নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে নিজের ছোট্ট ব্যাংকটি নিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছে ১০ বছর বয়সী ইহান। শুধু ইহান নয়, করপোরেট পেশাজীবী থেকে শুরু করে দিনমজুর-রিকশাচালকসহ নানা বয়স, শ্রেণি, পেশার মানুষ নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী অর্থ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে হাজির হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে।
একের পর এক প্রাইভেট কার, ট্রাক, ঠেলাগাড়ি আসছে, নামানো হচ্ছে শুকনো খাবার, খেজুর, ওষুধ, স্যানিটারি ন্যাপকিন, খাবার পানিসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী।
এত শ্রেণি-পেশা ও বয়সের মানুষের মিলনমেলা বহু বছর দেখেনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি অভিভুত আমার ঢা বি মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে ।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: মানুষ মানুষের জন্য। ভূপেন হাজারিকা
২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৩
শাহ আজিজ বলেছেন: এই ব্যাপারটি বেশি প্রচার পাওয়া উচিত ।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কিছুক্ষণ আগেই খবরে দেখলাম, ভীষণ ভালোলাগায় মন ছুঁয়ে গেল। এভাবেই যদি মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়ায় তবে দেশে কোন সমস্যা থাকার কথা নয়। আশা করি এই এগিয়ে আসা আগামী দিনগুলোতেও থাকবে। সবার জন্য শুভ কামনা থাকছে।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৩৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: চমৎকার! দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৯৮ সালে যখন আইএমএফের ঋণের জালে জর্জরিত, তখন সরকার দেশের জনগনের কাছে হাত পাতে, জনগন খালি হাতে ফেরায় নি তখন, সারা দেশের মহিলারা তাদের গহনা, স্বর্ণের জিনিষ ইত্যাদি নিয়ে হাজির হয়, এত সম্পদ পেয়েছিল সরকার যে আইএমএফের ঋণ থেকে তারা মুক্ত হয়ে গিয়েছিল। কোন ক্রাইসিস জাতিকে একত্রিত করে, সবাই এগিয়ে আসছেন, ইনশাল্লাহ এই সংকট দূর হয়ে যাবে শিঘ্রই। এক আস সুন্নাহতে দেখলাম ২ দিনে তিন লক্ষ মানুষ দান করেছে! এটাকে বলে সোস্যাল মিডিয়া এবং মানুষের পাওয়ার!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চোখে পানি এসে গেল।