দেশ কখনো করে নি। এরপরের সরকার বরং প্রতি বছরই স্কোর বাড়াতে সক্ষম হয়। শুধুমাত্র তাদের প্রথম বছরেই তারা স্কেল উন্নত করে দশমিক শূণ্য আট (.08) আগের সরকার থেকে। যেখানে মোট স্কোর ই ছিলো ১০ এর মধ্যে ০.৮ বাড়াতে পারাটা ক্রেডিট বৈকি। এবং তারা ২০০৭ এ ক্ষমতা থেকে যাওয়ার আগে এই স্কোর আর কমে নি, বেড়েছে বরং। আর ৯৬ সালে যখন বিএনপি নামে ক্ষমতা থেকে তখনের সময়ের, ১৯৯৫-৯৬ অর্থবছরে স্কোর ছিলো ২.২৯। সেটাই ২০০০-২০০১ অর্থবছরে নামাতে নামাতে ০.৪ এ ঠেকিয়ে রেখে যায় আওয়ামীলীগ সরকার।
অর্থাৎ, প্রথম চ্যাম্পিয়ন টা হয় আওয়ামীলীগের আমলেই।

৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


জিয়া হাসান কে?

৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩১

মোগল সম্রাট বলেছেন:



সেনা ছাউনিতে জন্ম নেয়া একটা দল, যারা দেশ বিরোধী রাজাকারদের পুনর্বাসন করছে বার বার। শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানানো, ইনডেমনিটির মতো কালো আইন করে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কৃত করার মতো কাজ জেনারেল জিয়া করছিলো। আর তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখছে ট্রাক রহমান আর খালেদাজিয়া। ১০ ট্রাক অস্ত্র, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, রাজাকারের গাড়িতে পতাকা দিয়ে মুক্তি যোদ্ধাদের চুড়ান্ত অপমান করা, সারা দেশে একযোগে বোমা হামলা করে দেশকে জংগী রাষ্ট্র বানাতে চাওয়া, পেট্রোল বোমা দিয়ে জিবন্ত মানুষ পোড়ানো, সংখ্যা লঘুদের ঘরবাড়ি দখল, ধর্ষণ,লুটপাট, দুর্নীতিতে পাঁচ বছর ধারাবাহিক শিরোপা, অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী নিধন, এসব বাংগালী ভুলে গেছে মনে করেন?

আবার তারা ক্ষমতায় এলে দিগুণ উৎসাহে দেশ ধংশ করবে।


০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৪১

তানভির জুমার বলেছেন: আপনি এই লেখার কোন কাউন্টার না দিয়ে যে সব হাবিজাবি তুলে ধরছেন। এইসব অপরাধ আওয়ামীলিগ আরো কয়েক শতগুন বেশী করেছে। আওয়ামী চশমা খুলে নিরপেক্ষভাবে ইতিহাস পড়েন নেক কিছু পেয়ে যাবেন।

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বিএনপি ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশের ধ্বংসের শুরু হবে। ওরা দেশটাকে ১০০ বছর পিছিয়ে দিয়েছে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৪৩

তানভির জুমার বলেছেন: এইসব মুখস্থ কথা না বলে পারলে এই লেখার কাউন্টার দেন।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:২৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অন্যের লেখা শেয়ার না করে ধারণা নিয়ে নিজের মতো লিখুন।

০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৪৪

তানভির জুমার বলেছেন: ধন্যবাদ পরামর্শ দেওয়ার জন্য। এইসব খেশা শেয়ার করার প্রয়োজন আছে।

৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দুর্নীতি, লুটতরাজ এগুলি বিএনপি আর আওয়ামীলীগের কমন সমস্যা। এটা দিয়ে দুই দলের পার্থক্য করা যাবে না। বিএনপি আর আওয়ামীলীগের মধ্যে কে কম খারাপ এটা বুঝতে হলে অন্য দৃষ্টিভঙ্গিতে এই দুইটা দলের আদর্শ বা দর্শনকে দেখতে হবে। আওয়ামীলীগ স্মার্ট পদ্ধতিতে দুর্নীতি করে ফলে দুর্নীতি করেও বাহবা কুড়ায়। মানুষ দেখে মেট্রোরেল, সুড়ঙ্গ, ফ্লাইওভার। বিএনপি দুর্নীতি করে সনাতনী চাঁদাবাজির স্টাইলে। এই ব্যাপারে তাদের আরও স্মার্ট হতে হবে। অবশ্য দুর্নীতি করাই ঠিক না। তাই এটাকে উৎসাহ দেয়া ঠিক হবে না।

আওয়ামীলীগ প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের দলে টানবে না। যদিও গোপনে টুকটাক সুবিধা নেয়ার চেষ্টা করে, আত্মীয় স্বজনের বিয়ে দেয়। আর বিএনপি মনে করে যুদ্ধাপরাধীদের দলে টানা মানে বহুদলীয় গণতন্ত্র কায়েম করা। ওনাদের নেতা জিয়াউর রহমান এই ভাবেই চিন্তা করতেন।

বিএনপি পাকিস্তানের সাথে একটা সম্পর্ক সব সময় বজায় রাখে। এটা জাতির জন্য ভয়ংকর একটা বিষয়। বিএনপি প্রতিবেশী ভারত বিরোধিতা করে রাজনীতি করে। এটাও দেশের জন্য খারাপ। কারণ প্রতিবেশী যত খারাপই হোক, তার সাথে কৌশলে কাজ করতে হবে।

আওয়ামীলীগ থাকলে দেশ কখনও জঙ্গিদের দখলে যাবে না। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে ১০০% নিশ্চিত থাকতে পারেন যে এই দেশে জঙ্গি তৎপরতা বৃদ্ধি পাবে।

গড়পড়তায় আওয়ামী বুদ্ধিজীবী এবং নেতাদের মান বিএনপির চেয়ে ভালো। তবে ইদানিং কিছু অপদার্থকে আওয়ামীলীগে নেয়া হচ্ছে ভালো লোক থাকা সত্ত্বেও।

বিএনপি প্রত্যক্ষভাবে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে। আওয়ামীলীগ সেটা করে না। তবে অনেক সময় ধর্মীয় নেতাদের হুমকি ধামকি ঠেকাতে তাদের সাথে বসতে হয় আওয়ামীলীগকে।

বিএনপি জামাত নির্ভর একটা ডল। জামাত ছাড়া বিএনপির অস্তিত্ব দুর্বল হয়ে যায়। আওয়ামীলীগ কারও উপর নির্ভরশীল না।

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিএনপির গণতন্ত্র

১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

রানার ব্লগ বলেছেন: বিএনপির দূর্নীতর খতিয়ান --
১)) ২০০১ সালে ১৬৭ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার ;
২)) ২০০২ সালে ১৪৩ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার ;
৩)) ২০০৩ সালে২৫৬ কোটি ৩৮ লাখ মার্কিন ডলার ;
৪)) ২০০৪ সালে ৩৩৪ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার ;
৫)) ২০০৫ সালে ৪২৬ কোটি ২৩ লাখ মার্কিন ডলার ;
৬))২০০৬ সালে ৩৩৭ কেটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.