নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অহন থিক্কাসব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।

অহন থিক্কা সব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।

সত্য সন্ধানী ১৩

অহন থিক্কা সব শয়তানরে দৌরের উপর রাখুম।

সত্য সন্ধানী ১৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সম্মানিত পবিত্র সুন্নতি খাবার উনার বরকত! পবিত্র আজোয়া খেজুর ক্যান্সার নিরাময়ে সহায়ক ও হ্রদরোগের মহৌষধ

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৭

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় পছন্দনীয় খাদ্য মুবারক হচ্ছে আজোয়া খেজুর মুবারক। সম্প্রতি সউদী আরবে রিয়াদের বিখ্যাত কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক আবিস্কার করলো আজোয়া খেজুরে আরো বেশ কিছু রোগ নিবারণের উপাদান। গবেষনায় তারা এই ফলটিতে দেখতে পান খ্যাতনামা ঔষধ কোম্পানিগুলোর অধিক বিক্রিত ব্যাথানাশক ibuprofen, aspirin, celebrex Ges naproxen এর উপাদান। এতে এন্টি-অক্সিডেন্টের উপাদানও রয়েছে ।

আজোয়া খেজুরে আরো লক্ষ্য করা গেছে পুপষড়-ড়ীুমবহধংব উপাদান । যা মরনঘাতক ক্যান্সার নিরাময়ে অধিকতর সহায়ক।

কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয় অফিসিয়ালি বলেছে, গবেষণায় সহযোগিতায় ছিল সউদী আরবে রিয়াদের কিং আব্দুল আজিজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও সউদী আরবের জাতীয় গবেষনা প্রকল্প।

গবেষনা দলের সুপারভাইজার সালেহ আব্দুল্লাহ আল দোসরী, তিনি জানান যে সকল খেজুরের উপর গবেষনা করা হয়েছিল তা কেবল মাত্র সউদী আরবে পাওয়া যায়। গাঢ় খয়েরী রং এর নরম এবং শুকনো এই খেজুর পবিত্র মদিনা শরীফ উনার মধ্যে উৎপাদন হয়। বাজারের অন্যান্য সাধারন খেজুরের চেয়ে এর দাম বেশী ।

তথ্যটি যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক কৃষি খাদ্য রসায়ন জার্নালের ৬১তম প্রকাশনায় প্রকাশিত হয়।

এছাড়াও, সাধারণ খেজুরেও রয়েছে ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬, ফলিক এসিড, আমিষ, শর্করাসহ রোগ নিরাময়ক অতিব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

চলুন এক নজরে জেনে নেই খেজুরের আরো কিছু গুণাবলি-

ক্যানসার প্রতিরোধ:

খেজুর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ। এক গবেষণায় দেখা যায়, খেজুর পেটের ক্যানসার প্রতিরোধ করে। আর যাঁরা নিয়মিত খেজুর খান, তাঁদের বেলায় ক্যানসারের ঝুঁকিটাও অনেক কম থাকে।

মুটিয়ে যাওয়া রোধে:

মাত্র কয়েকটি খেজুর খাওয়ার ফলে শরীরের এমন পুষ্টি যোগায় যা ক্ষুধার তীব্রতা কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। এই কয়েকটি খেজুরই কিন্তু শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে।

হাড় গঠনে:

ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে মজবুত করে।

দুর্বল হৃৎপি-:

খেজুর হৃৎপি-ের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। তাই যাঁদের হৃৎপি- দুর্বল, খেজুর হতে পারে তাঁদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ।

অন্ত্রের গোলযোগ:

অন্ত্রের কৃমি ও ক্ষতিকারক পরজীবী প্রতিরোধে খেজুর অনেক সহায়ক এবং খেজুর অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে:

খেজুর দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর সহায়ক। তাই চোখের সমস্যায় ভোগা রোগীরা খেজুর খেতে পারেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য:

খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ, যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।

সংক্রমণঃ-

যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এ ছাড়া গলা ব্যথা, বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি এবং ঠান্ডায় খেজুর উপকারী।

বিষক্রিয়া রোধেঃ-

খেজুর অ্যালকোহলজনিত বিষক্রিয়ায় বেশ উপকারী। ভেজানো খেজুর খেলে বিষক্রিয়ায় দ্রুত কাজ করে।

শিশুদের রোগবালাই প্রতিরোধে:-

শিশুদের জন্যও খেজুর খুব উপকারী। খেজুর শিশুদের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে। তাই শুধু পবিত্র রমযান মাসে নয়, সারাটা বছর জুরেই খেজুর খাওয়া পবিত্র সুন্নত।

মায়ের বুকের দুধঃ-

খেজুর বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্য সমৃদ্ধ এক খাবার। এই খেজুর মায়ের দুধের পুষ্টিগুণ আরও বাড়িয়ে দেয় এবং শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

এছাড়া খেজুর খেলে অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মের সময় জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্য করে। এবং প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।

যে কোনো ফলের চেয়ে খেজুরের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। তাই শুধু পবিত্র রমযান মাসে নয় সারা বছর পরিবারের সবার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পবিত্র সুন্নত হিসেবে আমরা এই ফলটিকে রাখতে পারি।



নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় পছন্দনীয় খাদ্য মুবারক হচ্ছে আজোয়া খেজুর মুবারক। সম্প্রতি সউদী আরবে রিয়াদের বিখ্যাত কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক আবিস্কার করলো আজোয়া খেজুরে আরো বেশ কিছু রোগ নিবারণের উপাদান। গবেষনায় তারা এই ফলটিতে দেখতে পান খ্যাতনামা ঔষধ কোম্পানিগুলোর অধিক বিক্রিত ব্যাথানাশক ibuprofen, aspirin, celebrex Ges naproxen এর উপাদান। এতে এন্টি-অক্সিডেন্টের উপাদানও রয়েছে ।

আজোয়া খেজুরে আরো লক্ষ্য করা গেছে পুপষড়-ড়ীুমবহধংব উপাদান । যা মরনঘাতক ক্যান্সার নিরাময়ে অধিকতর সহায়ক।

কিং সৌদ বিশ্ববিদ্যালয় অফিসিয়ালি বলেছে, গবেষণায় সহযোগিতায় ছিল সউদী আরবে রিয়াদের কিং আব্দুল আজিজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও সউদী আরবের জাতীয় গবেষনা প্রকল্প।

গবেষনা দলের সুপারভাইজার সালেহ আব্দুল্লাহ আল দোসরী, তিনি জানান যে সকল খেজুরের উপর গবেষনা করা হয়েছিল তা কেবল মাত্র সউদী আরবে পাওয়া যায়। গাঢ় খয়েরী রং এর নরম এবং শুকনো এই খেজুর পবিত্র মদিনা শরীফ উনার মধ্যে উৎপাদন হয়। বাজারের অন্যান্য সাধারন খেজুরের চেয়ে এর দাম বেশী ।

তথ্যটি যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক কৃষি খাদ্য রসায়ন জার্নালের ৬১তম প্রকাশনায় প্রকাশিত হয়।

এছাড়াও, সাধারণ খেজুরেও রয়েছে ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬, ফলিক এসিড, আমিষ, শর্করাসহ রোগ নিরাময়ক অতিব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

চলুন এক নজরে জেনে নেই খেজুরের আরো কিছু গুণাবলি-

ক্যানসার প্রতিরোধ:

খেজুর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ। এক গবেষণায় দেখা যায়, খেজুর পেটের ক্যানসার প্রতিরোধ করে। আর যাঁরা নিয়মিত খেজুর খান, তাঁদের বেলায় ক্যানসারের ঝুঁকিটাও অনেক কম থাকে।

মুটিয়ে যাওয়া রোধে:

মাত্র কয়েকটি খেজুর খাওয়ার ফলে শরীরের এমন পুষ্টি যোগায় যা ক্ষুধার তীব্রতা কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। এই কয়েকটি খেজুরই কিন্তু শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে।

হাড় গঠনে:

ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে মজবুত করে।

দুর্বল হৃৎপি-:

খেজুর হৃৎপি-ের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। তাই যাঁদের হৃৎপি- দুর্বল, খেজুর হতে পারে তাঁদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ।

অন্ত্রের গোলযোগ:

অন্ত্রের কৃমি ও ক্ষতিকারক পরজীবী প্রতিরোধে খেজুর অনেক সহায়ক এবং খেজুর অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে:

খেজুর দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর সহায়ক। তাই চোখের সমস্যায় ভোগা রোগীরা খেজুর খেতে পারেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য:

খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ, যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।

সংক্রমণঃ-

যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এ ছাড়া গলা ব্যথা, বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি এবং ঠান্ডায় খেজুর উপকারী।

বিষক্রিয়া রোধেঃ-

খেজুর অ্যালকোহলজনিত বিষক্রিয়ায় বেশ উপকারী। ভেজানো খেজুর খেলে বিষক্রিয়ায় দ্রুত কাজ করে।

শিশুদের রোগবালাই প্রতিরোধে:-

শিশুদের জন্যও খেজুর খুব উপকারী। খেজুর শিশুদের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে। তাই শুধু পবিত্র রমযান মাসে নয়, সারাটা বছর জুরেই খেজুর খাওয়া পবিত্র সুন্নত।

মায়ের বুকের দুধঃ-

খেজুর বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্য সমৃদ্ধ এক খাবার। এই খেজুর মায়ের দুধের পুষ্টিগুণ আরও বাড়িয়ে দেয় এবং শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

এছাড়া খেজুর খেলে অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মের সময় জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্য করে। এবং প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।

যে কোনো ফলের চেয়ে খেজুরের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। তাই শুধু পবিত্র রমযান মাসে নয় সারা বছর পরিবারের সবার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পবিত্র সুন্নত হিসেবে আমরা এই ফলটিকে রাখতে পারি।



Click This Link

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

মদন বলেছেন: খেজুর ও হয়ে গেলো খেজুর মোবারক???????????????????
মারহাবা =p~

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

দিশার বলেছেন: হাসবেন না, পীর ছাহেব রাজার ব্যাগ এই খেজুর মুবারক নিয়মিত তার পুটু তে প্রতিদিন ১০ টা করে সেবন করে তার পাইলস এর ব্যথা ঠিক হয়ে গেসে।

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৫

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । এই পোস্টের সাথে ...পীরের সম্পর্ক বুঝলাম না ।@দিশার এর পুটুতে আগুন ধরালো কে ? :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.