![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্পদ বন্টনে সবচেয়ে প্রচলিত যে কথা আছে সমাজে তা হল
“নারীরা পুরুষের অর্ধেক পায়।”
কিন্তু কয়টি ক্ষেত্রে?
মিসরের জাতীয় ফতোয়া বোর্ড কর্তৃক প্রচারিত এক ফতোয়ায় মিরাছের সম্পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে নারী পুরুষের একটি তুলনামূলক পর্যালোচনা তুলে ধরা হয়েছে। তাতে যে বিস্ময়কর তথ্য এসেছে তার মাধ্যমে অনেকের চোখ খুলে যেতে পারে, বিবেক পেতে পারে নতুন খোরাক। ঐ পরিসংখ্যানে নারী কখন পুরুষের অর্ধেক পায়, আর কখন সমান পায়, আর কখন বেশি পায় তার বর্ণনা এসেছে অত্যন্ত পরিস্কারভাবে। লক্ষ্য করুন:
• নারী কেবলমাত্র চার অবস্থায় পুরুষের অর্ধেক পায় :
১. মেয়ে ও নাতনী(ছেলের মেয়ে) ছেলে ও নাতী (ছেলের ছেলে) থাকা অবস্থায়।
২. ছেলে সন্তান ও স্বামী বা স্ত্রী না থাকলে “মা” পিতার অর্ধেক পায় ।
৩. “সহোদরা বোন” সহোদর ভাইয়ের সাথে ওয়ারিস হলে।
৪. “বৈমাত্রেয় বোন” বৈমাত্রেয় ভাইয়ের সাথে ওয়ারিস হলে।
• ১০ অবস্থায় নারী পুরুষের সমান পায় :
১.পিতা-মাতা সমান অংশ পাবে ছেলের ছেলে থাকলে।
২. বৈপিত্রেয় ভাই-বোন সব সময় সমান অংশ পায়।
৩.বৈমাত্রেয় ভাই-বোন থাকলে সব ধরণের বোনেরা (সহোদরা, বৈপিত্রেয় ও বৈমাত্রেয়) বৈপিত্রেয় ভাইয়ের সমান পাবে।
৪.শুধুমাত্র ঔরসজাত মেয়ে ও মৃতের ভাই একসাথে থাকলে উভয়ে সমান অংশ পাবে। (মেয়ে পাবে অর্ধেক আর বাকী অংশ পাবে চাচা)
৫. “নানী” বাবা ও ছেলের ছেলের সাথে সমান অংশ পায়।
৬. মা ও বৈপিত্রেয় দুই বোন স্বামী ও সহোদর ভাই এর সাথে সমান অংশ পায়।
৭. “সহোদর বোন” স্বামীর সাথে ওয়ারিস হলে সহোদর ভাইয়ের সমান অংশ পাবে। অর্থাৎ সহোদর বোনের পরিবর্তে সহোদর ভাই হলে যে অংশ পেত ঠিক সহোদরাও একই অংশ পাবে। অর্থাৎ মূল সম্পদের অর্ধেক পাবে।
৮. বৈমাত্রেয় বোন সহোদর ভাইয়ের সমান অংশ পায় যদি মৃত ব্যক্তির স্বামী, মা, বৈপিত্রেয় এক বোন এবং একজন সহোদর ভাই থাকে। এ অবস্থায় স্বামী মূল সম্পদের অর্ধেক, মা এক ষষ্ঠাংশ, বৈপিত্রেয় ভাই এক ষষ্ঠাংশ এবং বাকী এক ষষ্ঠাংশ পাবে সহোদর ভাই।
৯. নির্দিষ্ট অংশধারী ওয়ারিস এবং আসাবা সূত্রে পাওয়ার মত কেউ না থাকলে নিকটতম রক্তসম্পর্কীয় আত্মীয়রা সমান অংশ পাবে। যেমন মেয়ের ছেলে, মেয়ের মেয়ে, মামা ও খালা ছাড়া অন্য কোন ওয়ারিস না থাকলে এদের সবাই সমান অংশ পাবে।
১০. তিন প্রকারের মহিলা এবং তিন প্রকারের পুরুষ কখনো সম্পূর্ণরূপে বঞ্চিত হয় না। এক্ষেত্রেও নারী পুরুষ সমান অধিকার ভোগ করছে।
• অনেক অবস্থায় নারী পুরুষের চেয়ে বেশী পায়। যেমন,
১. স্বামী থাকা অবস্থায় একমাত্র কন্যা পাবে অর্ধেক আর স্বামী পাবে এক চতুর্থাংশ ।
২. দুই কন্যা স্বামীর সাথে হলে। দুই মেয়ে পাবে দুই তৃতীয়াংশ আর স্বামী এক চতুর্থাংশ।
৩. কন্যা মৃতের একাধিক ভাইয়ের সাথে হলে বেশী পাবে।
৪. যদি মৃত ব্যক্তি স্বামী, বাবা, মা ও দুই কন্যা রেখে যায় তবে দুই মেয়ে দুই তৃতীয়াংশ সম্পদ পাবে। কিন্তু ঠিক একই অবস্থায় যদি মেয়ের পরিবর্তে দুই ছেলে থাকত তবে তারা নিশ্চিত ভাবে দুই মেয়ের তুলনায় কম পেত। কেননা ছেলের অংশ হলো এখানে অন্যান্য ওয়ারিসদেরকে তাদের নির্ধারিত অংশ দেওয়ার পর যা বাকী থাকে। সুতরাং স্বামী পাবে এক চতুর্থাংশ, বাবা ও মা উভয়ে পাবে এক ষষ্ঠাংশ করে এবং বাকী অংশ পাবে দুই ছেলে যা দুই তৃতীয়াংশ তো নয়ই বরং অর্ধেকের চেয়েও কম।
৫. ঠিক একই ধরণের আরেকটি অবস্থা দুই সহোদর বোনের ক্ষেত্রে। যদি ওয়ারিসদের মধ্যে স্বামী, দুই সহোদর বোন এবং মা থাকে তখন দুই বোন দুই তৃতীয়াংশ সম্পদ পায়। কিন্তু ঠিক একই অবস্থায় যদি দুই বোনের জায়গায় দুই ভাই থাকত তখন ঐ দুই ভাই মিলে এক তৃতীয়াংশের বেশি পেত না।
৬. তেমনি ভাবে একই অবস্থায় বৈমাত্রেয় দুই বোন বৈমাত্রেয় দুই ভাইয়ের চেয়ে বেশী পায়।
৭. অনুরূপভাবে যদি ওয়ারিসদের মধ্যে স্বামী, বাবা, মা ও মেয়ে থাকে তবে মেয়ে মূল সম্পদের অর্ধেক পাবে। কিন্তু ঠিক একই অবস্থায় ছেলে থাকলে পেত তার চেয়ে কম। যেহেতু তার প্রাপ্যাংশ হলো অংশীদারদেরকে দেওয়ার পর অবশিষ্টাংশ।
৮. ওয়ারিস যদি হয় স্বামী, মা ও এক সহোদর বোন তখন ঐ সহোদর বোন অর্ধেক সম্পদ পাবে যা তার স্থানে সহোদর ভাই হলে পেত না।
৯. ওয়ারিস যদি হয় স্ত্রী, মা, বৈপিত্রেয় দুই বোন এবং দুই সহোদর ভাই তখন দূরের আত্মীয় হওয়া সত্ত্বেও বৈপিত্রেয় দুই বোন দুই সহোদরের চেয়ে বেশী পাবে। যেহেতু বৈপিত্রেয় বোনদ্বয় পাবে এক তৃতীয়াংশ, আর দুই সহোদর পাবে অবশিষ্টাংশ যা এক তৃতীয়াংশের চেয়েও কম।
১০. যদি স্বামী, বৈপিত্রেয় বোন ও দুই সহোদর ভাই থাকে সে ক্ষেত্রে বৈপিত্রেয় বোন এক তৃতীয়াংশ পাবে। অথচ এই দুই সহোদর অবশিষ্টাংশ থেকে যা পাবে তা ঐ বোনের এক চতুর্থাংশেরও কম।
১১. ওয়ারিস যদি হয় বাবা, মা ও স্বামী এ ক্ষেত্রে ইবনে আব্বাস (রা) এর মত অনুসারে মা পাবে এক তৃতীয়াংশ, আর বাবা পাবে এক ষষ্ঠাংশ অর্থাৎ মায়ের অর্ধেক।
১২. স্বামী, মা, বৈপিত্রেয় বোন ও দুই সহোদর ভাই ওয়ারিস হলে এক্ষেত্রে ঐ বোন দূর সম্পর্কীয় আত্মীয় হওয়া সত্ত্বেও সহোদর ভাইদ্বয়ের দ্বিগুণ পাবে।
• অনেক সময় নারী মিরাছ পায় কিন্তু তার সমমানের পুরুষ বঞ্চিত হয় । যেমন,
১. ওয়ারিস যদি হয় স্বামী, বাবা, মা, মেয়ে ও নাতনী (ছেলের মেয়ে) এক্ষেত্রে নাতনী এক ষষ্ঠাংশ পাবে। অথচ একই অবস্থায় যদি নাতনীর পরিবর্তে নাতী (ছেলের ছেলে) থাকত তখন এই নাতী কিছুই পেত না। যেহেতু নির্ধারিত অংশীদারদেরকে দিয়ে অবশিষ্টাংশই তার প্রাপ্য ছিলো। অথচ এ অবস্থায় কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। তাই তার প্রাপ্তির খাতাও থাকে শূন্য ।
২. স্বামী, সহোদর বোন ও বৈমাত্রেয় বোন থাকা অবস্থায় বৈমাত্রেয় বোন এক ষষ্ঠাংশ পাবে। অথচ তার স্থানে যদি বৈমাত্রেয় ভাই থাকতো তবে সে কিছুই পেত না, যেহেতু তার জন্য নির্ধারিত অংশ নেই।
৩. অনেক সময় দাদী মিরাছ পায়, কিন্তু দাদা বঞ্চিত হয়।
৪. মৃত ব্যক্তির যদি শুধুমাত্র নানা ও নানীই ওয়ারিস হিসেবে থাকে তখন সব সম্পত্তি পাবে নানী। নানা কোন কিছুই পাবে না।
এরপরও কি বলা হবে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে ইসলাম নারীকে ঠকিয়েছে?
দেখলাম সব ক্ষেত্রেই নারীরা কিছু না কিছু পায়, আর একটি ক্ষেত্রে দেখলাম পুরুষরা সম্পূর্ন বঞ্ছিত হয়।
এই আলোচনা মিশরের এক শিক্ষক দেওয়ার সময় এক ছাত্র বলেই ফেলল , ইসলাম পুরুষদের ঠকিয়েছে!!!
আর একটি ক্ষেত্রে দেখলাম নারীরা অর্ধেক পায়, আর এটিই নিয়েই বহু কথা।
ইসলাম যে পরিবারের কথা বলে ঐখানে পুরুষদের ফরয করে দেওয়া হয়েছে পরিবারের অর্থনৈতিক দ্বায়িত্ব নেয়া। স্ত্রীকে এই দ্বায়িত্ব মোটেই দেয়া হয়নি। স্ত্রী যেখান থেকেই টাকা পাক সেটি একান্ত তারই। ইচ্ছা মত খরচ করার স্বাধীনতা তার আছে ।
খৃষ্টান ধর্মের একটি সেক্ট যারা ওসমানি খেলাফতের সময় বর্তমান তুর্কির উপরের দিকে ছিল তারাও স্ত্রীদের ক্ষেত্রে একই দৃষ্টিভঙ্গি পোষন করত। কিন্তু সম্পদ বন্টনের বেলায় তারা কিছু দিত না নারীদের। তাদের যুক্তি ছিল, আমাদের সিস্টেমে পুরুষদের সব অর্থনৈতিক দ্বায়িত্ব পালন করতে হয়, নারীদের কোন যুক্তিতে অর্থ দরকার। তাদের যেটা দরকার সেটা তো স্বামীর কাছেই পাবে। তাই তারা কোন ভাগই দিত না সম্পদে। পরে ওসমানি শাসকরা যেটি করে সেটি ইসলাম মোটেই সমর্থন করেনা। তারা ইসলামি আইন তাদের উপর চাপিয়ে দেয় এই ক্ষেত্রে। অর্থাৎ সম্পদের নারীরা পুরুষের অর্ধেক পাবে। মানতে পারেনি তৎকালীন খৃষ্টান নেতারা। তারা চালাকি করল। মারা যাওয়ার আগে সম্পদের সিংহ ভাগ নানা ভাবে তাদের ছেলেদের দিয়ে দিত। আর কিছু রেখে যেত। আর তা থেকে নারীরা পুরুষের অর্ধেক পেত।
এখন একটু অংক কষি। ধরা যাক এক লোকের মোট ৩ লাখ টাকা সম্পদ। তার এক ছেলে আহমেদ আর এক মেয়ে সালমা। তিনি মারা যাওয়ার পর সম্পদের বন্টন হল (ধরে নিলাম লোকটি আর কোন আত্নীয় নেই)। আহমেদ পেল ২ লাখ আর সালমা পেল ১ লাখ ইসলামি রীতি অনুযায়ী।
সালামার বিয়ে ঠিক হল। মোহরানা হিসেবে সে পেল ধরেন ৫০,০০০ টাকা। এখন সালমার সম্পত্তি দেড় লাখ। আর তার এই সম্পত্তিতে সালমার স্বামীর কোন অধিকার নাই। সালমা একান্ত স্বাধীন এই সম্পদের ব্যাপারে। আর বিবাহের পর সালমার পুরা দ্বায়িত্ব তার স্বামীর উপর। এমনকি সালামার বাপের বাড়ি থেকে কোন মেহমান আসলে তাকেও খাওয়াতে হবে সালমার স্বামীর।
ঐদিকে আহমেদের বিয়েও ঠিক হল কিছু দিন পর। সেও তার স্ত্রীকে মোহরানা হিসেবে একই টাকা দিল ধরেন। ৫০,০০০ টাকা। (আরও বেশি হতে পারত)। এখন তার সম্পত্তি দাড়াল দেড় লাখ টাকা। এখানেই তার শেষ নয় এখন নতুন সংসারের জন্য যা খরচ তার পুরা দ্বায়িত্ব তার উপর। আর তার স্ত্রীর টাকা থাকা সত্বেও তার কোন অধিকার নেই ওই টাকা নিয়ে পরিবারের কাজে লাগান।
এখন ঠকানোর মানে যদি টাকা কম দেওয়া বুঝায়, তাহলে ইসলাম কাকে ঠকালো পুরুষকে না নারীকে?
ইসলাম কাউকে ঠকায়নি। আল্লাহ তা'আলার সর্ব জ্ঞানী।তিনি নারীদের আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করেছেন।তেমনি পুরুষদেরকেও তাদের প্রাপ্য অংশ দিয়েছেন। না নারীর উপর জুলুম করা হয়েছে,না পুরুষের ওপর অবিচার করা হয়েছে।সম্পত্তির সুষম বন্টন ইসলাম নিশ্চিত করেছে। আল্লাহই ভাল জানেন।
[সংগ্রহীত]
Collected From - http://sorolpath.wordpress.com/
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
রসু খাঁ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:০৫
রিক্তের বেদন২০১০ বলেছেন: অসাধারণ ! অথচ তথাকথিত নারীবাদীরা(আদপে যৌনবাদী ) "ইসলাম নারীকে অর্ধেক দেয় - এই আক্ষেপে পারলে ইসলামের পিন্ডি চটকায় !! এই পোস্টটা এদের মুখে জুতা স্বরূপ ।
ভাই, কিছু কিছু সম্পর্কজ্ঞাপক শব্দ একটু সহজ করে লেখা যায় কিনা- চেষ্টা করে দেখবেন কী ?
পোস্ট স্টিকি করা হোক ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২০
রসু খাঁ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!!!
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:০৫
েমাহাম্মদ কামরুল হাসান বলেছেন: সত্যি অসাধারণ। সরাসরি প্রিয়তে। এটা স্টিকি করা হোক।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২০
রসু খাঁ বলেছেন:
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৭
চিকন আলি বলেছেন: [img|http://gullee.com/smilies/hatsoff.gif
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৬
রসু খাঁ বলেছেন:
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৮
ক্ষ্যাপা বালক বলেছেন: সত্যি অসাধারণ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৫
রসু খাঁ বলেছেন: ধইন্যাপাতা
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫১
দিগন্তে হাসি বলেছেন: হায়! হায় ! এত দিন কি জানতাম
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
রসু খাঁ বলেছেন: এখন তো জানলেন
৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: দারুন!ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
রসু খাঁ বলেছেন: থ্যাংকু!!!
৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৭
রসু খাঁ বলেছেন:
৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
হাসান তারেক বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট ।
মাননীয় মডারেটর দয়া করে পোষ্টটি ষ্টিকি করুন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১০
রসু খাঁ বলেছেন:
১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
আর কে বি বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করা হোক ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২৯
রসু খাঁ বলেছেন:
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
সরলপথ বলেছেন: পোস্টটি এখানে প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহ খায়ের।
---------------------------------------------------------------------------------
http://sorolpath.wordpress.com
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২২
রসু খাঁ বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর পোস্টটির জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ!!!
১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
নিরব হাসি বলেছেন: দারুন!ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য ।
স্টিকি করা হোক।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
রসু খাঁ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য!!!
১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
ভয় বলেছেন: স্টিকি করা হোক।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
রসু খাঁ বলেছেন:
১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৯
কষ্ট - ১ বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করা হোক
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
রসু খাঁ বলেছেন:
১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
নাজিরুম মুবিন বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করা হোক।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
রসু খাঁ বলেছেন:
১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২৯
কষ্ট - ১ বলেছেন: হিন্দু ধর্মে নারীরা কোন সম্পত্ত্বি তার বাবার বাড়ি হতে পায় না। অথচ ইসলাম ধর্মে তাদের মালিকানা দেওয়া হয়েছে।
আমার এক হিন্দু সিনিয়র বস আমাকে বলল, সর্বনাম নারীবাদীরা যে হারে চিল্লাচিল্লি করছে তাতে আমাদেরতো বারটা বাজাবে, তখন দেখা যাবে যে আমাদের ধর্মের মেয়েরাও বলবে যে আমাদের অর্ধেক সম্পত্তি দিতে হবে। খুব বিরত্তি নিয়ে বললেন বুঝলেন না ওদের তো কোন কাজ নাই,,,,এখন সংসারে, পরিবারে অসান্তি সৃষ্টির জন্য নারীবাদীরা এবং কথিত কিছু নারী সংগঠণ উঠেপড়ে লেগেছে। আমি হেসে হেসে বললাম, দাদা এখন হতেই সাবাধান হতে হবে।
নারীবাদীরা চিল্লাচিল্লি কইরা এহন পুরুষগো ঠকানোর ধান্দা করতাছে। নারীবাদীরা নিপাত যাও
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৪
রসু খাঁ বলেছেন: হা! হা!! হা!!! উত্তম
১৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪
ফুটপাত বলেছেন: আল্লাহর চেয়ে বড় জ্ঞানী আর কে আছে??
যে সব ব্যক্তিরা আল্লাহর আইনকে বাদ দিয়ে নিজেদের করা আইন চালু করেছে তারা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড় জালিম হিসেবে বিবেচিত।
মানুষের করা আইন কখনও সমাজে শান্তি আনতে পারবে না।
আল্লাহ এদের হেদায়েত দাও অথবা ধ্বংস করে দাও।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৫
রসু খাঁ বলেছেন: সেটাই - "আল্লাহর চেয়ে বড় জ্ঞানী আর কে আছে?" নিশ্চই আল্লাহ সর্বজ্ঞানী!!!
১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
রবিনহুড বলেছেন: ছোট বেলার একটা ঘটনা মনে পরে গেল।
একবার একটা টেনিস বল কেনার ইচ্ছা হল। তখন টেনিস বল দিয়ে ক্রিকেট খেলতাম। টেনিস বলের দাম ছিল ২০ টাকা।
প্রথমে মার কাছে গেলাম বল কেনার কথা বলে ৫ টাকা নিলাম। বাবার কাছ থেকেও ৫ টাকা নিলাম। এবার বড় ভাইয়ার কাছ থেকে ৫ টাকা নিলাম। আপুর কাছ থেকে পেলাম ৩টাকা। এবার গেলাম মেঝ ভাইয়ার কাছে তার কাছে ৫ টাকা চাইলাম।
সব শুনে মেঝ ভাইয়া বলল ঠিক আছে "আমি ২টাকা দিচ্ছি"। আমিতো কিছুতেই ২টাকা নিতে রাজি না। বললাম সবাই ৫টাকা করে দিয়েছে তোমাকেও ৫ টাকা দিতে হবে।
মেঝ ভাইয়া বলল। তুই সবার কাছ থেকে মোট (৫+৫+৫+৩) ১৮ টাকা পেয়েছিস। বলের দাম ২০টাকা তোর এখন আর দরকার আছে ২টাকা। সুতরাং তুই ২টাকাই পাবি।
আমি তো নাছড় বান্দা ... আমার কথা একটাই .. সবাই ৫টাকা করে দিয়েছে, তোমাকেও ৫টাকা দিতে হবে....অথচ আর ২টাকা হলে যদিও আমার বল কেনার ২০টাকা হয়ে যায় তাতে কি।
আমি চাইছিলাম এই চালাকি করে আরো অতিরিক্ত ৩ টাকা হাতিয়ে নিতে...
মেঝ ভাইয়ার কথা হল বল কেনার ২০টাক হলেই ত হল। ৫ টাকাই দিতে হবে এমন তো কোন কথা নেই।
পরে অবশ্য মেঝ ভাইয়ার কাছ থেকে ৩টাকা পেয়েছিলাম...
আমাদের নারীদের কথা হল তারা বাবা স্বামী মিলিয়ে মোট কত পাচ্ছেন সেটার হিসাব নেই... হিসাবা শুধু বাবার কাছ থেকে কত পেল?
কথা হল একজনের সম্পদের হিসাবটাতো তার মোট সম্পদ মিলিয়েই বিবেচনা করা দরকার তাই না।
কোন সম্পদ কার কাছ থেকে পেয়েছে সেটা বড় নয়। তার মোট সংগ্রহ কত হচ্ছে সেটাই বিবেচ্য বিষয় হওয়া দরকার।
কারন যখন সম্পদ বন্টন করা হয় তখন কিন্তু নারী বক্তি হিসাবেন নয়, সমগ্র পৃথিবীর নারীও সেই বন্টনের অংশিদার।
পৃথিবীর সম্পদ সীমিত , এই সম্পদ যখন বন্টন করা হয়ে তখন কিন্তু চুরান্ত ফলটা পৃথিবীর সামগ্রীক সম্পদের উপরই বর্তায়।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৬
রসু খাঁ বলেছেন: সম্পূর্ণ ভাবে সহমত!!!
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
নীরব দর্শক বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানলাম।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭
রসু খাঁ বলেছেন:
২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:২৩
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: বেশ ভালো একটা পোস্ট । ভালো লাগলো ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭
রসু খাঁ বলেছেন: ধন্যবা্দ!!!
২১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: এই পোস্ট কোন দিনই স্টিকি হবেনা, সামুতে রাজনৈতিক হাউ কাউ আর নাস্তিক্যাবাদের জয়কার ছারা ধর্মীয় কোন পোস্ট স্টিকি হয় না
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৬
রসু খাঁ বলেছেন: কথা সত্য!!!
২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:১৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। তবে মোহরানা প্রসংগ আনাটা বেশী ভাল লাগে না। লোহার আংটি দিয়েও নাকি বিয়ে হয়।
ইসলামের এই মিরাসের নিয়মের জন্য উত্তরাধিকার ঠকে না। অন্যদিকে অনেক কালচারে সম্পদ পুরোই ব্যক্তির মালিকানা ধরা হয়। তার ফলে সে যাকে ইচ্ছে তাকে সবকিছু দিতে পারে। সন্তানদের বাদ দিয়ে কুকুরদের উইল করলেও করতে পারে। অথবা উইল না করলে রাষ্ট্র নিয়ে নেবে। ইসলামী আইনে এমনটি কঠিন। যার ফলে ইসলামী মিরাসকে নারী পুরুষ নির্বিশেষে সমর্থন করা প্রয়োজন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭
রসু খাঁ বলেছেন: " ইসলামী মিরাসকে নারী পুরুষ নির্বিশেষে সমর্থন করা প্রয়োজন " - সহমত!!!
২৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৫
clingb বলেছেন: সময়োপযোগী পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
বর্তমান নারী অধিকার আইন বিষয়ে বিশেষত নারী পুরুষের সমানাধিকার প্রশ্নে আমার মত হচ্ছে-
নারী পুরুষের অধিকার প্রশ্নে সমতা নয়, ন্যায্যতা প্রধান বিবেচ্য হওয়া উচিত। এটা অবশ্য সকল ক্ষেত্রেই।
যেমন উপরের আপনি দেখিয়েছেন ইসলামের বিধি ঠিকমত মেনে চললে নারী কখনো কখনো পুরুষের চেয়েও বেশীও পেতে পারে। যদি সমতার প্রশ্ন আসে তাহলে কখনো এমন হবে না। কিন্তু ন্যায্যতার প্রশ্ন আসলে হতে পারে।
আমাদের মাথামোটা আইনমন্ত্রী যার ধর্মবিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন আছে তার কাছ থেকে নারীরা কী সমানাধিকার পাবে বোধগম্য নয়। সরকারের অজ্ঞতা এ বিষয়ে ইতোমধ্যেই সুষ্পষ্ট হয়ে গেছে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৩
রসু খাঁ বলেছেন: ঝাঝা!!!
২৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬
মেগামেন বলেছেন: বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করে লিখাটি লিখেছিলাম। Click This Link
এভাবে ছড়িয়ে যাবে ভাবিনি। জানিনা আর কতজন শেয়ার করেছে। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ারের জন্য
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫২
রসু খাঁ বলেছেন: ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি পোস্ট এর জন্য!!! অত্যন্ত তথ্যবহুল পোস্ট!!! কিন্তু আমি অন্য সাইটে পেয়েছিলাম!!! সামুতে লেখাটি আছে জানলে শেয়ার করতাম রি-পোস্ট না করে!!!
২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
রিক্তের বেদন২০১০ বলেছেন: পোস্টটা স্টিকি করার জোরালো দাবী জানাচ্ছি আবার ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৫৩
রসু খাঁ বলেছেন: মনে হয় না তাতে লাভ হবে!!!
২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫৭
ক্যারিক্যাচাল বলেছেন: এই রকম একটি লেখা অনেক দিন থেকেই আশা করছিলাম । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৮
রসু খাঁ বলেছেন:
২৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:১৩
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ...
এবং প্রিয়তে...
হতাশ হলাম কোন নারীবাদী এখনো এই পোস্ট তাদের বস্তা পঁচা যুক্তি নিয়ে হাজির হলনা...
তাগোর যুক্তি আর তেনা পেঁচানোর অপেক্ষায় থাকলাম...
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৫
রসু খাঁ বলেছেন: তেনারা এর উত্তর পাইতেছেন না, উত্তর খুজতে তেনাগো ত্যাল বাইর হুই যাইবো!!! লল
২৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১
কে এম এইস বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। এটা স্টিকি করা হোক।
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৮
রসু খাঁ বলেছেন:
২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
আকিক পাথর বলেছেন:
তথাকথিত নারীবাদীদের কোনো মন্তব্য পেলাম না ,আপসোস ।ধন্যবাদ লেখককে তাদের চোখ খুলে দেয়ার জন্য ।
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৭
রসু খাঁ বলেছেন:
৩০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৫
পাগলমামা বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটি পোষ্ট । আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৮
রসু খাঁ বলেছেন: ধন্যবাদ!!!
৩১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৪
কালোপরী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
স্টিকি করা হোক।
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২২
রসু খাঁ বলেছেন: ধন্যবাদ!!!
৩২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:০৫
মেগামেন বলেছেন: না ভাই, রি পোষ্ট করে ভালই করেছেন। আরও ৬৮৩ জন পড়লো পোষ্টটি
২৬ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫৮
রসু খাঁ বলেছেন:
৩৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:২৮
হিমচরি বলেছেন: সামু এডমিনের কাছে আবেদন, পোস্টটি স্তিকি করা হউক।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫৮
রসু খাঁ বলেছেন:
৩৪| ১৪ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৭
ভাবসাধক বলেছেন: আল্লাহ তা'আলার সর্ব জ্ঞানী।তিনি নারীদের আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করেছেন।তেমনি পুরুষদেরকেও তাদের প্রাপ্য অংশ দিয়েছেন। না নারীর উপর জুলুম করা হয়েছে,না পুরুষের ওপর অবিচার করা হয়েছে।সম্পত্তির সুষম বন্টন ইসলাম নিশ্চিত করেছে।
২৮ শে মে, ২০১১ রাত ১১:২৮
রসু খাঁ বলেছেন: সহমত!!!
৩৫| ৩১ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯
শুভ আমিন বলেছেন: religious er bapare study korte amar shobshomoy valo lage... ata amar most 3 ta favrt jinisher akta... tor kas theke ai post ta and post er oi link ta peye valo laglo, post ta khub valo hoyechee j e likheche take onek thanksss ... nd post er oi link ta theke aro kisu boi namailam valo lagtese pore.... good job...
thanks...
১২ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৩
রসু খাঁ বলেছেন: থ্যাংকু ভাইয়া !
৩৬| ১৯ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৩
আেনায়ার এইচ ভূইয়া বলেছেন: কি জানি, কি করি, কিছুই বুঝিনা। যারা বুঝানোর কাজ করেন তারা কতটা বোঝেন তাও বুঝিনা। একেক সময়ে এেকক রকম বুঝি, বোঝানো হয়। কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক তাও বুঝিনা। খুব মুশকিলে আছি। একেক সময়ে এেকক রকম কেন বোঝানো হয়, শোনানো হয়?
১২ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৪
রসু খাঁ বলেছেন: কথা সত্য ! অনেকেই জিনিসগুলো বেশী পেচাইতে গিয়ে আবার বেশী কঠিন করে ফেলে !
৩৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৮
আবদুস সবুর খান বলেছেন: জাযাকাল্লাহু খাইরান
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৫১
মুগ্ধ কর্কট বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। এটা স্টিকি করা হোক।
তবে মুসলিম উত্ত্রাধিকার আইন নিয়ে সামান্য জানাশোনা না থাকলে কয়েকটি শব্দ এবং বাক্যাংশ বুঝতে কষ্ট হতে পারে। তবে উৎসাহী পাঠক এই কষ্টটুকু স্বীকার করে নাবেন আশা করছি।
পোস্টদাতাকে ধন্যবাদ।