নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটি দ্বীপে নারী আছে কিন্তু পুরুষ নেই। কথাটি শুনলে সবার কাছে রূপকথার গল্প মনে হতে পারে। কিন্তু এটি মোটেও কোনও গল্প নয়।
ব্রাজিলের নোইকা দো করডেইরো দ্বীপে শুধু নারীদের বসবাস। সেখানে তাদের সঙ্গে কোনও পুরুষ বাস করেন না।
দীর্ঘদিন ধরে এসব নারী চুপ থাকলেও এবার প্রকাশ্যে পুরুষের সন্ধানে নেমেছেন। এখন তারা আর একাকী থাকতে চান না। তারা পুরুষের সান্নিধ্য পেতে ব্যাকুল। পুরুষের কাছ থেকে শারীরিক, মানসিক সুখ নিতে চান।
পুরুষের সান্নিধ্য পেতে ব্যাকুল ব্রাজিলীয় সুন্দরীরা
ব্রাজিলের এই দ্বীপে যে মোটেও পুরুষ নেই সে বিষয়টি বললে ভুল হবে। এই দ্বীপে কিছু পুরুষ আছেন কিন্তু তা উল্লেখ করার মতো নয়। এখানে নারীদের শাসন চলে। ছেলে সন্তানের বয়স ১৮ বছর হলেই ওই এলাকার বাইরে পাঠিয়ে দেয়া হয়। ওই দ্বীপের পুরুষরাও বাইরে থাকেন। তারা এক সপ্তাহের বেশি ওই দ্বীপে অবস্থান করতে পারেন না।
এই দ্বীপে যেসব নারী বসবাস করেন সবাই খুব সুন্দর চেহারার অধিকারী। কিন্তু তা হলে কি হবে তাদের সেই সুন্দর শরীর ছুঁয়ে দেখার মতো কোনও পুরুষ নেই।
ব্রাজিলের বেলো হরিজন্তে থেকে ৬০ মাইল দক্ষিণ-পূর্বের গভীর অরণ্যঘেরা উপত্যকার এ নারীরা পৃথিবীর পুরুষদের কাছে প্রেমের আকুতি জানিয়েছেন।
নিলমা ফার্নান্দেজ (২৩) নামে তাদের একজন তরুণী বলেন, ‘আমি কখনও কোনও পুরুষকে চুমু দিতে পারিনি। আমরা সবাই স্বপ্ন দেখি, প্রেমে করবো, বিয়ে করবো।’
তবে স্বামীর জন্য নিজের এলাকা ছাড়তে চান না নিলমা। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, পুরুষরা আমাদের ভালোবেসে এখানেই সংসার করুক। তবে শর্ত হচ্ছে, তাদের আমাদের নিয়মানুযায়ী চলতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের শহর নারীরা শাসন করেন। পুরুষ শাসিত অনেক শহরের চেয়েও আমরা অনেক সুখী ও সংগঠিত। কোনও সমস্যা হলে আমরা নারীদের কায়দায় সমাধান করি।সংঘর্ষ করি না।’
নারী দলটি সরদার এলিদা দায়সির মতে, পুরুষ নিয়ন্ত্রণ নিলে তাদের স্বাতন্ত্র্যবোধ নষ্ট হয়ে যাবে। সুন্দরীদের এই শহরে গোড়াপত্তন হয়েছিল মারিয়া সেনহোরিনহা নামে এক নারীর মাধ্যমে। ১৮৯১ সালে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অপরাধে দেশটির এক খ্রিস্টান চার্চ মারিয়াকে শাস্তি দিয়ে এই দ্বীপে নির্বাসিত করেছিল। কলঙ্কিনী সেই মারিয়াই আজকের এই ‘সুন্দরী উপত্যকা’র বংশমাতা। বংশানুক্রমিকভাবে পাওয়া চার্চের প্রতি তাদের ঘৃণা এতোটাই প্রবল যে, তারা কেউই চার্চের নামও শুনতে পারেন না।
রোজালি ফার্নান্দেজ (৪৯) বলেন, ‘ঈশ্বর আমাদের হৃদয়ে থাকে। তাই আমরা মনে করি না যে, আমাদের চার্চে যাওয়া দরকার। আমাদের সন্তানদের আমরা খ্রিস্টান বানাতে চাই না।’
বাঙ্গালীদের জন্য অপেক্ষায় । ওই টুকু শাসন তো দেশেই মেনে দিচ্ছি আর ওখানে তো ঝাক্কাস !!
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: বিচিত্রতার শেষ নেই !
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
তুষার মানব বলেছেন: ওরে কে আছিস, আমাকে সেখানে নিয়ে যা
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: একটা টিকেট কাইটা প্লেনে বইয়া পড়েন এর পর রিও তে কোন ট্রাভেল এজেন্সিতে যোগাযোগ করেন । যাক সামুর ব্যাচেলারদের একটা গতি হইল ।
৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাহ, বেশ তো! সামুর ব্যাচেলরদের একটা ভালো গতি হলো
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
শাহ আজিজ বলেছেন: মহিলারা মাঠে কাজ করব আর পোলারা ঘরে বইসা ব্লগিং করব
৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫২
ইমরান আশফাক বলেছেন: বাঙ্গালীদের জন্য অপেক্ষায় । ওই টুকু শাসন তো দেশেই মেনে দিচ্ছি আর ওখানে তো ঝাক্কাস !! [/sb
সম্পূর্ন একমত।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন:
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
এযুগের মাস্টারদা বলেছেন: তাদের শারীরিক, মানসিক সুখ দিতে চাই। আমার সাথে কে কে যাইবেন আওয়াজ দেন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
শাহ আজিজ বলেছেন: এইতো সাহসী মরদ । মাস্টারদা এগিয়ে চলো আমরা আছি তোমার সাথে ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কত বিচিত্র এ ভুবন!!!!!