নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা ট্রাক রাতের বেলায় করোনার লাশ নিয়ে ঢাকা থেকে পাবনা যাচ্ছে। পথের মধ্যে ড্রাইভার এবং হেলপারের চায়ের নেশা ধরলো। তাই তারা রাস্তার পাশে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভার & হেলপার একটি দোকানে চা খেতে নামলো।
তারা দোকানে বসে চা খাচ্ছে। এইদিকে এক লোক ঈশ্বরদীর উদ্দেশ্যে বাড়ী থেকে বের হয়ে গাড়ীর অপেক্ষায় রাস্তার পাশে থাকতে থাকতে অনেক রাত হয়ে গেলে গাড়ি না পেয়ে রাস্তায় বসেছিলো।
হঠাৎ লোকটা ট্রাকটি দেখে ভাবলো এই ট্রাকটি খালি ড্রাইভার এবং হেলপারকে না দেখিয়ে উঠে পড়ি। যেমন ভাবনা তেমনি কাজ উঠে পড়ল ট্রাকে। ট্রাকে উঠে অন্ধকারে লাশের ওপর বসে পড়ল।
কারন, অন্ধকারে কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। অতঃপর ( ড্রাইভার & হেলপার) চা খাওয়া শেষ করে যথারীতি গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছে।
কিছুক্ষণ পর ট্রাকে বসা লোকটা একটা সিগারেট ধরে মনের সুখে টানতে লাগলো। হঠাৎ হেলপারের চোখ পিছনে পড়তেই দেখলো পিছনে লাশটা বসে সিগারেট টানছে।
হেলপার ভয়ে ভয়ে ড্রাইভারকে বললঃ
হেলপারঃ-- ওস্তাদ গাড়ি থামান!
ওস্তাদঃ-- কেন?
হেলপারঃ-- পিছনে তাকিয়ে দেখেন লাশ বসে সিগারেট টানছে!
ওস্তাদঃ-- দূর বেটা এইটা কেমনে হয়?
হেলপারঃ-- দেখেন না আপনি?
এবার দুইজনে ( ড্রাইভার & হেলপার) গাড়ি থেকে নামল দেখার জন্য যে ব্যাপারটা কি?
লাশের ওপর বসে থাকা লোকটা সিগারেট টানতে টানতে বললঃ-- কিরে গাড়ি থামালি কেন?
এই শুনে ওস্তাদ বলল কাম সারছে , অতঃপর দূইজনে মিলে দিল খিচ্ছা দৌড়!
দৌড়ের দৃশ্য দেখে লোকটা ভাবলো মনে হয় কোনো সমস্যা হইছে!
নইলে ওরা দৌড় দিল কেন!
বসে থাকলে সে বিপদে পড়বে ভেবে সেও ওদের পিছনে পিছনে দিল দৌড়।
হেলপার পিছনে তাকাইয়া দেখে লাশটা ওদের পিছনে পিছনে দৌড়াইতাছে!
হেলপার বললঃ ওস্তাদ আজ আর রক্ষা নেই ঐ লাশটা ও আমাদের পিছনে দৌড়াচ্ছে তাড়াতাড়ি জান বাঁচাইয়া ভাগেন!
০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:০১
শাহ আজিজ বলেছেন:
২| ০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২০
শাহ আজিজ বলেছেন:
৩| ০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাসলাম।
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: কষ্ট না সুখে
৪| ০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: ভালই মজা পাইলাম। তবে দৌড় এত আগে না থামিয়ে আরেকটু গেলে আরও মজা পাইতাম।
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২২
শাহ আজিজ বলেছেন: ছোট জোকেই মজা
৫| ০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১:৩৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া
জসিমুদ্দিনের বাঙ্গালীর হাসির গল্পেও এমনটা ছিলো।
গল্পের নাম পুতা লইয়া যাও ......
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন:
৬| ০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ৩:২৪
মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: মজা পাইলাম।
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: থ্যাংকস
৭| ০৩ রা জুন, ২০২১ ভোর ৪:২৮
আমি নই বলেছেন: হাহাহাহাহা
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৪
শাহ আজিজ বলেছেন:
৮| ০৩ রা জুন, ২০২১ ভোর ৫:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: যখন লাশ দৌড়দিল,তখন অবশ্য সত্যি হাসি পেল।
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: হ্যা সে ভাবছে সত্যিই কোন বিপদ সামনে -----------------------
৯| ০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ৯:৩৩
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: হা হা হা হা হা হা
এর আগে ফেসবুকে পড়েছিলাম ।
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন:
১০| ০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১০:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহা হাহাহা
০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৬
শাহ আজিজ বলেছেন:
১১| ০৩ রা জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩৯
রাসেল বলেছেন: Sorry to follow your order in the second part of heading. Ha ha ha. Pray always your contribution to make us laugh.
০৩ রা জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: দ্যাটস অলরাইট ।
১২| ০৩ রা জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
Not so bad !
০৩ রা জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: ব্যাড ?? ব্যাড কই পাইলেন ??
১৩| ০৩ রা জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: আগে পড়লেও মজা লাগলো
০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: মজার সব কিছুই আবার পড়তে ভাল লাগে
১৪| ০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন:
০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৪:১০
শাহ আজিজ বলেছেন:
১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
যদিও হাসির যথেষ্ট উপাদান রয়েছে লেখাটিতে
তারপরেও না হেসেই লেখাটি পড়লাম । ট্রাকের
মধ্যে একা একটি করোনাক্রান্তের মৃতদেহ , সাথে কেহ
নেই । করোনাক্রান্ত হয়ে মৃত্যুটিও কতই না করুন ।
করোনার প্রথম দিকে মফশ্বল শহড়ে আমার একজন
খুবই নিকট আত্মীয় নীজ আলয়ে মারা যায় গভীর রাতে।
ফোনে খবর পেয়ে রাতজাগা অনেক আত্মিয় স্বজন তাকে
একনজর দেখার জন্য খুবই ভারাক্রান্ত মনে কাক ডাকা
ভোরে তার বাসায় গিয়ে শুনতে পায় রাতেই এম্বোলেন্সে
গ্রামের বাড়ীতে নিয়ে গিয়ে খুব ভোরেই দাফন সম্পন্ন
করা হয়েছে লোকসমাগম কম রাখার জন্য । সেসময়
মফশ্বল শহরে কারো বাড়ীতে কেও করোনা আক্রান্ত
হলে তাদেরকে পক্ষকালব্যপি একঘরে করে রাখা হত
সামাজিকভাবে । তাই করোনা মৃতদেহ মরার পরেই
হয়ে যেতো একান্ত একাকী । শুধু কি বাংলাদেশেই
যে এমন আবস্থা তাতো নয় বরং পৃথিবির প্রায় সকল
জায়গাতেই করোনাক্রান্তরা মরার পরে একাই গিয়েছেন
মৃতদেহ সৎকারের স্থানে । আমার শালার শাশুরী নিউইয়র্কে
করোনাক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার পরে পরিবারকে জানানো
হয়েছিল যে লাস পাঠিয়ে দেয়া হবে গোরস্থানে , সেখানে
পরিবারের পক্ষথেকে শুধু একজন দুর হতে দাফনকর্ম
পরিদর্শন করতে পারবে । তাই আপনার এই লেখাটিতে
ট্রাকের মধ্যে একাকী থাকা করুনামৃত লোকটির কথা
পাঠে সেসব স্মৃতি কথাই মানষপটে ভেসে উঠে সর্বাজ্ঞে।
তাইতো এমন সুন্দর হাসি উদৃককারী লেখাটি পাঠে
হাসির চেয়ে মনের কোনে কেন যেন কান্নার আবেগটিই
বেশি প্রাধান্য পেয়েছে । অন্যসময় হলে ট্রাকে মৃতদেহ
বহনকারী লাসের পাশে তার স্বজনেরা থাকতেন বেশ
ভীর করে । তাতে করে আনাহুত কেও লাসের উপর
বসে থেকে মনের সুখে বিড়ি ধরাতে পারতোনা আর
ড্রাইভার বা হেলপারকে কাওকেও ভয় পেয়ে উলম্ব
দৌঁড় দিতে হতোনা ।
যাহোক, গল্প খুব সুন্দর হয়েছে ।
কথা রাখলাম হাসি চেপে পড়ে গেলাম
শুভেচ্ছা রইল
০৪ ঠা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: এই পোস্ট দেবার আগে ভেবেছি অনেক যেমনটি আপনি বললেন । তারপরও লাশ বাদে বাকিটুকু রম্য । আমরা কি একটু বেশি কঠোর হয়ে যাচ্ছি ? লাশ দেখে দেখে ? অনুভুতি হীন দুপেয়ে জীব ! তারপরও জীবন চলছে চলবে । কেউ অতি চালাক হয়ে এভাবে লাশের উপর বসে বিড়ি খাবে তাও ভাবা যায় না । অথচ যে মাটির উপর দিয়ে হাঁটছি একসময় তা গোরস্থান ছিল !!
ভাল লাগলো আপনার ভাল লেগেছে জেনে ।
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫
জুন বলেছেন: না হেসে যেতে মানা করেছেন তাই আমিও ধূমপায়ীদের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে হেসে নিলাম খানিকটা
০৪ ঠা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন:
হাসা ভাল তয় জায়গা বুইঝা -----------
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১০:৫৯
তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: