নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নচিকেতা অঝোরে কাঁদলেন শত্রু সম্পত্তি খ্যাত ভিটায় বসে

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩




আমার প্রিয় শিল্পী নচিকেতা উড়ে এলেন হেলিকপ্টারে। থামলেন বাপ-দাদার ভিটায় এসে। স্পর্শ নিলেন মাটির। স্মৃতি কাতরতায় খানিকটা কাঁদলেন। বাপ দাদার সেই গ্রামের পাশ দিয়ে বইয়ে যাওয়া নদীতেও নামলেন। দু’হাতে জলের স্পর্শ নিলেন। এরপর শীতল সে জলের ঘ্রাণ পেতে বোতলে ভরে নিলেন।

ওপার-এপার বাঙলার জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী জীবনমুখী গায়ক নচিকেতার এ কাণ্ড দেখে অবাক হলেন ছুটে আসা হাজারো গ্রামবাসী।

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার উত্তর চেঁচরী গ্রামে তখন হাজারো মানুষের ঢল। নচিকেতাকে একনজর দেখতে ভিড় জমিয়েছেন তারা। এ গ্রামেরই গাঙ্গুলী বাড়িটি ঘিরে তার অনেক স্মৃতি। এ বাড়ির ঐতিহ্যবাহী দিঘী ও বমনের খালের পাড়ে বসে সেসব স্মৃতি হাতড়ানোর চেষ্টা করেন।

এক পর্যায়ে গাঙ্গুলী বাড়ির বারান্দায় জিন্স আর কেডসসহ দু’পা ছড়িয়ে বসে পড়েন। দুহাতে আঁকড়ে ধরেন মাটি। এক পর্যায়ে দুচোখ থেকে গড়িয়ে পড়তে থাকে পানি। এসময় অনেকের চোখ বাষ্পরুদ্ধ হয়ে যায়।

সোমবার দুপুরে হেলিকপ্টারে করে ঢাকা থেকে সোজা পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার বিহারী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে নামেন নচিকেতা। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা আর স্কুল কর্তৃপক্ষ শিল্পীকে স্বাগত জানান।

নচিকেতার দাদু ললিত কুমার গাঙ্গুলী ছিলেন বিহারী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। দাদুর স্মৃতিমাখা বিদ্যালয়টি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেন। আগের সেই চেহারা হয়তো নেই। কিন্তু এ বিদ্যালয়ের বাতাসেই রয়েছে যেন দাদার নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের ঘ্রাণ। খানিকটা সময় স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন তিনি।

ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান তার গাড়িতে করে সাড়ে চার কিলোমিটার দূরে চেচরীরামপুর গ্রামে বাপ-দাদার বসতভিটা গাঙ্গুলী বাড়িতে নচিকেতাকে নিয়ে আসেন। এ বাড়িতে ঐতিহ্যবাহী দিঘী ও বমনের খালের পাড়ে বেড়াতে যান তিনি।

১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের আগেই ভারতে চলে যান নচিকেতার পরিবার। বাপ-দাদার ফেলে যাওয়া সেই শূন্যভিটায় এখন বসবাস করেন মরিয়ম বেগম নামে এক মধ্যবয়স্ক নারী। সেই পুরোনো, খানিকটা জীর্ণ হয়ে যাওয়া বাড়ির বারান্দায় মাথা নিচু করে নচিকেতা বসে থাকেন অন্তত মিনেট দশেক। এসময় তার চোখ ভিজে ওঠে। তিনি নিরবে কেঁদে চলেন। তার কান্নায় উপস্থিত অনেকেই অশ্রুভারাক্রান্ত হয়ে পড়েন।

কণ্ঠশিল্পী নচিকেতা বলেন, ‘১৯৪৫-৪৬ সালের দিকে আমার দাদু ললিত মোহন চক্রবর্তী ভারতে চলে যান। এত বছর সে দেশে বসবাস করছি। বহুদিনের আশা বাপ-দাদার ভিটেতে আসার। আজ সে আশা পূরণ হলো।’

ঘুরতে ঘুরতে এক সময় নচিকেতা তার গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া কাটাখালী নদীতে নেমে পড়েন। স্পর্শ করেন শীতল সে পানি। শুধু তাই নয়, স্মৃতি করে রাখতে সে পানি বোতলে ভরে নেন।

জীবনমুখী গানের সবচেয়ে জনপ্রিয় এ শিল্পী বলেন, পৈত্রিক জমি উদ্ধারের কোনো ইচ্ছে নেই। ভিটেমাটি দখল হয়ে গেছে এ নিয়ে কোনো ক্ষোভ নেই। তবে সরকার যদি সেই ভিটেমাটি দখলমুক্ত করে হাসপাতাল নির্মাণ করে তাহলে অনেক বেশি খুশি হতাম।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: নষ্টালজিক পোষ্ট। সরকার একটি হাসপাতাল করলে মন্দ হয় না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: ভালো এবং উত্তম প্রস্তাব । অনেক ভালোবাসা আমার প্রিয় শিল্পীকে , জানাই ছিলনা ওর বাড়ি পিরোজপুরে !!!

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৬

আহলান বলেছেন: আসলেই নষ্টালজিয়া ...

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১০

এহসান সাবির বলেছেন: গরম খবর!

অনেকদিন পর নচিকেতাকে দেখলাম।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ভারতের একমাত্র রাজনীতি ড্রাই ক্লিনিং গায়ক ।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

মামুন রশিদ বলেছেন: হৃদয়বিদারক! দেশভাগের রক্তক্ষরণ বইছে প্রজন্ম ধরে ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২১

শাহ আজিজ বলেছেন: বইতে থাকবে শত জনম ধরে ---- ।।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

 বলেছেন: নষ্টালজিক পোষ্ট। সরকার একটি হাসপাতাল করলে মন্দ হয় না। :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: জমি বেদখল হয়ে আছে। সরকার আগে উদ্ধার করুক তারপর না হাসপাতাল হবে।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

তুষার কাব্য বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: হৃদয়বিদারক! দেশভাগের রক্তক্ষরণ বইছে প্রজন্ম ধরে ।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: শেকড়ের টান বড় শক্ত!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: কলকাতা এবং শান্তি নিকেতনে সেলিব্রিটিরা প্রায় সবাই বাংলাদেশের , মুখ্যমন্ত্রি পর্যন্ত। আমার সৌভাগ্য হয়েছে অনেকের সাথে দেখা করার , গল্প করার, ৩০/৩৫ বছর আগে। ওরা সরাসরি বলেছে বাংলাদেশ আমারও দেশ, ভারতে আমরা সঙ্খ্যালঘু। ওদের সাফল্য বোধকরি বিতাড়িত হওয়ার যন্ত্রনা থেকে সৃষ্ট , আমার এমনটাই মনে হয়।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০

হাসান নাঈম বলেছেন: এ'জন্যই মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, মাওলানা মউদুদী, এ.কে. ফজলুলহকসহ আরো বহু বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ ভারত বিভাগের বিরোধীতা করেছিলেন। কিন্তু হুজুগের শ্রোতে ভাসতে থাকা জনগন তাদের কথায় কর্ণপাত করেনি।

তবে এখানে বলা হয়েছে নচিকেতার দাদা দেশ ভাগের আগেই ওপারে চলে গিয়েছিলেন। তাই এটাকে ঠিক দেশ ভাগের পরিনতি বলা যায় কি না তা দেখতে হবে। আরো একটা প্রশ্ন উনি চলে যাবার সময় জমি জমা ঘর বাড়ি কি বিক্রি না করে এমনিই রেখে গিয়েছিলেন?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ## বাপ-দাদার ফেলে যাওয়া সেই শূন্যভিটায় এখন বসবাস করেন মরিয়ম বেগম নামে এক মধ্যবয়স্ক নারী।##

##জীবনমুখী গানের সবচেয়ে জনপ্রিয় এ শিল্পী বলেন, পৈত্রিক জমি উদ্ধারের কোনো ইচ্ছে নেই। ভিটেমাটি দখল হয়ে গেছে এ নিয়ে কোনো ক্ষোভ নেই। তবে সরকার যদি সেই ভিটেমাটি দখলমুক্ত করে হাসপাতাল নির্মাণ করে তাহলে অনেক বেশি খুশি হতাম।##

সম্ভবত এই লাইন আপনার নজর এড়িয়ে গেছে। এ রকম আরও পরিবার আছে যারা এই দখলের শিকার হয়েছে। ৪২ বছর লেগেছে স্বাধীন দেশে এই বর্বর আইন বিলোপ করতে। উপরে যাদের নাম উল্লেখ করেছেন তাদের আমি শ্রদ্ধা করি ।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: নচিকেতাকে ভালো লাগে সবসময়ই ।

পোষ্টে ভালোলাগা রইল +

শুভেচ্ছা :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ওর সরাসরি নির্ভীক গানের কথা সবারি ভালো লাগে ।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৩

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: :| :| :| :| :| :) :) :) :) :)
আমার ফেবারিট গায়ক দের মাঝে নচিকেতা একজন। বিশেষ করে নীলাঞ্জনা গানটা। উনার এই ইচ্ছাটুকু পূর্ণ হোক সেটাই কামনা করি। যদি হাসপাতাল হয় তাহলে গ্রামের মানুষেরই লাভ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব সহনশীল প্রস্তাব। কারন ওই জমি ফেরত পাওয়া বা টাকার লোভ করেননি নচিকেতা। তার গানের চরিত্রের সাথে মিল আছে।

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৫

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: সরকারের কানে কি গেছে উনার এ আকুতি? মনে হয় না। সবগুলাতো কামড়া-কামড়িতে ব্যস্ত।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: আমি কিছু চাঁছাছোলা কথা এখানে বলতে চাই।

ইদানিং দেখা যাচ্ছে যে ওপার থেকে দাদা দিদিরা এখানে এসে এখানে কেঁদে দিচ্ছে "হায় আমার দাদার ভিটা, নস্টালজিক হয়ে গেছি ব্লা ব্লা ব্লা..." আমার কাছে এগুলো মিডিয়া স্টানবাজি ছাড়া কিছুই লাগেনি।

১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ ছিল অনিবার্য। এখান থেকে যেমন সব ছেড়ে ছুড়ে ওপারে চলে গিয়েছে ঠিক তেমনি ওপার থেকেও অনেক লোক এখানে এসেছে। ব্যাস হিসাব শেষ!

কই কোন দিন তো শুনিনি বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে নাকি কান্না কাঁদতে! য়াজকাল বাংলাদেশে সম্পত্তি পূনরুদ্ধারের নামে অরাজকতা শুরু হয়েছে। সূচিত্রাসেনের বাড়ি উদ্ধারের নামে একটা পুরোনো স্কুল উচ্ছেদ করে ফেলা হলো!!

আবার ইনি ভিটেমাটিতে হাসপাতাল করার অনুরোধ করেছে! ফাইজলামি আর কি!! আরে ব্যাটা তোর দাদা ৪৭ সালেই ভিটেমাটি ছাইড়া লোটা কম্বল নিয়ে পশ্চিম বংগ চইলা গেছে আর এখন তুমি আইসা কান্নাকাটি কর!! থাক কলকাতায়, খাও কলকাতায়, ঘুমাও কলকাতায়, আয় কর সেখানে, ব্যয় কর সেখানে!! আর বাংলাদেশে এসে কান্নাকাটি করা একধরনের শঠতা।

৪৭ সালে দেশ ভাগ না হলে আমাদের এখন কচু ঘেঁচু খেয়ে ভিক্ষা করা লাগত, কোন দিনই মাথা তুলে দাঁড়াতে পারতাম না! আসল কথা হচ্ছে দুইবাংলা মানে দুইটা আলাদা দেশ আমাদের দেশ হচ্ছে " Peoples Repuplic of Banglades" এবং উনাদের দেশ হছে "Republic India" . তাদের সংস্কৃতি আর আমাদের সংস্কৃতি, রীতি নীতি সম্পূর্ন আলাদা। এই সত্য ভুলে গিয়ে এখন দুই বাংলা এক হওয়া, আমাদের তো একই দেশ, একই রক্ত এইসব কুৎসিত রপকথার বুলি ছাড়া হচ্ছে।

বাস্তবতায় ফিরে আসুন, "দুই বাংলা এক" টাইপ অবাস্তব কল্পকথা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেই আমাদের জন্য ভাল হবে।

ধন্যবাদ।



২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার চাঁছাছোলা মন্তব্যের কোন উত্তর আমার জানা নেই, দুঃখিত।।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: "দুই বাংলা এক" এই কথা কে বলল ভাই? এখানে শুধুই ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ মাত্র। এর বেশী কিছু আছে বলে মনে হলনা। আর কথায় কথায় মিডিয়ার গুষ্টি উদ্ধার। কেন মিডিয়াকি এখানে কোন মিথ্যা কিছু বলেছে? নাকি মিডিয়ার গুষ্টি উদ্ধার করা এখন একটা ট্রেন্ড হয়ে দাড়িয়েছে?


সূচিত্রাসেনের বাড়ি উদ্ধারের নামে একটা পুরোনো স্কুল উচ্ছেদ করে ফেলা হলো!!


সূচিত্রাসেনের বাড়ি উদ্ধার করে কিন্তু সূচিত্রার উত্তরাধিকারীদের দেয়া হয়নি। সেটা দেশের সম্পদই রয়ে গেছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০০

শাহ আজিজ বলেছেন: এখনকার দখলদারি মরিয়ম কিভাবে এই সম্পত্তিতে আসীন তা পরিস্কার হয়নি। সেনদের কথা ছাড়ুন, ওদের অনেক আছে।

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @সবুজ ভীমরুলের চাছাছোলা কথায় সহমত।

ওরা যত এসব ইমোশনাল ব্লাকমেইল করে.. তার ১ ভাগও ওপারে বসতবাটি ছেড়ে এপারে আসা মুসলিমরা করে না।
বা যদিও অন্তরের অন্তস্থল থেকেও তারা ঐ ভিটেতে গিয়ে কাঁদে ওপারের মিডিয়া এটাকো কোন খবর বানানোর প্রয়োজনই বোধ করেনা!!!

আমাদের প্রেম, আমাদের হৃদ্যতা, আন্তরিকতা যেন দাসত্বে দসখতে বদলে না যায়!!!

আদিখ্যতা বা ন্যাকামো শব্দ দুটোও বেশ মানানসই।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৪

শাহ আজিজ বলেছেন: ভ্রিগু কি ঘটি ভাইদের কথা বলছেন? ওরা আমাদের মতো বাঙ্গালিকে মাদারচোত বলেই জানে , যেমনটি জানে বিহারীরা। কি সাংঘাতিক মর্যাদা সম্পন্ন শব্দ । নিজ দেশে পরাধীন আমরাও, এই ম্লেচ্ছ মিসকিন মুসলিমরা ।

১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: হুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.