নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের রাষ্ট্রের সংবিধান সংক্রান্ত আলাপ এলে যে নামটি প্রথমে আসবে তিনি হচ্ছেন ড কামাল হোসেন । ১৯৭১ সালে মার্চে যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাক সেনারা পাকিস্তানে নিয়ে যায় তখন বঙ্গবন্ধুর সাথে আরও একজন সহযাত্রী হয়েছিলেন , তিনি তরুন ব্যারিস্টার কামাল হোসেন । ১৯৭২ সালে কামাল হোসেন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে বাংলাদেশের সংবিধান রচনায় মনযোগী হন । পরে তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন । এরপর এক দীর্ঘ বিরতির পর তিনি গণফোরাম নামে একটি রাজনৈতিক দলের সুচনা করে দলের নির্বাহী হয়ে খুবই সীমিত আকারে রাজনীতি শুরু করলেন । সারা জীবন আইনজ্ঞ হিসাবে কাজ করার সাথে এই রাজনীতি ঠিক জমে ওঠেনি । অবশেষে ড কামাল গণফোরাম থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায় নিলেন । ড কামাল যা বললেন- দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আপনাদের নিয়ে পথ চলেছি, জাতীয় সমস্যা ও সংকট নিরসনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমার বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় এখন আর সক্রিয়ভাবে সভাপতির দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থায় আমি সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে তথা গণফোরামের সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি নেওয়ার ঘোষণা দিচ্ছি।
তিনি বলেন, তবে আমি আমার ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে দেশ ও জাতির জন্য আমার সাধ্য মোতাবেক অবদান রাখতে চেষ্টা করব। দলের প্রতিও আমার আন্তরিকতা, দলের নেতা কর্মীদের প্রতি আমার আবেগ-অনুভূতি, সহানুভূতি-সহযোগিতা ও পরামর্শ সবসময়ই থাকবে। এ অবস্থায় গণফোরামের আজকের এই বিশেষ জাতীয় কাউন্সিলে উপস্থিত কাউন্সিলরদের অনুরোধ করব, আপনারা দলকে শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করতে আজ নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করবেন। আজকের এই কাউন্সিলে আপনারা গণতান্ত্রিকভাবে যে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করতে যাচ্ছেন, আমি আশা করব এই কমিটি আগামী দিনে জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। দেশের গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনারা সর্বদা সক্রিয় সচেষ্ট থাকবেন। জয় হোক গণফোরামের, জয় হোক জনতার।
বয়স হয়েছে তা ছাড়া তাকে আমি কখনো রাজনীতি মনস্ক হিসাবে পাইনি । তবুও তিনি ইতিহাস যতদিন আমরা সংবিধান হাতে নিয়ে পথ চলব । আপনার জন্য শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা ড কামাল হোসেন ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন: তিনি সম্ভবত এসবে আগ্রহী ছিলেন না । আমি জানি তিনি মোটেও লোভী ছিলেন না ।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
আহলান বলেছেন: ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নিয়েছেন ... শ্রদ্ধা!
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: লোকটার যোগ্যতা ছিলো। কিন্তু উনি ভুল পথে চলে গিয়েছিলেন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আমারতো মনে হয় রাজনীতিতে যাওয়াই বড় ভুল ছিল ড কামাল হোসেনের ।
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি তাঁর সাথে ১৫ মিনিট কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলাম।
সে এক বিরাট ইতিহাস।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: লিখে ফেলুন ঝটপট ।
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: আজাইরা রাজনীতি করে ইজ্জত হারিয়েছেন। এই কাম ২০ বছর আগে করার দরকার ছিল। মরার আগে শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি কখনই তার রাজনীতি করার ব্যাপারটা মেনে নিতে পারিনি ।
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ড. কামাল, কাদের সিদ্দিকী- এরা আলাদা দল করে ধরা খেয়েছেন। আওয়ামী লীগে থাকলে সুবিধা করতে পারতেন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: দুজনেরই যা অর্জন ছিল তাতেই তারা সন্মানিত ছিলেন । দল করে খাটো হয়েছেন ।
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
২৫ শে মার্চ শেখকে ধরে প: পাকিস্তান নেয়ার পর, উনাকে আটকায়ে রেখেছিলো, ড: কামাল ফ্রি ছিলেন। উনার সংবিধানের ফলে, একটি শ্রেনী আমাদের সব সম্পদ ও সুযোগ দখল করে নিয়েছে; সাধারণ জনতা স্বাধীনতা এনেছিলেন, ওঁরা কোন কিছুর মালিক নন, ওদের মেয়েরা চাকরাণী হয়েছে, ছেলেরা বাসার চাকর হয়েছে।
তিনি ও তোফায়েল আহমেদ শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে আনার ব্যাপারে অগ্রণী ছিলেন; শেখ হাসিনা উনাকে দল থেকে বের করেননি; কিন্তু উনি আলাদা দল করেন। এখনো তিনি ৩০০/৪০০ কোটী টাকার মালিক, কিন্তু দলের জন্য কোন খরচ দেন না। গত নির্বাচনের আগে বিএনপি লোকদের সাথে ( ওদের পক্ষ হয়ে ) উনি শেখ হাসিনার সাথে দেখা করেন; এগুলো রাজনীতি? উনার নেতৃত্বে লেখা সংবিধানটা আসলে আসলে জাতিকে সাহায্য করেনি, জাতির ক্ষতি করেছে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন: জানলাম , ধন্যবাদ ।
৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০০
ঢাবিয়ান বলেছেন: রাজিনীতিবিদ নামধারী লুটেরা ডাকাতদের মাঝে তিনি ছিলেন একজন প্রকৃত রাজনীতিবিদ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি তাকে আইনজ্ঞ হিসাবেই জানি ।
৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: সংবিধান ওনার একার লেখা না।অনেকের মিলিত প্রচেষ্টা।উনি প্রধান ছিলেন।ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলামের অনেক অবদান আছে সংবিধান রচনায়।
উনি ভাল আইনজীবী হতে পারেন কিন্তু ভালো রাজনীতিবিদ না।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি গোটা বিষয়টি জানি , আলাপ লম্বা করতে চাইনি । আমিও বলেছি উনি ভাল রাজনিতিবিদ নন ।
১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনার লেখা সংবিধান ১৬বার সংশোধন করার দরকার হয়েছে। কাজের সংশোধনী হয়নি। উনার সংবিধান মানুষের জন্য আবারো সংশোধন করার প্রয়োজন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন: সামরিক - বেসামরিক সবাই মিলে সংবিধানকে রেপ করেছে । সহমত সংশোধনীতে ।
১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২০
সোহানী বলেছেন: আমি উনাকে ব্যাক্তিগতভাবে সন্মান করি। একজন গুনী মানুষ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: আন্তর্জাতিকভাবে একজন নামি দামী আইনজ্ঞ ।
১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
উনি আঃলীগে থাকলে রাষ্ট্রপতি হতে পারতেন।