নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন এ এস পি কে হাসপাতাল কর্মীরা হত্যা করল !!!

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৫



একজন এ এস পি আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে মানসিক চিকিতসা নিতে গিয়ে হাস্পাতাল কর্মীদের টানাহেঁচড়ায় মারা যান । সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যায় এএসপি আনিসুল করিমকে টেনেহিঁচড়ে প্রথমে চারজন কক্ষের ভেতরে নেন। তাকে মেঝেতে উপুড় করে ফেলে চেপে ধরে রাখা হয়। এরপর নীল রঙের পোশাক পরা দুই স্টাফ সেখানে আসেন। তারা দ্রুত আনিসুলের দুই পা শক্তি প্রয়োগ করে চেপে ধরে রাখেন। এসময় আরও দুইজন কক্ষের ভেতরে প্রবেশ করেন। তখনও এএসপির দুই হাত বাঁধার চেষ্টায় ধস্তাধস্তি চলছিলো।

মেঝেতে চেপে ধরে রাখা আনিসুলের মাথার ডান পাশে থাকা একজন স্টাফ প্রথমে তার ঘাড়ে আঘাত করেন। এরপর বাম পাশ থেকে অপর একজন স্টাফ হাতের কনুই দিয়ে তার ঘাড়ের দুই পাশে পরপর দুইবার জোরে আঘাত করেন। স্টাফরা তার দুই হাত ও বাহু লম্বা কাপড় দিয়ে পেছন থেকে বাঁধছিলেন। ছয় স্টাফের মধ্যে সাদা গেঞ্জি পরা একজন আনিসুলের ওপরে চেপে বসেছিল। পুরো ঘটনাটি দাঁড়িয়ে দেখছিলেন হাসপাতালের ম্যানেজার (অ্যাডমিশন/ভর্তি) আরিফ মাহমুদ। তখন কক্ষের ভেতরে হাসপাতালের স্টাফসহ নয় জন উপস্থিত ছিলেন। এসময় তার নড়াচড়া কমতে থাকে। চার মিনিট পর দুই হাত পেছন থেকে বাঁধা অবস্থায় পাঁচজন স্টাফ মিলে আনিসুলকে ঘুরিয়ে সোজা করে মেঝেতে রাখেন। তাকে টেনে লম্বা করে শোয়ান তারা। কিছুক্ষণ পর ম্যানেজার (এ্যাডমিশন/ভর্তি) আরিফ মাহমুদ জয় কক্ষ থেকে বের হয়ে যান।

সিসিটিভি ফুটেজে আরও দেখা যায়, নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকা এএসপি আনিসুল করিমের চোখে ও মুখে পানির ঝাপটা দিচ্ছিলেন লাল গেঞ্জি পরা এক কর্মী। কিন্তু সাড়া মিলছিল না তার। তখন স্টাফদের সবাই কক্ষের ভেতরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তাদের মধ্যে মেরুন (খয়েরি) রঙের শার্ট পরা একজন স্টাফ নিজের হাতের কনুই নেড়ে মারধরের বিষয়টি দেখাচ্ছিলেন। অবশ্য তখন তার মুখে হাসি ছিল। অপর এক স্টাফ একটি বালতিতে করে পানি নিয়ে কক্ষে প্রবেশ করেন। তার হাত থেকে সবুজ শার্ট পরা অপর স্টাফ কক্ষের মেঝেতে পানি ঢেলে দেন এবং সব পরিষ্কার করেন।

এসময় সাদা অ্যাপ্রোন পরা এক নারী চিকিৎসক কক্ষে আসেন। দাঁড়িয়ে থেকে উঁকি দিয়ে দেখছিলেন। তখন আরও একজন নারী চিকিৎসক ওই কক্ষে প্রবেশ করেন। দুইজন মিলে নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকা এএসপি আনিসুলের রক্তচাপ ও পালস চেক করেন। বারবার তার বুকে পাম্প করা হয়। তখন আরিফ মাহমুদ জয় ওই কক্ষে প্রবেশ করেন। এরপর ঘটনার ১১ মিনিটের মাথায় তিনি একজন স্টাফকে দরজা বন্ধ করার নির্দেশ দেন। তখন বন্ধ কক্ষে ছিলেন, দুই নারী চিকিৎসক, তিন স্টাফ ও হাসপাতালর ম্যানেজার আরিফ মাহমুদ জয়। রোগী (এএসপি আনিসুল করিম) জীবিত নেই বোঝার পর আরিফ মাহমুদ জয়ের মধ্যে অস্থিরতা বাড়তে থাকে। তিনি পকেট থেকে মোবাইল ফোন বের করে কাউকে কল দেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হাসপাতালের স্টাফরা জানান, হাসপাতালে এএসপি উত্তেজিত হয়ে আরিফ মাহমুদ জয়কে মারেন। আরিফ মাহমুদের নির্দেশে আনিসুলকে জোরপূর্বক ধরে এবং ধস্তাধস্তির মাধ্যমে ওই কক্ষে নিয়ে যান তারা।

হাসপাতালগুলো এখন জবাইখানা হয়ে গেছে ।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: চিকিৎসা সেবার ভিডিও

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার বর্ননান পড়ার পরে আর দেখতে ইচ্ছা করলো না।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫০

শাহ আজিজ বলেছেন: অচলাবস্থা কাকে বলে এটা তারই বড় প্রমান । সাধারন মানুষ মরলে কোন তদন্ত হত না । মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষ ডাক্তারকে আঘাত করলে তার উপযুক্ত ব্যাবস্থা আছে যা প্রয়োগ করলে রোগী অজ্ঞান বা নিস্তেজ হবে । এখানের একজন ওয়ার্ড বয় এম বি এ পাশ যে এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছে । ১০ জন গ্রেফতার ।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: পূর্বের কোন শত্রুতা ছিল কিনা পেপারে পড়ে বুঝিনি

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: এইমাত্র আরেক রোগী বয়ান দিল কিভাবে টর্চার রুমে রোগীদের টর্চার করা হয় এবং অচেতন করা হয়। নিহত কে সরকারি হাস্পাতাল থেকে ভাগিয়ে আনা হয়েছিল । সম্ভবত তাকে পিটিয়ে মেরে উন্মাদ বানানোর চেষ্টা ছিল । আত্মীয় স্বজনদের ইন্ধন থাকতেই পারে ।

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: বড় হৃদয়বিদারক ঘটনা। এসব আমি সহ্য করতে পারি না।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

শাহ আজিজ বলেছেন: কেউই সহ্য করতে পারেনা ।

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এই সব অমানুষদেকে নিয়ে ভাবতে মন চায় না।
এরা খুবই খারাপ লোক।
এদেরকে ঘৃণাও করা উচিত না।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: অনেকটা সেইরকম

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এর একটা শেষ দেখতে চাই যদিও আমাদের দেশে ইহা অসম্ভব বটে।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: এই হাসপাতালটির কোন মানসিক রোগ বিষয়ক অনুমোদন ছিল না ।




আপাতত কোন শেষ নেই সরকার পতন ছাড়া ।

৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের অনেক চাকুরী মানুষকে ক্রিমিনাল ও জল্লাদে পরিণত করেছে।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: প্রাতিষ্ঠানিক তদারকি নেই । সাহেদ নামের এক বাটপাড়কে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিয়েও মন্ত্রী জানেননা তিনি কিসে সাইন করেছিলেন । অপেক্ষা করছি স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় কি বলে । এরা কি লাইসেন্স নিয়ে হাস্পাতাল চালাচ্ছিল ?

৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: দেশের বেশির ভাগ মানুষ গুলো আজকাল অমানুষে পরিণত হয়ে গেছেন। এটা দেশ নয়, এখানে ভাল মানুষ বাস করা কঠিন।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: কি রহস্য ছিল তাকে এভাবে মারার পেছনে ?

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আশা করছি এর শক্ত বিচার হবে। খুবই শক্ত বিচার আশা করছি।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ময়না তদন্তকারি ডাক্তার মৃত্যুর কারন খুজে পাননি । ইউ টিউব থেকে ভিডিও উধাও । সি সি টি ভি ফুটেজ একমাত্র সাক্ষী । স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ সভাপতি বললেন দেশে বহু অনুমোদনহিন হাসপাতাল , ক্লিনিক আছে । কিন্তু এদের পরিষদের , দ্যাবের ডাক্তাররা কিভাবে ওই সকল জায়গায় চিকিৎসা দেয় ? এ দায় তারা এড়াতে পারেনা ।

আর স্বাস্থ্য বিভাগের কথা কি বলব :(( :``>> লজ্জা পাচ্ছি খুব ---------------

১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সরকার নাহয় পতন হল,তারপর কি।প্রথমে আর্মি ( ইয়াজদ্দিন,ফকরুদ্দিন) তারপর কৌশলে বিএনপি জামাত+ হেফাজত।সেইতো থোড় বড়ি খাড়া,খাড়া বড়ি থোড়।তারথেক এটাকেই পিটিয়ে পাটিয়ে ঠিক করতে হবে।
অন্য কোন দল তৈরী হয়নি ক্ষমতা নেয়ার মত।

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: অন্য কোন দল রাখেনি লীগ তাই লীগ এখন দল স্বল্পতায় ভুগছে ।

আমরা বিস্তর শিখেছি ৭/৮ সালে , এবার অন্য কিছু হবে নিশ্চয়ই , আল্লা ভরসা ।

১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৭

করুণাধারা বলেছেন: মনে হয় দলবেঁধে হত্যা করায় আলাদা রকম আনন্দ আছে, তাই দিকে দিকে এমন হত্যা ছড়িয়ে পড়ছে। তবে এরা বোধহয় পোড়ানোর সুযোগ পায় নি!

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আদেশ পেলেই বা ইশারা পেলেই কুকুরগুলো ঝাপিয়ে পড়ে যেমন এখানেও তেমনটি হয়েছে। বারান্দায় যে ভর্তি থাকা রোগী বসে এসব দেখছিল সে পুরো ঘটনাটি বর্ণনা করল মিডিয়ায় । কোন উস্কানি ছাড়াই লোকটিকে ওই বিশেষ রুমের সামনে হটাত করেই দুজন ধাক্কাধাক্কি করে ভিতরে নেয়ার চেষ্টা করল , আরও দুজন যোগ দিল এতে । তারা টেনে হিঁচড়ে লোকটিকে বিছানায় ঠেসে ধরেই কেনই দিয়ে মারতে লাগলো । সর্বমোট দশজন এতে অংশ নিয়েছিল । লোকটি চিৎকার করছিল আল্লাহু আকবর বলে । মেরে ঘুমের ইঞ্জেকশন দিয়ে বিছানার সাথে বেধে ফেলতে পারলেই পাগল প্রমান হয় ।

কি উৎসাহ সবার মধ্যে লোকটিকে উন্মাদ প্রমানের জন্য । জ্বালানোর চান্স থাকলে জ্বালিয়ে দিত । এবার পুলিশ ডাক্তার মুখোমুখি , লীগ কোন পক্ষ নেবে ।

১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৩:৩৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ভিডিও দেখার ইচ্ছে নেই। আগেও বিভিন্ন মন্তব্যে বলেছি, আবারও বলছি জাতি হিসেবে আমরা বাঙালীরা অত্যন্ত নিচু প্রজাতির। ভালো মানুষেরতো আজকাল কোন নাম-সম্মান কিছুই নেই বরং চোর-বাটপার সব রাঘব-বোয়াল হয়ে বসে আছে। এ জাতির ভবিষ্যত যে ভালো নয় তা সমাজের এইসব চিত্র দেখলেই বোঝা যায়। ভদ্র ভাষায় কথা বললে বাঙালীরা, মানুষকে দুর্বল ভাবে। বাঙালীদের জন্য প্রয়োজন মিলিটারী শাসন আর নয়তো লাঠির প্যাঁদানী। অন্যায় দেখার সাথে সাথে লুঙ্গি তুলে এদের পশ্চাদদেশে চাবুক মারা উচিত নয়তো বিচারের মাধ্যমে কঠিন শাস্তি বা মৃত্যুদন্ড দেয়া উচিত। এত ছোট একটা দেশে ১৬ কোটি মানুষেরতো দরকার নেই, হয় সভ্য হয়ে চলো নয়তো জনসংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে আনুন। যত্তসব।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: লাঠির আঘাতেই চলুক । আমরা যে দাস তা প্রমান করতে সমর্থ হয়েছি । মিলিটারিরা দেশকে দেখায়নি কম কিছু ।

১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এত ছোট একটা দেশে ১৬ কোটি মানুষেরতো দরকার নেই, হয় সভ্য হয়ে চলো নয়তো জনসংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে আনুন।

সহমত।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: জনসঙ্খ্যা কমাতে গেলে গনহত্যা করতে হবে তাহলে এরাতো একজনকে কমালো । এটি সুস্থ ধারা নয় ।


লাঠির সরকার দরকার ।

১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম মন্তব্যে যে ভিডিও দিয়েছেন, সেটা তো গায়েব।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আনুষ্ঠানিকভাবে তা গায়েব করা হয়েছে ।

১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রথমত আমি এই প্রক্রিয়া কে সমর্থন করি না তারপরেও বলি যেহেতু আমার ফোর্থ সাব্জেক্ট ছিল সাইকোলজি। একজন সিজিফ্রিওনিক রোগি খুবই আক্রমনাত্বক হন তাকে কন্ট্রলে আনা অনেক বেশি কঠিন ব্যাপার, এক জন সিজিওফ্রিনিক রোগি দুই ধরনের অবস্থায় অবস্থান করে, স্বাভাবিক ও অস্বাভাবিক (কাল্পনিক)। তিনি কোন ভাবেই চিকিৎসার আওতায় আসতে চান না (তার সামনে কাল্পনিক এক জন থাকে যে তাকে বাধা দেয়) কারন তিনি জানেন তাকে চিকিৎসার আওতায় আনলে তিনি অনেকটা নির্জীব অবস্থায় থাকবেন সিজিফ্রিওনিক রূগিরা এটা কোন ভাবেই পছন্দ করেন না। তাদের ট্রিট্মেন্ট করতে গেলে এই রকম বল পূর্বক ভাবে চিকিৎসা করতে হয় কিন্তু তার আগে খুব ভালো করে তার অন্যান্য শারিরিক সমস্যা গুলো অব্জারভেসনে আনতে হয়, প্রাথমিক ভাবে তাকে শান্তভাবে বুঝিয়ে তার মানুষিক অবস্থা আবজারভেসন করে তার পর তার চিকিৎসা পদ্ধতি নির্নয় করতে হয় এটাই নিয়ম, এবং সব সিজফ্রিনিক রূগির চিকিৎসা পদ্ধতি এক নয়, এক এক জনার এক এক রকম। বাংলাদেশ হোল বাটপারের দেশ এই দেশে সবি সম্ভব যেখানে এক জন ওয়ার্ড বয় অপারেশান করে সেই খানে অভিজ্ঞতাহীন ও পড়শুনা না জানা লোক দিয়ে এই ধরনের ভাইটাল রুগি হ্যান্ডেল করাটা অকল্পনীয় নয়। প্রতিষ্টানটির কোন অনুমোদন ও ছিল না, ভাবুন একবার, মানুষের মন জগত নিয়ে কাজ করবে এমন প্রতিষ্টানের কোন অনুমোদন নাই। এটা অকল্পনীয়।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: পাবনায় পাগলকে নিয়ন্ত্রনে আনতে বিদ্যুতের শক ব্যাবহার করা হয় । এখানে ঠিক কি কারনে তাকে ওই রুমে টেনে হিঁচড়ে আনা হল তার ব্যাখ্যা অচিরেই পাব আমরা । তাকে কে ভর্তি করাতে এসেছিল তাও জানার বিষয় । অনুমোদনহীন কি পরিমান ক্লিনিক আছে সারা দেশে তাও জানেনা স্বাস্থ্য বিভাগ । আগে স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসা দরকার ।

১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ### পাবনায় পাগলকে নিয়ন্ত্রনে আনতে বিদ্যুতের শক ব্যাবহার করা হয়

দেখুন আমাদের চিন্তা ভাবনাতেই ভুল আছে , পাগল বলে কিছুই নাই মানুষিক রুগি আছে, আমরা সাধরন মানুষ্রা মানুষিক সমস্যা বলে একটা কিছু আছে এটাই বুঝি না। সবাই কে বিদ্যুতের শক দেয় হয় না, আর এটা অনেক আদি চিকিৎসা পদ্ধতি, বর্তমানে মানুষিক রুগির চিকিৎসা পদ্ধতির অনেক পরিবর্তন ঘটেছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি আগের কথাই বলেছি , সাম্প্রতিক ঘটনা জানিনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.