![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিড়ি বাইতে কেমন লাগে? পাহাড়ে ওঠার অভ্যাস আছে? সিড়ি বেয়ে উঠতে কারো ভাল লাগার কথা না। তারপরও যদি মনে করেন কষ্ট সহ্য করতে পারবেন তাহলে বলব হিমছড়িতে পাহাড়ে উঠার জন্য। এমনিতে হিমছড়িতে কাউকে যাবার জন্য রেকমেন্ড করছিনা। তারপরও যদি কেউ যান তাহলে সিড়ি বেয়ে উঠতে পারেন। পাহাড়টা বেশ উচু। উঠলে চারপাশটা খুব সুন্দর ভাবে দেখা যায়। সাগরের নীল পানি বহুদূর পর্যন্ত দেখা যায়। পৃথিবীটা যে গোল, সেটা আরেকটু ভাল ভাবে বোঝা যায়। ঝাউবনের মাথার উপর দিয়ে সাগর। আর পিছনে খাদ আর পাহাড় দেখতে আপনার ভালই লাগবে। যদি সিড়ি বাইবার কথা ভুলে যান
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৩২
শাহানা বলেছেন: আমি টিভিতে কিছু কিছু দেখেছি।
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:৪৩
নাহিদ বলেছেন: হিমছড়ি পাহাড়ের উপরে উঠতে অনেক কষ্ট লাগে..কিন্তু নামতে গেলে ভয় লাগে!!
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৩১
শাহানা বলেছেন: হমম
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:০৮
কোবরেজ বলেছেন: অপশক্তির দালালদের চিনে রাখা হচ্ছে (সাময়িক পোষ্ট)
যে সকল দালাল/দালালী গন/গনিকা ব্লগের আন্দোলনের বিপক্ষে গিয়ে নিয়মিত পোষ্ট দিয়ে কর্তৃপক্ষের অন্যায় সিদ্ধান্ত এবং বিষ্ঠা যুক্ত ব্লগের পক্ষে কাজ করছেন তাদের সাবধান হবার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
তাদের প্রতিটি নাম আমরা টুকে রাখছি। এবং পরবর্তী যে কোন সময় ব্লগে এবং রিয়েল লাইফে তাদের উপর প্রয়োজনীয় ব্যব্স্থা নেয়া হবে।
এবং সর্বসাধারন কে অনুরোধ করা যাচ্ছে দশই এপ্রিল পর্যন্ত কমেন্ট/পোষ্ট/লগইন থেকে সম্পূর্ন বিরত থাকার জন্য।
রাজাকার মুক্ত ব্লগ চাই।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৩০
শাহানা বলেছেন: কারো কারনে ব্লগ ছেড়ে যাওয়াকে আমি সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে করিনা।
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:১৭
মাইনুল বলেছেন: ডরাইলে কিছু করন যায়না।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৩
শাহানা বলেছেন: সত্য
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৪:১৬
মদন বলেছেন: সিড়ি দিয়ে পাহাড়ে ওঠার মধ্যে মজা কম
ছবির জন্য +
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৪
শাহানা বলেছেন: কি জানি, অনেক আগে হিমছড়িতে (যখন সিড়ি ছিলনা) পাহাড়ে ওঠার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু ঝুরঝুরে মাটিতে পা পিছলে যাচ্ছিলো।
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৬
সততার আলো বলেছেন: হিমছড়ির ওই সিড়ি সত্যই অনেক ঊঁচু। আমারও কিছুটা কষ্ট হয়েছিল। তবে বড়লেখার পাহাড়ে উঠার চেয়ে নয়।
০৬ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৫
শাহানা বলেছেন: বড়লেখার পাহাড় কোনটা?
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৫৪
মামু বলেছেন: ছবিটা অনেকের কাচেই চেনা লাগবে.. যারা হিমছড়িতে পাহাড়ের উপরে উটেচেন..
আমার এক বন্ধুর হিমছড়িতে..
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪
মুহিব বলেছেন: যদি পথে বেরোন আর সুস্হ অবশ্যই হিমছড়ির পাহাড়ে উঠবেন।
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৫:১৬
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: দুঃখিত, আপনার ব্লগে অন্যের ব্যাপারে কিছু বরতে হচ্ছে বলে ।
কোবরেজ এর ব্লগে গিয়েছিলাম, কিন্তু মন্তব্য করার মত লেখাই নেই উনার কোনো। তাই বাধ্য হয়ে কোবরেজ এর মন্তব্য করা অন্যের ব্লগে এসে কথাগুলো বরতে হচ্ছে।
.................................................................................................
Click This Link এই ব্লগে মন্তব্য করতে গিয়ে
কোবরেজ বলেছেন: অপশক্তির দালালদের চিনে রাখা হচ্ছে (সাময়িক পোষ্ট)
যে সকল দালাল/দালালী গন/গনিকা ব্লগের আন্দোলনের বিপক্ষে গিয়ে নিয়মিত পোষ্ট দিয়ে কর্তৃপক্ষের অন্যায় সিদ্ধান্ত এবং বিষ্ঠা যুক্ত ব্লগের পক্ষে কাজ করছেন তাদের সাবধান হবার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
..................................................................................................
কোবরেজকে বলছি,
কোবরেজ,
দালাল/দালালী গন/গনিকা - আপনার ব্যবহার করা এই শব্দগুলোর অর্থ আপনি জানেন এইটা ধরে নিয়ে বলছি। আপনি বলতে চেয়েছেন যে, যারা আপনাদের তথাকথিত আন্দোলনে সমর্থন না দিয়ে লেখালেখি করছেন তারা দালাল আর গনিকা । অর্থাত আপনি সহ (আপনি এই লেখাটিতে কমেন্ট করে বা কমেন্ট লিখে নিজেই নিজেকে এই দলে টেনে নিয়েছেন) আমরা যারা তথাকথিত আন্দোলনে সমর্থন না দিয়ে লেখালেখি করছি তারা দালালী আর গনিকাবৃত্তি (আপনি সহ) করছি। আপনি তো এটাই বোঝাতে চেয়েছেন, তাই না?
১ম কথা হচ্ছে, নিজেকে দালাল আর গনিকা ভাবতে কেমন লাগছে আপনার?
২য় কথা হচ্ছে, দালালী আর গনিকাবৃত্তি করে আপনি যে সংসার চালান তাতে আর কে কে আছে?
৩য় কথা হচ্ছে, দালালী আর গনিকাবৃত্তির(এটা মেয়েরা করে, পুরুষরা না) এই পেশায় আপনি ছাড়াও আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং সদস্যারাও কি জড়িত?
৪র্থ কথা হচ্ছে,আপনার কথাগুলো এতটাই আপত্তিকর যে, আপনাকে ঘৃনা করবো সেই রুচিটাও হচ্ছে না।
আমরা যারা নিয়মিত এই ব্লগে এসে লেখালেখি করি (আপনান ভাষায়, দালাল আর গনিকা) তাদের সবার পক্ষ থেকে আপনাকে মুখ ভরে "থু" দিলাম।
"থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" । "থু" ।
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:০৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: এই সিড়িটা বেয়ে ২ বার উঠেছি, দুইবারই দুর্দান্ত স্পীডে -প্রায় দৌড়ে..
দ্বীতিয়বার বেশি মজা হয়েছে । আমরা ৩-৪ জন পাহাড়ের বিপরীত দিক থেকে (যেপাশে সিড়ি নেই) সরু একটা পথ ধরে নেমে এর পেছনের পাহাড়টায় গিয়ে উঠেছি, সেখান থেকে হিমছড়ির ছড়িমুখ দেখার আশায় আরো কিছুটা এগিয়ে সন্ধ্যা হয় হয় অবস্থায় ব্যাক করেছি.. ছড়ি ধরে ধরে...
বেশ এডভেঞ্চার হইসিলো...
কেমন যেন পথ হারিয়ে যাওয়া হারিয়ে যাওয়া ভাব.. আবার খুজে পাওয়া..
মজা....
১০ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১২:০১
শাহানা বলেছেন: বাপরে! পায়ে জোর আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:৫২
ময়ুরবাহন বলেছেন: পাহাড়ে সিঁড়ি বেয়ে ওঠার অভিজ্ঞতা হয়েছে অনেকবার। যেমন ভারতের কর্ণাটক প্রদেশের শ্রবণ বেলগোলা বলে একটা গ্রামে দুটো পাহাড়ে কিছু প্রাচীন জৈন মন্দির আছে। বড় পাহাড়টাকে কন্নড়রা বলে দোদা বেতা। (এটি নীলগিরির দোদা বেতা নয়)। দোদা মানে বড়। বেতা মানে পাহাড়। ৬০০ সিঁড়ি ভেঙ্গে ওপরে উঠতে হয়। তবে উঠতে খারাপ লাগে না। কষ্ট আর আনন্দ মিলে এক অন্য অভিজ্ঞতা। জৈন মন্দির হলেও এখানে হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ ও শিখ ধর্মালম্বীদের প্রবেশ অবাধ। তবে অতীতে অন্য ধর্মালম্বীদের হিন্দু মন্দির, বৌদ্ধ সংঘ, অথবা জৈন বাসুড়ী (মন্দির) আক্রমনের জন্য কয়েকটি জায়গায় তাদের প্রবেশ নিষেধ।
এছাড়া অনেক দক্ষিন ভারতের পাহাড়ের ওপর মন্দিরেই সিঁড়ি দিয়ে পাহাড়ে উঠতে হয়। যেমন, তিরুপতি (অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্য), মারুদামালাই (তামিলনাড়ু রাজ্য), চামুন্ডী হিলসে চামুন্ডেশ্বরী (কর্ণাটক রাজ্য)।