নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছাত্র-জনতার এক অবিস্মরণীয় অভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর তার আজ্ঞাবহ মন্ত্রী-এমপিদের প্রায় সবাই গা ঢাকা দিয়েছেন। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভার সদস্যদের অনেকে দেশ ত্যাগ করেছেন। এমনকি আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের মধ্যেও কারো অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। যারা দেশ ত্যাগ করতে পারেননি তাদের অনেকেই প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে তাদের অনেক ঘনিষ্ঠজনরা বলছেন, তারা নিরাপদ স্থানে অস্থান করছেন। এমনকি অনেকের ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
এরমধ্যে শেখ হাসিনার উপদেষ্টাদেরও ফোনে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার উপদেষ্টাদের মধ্যে মসিউর রহমান অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা, তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা, গওহর রিজভী আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা, সালমান এফ রহমান বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা, ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা, মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক নিরাপত্তা উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা। এরমধ্যে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ সিঙ্গাপুরে অবস্থান করছেন।
জানা গেছে, সোমবার পর্যন্ত শতাধিক মন্ত্রী, এমপি ও নেতা দেশ ছেড়েছেন। তারা রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, থাইল্যান্ড, চীন ও দুবাই পাড়ি জমান।
রোববার রাতেই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ছিলেন তিনি। তবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক নিজ এলাকা গাজীপুরেই অবস্থান করছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আলোচিত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ধানমন্ডির বাসভবন সোমবার ভাঙচুর হলেও তিনি ঠিক কোথায় ছিলেন জানা যায়নি। শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে বেশি সরব আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আরাফাতের ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে নওফেল গত রাতে ঢাকাতেই ছিলেন বলে একটি সূত্র দাবি করেছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, শিল্প মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, প্রতিমন্ত্রী মো. আব্দুল ওয়াদুদ, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ, পরিকল্পনা মন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম, প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ, রেলপথ মন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান, জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, শিক্ষা মন্ত্রীপ্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুর নাহার, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীম, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. শফিকুর রহমান চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্র কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান। তাদের কারোরই খোঁজ পাওয়া যায়নি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগের জন্য এটি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের মতো আরেকটি ঝড়। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগস্টের সকালে আওয়ামী লীগ জেনেছিল শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সব হারিয়েছে। আর ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ জেনেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। তিনি এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা বিদেশে চলে গেছেন।
গোয়েন্দা তথ্য ও ইমিগ্রেশন পুলিশের তথ্য অনুসারে, বিপুল সংখ্যক ভিআইপি গত এক সপ্তাহে দেশ ছেড়েছেন। কোটা আন্দোলন ঘিরে দেশ যখন উত্তাল, সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ছিল চারদিকে- এমন জটিল পরিস্থিতিতে গত ১৫ জুলাই মধ্যরাতে দেশ ছাড়েন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। পরিবারের পাঁচ সদস্যকে নিয়ে তিনি লন্ডনে যান।
১৬ জুলাই লন্ডন যান মিরপুরের এমপি ইলিয়াস মোল্লা। পরে তিনি ২৬ জুলাই দেশে ফিরে আসেন। একই দিন পরিবারের ১১ সদস্য নিয়ে কুমিল্লা-১১ আসনের এমপি ও সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক দুবাই যান।
ইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপিকা রুমানা আলী টুসি ১৬ জুলাই যান মালয়েশিয়া। তার সঙ্গে ছিলেন পরিবারের চার সদস্য। এদিন আরও দুই এমপি বিদেশ যানা যাদের মধ্যে রয়েছেন ময়মনসিংহ-৮ আসনের এমপি মাহমুদ হাসান সুমন। তিনি পরিবারের চার সদস্য নিয়ে গেছেন সিঙ্গাপুরে। অপরজন হলেন কুমিল্লা-৮ আসনের এমপি আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন। তিনি গেছেন চীন। ১৭ জুলাই অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে ঢাকায় ফেরেন চট্টগ্রাম-১ আসনের এমপি মাহবুব উর রহমান। এ সময় ঢাকা-৫ আসনের আওয়ামী লীগের এমপি মশিউর রহমান মোল্লা সজল ভারত সফরে ছিলেন। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন ১৭ জুলাই। ভোলা-৪ (চরফ্যাসন-মনপুরা) আসনের এমপি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব দুবাই গেছেন ২৭ জুলাই। সিলেট-১ আসনের এমপি সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন আগে থেকেই ছিলেন আমেরিকায়। তিনি এখনও সেখানে।
ভোলা-৩ আসনের এমপি নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফিরেছেন গত ২৬ জুলাই। সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি পারভীন জামান গত ২৬ জুলাই ব্যাংকক গেছেন। ফরিদপুর-৪ আসনের এমপি মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন গত ২৩ জুলাই ব্যাংকক থেকে দেশে ফিরেছেন। ময়মনসিংহ-৩ আসনের এমপি নিলুফার আঞ্জুম লন্ডন থেকে গত ২৫ জুলাই দেশে ফেরেন।
অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান ২৫ জুলাই কানাডা গেছেন। এটি তার সরকারি সফর বলে জানা গেছে। চট্টগ্রাম-১০ আসনের এমপি মহিউদ্দিন বাচ্চু ২৮ জুলাই টরন্টো থেকে ঢাকায় ফেরেন। চাঁদপুর-৪ আসনের এমপি শফিকুর রহমান ১৮ জুলাই স্ত্রীসহ যুক্তরাষ্ট্রে যান। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের এমপি ফয়েজুর রহমান ২৭ জুলাই স্ত্রীসহ পরিবারের তিন সদস্য নিয়ে হংকং থেকে দেশে ফেরেন। কুমিল্লা-৩ আসনের এমপি জাহাঙ্গীর আলম সিঙ্গাপুর গেছেন ২৮ জুলাই। ইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপিকা রুমানা আলী টুসি ১৬ জুলাই যান মালয়েশিয়া। তার সঙ্গে ছিলেন পরিবারের চার সদস্য। এদিন আরও দুই এমপি বিদেশ যানা যাদের মধ্যে রয়েছেন ময়মনসিংহ-৮ আসনের এমপি মাহমুদ হাসান সুমন। তিনি পরিবারের চার সদস্য নিয়ে গেছেন সিঙ্গাপুরে। অপরজন হলেন কুমিল্লা-৮ আসনের এমপি আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন। তিনি গেছেন চীন। ১৭ জুলাই অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে ঢাকায় ফেরেন চট্টগ্রাম-১ আসনের এমপি মাহবুব উর রহমান। এ সময় ঢাকা-৫ আসনের আওয়ামী লীগের এমপি মশিউর রহমান মোল্লা সজল ভারত সফরে ছিলেন। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন ১৭ জুলাই। ভোলা-৪ (চরফ্যাসন-মনপুরা) আসনের এমপি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব দুবাই গেছেন ২৭ জুলাই। সিলেট-১ আসনের এমপি সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন আগে থেকেই ছিলেন আমেরিকায়। তিনি এখনও সেখানে।
রোববার রাতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের পরিবারের সদস্যরা ইকে ৫৮৬ নম্বর ফ্লাইটযোগে দেশ ত্যাগ করেন। তাদের গন্তব্য ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই বিমানবন্দর। মূলত এর পরপরই গণহারে মন্ত্রী-এমপিদের দেশ ত্যাগের খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সূত্র জানায়, মন্ত্রী-এমপিদের অনেকে শেষ মুহূর্তে শত চেষ্টা করেও আর দেশ ছাড়তে পারেননি। রোববার ও সোমবার দুদিন টিকিটের জন্য তারা বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের সঙ্গে যোগাযোগ করেও বিফল হন। অনেকে পরিবারের সদস্যদের নিরাপদে বিদেশ পাঠাতে পারলেও নিজে আর যেতে পারেননি। এদের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক দেশেই আত্মগোপনে আছেন বলে জানা যায়। বিশেষ করে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল সোমবার বিকাল পর্যন্ত তার বনানীর বাসায় অবস্থান করছিলেন। সরকারের পতনের খবর ছড়িয়ে পড়লে সন্ধ্যার পর থেকে তার সঙ্গে নেতাকর্মীদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
এ ছাড়া দেশ ছেড়েছেন বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী, বিচারপতি ও উচ্চপদস্থ আমলা। এদের মধ্যে সিনিয়র সচিব ও তথ্য কমিশনার সুরাইয়া বেগম, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল ও সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবায়েত উল ইসলাম, ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের নেতা ও বেসরকারি এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, ব্যবসায়ী নেতা জসিম উদ্দিন, ইমরানুর রহমান, মহিউদ্দিন মোনেন ও আব্দুর ওয়াহেদ।
মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে বিপদে পড়েছেন তাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তারাও। বিশেষ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাবেক প্রটোকল কর্মকর্তা মনির হোসেন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন এমন খবর পাওয়া যায়। তবে মনিরের ঘনিষ্ঠ এক ব্যবসায়ী সোমবার রাতে যুগান্তকে বলেন, নিহতের বিষয়টি গুজব। তিনি সুস্থ আছেন। নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা বিবেচনায় বর্তমানে তিনি আড়ালে অবস্থান করছেন। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফ মাহমুদ অপু পালিয়ে গেছেন।
খবর সংযোগ
০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: ওয়াও , মাইর মাইর , একটু খুলে বলবেন কিভাবে কট খাইল।
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩
রানার ব্লগ বলেছেন: পালাতে গিয়ে সেনাবাহিনীর হাতে কট খাইছে। এই লোক কি সুখে দেশে বসে ছিলো? তার গুরুরা তো শনিবারেই হুক্কাহুয়া দিছে।
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আগামী দিনের শাসকদের জন্য এই অবিস্মরণীয় ঘটনা একটা শিক্ষা হতে পারে। কিন্তু আমাদের শাসকগণ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন না।
এখন ধীরে ধীরে শেখ হাসিনার নৃশংসতার প্রকৃতি বের হয়ে আসছে। কোথায় নাকি 'আয়নাঘর' নামক এক জায়গা আছে, যেখানে আযমী ছিলেন। আজ অনেক মানুষ জড়ো হয়েছে তাদের পরিবারের সদস্যদের গুম হওয়া ছবি নিয়ে। তাদের বিশ্বাস, তারা সেই আয়নাঘরেই আছেন। গত ১৫ বছরে দেশটাতে এক নারকীয় হত্যাকাণ্ড আর গুমের ঘটনা ঘটে গেছে।
আওয়ামী লীগের দুর্নীতিগ্রস্ত ও নৃশংস নেতাদের জন্য তাদের ভালো নেতারা এখন বিপদে পড়েছেন। শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ আরাফাত যে নৃশংস কাজ করেছেন, তা ক্ষমার অযোগ্য।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩
তানজীল ইসলাম বলেছেন: হোটেল ওয়ালা কই, জানার জন্য মন আকু পাকু করতেছে।
৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২
খাঁজা বাবা বলেছেন: এদের লুটের সম্পদ ফিরিয়ে আনতে হবে।
৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: ক্ষমতা পেলে মানুষ অতীত ভুলে যায়।
৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: পলককে ১০০ বার কানে ধরে ওঠবস করার শাস্তি দিতে হবে।
৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এনাদের প্রত্যেকে সুইস ব্যাংকে টাকা থাকতেই পারে। ঘনঘন বিদেশ সফর বিদেশে ফুর্তি করা কী পরিমান সম্পদ কামাই করলে এভাবে যথেষ্টচার ভাবে অর্থ উড়াতে পারে...
৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
এস.এম.সাগর বলেছেন: এ সকল ঘটনা থেকে সকলেই শিক্ষা নিবে, শিক্ষা নিতে বাধ্য হবে, শিক্ষা নিতে বাধ্য করা হবে, আসুন সকলে একসাথে মিথ্যাকে কবর দিয়ে, সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাকিদের তুলনা পলকের অপরাধ নস্যি মাত্র। পলক সম্ভবত গণহত্যায় জড়িত ছিল না।
১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ৩ নং মন্তব্যে সোনাবীজ ভাই এর সাথে সহমত।
১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
এক্সম্যান বলেছেন: উপরওয়ালার কি খেলা। আমি শনিবারের পেপারগুলো একটু দেখছিলাম, কি অহংকার, কি দম্ভ সব শেষ।
আজব বিষয় হলো হাসিনার ছেলে জয় এখনো দাবী করতেছে আন্দোলন নাকি জংগী, বিরোধীদল, জামাতরা করেছে। কতখানি অন্ধ এরা চোখের সামনে ঘটা ঘটনাও অস্বীকার করে।
১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৫
করুণাধারা বলেছেন: বসুন্ধরার মালিক কোথায়?
এয়ার পোর্টে হাসান মাহমুদ এবং পলক ধরা পড়েছে। হাসান মাহমুদ প্রচুর মিথ্যা কথা বলেছে, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে সবসময়। তার শাস্তি হওয়া দরকার। কিন্তু পলককে আমার মনে হয় গবেট ধরনের। যদিও প্রচুর মিথ্যা বলেছে, ইন্টারনেট বন্ধ রেখে অনেক ক্ষতি করেছে, কিন্তু তারপর মাপও চেয়েছে। ধরা পড়ে গেছে দেখে আমার খারাপই লাগলো।
১৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৭
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: করুনাধারা আপু, আওয়ামিলীগের সাথে জড়িত যে কোন নেতা কর্মীর প্রতি বিন্দুমাত্র সহানুভুতি তৈরী হলে এই আন্দোলনে নিহত বাচ্চাগুলোর চেহারা স্মরন করবেন। এই রেজিমের কারো প্রতি বিন্দুমাত্র সহানুভুতি প্রদর্শনের অর্থ হচ্ছে নিজের বিবেকের সাথে বেইমানি করা ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৭
রানার ব্লগ বলেছেন: পলক কিছুক্ষন আগে বিমানবন্দরে কট খাইছে