নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আদর পুনেওয়ালা ।
ভারতের সিরাম ইন্সটিটিউট পৃথিবীর বৃহত্তম ভ্যাক্সিন উতপাদক কোম্পানি । ভারতের পুনে শহরে অবস্থিত ভ্যাকসিন ও ইমিউনোবায়োলজিক ঔষধ প্রস্তুতকারক। এটি সাইরাস পুনাওয়ালা ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কোম্পানিটি পুনাওয়ালা ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের একটি সহায়ক সংস্থা। ২০২০-এর হিসাব অনুযায়ী, কোম্পানিটি ডোজ উৎপাদনের সংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। প্রতি বছর সেরাম ১.৫ বিলিয়ন ডোজ টিকা উৎপাদন করে থাকে। এর উৎপাদিত টিকার মাঝে যক্ষ্মার জন্য টিউবারভ্যাক টিকা(বিসিজি), পোলিও এর জন্য পোলিওভ্যাক টিকা সহ নানা টিকা শিশুদের দিয়ে থাকে।
২০০৯-এ, সেরাম একটি ইন্ট্রেনসাল সোয়াইন ফ্লু ভ্যাকসিন তৈরি করছিল। ২০১৬ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল স্কুল ইউনিভার্সিটি এর ম্যাস বায়োলজিক্সের সহায়তায়, এটি একটি দ্রুত-কার্যক্ষমতাসম্পন্ন অ্যান্টি- রেবিজ এজেন্ট, রেবিজ হিউম্যান মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি (আরএমএবি) আবিষ্কার করেছে, যা রেবিশিল্ড নামে পরিচিত।
২০১২ সালে কোম্পানিটি নেদারল্যান্ডের বিথোভেন বায়লোজিক্যালকে কেনার মাধ্যমে প্রথম আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণ শুরু করে । বর্তমান প্রেসিডেন্ট আদর পুনাওয়ালা বয়েসে যুবক এবং উদ্যমী ।
যে কারনে এই লেখার উদ্দেশ্য তা হচ্ছে বাংলাদেশ নির্দ্বিধায় একটি বৃহৎ ভ্যাক্সিন চেইন প্রস্তুত বা দেশে তিনটি ছোট আকারের কারখানাকে বড় করার আয়োজনে যেতে পারেন । ১০/১২ বছর আগে আলাস্কার বরফের গভীর থেকে তুলে আনা জীবাশ্ম থেকে যে জীবিত ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া পান তা দেখে বিজ্ঞানীরা চমকে ওঠেন । এসব জীবাণু উষ্ণ মণ্ডলীয় এলাকায় মানব সংস্পর্শে এলে ব্যাপক মহামারীতে মানুষ মারা যাবে । তখনি আমার মাথায় পৃথিবীর ঊর্ধ্বগতি মনুষ্য সংখ্যা কমিয়ে আনার কোন চক্র এবং মানুষকে ঔষধ নির্ভর করার চিন্তাটি আসে । আজ ন্যাচার অ্যান্ড সাইন্স দেখাচ্ছে ৩২০০০ বছর পুরাতন মানব শরীরে যে ভয়ঙ্কর জীবাণু পাওয়া গেছে তার নিরাময় আমাদের নেই । আবহাওয়া / জলবায়ু পরিবর্তন এই ছড়িয়ে পড়ার প্রক্রিয়াকে দ্রুত করবে । হাতে পাওয়া জীবাণু কেউ অসৎ উদ্দেশ্যে উহান মার্কেটে ছেড়ে দিলে আরেক ক্রাইসিস শুরু হবে । টিকা তৈরির পরিবেশ সহজ লভ্য বিজ্ঞানি এবং কম মুল্যে ধনী রাষ্ট্রকে সহজে প্রলুগ্ধ করা যাবে । জানবেন যে অসুখ ল্যাবে সৃষ্টি হয় তার নিরাময় আগেই তৈরি করে রাখা হয় । কোভিড ১৯ ভ্যাক্সিন তা প্রমান করেছে ।
আসুন দেশকে ভালবাসি ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: এদের মধ্যে একজন একটি জীবাণুকে মডিফাই করে ঘাতক বানিয়ে জনতার মধ্যে ছেড়ে দেয় । সবচে বড় প্রমোটার হচ্ছে ওষুধ কোম্পানির মালিক আর রাজনিতিক । কোভিড ১৯ সেরকমই ভাইরাস যা নিজেকে পাল্টে আরও ভয়ংকর করে তুলবে । আমাদের টিকা আর মাস্কের উপর জীবন চলবে।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: করোনা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল যে স্বাস্থ্য খাতের দিকে আরো বেশি নজর দেয়া প্রতিটা দেশের উচিত
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০২
শাহ আজিজ বলেছেন: আরও জীববিজ্ঞানীর শিক্ষা প্রয়োজন , প্রয়োজন আরও দক্ষ কর্মীর ।
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৪
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: স্বাস্হ্য এবং শিক্ষা- এই দুইটার দিকে অবশ্যই বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: রাজনীতি ঢুকে গেছে রে ভাই , পুনরজাগরনের আশা কম । আমরা ঢিল ছোড়া ফিলিস্তিনি বালক তৈরি করছি ।
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২০
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: কারে কি বলিবো আমি - নিজে অপরাধী।
এই অবক্ষয়ের দায় আমার উপরেও বর্তায়, যা অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , বটে
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৭
এম. হাবীব বলেছেন: আন্তর্জাতিক স্বার্থান্বেষী ক্ষমতাবান মহলের লোভনীয় গোলক ধাঁধা থেকে বেরিয়ে আসা খুব একটা সহয নয়; বিশেষ করে আমাদের মত অনুন্নত দেশের পক্ষেতো নয়ই। তারা অর্থের জন্য বিশ্বকে যেকোন ধরণের বিপর্যয়ের মধ্যে ফেলে দিতে কার্পণ্য করবে না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি চাইছি অন্যের ভ্যাক্সিন আমরা উৎপাদন করব কম মুল্যে । যেমন সেরামের সেকেন্ড পার্টি হয়েও কাজ করতে রাজি । আগত দিনগুলো ভ্যাক্সিনের উপর টিকে থাকার যুগ ।
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৩
এম. হাবীব বলেছেন: এটা সময়োপযোগীই হবে; দেশের বিদ্যমান কারখানাগুলোর স্বক্ষমতা বাড়িয়ে ভ্যাক্সিন উৎপাদনের ব্যবস্থা করলে আশু দিনগুলোতে অপেক্ষাকৃত কম খরচে ভ্যাক্সিনের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানিও করা যাবে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫২
শাহ আজিজ বলেছেন: মেশিনারিজের উপর নির্ভর করবে কত উৎপাদন করা যাবে ।
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৬
অজ্ঞ বালক বলেছেন: বাংলাদেশে ফার্মার আর এন্ড ডি খুবই ভালা। তবে এক্কেরে লোকাল কোম্পানি নাই। অনেকেই জানে না, বা এইসব তথ্য গোপনই থাকে, অনেক কোম্পানিই ইন্টারন্যাশনাল ফর্মুলা কিন্যা সেইটা দিয়া কাম চালায় বা কোনো ইন্টারন্যাশনাল ফার্মার সাথে লিংকড আপ করা থাকে। তাও অনেক কাজ হয়। তবে ভ্যাক্সিন লইয়া কাজ হয় না। কারণ ভ্যাক্সিনের আর এন্ড ডি যেই পরিমাণ সময় আর টেকা খায় তাতে পুষাইতে পারবয়ো না।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: পপুলার , ইনসেপ্তা , বায়ো টেক কোম্পানি গুলার ছোটখাট আয়োজন আছে । এদের ব্যাবহার করে কিছু উৎপাদন করা যায় , আদারস ফর্মুলা । আগত দিন গুলো বলছে বিপুল পরিমান টাকা খরচ হলেও আয়োজন থাকা উচিত কারন করোনা সিরিজ একদম বিলুপ্ত হবে না । এভাবেই আমাদের নিজস্ব গবেষণা গড়ে উঠবে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানীদের মাঝে ও চীনাদের মাঝে ভয়ানক ক্রিমিন্যাল মানুষ আছে, যারা মানব জাতির ভয়ংকর ক্ষতি করতে পারে টাকার জন্য।