নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তানভির জুমার

সব সময় সব জায়গায় সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে।

তানভির জুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের অন্যতম আওয়ামী হারামজাদা এই প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪



সংক্ষিপ্ত রায়ে আপিল বিভাগের ২০১১ সালের ১০ মে প্রদত্ত (৪-৩) বিভক্ত সংক্ষিপ্ত আদেশে বলা হয়েছিল, ‘সংসদ চাইলে আরো দুটি নির্বাচন এ ব্যবস্থায় (তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে) হতে পারে। তবে এতে বিচার বিভাগকে জড়িত করা যাবে না। বিদায়ী প্রধান বিচারপতি এবং আপিল বিভাগের বিচারপতিদের বাদ রেখে সংসদ এ সরকার পদ্ধতি সংস্কার করতে পারে।’

সংক্ষিপ্ত রায়কে ‘শিরোধার্য’ হিসেবে প্রচার চালিয়ে এবং পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের বহু আগেই ২০১১ সালের ৩০ জুন নবম সংসদে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পাশের মাধ্যমে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বিলুপ্ত করে দেয় আওয়ামী লীগ সরকার। তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা সংবিধান থেকে বাদ দেওয়ার প্রায় ১৬ মাস পর, অর্থাৎ ২০১২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ পায়। যখন এই পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ পায় তখন খায়রুল হক আর প্রধান বিচারপতি ছিলেন না। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ রায়ে দেখা যায়—সংক্ষিপ্ত রায়ে থাকা আরো দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে পারার কথাটি নেই। এমনকি, সরকারের মেয়াদ শেষ হলেও সংসদ বহাল থাকার কথাও যুক্ত হয় পূর্ণাঙ্গ রায়ে। সংক্ষিপ্ত রায়ের সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ রায়ের এই ভয়াবহ অসংগতি নিয়ে তখনই জোরালো বিতর্ক উঠেছিল।

জালিয়াতি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে রায় দেওয়ার পুরস্কার হিসেবে অবসরে যাওয়ার পর আইন কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হয়েছিলেন খায়রুল হক।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী কেউই সৎ ছিলো না। সবাই শুধু টাকা ইনকামের ধান্দায় ব্যস্ত ছিলো। তারা তাদের অপকর্মের শাস্তি পেয়ে গেছে।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



‘সংসদ চাইলে আরো দুটি নির্বাচন এ ব্যবস্থায় (তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে) হতে পারে। তবে এতে বিচার বিভাগকে জড়িত করা যাবে না। বিদায়ী প্রধান বিচারপতি এবং আপিল বিভাগের বিচারপতিদের বাদ রেখে সংসদ এ সরকার পদ্ধতি সংস্কার করতে পারে।’

-আপনার উল্লিখিত উপরের এই রায় আসলে বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক নিজের মেধা খাটিয়ে যে দেননি তাতে বোধ করি দ্বিমত পোষন করবেন না। আমার ধারণা, ফ্যাসিবাদের দোসর খায়রুলকে দিয়ে রায়টা প্রচার করে সবাইকে শুনিয়ে দেয়া হয়েছে মাত্র। রায় তো এসেছে কোর্টের মালিক সেজে বসা তাবেদার খুনী মাফিয়া সম্রাজ্ঞীর নিকট থেকে। খুনী হাসিনার ইশারা ছাড়া এইসব খায়রুলরা যে পা ফেলতে পারতো না, তার প্রকৃষ্ট প্রমান বিচারপতি এসকে সিনহার নির্বাসন দন্ডপ্রাপ্তি।

গোটা বিচার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার অপরাধে খুনী হাসিনাকে অবশ্যই কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত। একইসাথে বিচার হওয়া উচিত ফ্যাসিবাদের উচ্ছিষ্টভোগী বিচারপতি নামের এইসব মেরুদন্ডহীন অথর্বদেরও।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:০৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আমার মনে হয় এই এক লোকের বিচার যথাযথভাবে করলে বাকী আওয়ামীলীগারদের বিচার কাজ সহজ হয়ে যাবে।

কারন - এই লোক বিচারক হিসাবে শপথ ভংগ করে ব্যক্তিগত রাগ-অনুরাগ তথা লোভের বশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে ত্রুটিপূর্ণ রায় দিয়ে দেশে যে অরাজকতার পথ খুলে দিয়েছিলেন , তাহার কর্মফল ভোগ করেছিল ১৬ বছর দেশের অপামার জনসাধারন।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪

ঋষি ভৃগু বলেছেন: খায়রুল হকের মতো মানুষের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি হোক, আজকের দিনে জুডিশিয়ারির এই দুরবস্থার জন্য ইনি সবচেয়ে বেশি দায়ী

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮

কিরকুট বলেছেন: দেশের অন্যতম আওয়ামী হারামজাদা এই প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক।

হক কথা !!


আপনার অতি আদরের পুতুল সম্রাজ্ঞী বেগম খালেদার দুর্নিতী সম্পর্কে কোন আইডিয়া আছে ? অবশ্য জন্ম সাল ২০০৮ সাল হলে আপনি পুরাই অজ্ঞ । যদি ২০০০ সাল হয় কিছুটা ধারনা থাকার কথা ।

মোট কথা হলো যে যায় মক্কায় সে হয় হাজী ।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২০

গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: কোন এক প্রাক্তন বিচারপতি কয়েক বছর আগে একটি সম্মেলনে বলেছিলেন খয়রুল সাহেব মুখে এক রায় দিয়ে লিখিত রায়ে তা বদলে ফেলে ফৌজদারি অপরাধ করেছেন।

পরিবর্তীতে তিনি প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিল থেকে ১০ লক্ষ টাকা অনুদানও গ্রহণ করেছিলেন।
ওনার নামে মামলার আবেদন করা হয়েছে। আশা করি সাজা হবে।
তবে আওয়ামী রাজাকার এবং তাদের সহযোগীদের বিচার পরবর্তী সাজার ক্ষেত্রে বিশেষ বিধান প্রণয়ন করা দরকার যেন এনারা জেলে কোনো ডিভিশন না পান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.