নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবধান !!! বাজারে কৃত্রিম ডিম এসেছে

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৩

ব্যবসায়ী ভাইয়েরা আমাদের অন্তত সুস্থ ভাবে বাঁচতে দিন। অনেকে এটাকে গুজব বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ এজেন্সি সহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে এ বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে।


এতে বলা হয়, ইয়াঙ্গুনসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চীন থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হয়ে আসছে। যা দেখতে অবিকল হাঁস মুরগির ডিমের মতো।

‘২০০৪ সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম সম্পর্কে বিশ্লেষণধর্মী তথ্য প্রকাশ হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম ডিমে কোনো খাদ্যগুন ও প্রোটিন নেই। বরং তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর।

কিভাবে তৈরি হয় কৃত্রিম ডিম ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত প্রস্তুতপ্রনালীতে দেখা যায়, কুসুম ও সাদা অংশের সমন্বয়ে কৃত্রিম ডিম তৈরি করতে প্লাস্টিকের ছাঁচ ব্যবহৃত হয়। তবে তার আগে কুসম তৈরি করা হয় বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে। সরাসরি ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড ও কালারিং ডাই দিয়ে লাল বা গাঢ় হলুদ রংয়ের কুসুম তৈরি করা হয়। তার ওপর অতি পাতলা স্বচ্ছ রাসায়নিকের আবরণ তৈরি করা হয়। যাতে কুসুম ও সাদা অংশ এক না হয়ে যায়। সাদা অংশ তৈরিতে ব্যবহার হয় ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রিজিন জিলাটিন ও এলাম।

প্লাস্টিকের ছাঁচ ডিমের সাদা অংশ তৈরি করে তার মাঝখানে ডিমের কুসুম তৈরি করা হয়। শেষ ধাপে ডিমের উপরের শক্ত খোলস তৈরিতে করা হয়। এর জন্য ব্যবহার করা হয় ওয়াক্স এর মিশনখানে ব্যবহার করা হয় প্যারাফিন, বেনজয়িক এসিড, বেকিং পাউডার, ক্যালসিয়াম কার্বাইড। সাদা অংশকে ওয়াক্সের দ্রবণে কিছুক্ষণ নাড়ানো চাড়ানো হয়।

বাইরে থেকে স্বল্প তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতেই তৈরি হয়ে যায় হুবহু ডিমের মতো দেখতে একটি বস্তু।

আসল ডিম থেকে নকল ডিম আলাদা করার উপায়ঃ

- কৃত্রিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। অল্প চাপে ভেঙ্গে যায়।

- এ ডিম সিদ্ধ করলে এর কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়। ভাঙ্গার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে।

-কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড় এবং এর খোলস মসৃণ।

ইন্টারনেট-এর বিভিন্ন সাইট থেকে আরো জানা যায়, চীনে তৈরী হওয়া এসব কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায় বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন এ ধরনের ডিম খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল রোগের কারণ।

সংগৃহীত

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বছর দুই আগে পেপারে পড়েছিলাম। ভয়ঙ্কর অবস্থা।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৫

ফারদীন নিশ্চিন্ত বলেছেন: কি হুনাইলেন আম্র? ডিম খাওয়া কি বাদ দেওয়া লাগবে?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

শাহ আজিজ বলেছেন: কমিউনিটি খামারতৈরি করে তা থেকে ডিম সংগ্রহ করবেন ,বড় শহরের বাইরে ও মফস্বল এলাকায়। বড় শহরে আসল ডিম ব্র্যান্ডেড দোকান থেকে কিনতে হবে । এতে কিছুটা পরিত্রান পাওয়া যাবে । তবে ডিম দিয়ে তৈরি কেক খাওয়া বন্ধ করতে হবে । এই মুহূর্তের রিস্ক জোন কক্সবাব্জার ও চট্টগ্রাম ।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০১

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: nice post but আগেই ......

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: খবর পুরনো , আমিও জানি , কিন্তু বাংলার মানুষ যে খেতে শুরু করেছে সেটা জানলাম এই সোর্সের মাধ্যমে ।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১০

মদন বলেছেন: লজিক্যালী সম্ভব নয়।

বাজারে ডিম এখন পার পিস কত? ৬-৭ টাকা।
একটি ডিম তৈরীতে তার কেমিক্যালস তো আছেই। সাথে চীন থেকে ডিমগুলো যে কোনো দেশে পাঠানোর জন্য প‌্যাকিং খরচ রয়েছে। রয়েছে শিপমেন্ট খরচ। যেহেতু ডিম গুলো অনেক ভংগুর তাই প‌্যাকিং খরচ বেশি হবে সাথে বেশি শিপমেন্ট খরচও। সেই ডিম বিভিন্ন এলাকা পর্যন্ত পৌছতে আরো খরচ রয়েছেই। এরপরে রয়েছে ডিলার/এজেন্টদের কমিশন/লাভ।

সব মিলিয়ে কিছু কিন্তু থেকেই যায়..

তবুও নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না, চীন বলে কথা :)

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

শাহ আজিজ বলেছেন: https:/.www. youtube.com/watch?v=T55tz4qwFMo

এখানে দেখুন ।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কি আর হবে ?? :( :( :( :(

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯

sumit বলেছেন: কৃত্রিম ডিম এর একটা নমুনা ছবি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.