নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। চা ভালোবাসেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই মুশকিল। তবে চিনিযুক্ত চা অনেকেই পান করতে পারেন না। তাঁরা কিন্তু অনায়াসেই বেছে নিতে পারেন গুড়ের চা। বিভিন্ন চায়ের রয়েছে বিভিন্ন গুণ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা। তবে একই সঙ্গে স্বাদ ও গুণে ভরপুর চা কিন্তু খুব কমই মেলে। গুড়ের চায়ের একদিকে যেমন স্বাদের কোনো তুলনা নেই, অন্যদিকে এই চায়ের রয়েছে নানা স্বাস্থ্য উপকারিতা। গুড় আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়ামসমৃদ্ধ। এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে। এ ছাড়া শীতকালে গুড়ের চা আপনার শরীরে উষ্ণতা সরবরাহ করে এবং ঠান্ডা আবহাওয়ায় শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে। আজ সকালে চায়ের পানি চাপিয়ে মনে এলো জিরো ক্যাল না খেয়ে গুড় দিয়ে চা খেলে কেমন হয় । দুটো লং মিশিয়ে চা তৈরি , ঝাকাস । অনেক দিন বাদে গুড়ের চা খাচ্ছি আর কি বোর্ডে ব্লগারদের হিংসা কুড়াচ্ছি । খেজুর গুড় আসেনি বাজারে তাই আখের গুড়ই সই ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১২
শাহ আজিজ বলেছেন: মধু চা অপূর্ব জিনিস । বাংলাদেশ থেকে মেরিকাতে গুড় যায় না ।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খেজুরের গুঁড় মিশিয়ে আমি কিছুদিন চা খেয়েছি। এটা অসাধারণ। তবে ডায়াবেটিসের কারণে চিনি বা গুঁড় কোনোটাই খাচ্ছি না এখন, এর বদলে Splenda নামক এক আর্টিফিশিয়াল চিনি দিয়ে চা খাচ্ছি, যা সাধারণ চা-খোরদের কাছে বিস্বাদ লাগবে।
ছোটোবেলায় খেজুরের রস দিয়ে সকালে চা বানানো হতো। সেই চা খেতাম রুটি, মুড়ি, চাল-ভাজা, ইত্যাদি দিয়ে। ওগুলো খুব মজার ছিল। এই কমেন্ট লেখার সময় মনে হলো, একদিন চাল-ভাজা দিয়ে রসের চা খেতে হবে। ইয়ে, প্রেমিকার কাছে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারলাম, ঘরে খেজুরের রস আছে তিনি গত শীতে অনলাইনে অর্ডার দিয়ে কয়েক কেজি রস এনেছিলেন, তা দিয়ে মাঝে মাঝেই পায়েশ রান্না করে মেহমানদের অবাক করে দেন এ সপ্তাহেই চাল-ভাজা দিয়ে রসের চা খাব। আপনার দাওয়াত রইল
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: বা বা বা বেশ চলছে । আমি গুড় পাব ফরিদপুর থেকে ভাগ্নে পাঠাবে । ডায়াবেটিক বলে এক দুবার খাই । চা খাই স্টেভিয়া দিয়ে ।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: মধু চা অপূর্ব জিনিস । বাংলাদেশ থেকে মেরিকাতে গুড় যায় না।
বেশ ক'বছর আগে আমি টেক্সাসের একটি পরিবারের মালিকানাধীন, মধুর জন্য মৌমাছির চাষ হয় এমন একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে খাঁটি মধু কিনেছিলাম। কোন ভেজাল মনে হয় নি। মাঝে বেশ কিছুদিন বাংলাদেশে থাকায় তাদের মধু আর অর্ডার করা হয় নি। আবার অর্ডার করবো।
আমেরিকায় টাকা হলে সব পাওয়া যায়। সিলেটের তৈরী বাংলাদেশী আমের আঁচার আমি আমেরিকায় বসে পাই কিন্তু সেই আঁচার বাংলাদেশের কোন বড় শপিং সেন্টারেও পাইনি। ধন্যবাদ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , আচ্ছা ।
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: শীতের সকালে রোদে দাড়িয়ে এক কাপ চা পানের মজাই আলাদা। ধন্যবাদ আপনাকে
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজু ।
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি খাওয়া দাওয়া ভালবাসেন মনে হয়!
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: খাওয়া নিষিদ্ধ তালিকা লম্বা । তারপরও রয়ে সয়ে খাই । এইজন্য খালি ঢোল বাজে বেশি ।
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
এম ডি মুসা বলেছেন: মজবুত চা গ্রামে তৈরি হয় না
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
শাহ আজিজ বলেছেন: গ্রামের লোক চায়ে অভ্যস্ত না ।
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
আজব লিংকন বলেছেন: জিরো ক্যালা খাওয়া না কি ঠিক না। ২-৩ বছর হচ্ছে আমি খাচ্ছি।। কি জানি কি হয়।।
আঁখের গুড়ের চা খেয়েছি। ভারি মজাদার।।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: স্টেভিয়া পাওয়া যাচ্ছে , খেয়ে দেখতে পারেন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: রাত একটার কিছু বেশী। বিকেলে বাঙালী রেস্তোরায় গিয়ে চা নিয়ে এসেছি। সেটা খেতে খেতেই মন্তব্য করছি। মাঝে, চায়ে চিনির পরিবর্তে মধু দিয়ে খেতাম। বাংলাদেশে গিয়ে সে অভ্যেস বদলে গেছে। প্রায় দশ মাস পর দেশ থেকে ফিরে এখনো মধু দিয়ে চা খাওয়াটা শুরু করতে পারি নি। আপনার লিখা পড়ে কিছুটা উৎসাহ পেলাম। ধন্যবাদ।