নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধরছেন ? এবার মাইরা ফালান !!

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১২





সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে তরুণী ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সাইফুর রহমান (২৮) সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার সীমান্ত হয়ে ভারত পালাতে চেয়েছিলেন। এ জন্য রোববার ভোর ছয়টার দিকে তিনি ছাতক নোয়ারাই এলাকায় সুরমা নদীর খেয়াঘাটে যান। খবর পেয়ে সেখানে যান ছাতক সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) বিল্লাল হোসেন।
এএসপি বিল্লাল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘ছবিতে সাইফুরের দাঁড়ি ছিল। তিনি দাঁড়ি কেটে মুখে মাস্ক লাগিয়ে খেয়াঘাটে যান। পরনে ছিল টি-শার্ট ও প্যান্ট। ভোরে সীমান্ত এলাকায় পৌঁছান। হয়তো সীমান্ত এলাকায় গিয়ে কারও সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা ছিল।’ তিনি আরও বলেন, সাইফুরকে পালাতে কেউ সহায়তা করেছেন কিনা, তার খোঁজ করতে ছাতক ও দোয়ারাবাজারে তাঁর আত্মীয়দের সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। সুনামগঞ্জের ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ভোর ছয়টার দিকে সাইফুরকে আটক করে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়। এরপর পরিচয় নিশ্চিত হয়ে সাইফুরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে ছাতক থানা থেকে সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ছাত্রাবাসে তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলার আরেক আসামি অর্জুন লস্করকে (২৫) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার মনতলা দুর্লভপুর এলাকা থেকে রোববার ভোররাতের দিকে গ্রেপ্তার করা হয়।মাধবপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গোলাম দস্তগীর প্রথম আলোকে অর্জুন লস্করের গ্রেপ্তারের খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেন। এ নিয়ে নয় আসামির মধ্যে দুই আসামি গ্রেপ্তার হলেন।

মন্তব্য ৮৫ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২০

জাহিদ হাসান বলেছেন: এগুলো আমাদের দেশ ও সমাজের শত্রু।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: যথেষ্ট হয়েছে এবার এদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে।

২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এগুলোকে দেখতে তো মানুষের মতোই মনে হচ্ছে ।
রহস্যটা কি?

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ফটোশপ দরকার

৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আশা করি সবাই ধরা পড়বে। এবং শাস্ত ও নিশ্চিত হবে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত


চিৎকার দিয়া কইলাম ।

৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

বাকপ্রবাস বলেছেন: নুনু নিষ্কৃয় করে ছেড়ে দেয়া হোক।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: তাও মন্দ না । মাইরা ফালাইলে তো মানবাধিকার আবার চিল্লাইব ।

৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ৯ টা আসামীর সবগুলা ধরা না পরা পর্যন্ত মনে শান্তি পাচ্ছি না। একটা পলাতক থাকলেও মনে কষ্ট থাকবে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: পুলিশকে বেশ তৎপর মনে হচ্ছে । মারহাবা ।

৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কত তুচ্ছ ঘট্নায়ইতো ক্রস ফায়ার হয় !!

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: আইনের ফ্যাঁকড়ায় আবার এইটা তুচ্ছ না হয়া যায় ।


ক্রস ফায়ার বিতর্কিত , পাবলিকের মাঝে ছাইড়া দেওয়া হোক ।

৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: শোরগোল থেমে যাওয়ার পর আবার মানূষ ব্যস্ত হবে নতুন ইস্যূ নিয়ে। আর এই সব পেয়ারের বান্দারা হাজতখানা থেকে বিনা বিচারে বের হয়ে আসবে। বছরের পর বছর ধরে এইতো চলছে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: চারিদিকে প্রায় একই সময়ে অনেক অপরাধ ঘটছে , এটা আমার কাছে অস্বাভাবিক লাগছে । ৬ মাস বাদে জামিন হলেও অবাক হব না ।

৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: এদের শাস্তি ন্যূনতম খোজা, সর্বোচ্চ মৃত্যুদন্ড হওয়া উচিত।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: খোঁজা করলে চিল্লাপাল্লা হবে না , সেটাই ভাল ।

৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

জাহিদ হাসান বলেছেন: ১ ও ২ নাম্বার আসামী ধরা পড়েছে। বাকিদের ধরিয়ে দিন।

#WANTED #RAPIST

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: চেষ্টা চলছে মনে হচ্ছে।

১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: তাদের গোড়া শক্ত আছে । ভিকটিম ভয়ে আছে

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: সমস্যা তো ওইখানে , ঐ শক্ত গোঁড়া ।

১১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাবাশ পুলিশ!
আইনের বিচার এ নরপশুদের প্রাপ্য নয়। এদের প্রাপ্য "জনতার বিচার"

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত ।



ইটা না হাতুড়ি ??

১২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর এর সাথে একমতঃ "একটা পলাতক থাকলেও মনে কষ্ট থাকবে"

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: হিডাইয়া হিডাইয়া মারতে অইব

১৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সবগুলো না ধরা পর্যন্ত স্বস্তি নেই। সঙ্গে দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: সবাই একযোগে শাস্তিই চাইছে ।

১৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বৃটিশ থেকে সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত পাকিস্তানে "ছাত্র রাজনীতির জন্য দল খোলা ছিলো অন্যায়"; ইহা পাকিস্তানের তরুণদের "মাফিয়ায়" পরিণত করেছে, সেটা এখন কঠিন রূপ নিয়েছে; শেখ হাসিনার উচিত, উনার বাবার পাপ মোচন করা।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১২

শাহ আজিজ বলেছেন: ৪৬ সালে কি কলকাতায় ছাত্র সংগঠন ছিল না । মনে হয় মুসলিম লীগের অনুগত ছাত্র সংগঠন ছিল ।

১৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: নেওয়াজ আলি বলেছেন: তাদের গোড়া শক্ত আছে । ভিকটিম ভয়ে আছে


গোড়ায় কাজ হবে না। জনগন ক্ষেপে গেছে। গোড়া এইবার ঘোড়া হয়ে ঘাস খাবে। আর কান ধরবে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

শাহ আজিজ বলেছেন: সঠিক , আমরা সবাই ক্ষেপে গেছি ।

১৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এনাফ ইজ এনাফ। কিল দেম এ্যাট ওয়ান্স। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর যে বা যারা ওদের হত্যা করতে পারবে, আমি ব্যক্তিগতভাবে তাকে বা তাদেরকে সাধ্যমত পুরস্কৃত করবো।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১

শাহ আজিজ বলেছেন: রাষ্ট্র মাঝখান দিয়ে আইনি বাগড়া দেবে , মানবাধিকার আরেক ফ্যাসাদ করবে । রাজনৈতিক খেলা তো আছেই ।


চলুন একেবারে ঝেড়ে ঝুড়ে ফেলে দিই সব ।

১৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫

ইফতি সৌরভ বলেছেন: ধর্ষণের দ্রুত শাস্তি হওয়া উচিত। আদালতে গেলে আসামীদের উকিলের জেরায় "বাদী" বরংবার ধর্ষিত হবে। আইনটা এমন, ধর্ষিতাকে বারবার ঘটনার বর্ণনা দিতে দিতে তার মানসিক অবস্থা নিঃশেষ করবে। এছাড়া, আস্তে আস্তে আসামীপক্ষ সুযোগ বুঝে চাপ দিয়ে অনেককিছুই পরিবর্তন করে।
এতো দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় না গিয়ে কিছু কিছু শাস্তি উত্তর কোরিয়ার মতো দ্রুত সমাধান করা উচিত যেন বাকীরাও সতর্ক হয়। ধর্ষকরা মানুষ না তাই এদের মানুষের আইন দিয়ে এদের সাথে মানুষের মতো ব্যবহার করার কিছু নেই। এমন অপরাধে নাম কেন আসল - এ জন্যই এদের খোঁজা করে দেওয়া উচিত, প্রমাণ হলে কুকুর লেলিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা উচিত। ধর্ষিতা প্রতি মুহূর্তে এখন যে যন্ত্রণা ভোগ করছেন, ধর্ষকদের তার সমান ভয় নিশ্চিত করা উচিত। যতদিনে ফাঁসির আদেশ হবে , ততদিনে তারা ভুলেই যাবে কার কি অপরাধ ছিল

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব জটিল প্রক্রিয়া । মাঝে জেনেছিলাম ধর্ষিতার জন্য ক্যামেরা ইন বা একান্তে খাস কামরায় জবান বন্দীর ব্যাবস্থা ছিল । আমি জানিনা এখন কি হচ্ছে ।

১৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

ইফতি সৌরভ বলেছেন: জাহিদ হাসান বলেছেন, জনগণ ...... কানে ধরবে (১৫ নং মন্তব্য)। ইদানিং সব ঘটনাতেই জনগণ খুব প্রতিক্রিয়া দেখায়, ক্ষেপে যায় কিন্তু কিছুদিন পর নতুন কিছু নিয়ে ব্যস্ত হয় অথবা এক বিষয়ে ক্লান্ত হয়ে যায়। আইন যেহেতু নিজের গতিতে চলে তাই রায় হতে হতে সব ধোঁয়াশা হয়ে যায়। আপন জুয়েলার্স পুত্রের কি শাস্তি হয়েছে- বলেন তো?? এসব অমানুষদের মানুষ মনে করে আইন দিয়ে বিচার করার চেয়ে "কুকুর নিধন" অভিযানের মতো এক আদেশে এদের নৃশংসভাবে হত্যা করা উচিত।

১৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, " ৪৬ সালে কি কলকাতায় ছাত্র সংগঠন ছিল না । মনে হয় মুসলিম লীগের অনুগত ছাত্র সংগঠন ছিল । "

-১৯৪৬ সালে কি "সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত পাকিস্তান " ছিলো?

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: এ জন্যই ৪৬ সাল উল্লেখ করলাম । মুসলিম লীগ তো ছিল ।

২০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এমন ঘটনা আগেও বহু বার ঘটেছে। রাষ্ট্রিয় পৃষ্টপোষকতাও ঘটেছে,কিন্তু এখন থামানো দরকার।আইনের কিছু পরিবর্তন দরকার।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: তথাস্তু ।

২১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: আইনের ফ্যাঁকড়ায় আবার এইটা তুচ্ছ না হয়া যায় ।
ক্রস ফায়ার বিতর্কিত , পাবলিকের মাঝে ছাইড়া দেওয়া হোক ।

আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। আইনের কাজ আইনের লোকেরাই করুক।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: কিছু না পারেন একটু ইমোশনাল হন । এই মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ান । আপনার কথায় সরকারি সুর আছে ।

২২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহ আজিজ,




অনেক মন্তব্যেই এই সব ধর্ষকদের শাস্তির বেশ কিছু তরিকা বলা হয়েছে। এই সব কোনও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মধ্যে পড়েনা।
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতে হবে এমন --
ধর্ষকদের মা-বোন-খালা-চাচি-ভাবী ইত্যাদি যতো ধরনের সম্পর্কযুক্ত নারী আত্মীয়-স্বজন আছে তাদের এনে প্রকাশ্য রাজপথে সেই সব ধর্ষকদের দিয়েই তাদেরকে ধর্ষন করাতে বাধ্য করা। এটা হলে ধর্ষকদের সেই সব আত্মীয়-স্বজন লজ্জায় হয়তো আত্নহননের পথ বেছে নেবে , নিক। অনেকেই হয়তো বলবেন, ধর্ষকদের মা -বোন-খালারা কি দোষ করেছে? তাদের কাছে জানতে চাই , তাহলে নিরীহ ভুক্তভোগীদের কি দোষ ছিলো ? ধর্ষকদের জন্যে এটাই তাদের কৃতকর্মের একমাত্র ন্যায্য ফল । পরে ধর্ষকদের খোজা করে দেয়া হলে তা হবে ধর্ষনের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকা।

এমন শাস্তি ছাড়া ধর্ষন কমানোর আর সহজ রাস্তা নেই।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩০

শাহ আজিজ বলেছেন: লে বাবা , নুরু ভাই দেখে নাই , তাইলে নসিহত শুরু হইত ।



আইনের রক্ষাকবচ একটু আগে পরপারে চইলা গেছে ।

২৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৯

জাহিদ হাসান বলেছেন: ইফতি ফেনীর সোনাগাজির নুসরাতের ঘটনাটা দেখেছেন? জনগন তখন ক্ষেপেছিল, নুসরাতের খুনী সবার ফাসির অর্ডার হয়েছে। কেউ ছাড় পায় নাই। এবারও জনগন ক্ষেপেছে। ধর্ষকরা বাচঁতে পারবে না। যদি ধরা নাও পড়ে তবুও চিরজীবন এর গ্লানি বয়ে বেড়াতে হবে। কারণ ধর্ষকদের চেহারা এখন পুরো দেশ চিনে। এদের পাওয়া মাত্রই পাবলিক গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলবে। যে অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: আর কতকাল পাবলিকের মতামত চাইতে হবে । আইনের সংশোধনী চাই।

২৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৬

ইফতি সৌরভ বলেছেন: জাহিদ হাসান এর ২৩নং মন্তব্যে - জনগণ ক্ষ্যাপলে অপরাধী ধরা পড়ে সত্য কিন্তু বিচার বাস্তবায়ন হতে অনেককককক সময়ক্ষেপন হয়। নুসরাতের মতো বিশ্বজিত, নারায়ণগঞ্জের সাত খুন সহ অসংখ্য মামলার অপরাধী ধরা পড়লেও মামলার চূড়ান্ত রায় হয় নি। আমরা প্রকাশ্যে শুধু পুলিশ আর সরকারকে গালি-মন্দ করি কিন্তু শতবর্ষের এ শ্লথ আইন ব্যবস্থার পরিবর্তন নিয়ে কোন দাবী করি না। কিছু কিছু অপরাধের শাস্তি খুবব দ্রুত এবং সংক্ষিপ্ত ব্যবস্থায় আনতে হবে। তা না হলে অপরাধ ঘটতে থাকবে, জনগন ফুঁসতে থাকবে, অপরাধী ধরা পড়বে কিন্তু বিচার কার্যকর হতে হতে ধর্ষিতা সামাজিকভাবে মৃত্যুবরণ করবে। আশা করি, আমার ফোকাস পয়েন্ট ধরতে পারবেন।

২৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪০

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: ধর্ষণের শাস্তি আছে আইনে।
রাস্ট্র কি মেরে ফেলতে পারে?

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৪

শাহ আজিজ বলেছেন: প্রচলিত আইন খুবই দুর্বল আচরনে দুষ্ট । আমরা হতাশ হয়েই হত্যার সিদ্ধান্ত দিয়েছি , বিরক্ত হয়ে ।

২৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫০

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: এ দেশের মানুষ বেশী বেশী ইসলাম ইসলাম করে, এখন শুকরগুলোকে ইসলামী আইনে বিচার করা হোক।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: কিছু মিশ্র আইন দরকার এদেশে ।

২৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৬

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: অনেক মন্তব্যেই এই সব ধর্ষকদের শাস্তির বেশ কিছু তরিকা বলা হয়েছে। এই সব কোনও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মধ্যে পড়েনা। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতে হবে এমন --ধর্ষকদের মা-বোন-খালা-চাচি-ভাবী ইত্যাদি যতো ধরনের সম্পর্কযুক্ত নারী আত্মীয়-স্বজন আছে তাদের এনে প্রকাশ্য রাজপথে সেই সব ধর্ষকদের দিয়েই তাদেরকে ধর্ষন করাতে বাধ্য করা। এটা হলে ধর্ষকদের সেই সব আত্মীয়-স্বজন লজ্জায় হয়তো আত্নহননের পথ বেছে নেবে , নিক। অনেকেই হয়তো বলবেন, ধর্ষকদের মা -বোন-খালারা কি দোষ করেছে? তাদের কাছে জানতে চাই , তাহলে নিরীহ ভুক্তভোগীদের কি দোষ ছিলো ? ধর্ষকদের জন্যে এটাই তাদের কৃতকর্মের একমাত্র ন্যায্য ফল । পরে ধর্ষকদের খোজা করে দেয়া হলে তা হবে ধর্ষনের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকা।

একমত পোষন করছি।





এমন শাস্তি ছাড়া ধর্ষন কমানোর আর সহজ রাস্তা নেই।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি খোজা করে দেওয়ার পক্ষে , মা খালা দের নিয়ে টানা হেঁচড়া চাইনা । তাছাড়া আমরা বিদেশ নির্ভর অর্থনীতির দেশ । দাতারা সব কিছুতে খবরদারি করবে ।

২৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: এদের ক্রস করা না হলে নিশ্চিভাবেই এরা আবারো এই অপরাধ করবে।
আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: অনেক মন্তব্যেই এই সব ধর্ষকদের শাস্তির বেশ কিছু তরিকা বলা হয়েছে। এই সব কোনও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মধ্যে পড়েনা। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতে হবে এমন --ধর্ষকদের মা-বোন-খালা-চাচি-ভাবী ইত্যাদি যতো ধরনের সম্পর্কযুক্ত নারী আত্মীয়-স্বজন আছে তাদের এনে প্রকাশ্য রাজপথে সেই সব ধর্ষকদের দিয়েই তাদেরকে ধর্ষন করাতে বাধ্য করা। এটা হলে ধর্ষকদের সেই সব আত্মীয়-স্বজন লজ্জায় হয়তো আত্নহননের পথ বেছে নেবে - চরম বিকৃত মানসিকতার না হলে কেউ একজনের অপরাধের জন্য আরেকজনের শাস্তি দাবী করবে না।
একমাত্র পাকিস্তান ছাড়া পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশে বা ধর্মে এমন অসভ্য আইন নাই।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২১

শাহ আজিজ বলেছেন: সবাই এতটাই ক্ষিপ্ত যে যা পারছে বলছে । আমিও এই পদ্ধতিকে সমর্থন করছি না ।

২৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: সবাই নানান রকম কথা বলছে। আমি বলতে চাই দেশে কোনো ছাত্রলীগ বলে কিছু থাকবে না। এটা বড় ভয়ঙ্কর। গর ১২ বছরে ছাত্রলীগ দেশের জন্য কি কি করেছে? কাজেই এরকম ফাউল ছাত্রলীগ থাকার দরকার নাই।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি কখনই দরকার ছিল না । ঘোষণা দিয়ে ছাত্র রাজনীতি বিলুপ্ত করা উচিত ।

৩০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২০

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: @অনল চৌধুরী আপনি যাকে চরম বিকৃত মানসিকতা বলেছেন তিনি ব্লগার আহমেদ জী এস যার সামনে দাড়ানোর যোগ্যতা আপনার এই জনমে হবে না। আপনি বুদ্ধের অনুসারী হয়ে আগামী জন্মে চেষ্টা করবেন ব্লগার আহমেদ জী এস এর সামনে যদি দাড়াতে পারেন!

আপনার মতো অসুস্থ লোক ব্লগে কি করছে? অনল চৌধুরীকে কেউ মানসিক হাসপাতালের ঠিকানা দিয়ে সহযোগিতা করুন।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩০

শাহ আজিজ বলেছেন: শান্তি শান্তি

৩১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:০২

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: @অনল তার সহযোগী নারী মাল্টি নিকের ছত্রছায়াতে লম্ফঝম্ফ করে এখন সে পলাতক? ব্লগার আহমেদ জী এস কে যা বলেছে তার জন্য অনলকে ক্ষমা চাইতে হবে ব্লগে।

৩২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তথ্যপ্রযুক্তি মারফত পলাতক খুনি বা ধর্ষক ধরে আনতে পুলিশ অনেকটাই সফল,
প্রায় ১০০% ভাগ সফল। কেউ অস্বীকার করতে পারবে না।
তবে এটা সত্য সরকার দলিয় অপরাধির সমর্থনে সরকারি দলের কেউ আসেনা। অপরাধির পক্ষে কেউই থাকে না। মিছিলও হয় না।

কিন্তু একটা নব্য বালপাকনা দলের নেতা কর্মি সদস্য ধর্ষনের মত গুরুতর অপরাধ করলেও ধর্ষকপক্ষের ধর্ষক রক্ষা পরিষদ গঠিত হয়ে গলাবাজি শুরু হয়ে যায়।
ধর্ষককে সাথে নিয়ে ধর্ষক পক্ষে মিছিলও শুরু হয়ে যায়।
ধর্ষিতাকে অপবাদ দিয়ে ধর্ষকের হাস্যজ্জল ছবিও ছাপা শুরু হয়ে যায়।
শুশীলগণও ধর্ষিতাকে বিন্দুমাত্র সহমর্মিতা না জানিয়ে বেহায়ার মত ধর্ষক গ্যাংদের পক্ষে বক্তব্য দেয়।
গাল ফুলিয়ে ধর্ষক পক্ষকে আইনি সহায়তা দিতে চায়।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ট্রাকার প্রযুক্তি বেশ পুরনো । খুব সহজেই ফোনের উৎস ধরে জী পি এস সিস্টেম অ্যান্ড লোকেশন পাওয়া যায় নিখুত ভাবে। মনে হয় সাম্প্রতিক সময়ে গুগল ম্যাপ সংযোজিত হয়েছে নিখুত প্রাপ্তিতে ।


বিচারহীনতা সার্বিক পরিস্থিতি অবনতির জন্য দায়ী ।

৩৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১২

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমেনা বেগম চৌধুরী- পরিস্কার লেখা আছে, আপনার মতো মানসিক বিকৃতকে কথাগুলি বলা হয়েছে, অন্য কাউকে না।
আর একজনের অপরাধে অন্যকে শাস্তি দেয়ার মতো এসব বিকৃত আইনবিরোধী শাস্তিযোগ্য অপরাধের কথা এ বি সি ডি-যেই বলুক-সে একটা বিকৃত।
বাংলাদেশের কোনো আইন বা সংবিধানে এসব বলা নাই।
আইনের ডিগ্রীধারীকে আইন শেখাবেন না।
আপনি আর ওই গেয়ো ভাষার ভূতটা যে এক ,সেটা সবাই জানে।
কারো সাথে কথা বলার আগে অবস্থাটা দেখে নেয়া উচিত।

৩৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৩:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: কোনো অপরাধে প্ররোচনা দেয়ার শাস্তি মূল অপরাধের সমান

৩৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৯

জাহিদ হাসান বলেছেন: সর্বশেষ খবর যা পেয়েছি-

চারটা বদমাশ ধরা পড়েছে।

৩৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: শেষ খবর- আরো দুই জনসহ।

মোট ৬ কুলাঙ্গার ধরা পড়েছে।
বাংলাদেশ পুলিশকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: চারজনেরটা জানতাম । ছয়জন এইমাত্র জানলাম ।

৩৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০১

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: @অনল চৌধুরী কথাগুরো বলেছেন ব্লগার আহমেদ জী এস, আমি তার সাথে সহমত পোষণ করছি, তাই আমাকে আক্রমণ করেছেন - এতোটা কাপুরুষ ও মেরুদন্ডহীন হয়ে গেলেন নিমিষে?

ব্লগে গেয়ো ভুত কে তা সবাই জানেন অনল কে কার আচলে পালাচ্ছে, কে কোথায় নারী ব্লগারদের পোস্টে গিয়ে নিজেকে জাহির করতে নিজের ঢোল নিজে পিটিয়ে কাপুরুষের পরিচয় দিচ্ছে তা দেখছি।

৩৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: অন্যের পোষ্টে এসে দয়া করে ক্যাচাল করবেন না। অন্যের মতকে সম্মান করুন। আর তা না পারলে চুপ থাকুন। আমাদের আনন্দ নিয়ে ব্লগিং করতে দিন। প্লীজ।

৩৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫০

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি বুঝিনা,১ সপ্তাহ আর ১ মাস ধরে ব্লগে আসা কিছু নীচ , যাদের নিজের ১টা লেখা নাই, তারা অবাধে ব্লগে প্রবীণ লেখকদের মানহানি করছে আর ব্লগ কর্কৃপক্ষও সব দেখেও এদের কিছু বলছে না।

৪০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০১

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: ব্লগে এক মানসিক রোগীর বিস্তার লাভ করেছে যে যাচ্ছেতাই ভাবে ব্লগারদের অপমান করার চেষ্টা করছে। ব্লগার আহমেদ জী এস কে অপমান করার মতো এতো বড় সাহস পায় কোথায় এই অসুস্থলোক? নোংরা মন্তব্য করে এখন বাইম মাছের মতো কাঁদায় লুুটোপুটি খাচ্ছে। একটি নৃশংসভাবে ধর্ষণের প্রতিবাদে এই অসুস্থ জীবটি তার কদর্য পরিচয় দিচ্ছে।

৪১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: কাপুরুষ মেরুদন্ডহীন প্রাণীর মতো নারী নিক দেখলেই আক্রমণ করে বসে।

৪২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আমেনা বেগম চৌধুরী !!! (চৌধুরানী)
ব্লগে আপনার বয়স মাত্র এক সপ্তাহ।
বলতে গেলে শিশু ! এই শিশু বয়সেই
এমন বাঘের মতো নখ দন্ত দেখানো
কি ঠিক !! যাদের সাথে লাগছেন তারা
ব্লগে অনেক পুরাতন ও স্বনামধন্য ব্লগার।
সুতরাং শালীণ ভাষা কাম্য ! যদিও কাকের
মুখ থেকে কোকিলের কণ্ঠ আশা করা ভুল।
খুব জানতে ইচ্চে করে আপনি কার মাল্টি !!

৪৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: শোরগোল থেমে যাওয়ার পর আবার মানূষ ব্যস্ত হবে নতুন ইস্যূ নিয়ে। আর এই সব পেয়ারের বান্দারা হাজতখানা থেকে বিনা বিচারে বের হয়ে আসবে। বছরের পর বছর ধরে এইতো চলছে। যা বলতে এসেছিলাম ভাই সেটা বলে গেছেন। ছাত্রলীগের ছেলের হচ্ছে সোনার টুকরা। এরা কি এইসব অপকর্ম করতে পারে? সব হচ্ছে জামারত শিবিরের কাজ। সোসাল মিডিয়া জুড়ে গুজব রটানোর কাজ ভালো মতোই চলছে। কয়েক দিন পরে পাব্লকি সেন্টেমেন্ট কমে গেলেই সব খালাশ হয়ে যাবে। রেপিস্ট সেঞ্চুরিয়ান মানিক এখন কি করে জানেন তো?

@অনল চৌধুরীঃ আহমেদ জী এস ভাইয়ের মন্তব্য অর্ন্তনিহিত অর্থ আপনি বুঝতে পারেন নি। কতটা ক্ষিপ্ত হলে উনি এই মন্তব্য লিখছেন সেটা বুঝার কোন যোগ্যতা আপনার নেই, হবার কোন সম্ভবনাও নেই । দলীয় নোংরা রূচির পাচাটা মনোবৃত্তি থেকে যেদিন বের হয়ে আসতে পারবেন সেইদিন এই মন্তব্যের মূল বক্তব্য বুঝতে পারবেন। সোনার ছেলেদের জন্য দরদ উথলে পরছে সেটা বুঝাই যাচ্ছে। আহমেদ জী এস ভাই কোন পর্যায়ের ব্লগার সেটা আগে খোজ নিয়ে দেখুন!

৪৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: @নূরু, অনল চেী ব্লগার আহমেদ জী এস কে অপমান করে মন্তব্য করায় আপনি নুরু অনলের পক্ষ নিয়ে কি প্রমাণ করছেন?

৪৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: ভাই নীল আকাশ, ব্লগার আহমেদ জী এস কে অপমান করার দুঃসাহস পায় কিভাবে এই অধম। আর এখন এই অধমের সাথে গলা মিলাচ্ছে অবুঝ নাদান বেকুব নুরু।

৪৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: Click This Link

https://www.somewhereinblog.net/blog/amenabegum


করজোড়ে নিবেদন - থামুন প্লিজ ।।

৪৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

আমেনা বেগম চৌধুরী বলেছেন: আমার মন্তব্য এখানেই শেষ। তবে জনাব ব্লগার আহমেদ জী এস এর কাছে বিচার চেয়েছি।
খোদা হাফেজ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মিস চৌধুরী ।

৪৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: নীল আকাশ আপনার মতো জামাতি রাজাকারের বংশধররা পাকিস্তান নিয়ে মাথা ঘামাবে। বাংলাদেশের ব্যাপারে কথা বলে কেনো?
২৩ নং মন্তব্যে পরিম্কার বলেছি, এদের ক্রস করা না হলে নিশ্চিভাবেই এরা আবারো এই অপরাধ করবে।
জামাতিদের যেহেতু কোনো নীতি বা ধর্ম নাই, তাই তারা চোখের উপর মিথ্যা বলতে পারে, তার আপনি প্রমাণ নিজে। না হলে
এই মন্তব্য পড়ার পরও জঘণ্য মিথ্যা বলে কিভােবে?
কে কোন পর্যায়ের কি সেটা গুরুত্বপূর্ণ না।অপরাধ করলে যিশু সক্রেটিস-কেউই আইনের উর্ধে না।
আমি কে বা কি সেটা বোঝার মতো ক্ষমতা আপনার আছে?
ধর্ষকদের পরিবারের মহিলাদের যদি ধর্ষণ করতে হয় , তাহলে সবার আগে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের লাখ লাখ নারীকে ধর্ষণের জন্য আপনার গুরু- পিতা গোলাম,নিযামী, সাউদীর এবং আপনার মতো সব জামাত-শিবিরের পরিবারের মহিলাদের ধর্ষণ করা উচিত। কিন্ত এই দাবী কি মুক্তিযুদ্ধের কেউ কোনোদিন করেছে? করেনি, কারণ তারা সভ্য এবং আইনের শাসনে বিশ্বাসী ।
একমাত্র অসভ্য বর্বররাই একজনের অপরাধে অন্যকে শাস্তি দিকে পারে।
জনাব নূর মোহাম্মদ নূরু , ব্লগে প্রবীণ লেখকদের সাথে বেয়াদবি করাদের কান্ড-কারখানা দেখে হাসি পায়।
এইসব নর্দমার কীটরা চিরদিন নর্দমাতেই পড়ে থাকবে। ২ দিন পর এদেরও পরিণতি হবে উদাসীর মতো।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ চৌধুরী

৪৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: সকলের প্রতি,




এই পোস্টে আমার করা মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে যারা যার আমার পক্ষে অথবা বিপক্ষে মন্তব্য রাখছেন, তাদের সবার প্রতি বিনীত অনুরোধ - শান্ত হোন !

আমার মন্তব্য নিয়ে যে কথা কাটাকাটি হচ্ছে এই পোস্টে তাতে নীতিগত ভাবেই আমার কিছু বলার থেকেই যায়। ভ্রান্তি দূর করতে সবিনয়ে অনল চৌধুরীকে কিছু কথা বলতেই হয়।

আপনি একটি মন্তব্যে বলেছেন - "আইনের ডিগ্রীধারীকে আইন শেখাবেন না। "
আপনাকে জিজ্ঞেস করি , আইন কি মানুষের জন্যে, না কি আইনের জন্যে মানুষ ? আপনার আইন ডিগ্রী সম্ভবত বইয়ের বিদ্যা মুখস্ত করেই। আইনের মূল চেতনাটাই আপনার বোধের ভেতরে নেই, মনে হলো। আইন তৈরী হয় মানুষের প্রয়োজনের দিকে লক্ষ্য রেখে , তাকে সুরক্ষা দেয়ার জন্যে। আইনের জন্যে মানুষ তৈরী হয়না। উপযোগিতার উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনে আইনকেও সংশোধন করা হয়।
একই মন্তব্যে আপনি এও বলেছেন -“আর একজনের অপরাধে অন্যকে শাস্তি দেয়ার মতো এসব বিকৃত আইনবিরোধী শাস্তিযোগ্য অপরাধের কথা এ বি সি ডি-যেই বলুক-সে একটা বিকৃত।“

আপনার কাছে সবিনয়ে জানতে চাই, জ্ঞান হওয়া অবধি এ পর্যন্ত আপনি কাউকেই কি এমন গালি দেন নি- শুয়োরের বাচ্চা, কুত্তার বাচ্চা বা নিদেন পক্ষে হারামজাদা বলে? যদি না দিয়ে থাকেন তবে আপনি মহা মানব বা অতি মানব। যেহেতু আপনি মানুষ তাই অমন গালি হর হামেশাই দিতে হয়েছে পথ চলতে কিম্বা হাটে-বাজারে। কেন দিয়েছেন, তার পক্ষে আপনার অবশ্যই কোনও না কোনও কারন ছিলো। কিন্তু তেমন গালিতে আপনি তো শুধুমাত্র অপরাধীকে জড়ান নি , জড়িয়েছেন অপরাধীর বাবা-মাকেও। এজনের অপরাধের জন্যে অন্যজনকে আপনার অবশ্যই টেনে আনা উচিৎ হয়নি । এখন কি আপনাকে বলবো , আপনি বিকৃত মানসিকতার ?
না, তা বলবোনা।
কারন ঐসব কোনও না কোন ঘটনার জন্যে আপনার তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়াই দায়ী।

এই পোস্টের শিরোনাম “ ধরছেন ? এবার মাইরা ফালান !!” আপনি আইনের ডিগ্রীধারী, আপনার নিশ্চয়ই এ জ্ঞানটুকু আছে যে, অপরাধ প্রমানের আগে কোনও অভিযুক্তকেই “অপরাধী” বলা যায়না। তাহলে পোস্ট দাতা কেন এরকমের একখানা পোস্ট দিলেন, তাও মেরে ফেলার কথা বলে ? দিয়েছেন কারন, তার বিবেক প্রচন্ডভাবে নাড়া খাওয়াতেই তার এই তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া। কই পোস্টদাতাকে তো অর্বাচীন, মুর্খ বলে ভর্ৎসনা করলেন না ? কারন অপরাধ প্রমান হবার আগেই এমন শিরোনামে লেখা তো আপনার আইনের ভাষায় আর একটি অপরাধ এবং আপনার মতো জ্ঞানী ও সচেতন মানুষের প্রতিবাদ করাই উচিৎ ছিলো, তাইনা ? আইনের ডিগ্রীধারী হয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলে আপনার প্রথমেই পোস্ট দাতাকে সাবধান করা উচিৎ ছিলো। উনি মেরে ফেলার কথা বলেছেন আর অনেক সহ ব্লগারই তার রেশ ধরে যার যার পছন্দ মতো শাস্তির কথা মন্তব্যে লিখেছেন । এসব ব্লগারই কি তাহলে আপনার ভাষায় বিকৃত মানসিকতার ?
না তারা কেউই বিকৃত মানসিকতার নন।
বরং শিউরে ওঠার মতো এমন ঘটনায় এসব তাদের বিবেক বোধ থেকে উঠে আসা । একজন নয়, ছয় ছয়টি বর্বর একটি তরুনী বধুকে শারীরিক নির্যাতন করেছে । এটা কোনও সুস্থ্য মানুষের পক্ষেই মেনে নেয়ার নয়। তাই ঐসব তাদের ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ মাত্র। আপনি গণমানুষের এই ক্রোধ ও ঘৃনা নিজের ভেতরে অনুধাবন করেন কিনা সন্দেহ রইলো।

এও বলেছেন - একমাত্র পাকিস্তান ছাড়া পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশে বা ধর্মে এমন অসভ্য আইন নাই।
আপনি কি জানেন না, সৌদি আরবে শরীয়া আইন মোতাবেক জেনার অপরাধে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলার আইন আছে ? শিরোচ্ছেদ করার আইনও আছে। আইন আছে চুরি করলে হাত কেটে দেয়ার ? অনিচ্ছেকৃত ভাবেই কি শরীয়া আইনের এই অসভ্যতাকে এড়িয়ে গেলেন, না কি কাউকে খুশি করতে চাইলেন ?

আপনি হয়তো বলবেন , এসব আমাকে বলেন নি, বলেছেন নতুন ব্লগার “আমেনা বেগম চৌধুরী”কে। তার প্রসঙ্গে আপনি এও বলেছেন -“আমি বুঝিনা,১ সপ্তাহ আর ১ মাস ধরে ব্লগে আসা কিছু নীচ , যাদের নিজের ১টা লেখা নাই, তারা অবাধে ব্লগে প্রবীণ লেখকদের মানহানি করছে আর ব্লগ কর্কৃপক্ষও সব দেখেও এদের কিছু বলছে না।“
এটা কি আপনি বুঝে শুনে বলেছেন , নাকি রাগ ঝেড়েছেন ? ব্লগার নতুন হলেই সে কিছু বলতে পারবেনা, এমন আইন আপনি কোথায় পেলেন ? আর ব্লগে নতুন -প্রবীন বলে কিছু নেই , সবাই ব্লগার। নতুন -প্রবীনের মধ্যে শালীনতা থাকবে। নতুনরা যেমন অবশ্যই প্রবীনদের সম্মান করবেন তেমনি প্রবীনরাও নতুনদের স্নেহ করবেন, এটা আমার বিশ্বাস। এটা ব্লগের কোনও আইন নয়। এসব একজন রূচিশীল মানুষের পরিচয় যা আপনা থেকেই আসে।
অথচ একজন প্রবীন হয়েও যেখানে তাকে স্নেহময় উপদেশ তেবার কথা, তা না করে এই নতুন ব্লগারকেই আপনি যাচ্ছেতাই বলেছেন। ঠিক হয়েছে কি ? নিজেই তো নিজের কথাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিলেন।
একই রকমের কথা বলেছেন সহব্লগার “ নূর মোহাম্মদ নূরু”ও। আপনাদের দু’জনার জন্যে বলি - বাঘের বাচ্চা জন্ম হয়েই “ হালুম” বলে । এই হালুম বলতে তাকে প্রবীন হতে হয়না, সেই সময় পর্য্যন্ত অপেক্ষাও করতে হয়না। । মৃত্যু পর্য্যন্ত সে “হালুম” করেই যায়- ঘেউ ঘেউ বা মিউ মিউ করেনা। মুখের ভাষা শিখতে কারো প্রবীন হবার প্রয়োজন নেই।
আর “মাল্টি” নিকের কথা এনে আপনাদের স্বপক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তা আপনারা কি জানেন না, ব্লগে দু’একটি মাল্টি নিক ছাড়া অসংখ্য মাল্টি নিকের ব্লগাররাই চমৎকার চমৎকার সব পোস্ট লিখে গেছেন এবং এখনো লিখে যাচ্ছেন। ব্লগ তাতে সমৃদ্ধ। আপনার যদি নোংরামী করার ইচ্ছে থাকে ও সাথে থাকে সাহস তবে স্বনামেও তা করা যায়। মাল্টির প্রয়োজন হয়না।

যাই হোক, আপনি যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন তাও কিন্তু মানবতার জন্যেই দেখিয়েছেন। তেমনি আমি আমার মন্তব্যে যা বলেছি তা ঐ মানবতার মুখ চেয়েই। চিন্তা করুন , সবে বিবাহিতা একটি মেয়ে স্বামীর সামনে যে ভাবে নির্যাতিতা হয়েছেন তাতে ভবিষ্যতে তার মানসিক দিকটা কতোটা ভয়ঙ্কর অবস্থায় নিয়ে যাবে তাকে ? সামাজিক দূর্গতির কথা না হয় বাদই দিলুম।

ঐ ছয়জন ধর্ষক কি জানেনা, ধরা পড়লে কি শাস্তি হবে , কতো দিনের শাস্তি হবে, তাদের পরিবারের মুখে চুনকালী মাখানো হবে ? জেনে শুনেও তারা কিন্তু ঐ বর্বর অপকর্মটি করতে মোটেও পিছপা হয়নি। বরং সদর্পেই করেছে। এই যে জেনেবুঝে ধর্ষনের মতো অপরাধ, তার কি শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে আপনার মনে হয় ? এক মন্তব্যে বলেছেন- এদের ক্রস করা না হলে নিশ্চিভাবেই এরা আবারো এই অপরাধ করবে। দেশের আইনে ধর্ষনের শাস্তিতে কি "ক্রস" করার কথা বলা আছে ? সমাজে ধর্ষনের মতো একটি সুদূরপ্রসারী সামাজিক, মানসিক হেনস্থাকারী অপরাধ একদম উপড়ে ফেলতে আপনার সচেতন অভিমতটি এই "ক্রস" করাই তো? সেখানে না হয় আমি একটু বাড়িয়ে আরো কঠিন শাস্তির কথা বলেছি । দোষটা কোথায় হয়েছে । হয়ে যদি থাকেও তা আগেই ব্যাখ্যা করেছি কেন। তাছাড়া আমার মন্তক্যে এ লাইনটিও স্পষ্ট করে লেখা আছে - অনেকেই হয়তো বলবেন, ধর্ষকদের মা -বোন-খালারা কি দোষ করেছে? তাদের কাছে জানতে চাই , তাহলে নিরীহ ভুক্তভোগীদের কি দোষ ছিলো ? ধর্ষকদের জন্যে এটাই তাদের কৃতকর্মের একমাত্র ন্যায্য ফল ।

শেষে “নীল আকাশ”এর মন্তব্যটির কিছু অংশ তুলে ধরছি সামগ্রিক বিষয়টির ব্যাখ্যায় - “কতটা ক্ষিপ্ত হলে উনি এই মন্তব্য লিখছেন সেটা বুঝার কোন যোগ্যতা আপনার নেই, হবার কোন সম্ভবনাও নেই । দলীয় নোংরা রূচির পাচাটা মনোবৃত্তি থেকে যেদিন বের হয়ে আসতে পারবেন সেইদিন এই মন্তব্যের মূল বক্তব্য বুঝতে পারবেন।“


আশা করি অনল চৌধুরী, আপনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। আপনার প্রতি উষ্মা প্রকাশ করে এ মন্তব্য করিনি। আপনি যে অর্ন্তজ্বালা নিয়ে কথা বলেছেন তেমন অর্ন্তজ্বালা নিয়েই আমিও প্রথম মন্তব্যটি করেছিলুম। ভালো থাকুন।

আর, আমার প্রতি যারা যারা আস্থা রেখে নিজেদের কথা বলেছেন তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আশা করবো, আপনারা সবাই শান্ত হবেন।
আমার পক্ষে বিপক্ষের সবার কাছেই বিনীত অনুরোধ , অনুগ্রহ করে এসব কথাকে আর বাড়তে দেবেন না। ব্লগের সহমর্মিতার, শোভনীয়তার জায়গাটিকে সুরক্ষা দেয়া আপনাদের মতো নিবেদিত ব্লগারদেরই দায়িত্ব।

সবাইকে শুভেচ্ছান্তে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ আহমেদ ।

পুরো বিষয়টি তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়ার ফসল । ফুটবল মাঠের রেফারি ভুল করল এবং ৭০ ভাগ দর্শক বলে উঠলো ওকে খুন কর । ব্যাপারটি ফুটবল আর এই বিষয়টি ধর্ষণ , স্বামীকে বেধে রেখে । তারা একটি বাংলো পর্যন্ত দখল রেখেছিল । লেখক ভট্টাচার্য আজ বলেছে ছাত্রলীগের ছেলেরা মহিলাদের দিকে ঘাড় ঘুরিয়ে পর্যন্ত তাকায় না । আমি এতটাই ক্ষেপেছি যে রাতে ঘুমের মধ্যে চিৎকার করে উঠেছি । প্যানডেমিকের সময়ে গৃহবন্দী থাকলে মানসিক সমস্যা দেখা দেয় । অল্পতেই আমরা ক্ষিপ্ত হয়ে যাচ্ছি । তবুও বলব বিচার হোক এবং কঠোর শাস্তি হোক এদের । সবাই ঝেড়ে কেশে মতামত দিয়েছেন , হাল্কা হয়েছেন নিশ্চয়ই ?

ভাল থাকুন ।

৫০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৯

অনল চৌধুরী বলেছেন:
আহমেদ জী এস বলেছেন: আপনাকে জিজ্ঞেস করি , আইন কি মানুষের জন্যে, না কি আইনের জন্যে মানুষ ? আপনার আইন ডিগ্রী সম্ভবত বইয়ের বিদ্যা মুখস্ত করেই। আইনের মূল চেতনাটাই আপনার বোধের ভেতরে নেই, মনে হলো। আইন তৈরী হয় মানুষের প্রয়োজনের দিকে লক্ষ্য রেখে , তাকে সুরক্ষা দেয়ার জন্যে। আইনের জন্যে মানুষ তৈরী হয়না। উপযোগিতার উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনে আইনকেও সংশোধন করা হয়
- আপনার জটিল কথা আমি বুঝি না। মানুষকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য এমন আইন পৃথিবীর কোথায় আছে , যেখানে ধর্ষকারীর অপরাধের জন্য তার পরিবারের মেয়েদের ধর্ষণ করা হয়? একমাত্র পাকিস্তান ছাড়া পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশে বা ধর্মে এমন অসভ্য আইন নাই - এই কথাটা এই প্রেক্ষিতেই বলেছি। কিন্ত আপনি অপ্রাসঙ্গিকভাবে শরীয়া আইনের কথা উল্লেখ করেছেন, যেটার কোনো সম্পর্ক আমার মম্তব্যের সাথে নাই।

দেশে ধর্ষণের একমাত্র শাস্তি হওয়া উচিত অপরাধীদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর তাদের ক্রসফায়ার-এই নীতির অনেক প্রবক্তাদের মধ্যে আমি অন্যতম একজন। এবং আমার আইনী প্রতিকার পেজে বহু ধর্ষণের ঘটনার পর শাস্তি চেয়েছি, যা অনেক সময় কার্যকরও করা হয়েছে। এসব বলেছি অঅফনার কথা অনুযায়ী ,আইন তৈরী হয় মানুষের প্রয়োজনের দিকে লক্ষ্য রেখে কিন্ত অপরাধীর অপরাধের জন্য তার পরিবারের সদস্যদের ক্রসফায়ার করতে বলা হলে সেটা কি সুস্থ মানসিকতাসম্পন্ন হতো?
ব্লগার নতুন হলেই সে কিছু বলতে পারবেনা, এমন আইন আপনি কোথায় পেলেন ? আর ব্লগে নতুন -প্রবীন বলে কিছু নেই- এই কথা যদি বলেন, তাহলে আর কোনো তর্ক চলে না। শিক্ষক আর শিক্ষার্থীকে এক করা যায় কোন যুক্তিতে?
সব সভ্য সমাজের নীতি হচ্ছে , প্রবীণদের সন্মান করা।
নবীণরা প্রবীণদের কাছ থেকে শিখবে। তাদের বিরুদ্ধে কিছু বলার থাকলে যুক্তি দিয়ে সেটার প্রতিবাদ করবে। কিন্ত পারিবারিক শিক্ষাহীন অশিষ্টের মতো নিজের প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে অশ্লীল ভাষায় নোংরামী করার নাম ব্লগিং না, যেটা এই লরু, নীল আকাশ আর আমেনা নামধারীরা করছে। প্রবীণদের কথার মধ্যে ছোটোদের অনধিকার প্রবেশ এবং কিছু না জেনে-বুঝেই মন্তব্য করা কোনো সভ্য সমাজে গ্রহণযোগ্য না।
একজন অনল চৌধুরী বা নূর মোহাম্মদ নূরু- একদিনে সৃষ্টি হয় না । সেজন্য বছরের পর বছরের সাধনা লাগে। হালুম বললেই কেউ বাঘ হয় না, তাকে বাঘের মতো সাহস ও শক্তি দেখাতে হয়। অর্থাৎ কেউ নিজেকের বিরাট লেখক বা ব্লগার দাবী করলে তাকে ভালো কিছু লিখে দেখাতে হববে।
মুখের আর গডফাদারের জোরে নিজেকের নিজে হ্যান, ত্যান ভাবাদের পরিণতি হয় তসলিমার মতো, এখন যার কোনা অস্তিত্ব নাই।
এখন আমি বুঝতে পারছি, এইসব অভদ্রদের কারণেই ব্লগে কোনো পরিচিত লেখক নিজের নামে লেখেন না।
কারণ জ্ঞান-চর্চা আর নোংরামী এক জিনিস না। যাদের মধ্যে সাধারণ ভদ্রতাজ্ঞান নাই, তাদের কাছ থেকে দেশ জাতি কি শিখবে আর তাদের ভালো কিছু করার ক্ষমতাই বা কি এসব নোংরামী করা ছাড়া?
যারা সৃষ্টিশীল, তাদের কেউই এসব করছে না।এই ব্লগে হাজার হাজার লেখক আছেন।
কিন্ত নীচতা করছে মাত্র ২/৪ জন। কারণ এদের এছাড়া আর কিছু করার ক্ষমতা নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.