![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পলায়ন করিব না, কেননা পলায়নে পরাজয়, আমি বরং ধ্বংস হইব ,তবু পরাজয় বরন করিব না ......
মৃনালীর ঘরের দরজায় টুক টুক করে দুবার টোকা পড়ল ।
মৃনালী চাদরে মুখ ঢেকে ছিল, চাদরের ভেতর থেকেই বলল- কে? মৃনালীর মা দরজার বাইরে থেকে বললেন এত বেলা করে ঘুমোচ্ছিস কেন ওঠ । মৃনালী চাদরের ভেতর থেকে বের হল না দরজা খুলল না। শুধু বলল আমি এখন দরজা খুলব না মা ,সারা রাত আমার ঘুম হয়নি, আমি এখন ঘুমুচ্ছি ।
বিমলা উদ্বিগ্ন বোধ করছেন, কথা বলার সময় তার মেয়ের গলা কি ভারী শোনাল, গলাটা কি কাদোঁ কাদোঁ শুনিয়েছে ? তিনি চিন্তিত মুখে ফিরে গেলেন। কেননা, মাতা পুত্র অপেক্ষা কন্যাকে নিজের অংশরূপে দেখেন – কন্যার অসম্পূর্ণতা তাকে খুবই ব্যথিত করে ।
তের বছর বয়সে বড় ঘর দেখে মৃনালীর বিয়ে হয়েছিল । বড় ঘর তাই তেমন খোজ খবর না করেই সবাই রাজী,ভাবল মেয়ের রূপের জন্যই তারা প্রস্তাব নিয়ে এসেছে। কিন্তু, সেই রূপের গুমর তো মৃনালীর মধ্যে নেই, তার মনে হতো যে তাকে যে দামই দেবে সেই তার দাম । নিজের রুপ নিয়ে সে এমনই অনুভব করত ।
কিন্তু দেখা গেল ছেলে পাগল, ছেলের বাবার এই বিবাহে মত ছিল না। কিন্তু, তিনি মৃনালীর শাশুড়িকে যমের মতো ভয় করেন। তাই বিবাহের পূর্বেই তিনি তীর্থে চলে গেছেন। মৃনালীর শাশুড়ি জেদ করে তাঁর ছেলের বিয়ে দিয়েছেন।
বিধি বাম- বছর না ঘুরতেই মৃনালীর পতি ওলাওঠায়(কলেরা) মারা গেল। যম যদি মৃনালীকে ধরে টান দিত তা হলে আলগা মাটি থেকে যেমন অতি সহজে ঘাসের চাপড়া উঠে আসে সমস্ত শিকড়সুদ্ধ, মৃনালীও তেমনি করে উঠে আসত। বিধবা মৃনালী ফিরে আসল বাবার বাড়ী। মৃনালী কখনও কাঁদত না, কিন্তু তার সুদীর্ঘপল্লববিশিষ্ট বড়ো বড়ো দুটি কালো চোখ যেন সব বলে দিত, তার চোখের ভাষা ছিল অসীম উদার এবং অতলস্পর্শ গভীর।
ছেলেটির নাম রইসউদ্দিন সবাই রাসু বলেই ডাকে, মৃনালীদের পাশেই বাড়ী। তার পিতার প্রায় বৃদ্ধবয়সে রাসুর জম্ন, জম্নের সময়ই তার মা মারা যায়। রাসুর বয়স যখন দুই বছর তখন তার পিতা কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়, পিতার মৃত্যুর পর নাবালক ছেলেটির প্রতিপালনের ভার পড়ে তার ভাইদের উপর। পরের অনিচ্ছাতে আশ্রয় নেওয়া, সে যে কতবড়ো অপমান। নিজ বাড়ীতে আশ্রিত, দায়ে পড়ে সেও রাসুকে স্বীকার করতে হল ।
তাই সংসারে বিনে পয়সার চাকরের মত রাসু মানুষ হতে লাগল। রাসু মৃনালীর চেয়ে প্রায় বছর পাচেক ছোট হবে। অনাথ রসুর প্রতি ভাইদের এই র্নিদয় আচারন দেখে মৃনালীর বড় কষ্ট হয়, তাই একদিন রাসুকে ডেকে ওর ঘরে যে রাসুর একটুখানি জায়গা আছে, সেই কথাটি মৃনালী অনেক আদর করে তাকে বুঝিয়ে দেয়।
রাসু মৃনালীকে এমনি ভালোবাসতে শুরু করল যে মৃনালীর মনে ভয় ধরিয়ে দিল। ভালোবাসার এরকম মূর্তি সংসারে মৃনালী কোনোদিন দেখি নি। মৃনালীর যে রূপ ছিল সে কথা মৃনালী প্রায় ভূলেই গিয়েছিল, মনে করার কোনো কারণ বহুকাল ঘটে নি, এতদিন পরে সেই রূপটা নিয়ে পড়ল রাসু। মৃনালীর মুখ দেখে তার চোখের আশ যেন মিটত না। বলত, “দিদি, তোমার এই মুখখানি আমি ছাড়া আর কেউ দেখতে পায় নি”।
এদিকে রাসুর বয়স ক্রমেই বেড়ে উঠছে, প্রতিনিয়তই সে যেন নিজেকে অনুভব করছে। যেন কোনো পূর্ণিমাতিথিতে কোনো একটা সমুদ্র হতে একটা জোয়ারের স্রোত এসে তার অন্তরাত্মাকে পূর্ন করে দিচ্ছে । সে মৃনালীকে নিয়ে ভাবছে,দেখছে ,নিজেকে প্রশ্ন করছে, কিন্তু বুঝতে পারছে না। পূর্ণিমারাতে মৃনালী রাসুকে নিয়ে পাহাড়ের ধারে বসে জোৎসনা দেখে। পূর্ণিমাতিথির সেই প্রকৃতিও যেন মৃনালীর মতো একাকিনী সুপ্ত জগতের উপর বসে-যৌবনের রহস্যে পুলকে পুলকিত, এক অসীম নির্জনতার একেবারে শেষ সীমা পর্যন্ত, কারও মুখে কোন কথা নেই। এই নিস্তব্ধ ব্যাকুল প্রকৃতির প্রান্তে একটি নিস্তব্ধ ব্যাকুল বালক আর একটি নিস্তব্ধ ব্যাকুল যুবতী দাঁড়িয়ে। সেই মুহুর্তে হঠাৎই যেন রাসু বালক হতে পুরুষ হয়ে গেল।
কয়েকদিন ধরে রাসুর সাথে মৃনালী দেখা করে না। ঘর থেকে রেরোয় না। একদিন রাসু মৃনালীকে একা পেয়ে পা জড়িয়ে ধরে লুটিয়ে পড়ে নিঃশব্দে কাঁদতে লাগল, বলল আমার ভূল হয়ে গেছে দিদি , আমাকে যা বলবে তাই করব,তোমার পায়ে পড়ি দিদি, কথা বল, আমাকে এমন করে ফেলে দিয়ো না।
ঘরের ভেতর একা আয়নার সামনে দারিয়ে, মৃনালী নিজেকে প্রশ্ন করে----
তুই তো কখনো বোকা ছিলি না মৃনালী, এরকম বোকার মত কাজ কি করে করলি ?
আমি বোকার মত কাজ করিনি।
রাসু মুসলমান, তুই বিধবা, যে ধাক্কা আসবে সেটা সামলাতে পারবি।
অবশেষে মৃনালী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কঠিন সিদ্ধান্ত। কিন্তু এই সিদ্ধান্তের কথা মৃনালী কেউকে জানাতে পারবে না।
কয়েকদিনের বৃষ্টিতে পাহাড়টা বড় পিচ্ছিল হয়ে গেছে, এ অবস্থায় কেউ পাহাড় থেকে পা পিছলে পড়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। পাহাড়ের নীচে পড়ে গেলে পাথরে মাথা ফেঁটে র্নিঘাত মৃত্যু। গ্রামের সবাই জানে রাসু প্রয়ই পাহাড়ে ফুল কুড়োতে যায়। মৃনালী রাসুকে নিয়ে সেই আগেকার মত পাহাড়ে উঠেছে। পাহাড়ের কিনারায় সেই গাছটার ধারে যেখানটায় তারা দাড়িয়ে র্পূনিমা দেখেছিল দাড়াল। রাসু র্পূণিমা দেখছিল, হঠাৎই পেছন থেকে এক মমতাময়ী র্স্পশে সে পা পিছলে পাহাড় থেকে পড়ে গেল।
শুধু দিদি দিদি বলে একটা চিৎকার শুনা গেল। মৃনালী একবার শুধু ফিরিয়া দূর হইতে নীরবে দু’ফোটা অশ্রু ফেলে বিদীর্ণহৃদয়ে নীরবে চলে গেল……….
১৯.০৩.২০১৭
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
আমাদের যান্ত্রিক জীবনের মাঝে কখনও ছোট্ট একটুখানি জীবনের কণা কোথা থেকে উড়ে এসে সবকিছু লন্ডভন্ড করে দেয়।
মাঝেমাঝে নদী যেমন বাঁক পরিবর্তন করে, মনে হয় জীবনও তেমনই মাঝেমাঝে বাঁক নেয় । সেই বাঁক কখনও সমুদ্রের সন্ধান পায় কখনও পায় না।
তবে ‘গডেস্ অব টাইম’। কাল সবকিছুকে গ্রাস করে। আর ভালবাসারও একদিন মরে যেতে হয়, হয় নাকি.....?
অনুপ্রেরনার জন্য অনেক ধন্যবাদ মানবী আপু ।
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব খুব সুন্দর হয়েছে ভাই। কমপ্লিকেটেড সম্পর্ক খুব সুন্দর ফুটিয়েছ। কিন্তু তাই বলে মেরেই ফেলল?
কয়েকটা টাইপো আছে। সময় করে ঠিক করে নিও। শুভ কামনা।
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মানুষ যুক্তিশীল প্রানী এই কথাটা মনে হয় ঠিক নয়। মানুষের মধ্যে যুক্তি ও অযুক্তির সমান প্রাধান্য।
হয়তো তাই মৃনালী ,রাসুর জন্য মৃত্যুকেই শ্রেয় মনে করেছে।
আপনি তো আমার প্রুফ রিডার ছিলেন বুবু, তো টাইপো গুলো একটু উল্লেখ করে দিন।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯
জুন বলেছেন: আমিও শরৎচন্দ্রের কথা লিখবো বলে মনে মনে প্রস্ততি নিচ্ছিলাম । দেখি শ্রদ্ধেয় ব্লগার মানবী তা আগেই বলে গেছেন ।
তবে আপনার সাবলীল লেখা পড়ে ভালোই লাগলো মুশি ১৯৯৪। আরেকটু বড় করে লিখতে পারতেন ।
+
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৮
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
শরৎচন্দ্র -র স্টাইল বলে আপনি এবং মানবী আপু দুজনেই, এই অধমের প্রতি আপনাদের মহানুভবতার পরিচয় দিলেন।
আমাদের সমাজ যদি এমন হতো, যে যার মনোভাব নিয়ে বাড়িতে থাক, কোন অসুবিধে নেই।
আমি আমার মনোভাব নিয়ে আমার বাড়িতে থাকি, তুমি তোমার। কিন্তু তা তো নয়। সমাজপতিরা বলে বসে: তোমাকে আমার মতবাদ গ্রহণ করতে হবে। নইলে আমি তোমার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করব।
এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে দাড়াবার সাহস মৃনালীর নেই, তাই রাসুর জন্য মৃত্যুই সে শ্রেয় মনে করেছে ।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০০
উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব সাধারণ কিছু টাইপো ভাই। তাই আলাদা করে উল্লেখ করিনি।
জন্ম<
ভুল<
রাসুসে নিয়ে< রাসুকে
দারিয়ে< দাঁড়িয়ে
এরকম আরো কয়েক জায়গায় 'ঁ' হবে। একবার চোখ বুলালেই দেখবে
২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
যাক ,আশ্বস্ত হলাম। বড় কোন টাইপো নেই । আমার আবার লিখবার পড়ে রিভাইস দিতে ভাল লাগে না।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
শিখণ্ডী বলেছেন: সাধারণ গল্প! তবু ভাল লেগেছে, জীবনের ছোঁয়া আছে বলে।
২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৫৭
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ শিখণ্ডী ভাই। জঙ্গিদের তান্ডবে আমাদের জীবন দিনকেদিন যেমন জটির হয়ে যাচ্ছে, তাতে সাধারন বিষয় নিয়েই গল্প পড়া ভাল। এতে মপজের উপর চাপ কম পড়বে।
৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭
রাশিদা রাজাপুর বলেছেন: সাধারণ গল্প! তবু ভাল লেগেছে, জীবনের ছোঁয়া আছে বলে।
২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। অনেক শুভ কামনা রইল আপনার জন্য ।
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
ওমেরা বলেছেন: ভাল লাগল ধন্যবাদ ।
২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। অনেক শুভ কামনা রইল আপনার জন্য ।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
দুর, আপনি এটা কি করলেন?
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মেরে ফেললাম স্যার। জীবনে এমন কত বিচ্ছেদ, কত মৃত্যু আছে। পৃথিবীতে কেউ কারও নয় ।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। অনেক শুভ কামনা রইল আপনার জন্য ।
১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আপনার লেখা আমার পড়ার ক্ষমতা আছে কিন্তু মন্তব্য করার ক্ষমতা নেই । খুব সুন্দর লিখেছেন ।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৫২
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ বড়ভাই । হঠাৎ করে উদাস হৃদয়ে এই গল্পের প্লটের উদয় হইল ।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে বাবা একেবাড়েই অপ্রত্যাশিত , আমরা তো নিজে কে দূরে সরাতে দেখতেই অভ্যস্ত ।
লেখা ভালোলেগেছে ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৮
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
ভাল লেগেছে বলে অনেক ধন্যবাদ আপু ।
আমার মনে হয়েছে সিদ্ধান্ত নিতে মানুষকে কতগুলো অবস্থা ভাগ্য হিসেবে গ্রহণ করতে হয়। তারপরে গিভেন মেটেরিয়েল দিয়ে সে সঠিক সিন্ধান্ত বা ভাগ্যকে নির্মাণ করতে পারলে পারে, না হলে পারে না ।
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৭
সুমন কর বলেছেন: শুরুটা পুরনো পল্ট দিয়ে শেষটা একটা ধাক্কা দিয়ে। সব মিলিয়ে ভালো লাগল।
+।
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৬
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
ভাল লাগা এবং প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা ।
আমি মনে করি আধুনিক জিনিসটা একটা মনোভাবের ব্যাপার, এটা সময়ের ব্যাপার নয় ।
মৃনালী-কে আমি একজন আধুনিক নারী হিসেবে দেখাতে চেয়েছি। তাই আধুনিকতা প্রাচীনকালে ছিলো না এটা বলা যাবে না ।
১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: মুশি-১৯৯৪ ,
১ নম্বরে " মানবী"র মন্তব্যটি মনে ধরেছে ।
সমাজের ভয়ে মৃনালী অন্য কিছু করতে পারতো বিষয়টি এড়াতে, সেটাই সঙ্গত হতো । কিন্তু বেশ নির্মম ভাবে শেষ করলেন ।
যাই হোক , লেখার হাত ভালো । সুন্দর হয়েছে ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫২
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মন্তব্যর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ ভাই।
গল্পে যা বলছি হয়তো সেটা আমারই কথা। গল্পের কথাগুলো রুপক অর্থেই ব্যবহৃত ধরে নেবেন, রুপক অর্থে না বললে কথাগুলো লজ্জিত হয়ে ওঠে। হতভাগ্য কবির উপর ভার দিলাম গল্প লেখার, তাই কিছুটা এলোমেলো হয়ে গেল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
মানবী বলেছেন: শরৎচন্দ্র স্টাইলে শুরু করে আগাথা ক্রিস্টি স্টাইলে শেষ!!
স্যাডিস্টিক সমাপণ!
মৃনালীর দুঃখের, রইসের ভালোবাসার আর সমাজের কাছে মৃনালীর আত্মরক্ষার জন্য মরিয়া প্রচেষ্টা সব মিলিয়ে শুরু থেকে শেষ ইন্টেন্স ড্রামা :-)
আপনার লেখার স্টাইল আর সাবলীলতা নিঃসন্দেহে ঈর্ষনীয় মুশি-১৯৯৪
ধন্যবাদ।